যে ৬ টি মাছ খাওয়া মোটেও উচিত নয় |
পৃথিবীতে বাঙ্গালীদের আলাদা করে একটা পরিচয় রয়েছে এটা হল বাঙালি মাছে ভাতে বাঙালি, আমাদের এই ম সংস্কৃতে মাছ খাওয়ার অভ্যাস টা যেমন পুরনো তেমনি এটি আমাদের রক্তের সাথে মিশে গেছে। এমন অনেক ফ্যামিলি রয়েছে যাদের পরিবারের প্রতিদিন মাছ একবেলা না হলে একেবারে চলে না, যতই মাংস হোক বা যাই হোক না কেন অবশ্যই মাছ থাকা থাকা চাই।
প্রাকৃতিক আমি সে ভরপুর এবং এর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন প্রকার শরীরের পুষ্টিকর উপাদান এবং বিভিন্ন প্রকার ভিটামিন ও খনিজ তাই আপনার প্রতিদিনের স্বাস্থ্য শরীর এবং মন ভালো থাকতে সাহায্য করে, কিন্তু আপনি এটা জানলে আর সহ্য হয়ে যাবেন যে এমনও কিছু মাছ রয়েছে যেগুলো খেলে উপকারের চাইতে ক্ষতির সম্ভাবনাই বেশী হয় তো আমরা আজকে তেমনি 6 টি মাছ সম্পর্কে আপনাদেরকে বলবো।
ইমপোর্ট করা মাগুর মাছ
মাগুর মাছ আমাদের সকলেরই অনেক প্রিয় একটি মাছ। এই মাছটি মূল্য তালিকার অনেক উপরে বিশেষ করে যেগুলো দেশিমাগুর। যেমন বিলে পাওয়া যায় খোলা খালে, নালায়, কিংবা খোলা যে বিলগুলো হাওরগুলোতে রয়েছে সেখানে মাগুর মাছ গুলো পাওয়া যায় সেগুলো স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। কিন্তু বর্তমানে বাজারে অনেক মাগুর পাওয়া যায় যেগুলো ওজনের একটি 30 থেকে 20 কেজির মত হয়ে থাকে। এই মাগুর মাছ গুলো অনেকটা প্রাকৃতিক চাষের উপর নির্ভর না করে এগুলো কৃত্রিমভাবে চাষ করা হয়।
এই মাছগুলো বড় করার জন্য নানারকম রাসায়নিক ব্যবহার করা হয় নানাপ্রকার রাসায়নিক যুক্ত খাবার দেওয়া হয় তো অবশ্যই মাছগুলো আপনাকে পরিত্যাগ করতে হবে। আর এই মাছগুলো যদি আপনার বেশি পরিমাণে খাওয়ার অভ্যাস থেকে থাকে তাহলে তা কমিয়ে আনুন। আপনার পছন্দ তবে স্বল্প পরিমাণে খান, বেশি পরিমাণে খেলে এর বিষাক্ত উপাদান আপনার ক্ষতি হতে পারে।
ম্যাকারেল
নাম টি আপনার কাছে নতুন মনে হলেও অনেক বাঙালি রয়েছে যারা এই মাছটি সাথে পরিচিত ৷ এটি ইমপোর্ট করা মাছ যেগুলো বিভিন্ন শপিং মল বড় ধরনের বা রেস্তোরাঁগুলোতে এগুলো পাওয়া যায়। ম্যাকারে মাছটিতে পারদ পেটে জমা হতে থাকবে এবং একসময় দেখা যায় এর ফলে নানা রকম রোগের সৃষ্টি হতে পারে। আপনি টাকা দিয়ে কিনে খাওয়ার চাইতে দেশীয় মাছ গুলো রয়েছে সেগুলো খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করুন বিদেশী এই মাছটিকে বর্জন করার চেষ্টা করুন।
টুনা মাছ
টুনা মাছও বিদেশী। বাঙালীর খাবারের তালিকায় এখন আস্তে আস্তে দিব্যি ঠাই করে নিচ্ছে। টুনাতেও কিন্তু প্রচুর পরিমাণে পারদ থাকে। তাছাড়া যেসমস্ত ফার্মে টুনা চাষ করা হয়, সেখানে মাছকে প্রচুর পরিমাণে হরমোন ও অ্যান্টি-বায়োটিক ইঞ্জেক্ট করা হয়। যা আমাদের স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর হতে পারে।
পাঁকালমাছ:
তৈলাক্ত এই মাছটি পানিতে প্রাপ্ত ইন্ডাস্ট্রিয়াল এবং ফার্মের বর্জ্য পদার্থ খেয়ে বড় হয়। তাই মাছটি পুরোপুরি দূষিত বলে মনে করা হয়। এতে পারদের পরিমাণ মানব দেহের জন্য সহনীয় মাত্রায় থাকে না। তাই এই মাছটি কখনোই না খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা
তেলাপিয়া মাছ
তেলাপিয়া মাছ বাংলাদেশে আসার পর থেকে এই মাছটি অনেক জনপ্রিয়া অর্জন করেছে, এই মাছটি চাষ করে যেমন লাভবান হওয়া যায় তেমনি গরীব মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষরা এই মাছটি অল্প টাকার বিনিময় কিনতে পারে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছে এই মাছটি অতিরিক্ত মাত্রায় খাওয়া উচিত নয়। এই মাছটি তে অতিরিক্ত ফ্যাট রয়েছে কোলেস্টরেল যেগুলো হার্টের রোগ বাড়ায় এছাড়াও আপনার হাপানি বা এজমা থাকলে তেলাপিয়া মাছ খাওয়া উচিত নয়।
পাঙ্গাস মাছ
তেলাপিয়া মাছের মত পাঙ্গাস মাছ একটি জনপ্রিয় এবং সস্তা এটিও নিম্ন আয়ের ও নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষের কাছে খুব প্রিয়। তবে পাঙ্গাস মাছ কেনার সময় অবশ্যই দেখে কিনবেন কোন ফার্মে চাষকৃত কিনা নাকি মাছটি প্রাকৃতিক ভাবে চাষ করা হয়েছে। মাছটি যদি প্রাকৃতিক ভাবে চাষ করা থাকে তাহলে খেতে পারেন তবে ফার্মের যদি চাষ করা হয় তাহলে এতে নানা প্রকার কেমিক্যাল পাওয়া যেতে পারে।
তাজা মাছ কিভাবে চিনবেন
বাজারে মাছ কেনার সময় আমরা একটা ভুল করে থাকি মাছ চিনতে পারিনা, এটি কি তাজা নাকি বড়ফ দেওয়া অনেক পুরনো,মাছের ত্বক হবে উজ্জ্বল এবং চোখ হবে পরিষ্কার। মাছটি হাতে নিলে যদি দেখেন এর লেজ ঝুলে পড়েছে তাহলে বুঝে নেবেন মাছটি টাটকা নয়। তাজা মাছের পাখনাগুলো খুব শক্ত থাকে এবং ফুলকা থাকে টকটকে লাল রংয়ের। যদি জিওল মাছ কেনেন তাহলে আগে এর পাত্রের পানি দেখুন। যদি পরিষ্কার হয় তবেই কিনুন। আর উপরের মাছ না নিয়ে পাত্রের তলায় যে মাছ রয়েছে সেগুলো বেছে নিন।
কোন বয়সে মেয়েদের সেক্স পাওয়ার বেশি থাকে থাকে…….
মেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ এর দাম কত………..
দীর্ঘক্ষন সহবাসের ৫ টি ঘরোয়া উপায়……….
জেনে নিন স্ত্রী
সহবাসের নিষিদ্ধ সময় গুলো গুলো………..
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন