ছারপোকা তাড়ানোর ৭টি ঘরোয়া সহজ উপায় |
পোকার মধ্যে সবচাইতে সাহসী পোকা বলে মনে করা হয় ছারপোকা কে? না এটা আমি বলছি না মেয়েরা ছারপোকা দেখলে যততা চিৎকার-চেঁচামেচি শুরু করে তাতে মনে হয় যে ছারপোকায় পোকার তালিকায় সবচাইতে ভয়ঙ্কর একটি প্রাণী। মেয়েদের গুপ্ত স্থান
মেয়েদের পু -শি ক্রয় করার জন্য ক্লিক করুন
- এখনই কিনুন
ছারপোকা
ছারপোকা সিমিসিডে গোত্রের একটি ছোট পরজীবী পতঙ্গ, মানুষ ও অন্য উষ্ণ রক্ত বিশিষ্ট প্রাণীর রক্ত খেয়ে বেঁচে থাকে। এই প্রাণীটির বসবাস স্থান হচ্ছে আসবাবপত্র বিছানার পাশে আর এগুলো অনেক সময় বাস ট্রেনের সিটেও সাক্ষাৎ মিলে। ছারপোকা পুরাপুরি নিশাচর প্রাণী না হলে দিনের বেলা একটু অন্ধকার বা আবছা আলোতে এগুলো মানুষের অগোচরে রক্ত শুষে নেয়।
আরো পড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ ১ থেকে ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
ছারপোকা মারার সহজ উপায়
ছারপোকা মারার উপায় যতটা সহজ ভাবে উচ্চারণ করা যায়, এটি তাড়ানোর ঠিক ততটাই কঠিন কারণ এই প্রাণীটি এমন সব জায়গায় বসবাস করে যেগুলোতে মানুষের প্রবেশ নিষিদ্ধ বা প্রবেশ করা যায় না মানুষের আগাচোরে বিছানা আসবাবের ফাকায় এরা লুকিয়ে থাকে। বর্তমানে ছারপোকা তাড়ানোর কিছু ঔষধ রয়েছে এছাড়াও ছারপোকা তাড়াতে কার্যকরী কিছু উপায় আবিষ্কার হয়েছে। যার মাধ্যমে ছারপোকা তাড়ানো সম্ভব চলুন জেনে নেই ছারপোকা তাড়ানোর কার্যকরী উপায় সম্পর্কে।
- ঘরের যে স্থানে ছারপোকার বাস সেখানে ল্যাভেন্ডার অয়েল স্প্রে করুন।
- ছারপোকা মারা যায় ১১৩ ডিগ্রি তাপমাত্রাতে।
- ছারপোকা তাড়াতে মাঝে মধ্যে আসবাবপত্রে কেরোসিনের প্রলেপ দিন।
- ছারপোকা তাড়াতে ন্যাপথলিন খুবই কার্যকারী।
- ছারপোকা তাড়াতে অ্যালকোহল ব্যবহার করতে পারেন।
- আসবাবপত্র ও লেপ-তোশক পরিষ্কার রাখার সঙ্গে সঙ্গে নিয়মিত রোদে দিন।
আরো পড়ুনঃ বিনা জামানতে ঋণ দেয় কোন ব্যাংক
ছারপোকা ধ্বংসের উপায়
ছারপোকা পুরোপুরি ধ্বংস করতে হলে আপনাকে একনাগাড়ে এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে উপরের যে ৬টি নিয়ম রয়েছে সেগুলো মেনে চলতে হবে। এছাড়াও ছারপোকা ধ্বংস করার জন্য বাজারে বিভিন্ন প্রকার কেমিক্যাল পাওয়া যায় এগুলোর সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি ছারপোকার গুষ্টি সহজে ধ্বংস করতে পারেন।
ছারপোকা তাড়ানোর সহজ উপায়
পোকা তাড়ানোর সহজ উপায় গুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার চেষ্টা করুন। নিয়মিত আপনার ব্যবহারের জিনিস গুলো কে সঠিক তাপমাত্রায় শুকিয়ে নিন এছাড়াও আপনার আসবাপত্র নিয়মিত পরীক্ষা করুন। যেগুলোতে ছারপোকার ডিম বা ছারপোকার বাচ্চা রয়েছে কিনা এবং যদি থেকে থাকে তাহলে স্প্রে করুন।
আরো পড়ুনঃ ছেলেদের লিঙ্গ ১ ইঞ্চি মোটা ২ ইঞ্চি লম্বা করার ঔষধ
ছারপোকা তাড়ানোর উপায় কি
- ঘরের যে স্থানে ছারপোকার বাস সেখানে ল্যাভেন্ডার অয়েল স্প্রে করুন। দুই থেকে তিন দিন এভাবে স্প্রে করার ফলে ছারপোকা আপনার ঘর ছেড়ে পালাবে।
- \আসবাবপত্র ও লেপ-তোশক পরিষ্কার রাখার সঙ্গে সঙ্গে নিয়মিত রোদে দিন। এতে করে ছারপোকার আক্রমণ কমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ই ছারপোকা থাকলে সেগুলো মারা যাবে।
- আপনার ঘরের ছারপোকা তাড়াতে অ্যালকোহল ব্যবহার করতে পারেন। ছারপোকাপ্রবণ জায়গায় সামান্য অ্যালকোহল স্প্রে করে দিন দেখেবেন ছারপোকা মরে যাবে।
ছারপোকা মারার ঔষধ
বাজারে ছারপোকা মারার অনেক ঔষধ রয়েছে আপনি অনেক সময় দেখতে পাবেন ক্যানভাচারেরা বিভিন্ন ঔষধ বেঁচে থাকে। সেগুলো ভাল কার্যকরী এছাড়াও আপনি অনেক ব্রান্ডের কোম্পানির নানাপ্রকার ঔষধ পেয়ে যাবেন। এর মধ্যে সবচাইতে ভালো হচ্ছে হিট নামে একটি ঔষধ পাওয়া যায় এটি ছারপোকা মারার জন্য অনেক কার্যকরী চায়না বিভিন্ন ঔষধ কম দামে কিনতে পাওয়া যায়।
ছারপোকা তাড়ানোর উপায়
ছারপোকা তাড়ানোর ঘরোয়া উপায় গুলো সবচাইতে বেশি কার্যকরী। কারণ আপনি নিয়মিত পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা রাখলে এবং নিয়মিত খেয়াল রাখলে ভালোভাবে ছারপোকার পরিচর্চার নিলে আপনার ছারপোকা অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই দূর হয়ে যাবে। মনে রাখবেন ছারপোকা ও পরিচ্ছন্ন অপরিষ্কার জায়গায় বাস করে। আপনার বিছানা আলো যুক্ত জায়গায় এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা রাখুন ঘরোয়া উপায়ে ছারপোকা দূর করুন।
মেয়েদের জরায়ু রোগ সমূহ সংক্রমণ ও প্রতিরোধে
করণীয়………..
দাউদ রোগের চিকিৎসায় ৫টি ঘরোয়া উপায় বিস্তারিত……
১০ টি ঘুমের ঔষধের নাম জেনে নিন…..
কিডনি রোগের লক্ষণ কারণ ও চিকিৎসা বিস্তারিত…..
নামঃআতিক হাসান কাজল
উত্তরমুছুনঠিকানাঃপার্বতীপুর,দিনাজপুর।
যোগাযোগঃঃ০১৭৪২৯৯০৫৬৪
শ্রেনীঃএইচ.এস.সি দ্বিতীয় বর্ষ।
কলেজঃকারমাইকেল কলেজ,রংপুর।
ই-মেইলঃkazolhasan85@gmail.com
গল্পের নামঃবটগাছ।
নিরুদের বাড়ির পিছনে একটা বটগাছ আছে।খোকসা গাছের পাশ দিয়ে বেয়ে ওঠা,পুরাতন জংলা মন্দিরের পাশে যেন এক ভুতুড়ে বৃক্ষদেবতা।
এ গাছের ছাল-ডাল-ফল-শেকড় কোন কাজেরই না।এ গাছেই মুনিয়ার মা গত বছর গলায় দড়ি দিয়ে আত্নহত্যা করেছে।গাছটির বৃহদাকার এক ডাল জংলা মন্দিরের উত্তর পাশটা ভেঙ্গে দিয়েছে।প্রত্যেক জননী তার সন্তানকে এ গাছের নিচে যেতে নিষেধ করে।এ গাছের নিচে মুনিয়ার মায়ের আত্না ঘুরে বেড়ায়।বাপ-দাদা,পিতামহসহ আরও চৌদ্দযুগ এ কুসংস্কারগুলো মেনে আসছে।
মা বলেছিল,উপকারী জীব বেশিদিন বাঁচে না।অথচ বাবা মারা যাওয়ার দু-বছর হলো,বটগাছটা এখনও জীবিত।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন