ছেলে সন্তান লাভের উপায় |
ছেলে সন্তান লাভের উপায় আমাদের সমাজে কন্যা সন্তানকে বোঝা মনে করা হয় এমনকি এমন ঘটনাও দেখা গেছে যে কন্যা সন্তান জন্মের কারণে কন্যা সন্তানকে হত্যা করা হয়েছে এমনকি কন্যা সন্তান জন্ম দেওয়ার কারণে গর্ভধারিনী মাকে মেরে ফেলার মতো ঘটনা ঘটেছে। ছেলে সন্তান লাভের উপায় কি জানতে চাই এখন আপনি নিজে নিজে যদি একটু চিন্তা করেন তাহলে এটা দেখতে পাবেন যে পৃথিবী কে টিকিয়ে রাখতে যেমন মেয়ে সন্তানের দরকার তেমনি ছেলে সন্তানের সমান দরকার রয়েছে। মেয়েদের গুপ্ত স্থান মেয়েদের পু -শি ক্রয় করার জন্য ক্লিক করুন - এখনই কিনুন
ছেলে সন্তান লাভের উপায়
তাহলে পৃথিবীতে ছেলে সন্তানের দাম এত বেশি কেন বা ছেলে সন্তান লাভের জন্য বাবা-মা এতটা আগ্রহ কিংবা নিষ্ঠুর হয় কিসের জন্য। তথাপি ছেলে সন্তান জন্মদান নিয়ে বাবা-মায়ের আগ্রহের কোনো শেষ নেই তো আজকে আমরা তুলে ধরব ভারতের কেরালায় গবেষণালব্ধ একটি নিবন্ধের অংশ। নিবন্ধে বলা হয়েছে যারা পুত্র সন্তানের মা হতে চায় তাদের জন্য ৬টি পরামর্শ।
আরো পড়ুনঃ
টাইটান
জেল
পুরুষের
লিঙ্গ
১
থেকে
৩
ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও
মোটা
করে।
আরো পড়ুনঃ বিনা জামানতে ঋণ দেয় কোন ব্যাংক
ছেলে সন্তান লাভের উপায় কি জানতে চাই
চলুন জেনে নিই যে সকল মেয়েরা পুত্রসন্তানের জন্ম দিতে চান, ছেলে সন্তান লাভের উপায় তাদের কোন ৬টি পরামর্শ মেনে চলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ছেলে সন্তান লাভের উপায়
১, লন্ডনের হাসপাতালের চিকিৎসক ডাক্তার সাজিয়া মালেক বলেন কন্যা কিংবা পুত্র সন্তানের জন্য গর্ভধারণের বিষয়টি সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত বিষয় এর জন্য সুনির্দিষ্ট কোনো পন্থা নেই।
২, ভারতে বলা হয় পুত্র সন্তান লাভের জন্য মহিলাদের বেশি করে খাওয়া দাওয়া করতে হবে এবং ঘুমানোর সময় পশ্চিম দিকে মুখ করে ঘুমাতে হবে কিন্তু বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে যদিও এসবের কোনো ভিত্তি নেই।
আরো পরুনঃ মেয়েদের যোনি - গোপনাঙ্গ টাইট করার ক্রিম
ছেলে সন্তান লাভের উপায় কি
৩, মা হতে ইচ্ছুক নারীদের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ হচ্ছে তারা যেন সকালে অবশ্যই নাস্তা করেন এবং সপ্তাহের কয়েকটি নির্দিষ্ট দিনে যখন পুরুষের বীর্য জোরালো থাকে তখন যৌনসঙ্গম করেন।
৪, বিজ্ঞান বলছি পুরুষের বীর্যপাত হওয়ার সাথে পুত্রসন্তান জন্মের কোন সম্পর্ক নেই তবুও ভারতের সকল মানুষের মনে এটি রয়েছে জীবিত থাকা অবস্থায় সহবাস করলে পুত্র সন্তান লাভের সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।
৫, কন্যা সন্তান লাভের জন্য মেয়েদের দোষারোপ করা হলেও আদতে কন্যা সন্তান জন্মের জন্য ছেলেরা দায়ী।
৬, পুত্র সন্তান লাভের জন্য পুরুষের বীর্যের শক্তিশালী অবস্থানের সময় সহবাস করা উচিত কারণ এতে করে পুত্রসন্তানের জন্ম হয়।
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, সাইজের
ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের
স্তন - দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
যদিও কেরালায় প্রকাশিত নিবন্ধটি নিয়ে প্রচুর সমালোচনা রয়েছে ভারতীয় লেখকের গীতা আরাভামুদান এ বিষয়টিকে হাস্যকর এবং ভিত্তিহীন বলে মনে করেন ।
ইসলামের দৃষ্টিতে ছেলে সন্তান লাভের উপায়
এবার জেনে নেই পুত্র সন্তান ও কন্যা সন্তান জন্মদানের ক্ষেত্রে আসলেই কোন নিয়ম বা পদ্ধতি কাজে আসে কিনা আর এ সম্পর্কে পবিত্র ইসলাম ধর্মে কি বলে। মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন আল্লাহ যাকে ইচ্ছা করেন কন্যা সন্তান দান করেন যাকে ইচ্ছা করে পুত্র সন্তান দান করেন অথবা ছেলে মেয়ে উভয়েই দান করেন আবার যাকে ইচ্ছা বন্ধাত্ব করেন।
মহান আল্লাহতালার বানী থেকে আমরা এটা স্পষ্ট বুঝতে পারি যে আল্লাহ তায়ালা যাকে ইচ্ছা করেন তাকেই পুত্রসন্তান আবার যাকে ইচ্ছা করে কন্যাসন্তান দিয়ে থাকেন এক্ষেত্রে বাবা-মায়ের কোন ভূমিকা থাকে না সন্তান পুত্র হবে নাকি করনা হবে।
আরো পড়ুনঃ পুরুষের লিঙ্গ ১-২ ইঞ্চি
লম্বা করার আধুনিক ঔষধ।
ছেলে সন্তান লাভের আমল
সন্তান কন্যা হোক কিংবা ছেলে হোক যাই হোক না কেন মহান আল্লাহতালা রব্বুল আলামীনের শোকর গুজার করা উচিত কারণ আল্লাহ ইচ্ছা করলে যে কাউকে বন্ধ্যাত্ব দান করতে পারেন। যাদের সন্তান-সন্ততির জন্ম হয় না তাদের অবশ্যই সন্তান-সন্ততির জন্য মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে প্রার্থনা করা উচিত এ সম্পর্কে প্রখ্যাত আলেম আশরাফ আলী থানভী রহমাতুল্লাহ এর কিছু আমল এর কথা বলেছেন।
আরো পড়ুনঃ মোটা
হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ মোটা
হওয়ার পিউটন সিরাপ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
১, স্ত্রী সহবাস করার পূর্বে মহান আল্লাহ তায়ালার পবিত্র গুণবাচক নাম আল মুতাকাব্বির বার পাঠ করলে আল্লাহ তাআলা তাকে নেক পুত্র সন্তান দান করবে ইনশাআল্লাহ।
২, সূরা আম্বিয়ার 89 নং আয়াতের এই অংশ উচ্চারণঃ রব্বি লা তাজারনী ফারদান ওয়া আংতা খইরুল ওয়ারিছীন। নামাজের পর তেলাওয়াত করবে ইনশাআল্লাহ পুত্র সন্তান হবে।
আরো খবর পরুনঃ রোগ মুক্তির দোয়া আরবি ও বাংলায় উচ্চারণ সহ……….
৩, সুরা সাফফাতে এসেছে, বৃদ্ধ বয়সে ইবরাহিম আ. আল্লাহ তাআলার নিকট দোয়া করেছিলেন সৎ পুত্র সন্তানের জন্য। আল্লাহ তাআলা তার দোয়া কবুল করলেন। তাঁকে নেক পুত্র সন্তান দান করলেন। এর মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা শিক্ষা দিয়েছেন, যাতে বান্দা এ দোয়ার মাধ্যমে তাঁর নিকট সন্তান কামনা করতে পারে। দোয়াটি এই- رَبِّ هَبْ لِي مِنَ الصَّالِحِينَ উচ্চারণ- রব্বি হাব লী মিনাস স_লিহীন। অর্থ- ‘হে আমার পরওয়ারদেগার! আমাকে এক সৎপুত্র দান করুন।
৪, প্রত্যেক ফরয-নামাজের পর سبحان الله (সুবহানাল্লাহ) ৭০ বার এবং أستغفر الله ( আস্তাগফিরুল্লাহ) ৭০ বার পড়বেন। তারপর তেলাওয়াত করবেন সূরা নূহ-এর ১০,১১, ১২ নং আয়াত
মহান আল্লাহতালা রব্বুল আলামীন আমাদেরকে সঠিকভাবে আমল করার তৌফিক দান করুন। এই আমলের মাধ্যমে হয়তো আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে পুত্র সন্তান দান করতে পারেন।
আমরা আজকের নিবন্ধে এটি জানতে পারলাম যে পুত্রসন্তান বা কন্যা সন্তান যাই হোক না কেন এখানে স্বামী-স্ত্রী কারো কোন ভূমিকা থাকে না আমাদের দেশের কন্যা সন্তানের জন্য স্ত্রীকে দোষারোপ করার রেওয়াজ প্রচলিত রয়েছে আমাদের কি এই রেওয়াজ থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।
আরো খবর
পরুনঃ জেনে নিন স্ত্রী
সহবাসের নিষিদ্ধ সময় গুলো গুলো………..
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন