 |
| মানসিক রোগের ওষুধ চিকিৎসা লক্ষণসমূহ |
একজন মানুষের মধ্যে যখন অদ্ভুত আচরণ বা অদ্ভুত সব ভঙ্গিমা প্রকাশ দেখা যায় তখনই মনে করা হয় লোকটি মানসিক সমস্যায় ভুগতেছেন।
মানসিক রোগ কি
মানসিক রোগ কি
একজন মানুষের মধ্যে যখন অদ্ভুত আচরণ বা অদ্ভুত সব ভঙ্গিমা প্রকাশ দেখা যায় তখনই মনে করা হয় লোকটি মানসিক সমস্যায় ভুগতেছেন। মানসিক সমস্যায় বিকারগ্রস্ত লোকটি মনে করেন তারা চারণ ভাবভঙ্গি মা ঠিকই আছে কিন্তু আশেপাশের লোকজন বুঝতে পারে তার আচরণে অনেকটাই পরিবর্তন।
মানসিক রোগের সমস্যার ক্ষেত্রে অনেকটাই আঘাত জনিত ঘটনা শৈশবকালের মানসিক আঘাত অবহেলা বা দুর্ঘটনাজনিত সমস্যার কারণে মানসিক রোগ দেখা দেয়।
মানসিক রোগের উপসর্গঃ
মানসিক রোগের ক্ষেত্রে যেসব উপসর্গগুলো দেখা দেয়ঃ
১, মোটা হয়ে যাওয়া বা ওজন হারানো, মানসিক সমস্যা হলে আপনার মধ্যে ওজন কমে যাওয়া বা ওজন বেড়ে যাওয়া এই দুটি সমস্যা দেখা দিতে পারে। মানসিক ব্যাধির মতো মানসিক দুশ্চিন্তা যেমন ওজন বাড়িয়ে তোলে তেমনি মানসিক দুশ্চিন্তার পলে খাওয়া দাওয়া কমিয়ে দেওয়ার ফলে ওজন আস্তে আস্তে কমতে শুরু করে।
২, মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত হলে আপনার মধ্যে বমি বমি ভাব দেখা দিতে পারে। নরওয়ের একটি মানসিক সমস্যা দেখা গেছে 62 হাজার মানুষের রক্ত পরীক্ষা করে দেখা গেছে তাদের মধ্যে 48 শতাংশ রোগী বমি বমি ভাব হওয়ার কথা বলেছেন।
৩, মাইগ্রেন ভাব মাথা ব্যথার সমস্যা হতে পারে মানসিক রোগে আক্রান্ত হলে আপনার মাইগ্রেনের সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং মাথা ব্যথা অনুভূত হতে পারে।
৪,এছাড়াও মানসিক রোগের লক্ষণ হিসেবে আপনার মধ্যে সাইনাস দীর্ঘমেয়াদী ব্যথা চর্ম রোগের সমস্যা ক্যাভিটি ইত্যাদির মতো সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশের শীর্ষ 10 টি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়
মানসিক রোগের চিকিৎসা পদ্ধতিঃ
মানসিকভাবে কোন সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যাবেন। ডাক্তার আপনাকে ভালোভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তারপরে ঔষধ কিংবা অন্য ব্যবস্থাপত্র দিয়ে থাকবেন।
মানসিক রোগীর ক্ষেত্রে বিভিন্ন ঔষধ বাজারে পাওয়া যায়। তবে যে ওষুধগুলো কেবল ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে হবে।
বাজারে অ্যান্টিডিপ্রেসেন্ট মুড স্টেবিলাইজার মেডিকেশন এন্টিসাইকোটিক মেডিকেশন ঔষধ পাওয়া যায়। তবে এই ঔষধ গুলো আপনি কখনোই নিজে নিজে কিনে খেতে যাবেন না।
মানসিক রোগের চিকিৎসায় থেরাপিঃ
উন্নত বিশ্বের না এখন বাংলাদেশও মানসিক চিকিৎসার জন্য নানা থেরাপি দেওয়া হয়ে থাকে। মানসিক রোগের চিকিৎসা দেয়া থেরাপি গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো সাইকোথেরাপি বা কগনিটিভ বিহেভিয়ারাল থেরাপি এছাড়াও রয়েছে ফ্যামেলি থেরাপি।
আপনার জন্য ভাগ রোগীর জন্য কোন সিরাপ একটি উপযুক্ত বিষয়টি ডাক্তাররা পরীক্ষা-নিরীক্ষা বা চিকিৎসা করে বলতে পারবেন।
অবশ্যই মানসিক সমস্যা বা মানসিক রোগের কোনো লক্ষণ দেখা দিলে নিকটস্থ ডাক্তার কে দেখান,নয়তো এই সমস্যাটি পরবর্তীতে আরো বড় ভাবা অনেক সমস্যায় পরিণত হতে পারে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন