ইয়াবা কোথায় পাওয়া যায় ? ইয়াবা তৈরির উপকরণ
ইয়াবা: নেশা করার জন্য এখন বর্তমান সময়ের অন্যতম একটি মাদকদ্রব্য হচ্ছে ইয়াবা। ইয়াবা বহন এর সহজলভ্যতা দাম তুলনামূলকভাবে নাগালের মত থাকার কারণে এছাড়াও এটি সেবন খুবই সহজ তাই দিন দিন তরুণ থেকে বয়স্ক সকলের মধ্যে ইয়াবা সেবনের প্রবণতা দেখা যায়। ইন্টারনেট কিংবা গুগল ফেসবুক সহ নানান মাধ্যমে অনেক সময় লিখে সার্চ করতে দেখা যায় ইয়াবা তৈরির উপকরণ এবং ইয়াবা কোথায় পাওয়া যায় তো চলুন জেনে নিই ইয়াবার ক্ষতিকর দিকগুলো এবং এটি আসলে কোন দেশ থেকে বাংলাদেশে এসে থাকে।
একটা সময় ছিল যখন ইয়াবার মূল উৎস ছিল মায়ানমার মায়ানমার সীমান্ত পেরিয়ে আমাদের দেশে এগুলো পৌঁছে দেয়া হতো মূলত চট্টগ্রামের জেলা রাঙামাটি খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান কক্সবাজার এই চারটি জেলা হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে ইয়াবা। এ সকল জেলার মধ্যে সবচাইতে কক্সবাজার জেলা হয় আমাদের সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ছে ইয়াবা কক্সবাজারে ইয়াবা পলি রয়েছে রয়েছে ইয়াবার বড় বড় ব্যবসায়ীরা।
👉 মেয়েদেরকে গোপনে সহবাসের
জন্য রাজি করে তোলার ঔষধ।
বাংলাদেশ মাদক পরিবহনের সবচেয়ে বড় মাধ্যম রোহিঙ্গারা সবার কাছে পরিচিত কমলা রঙ্গের ইয়াবা ট্যাবলেটের বোতলে বর্তমানে সাদা রঙের ইয়াবা ট্যাবলেট আমাদের দেশে আনা হয়ে থাকে। বর্তমানে ইয়াবা দুটি কালারে পাওয়া যায় একটি হচ্ছে গাঢ় কমলা রঙের অন্যটি বর্তমানে আবিষ্কৃত সাদা রঙের ট্যাবলেট ?
ইয়াবা তৈরির উপকরণ: ইয়াবা তৈরির মূল উপকরণের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে মিথাইল অ্যামফিটামিন এবং ক্যাফেইন। ইয়াবাতে ২৫-৩৫ মিলিগ্রাম মিথঅ্যামফিটামিন এবং ৪৫-৬৫ মিলিগ্রাম ক্যাফেইন থাকে। ওষুধ প্রশাসনের তথ্যানুযায়ী এটাকে বলা হয় সিউডোফেড্রিন। এটি ব্যবহার করেই ইয়াবা তৈরি হচ্ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।
👉👉 মেয়েদের স্তন বড় ও আকর্ষণীয় সুন্দর করে তোলার ঔষধ।
জানা গেছে, সিউডোফেড্রিন এলকালয়েড (উপক্ষার) এফেড্রিনের একটি রাসায়নিক জাতক। এফেড্রিন এলকালয়েডকে হাইড্রোক্লোরিক এসিডের সঙ্গে বিক্রিয়া করলে সিউডোফেড্রিন তৈরি হয়। সর্দি-কাশির ওষুধ তৈরির উপাদান সিউডোফেড্রিন ব্যবহৃত হয়। ফুসফুস, কান-গলার প্রদাহ, সর্দি-কাশি, শ্বাসকষ্ট ও অ্যালার্জি উপশমের ওষুধে সিউডোফেড্রিন ব্যবহার হয়।
কক্সবাজার ও চট্টগ্রামের চোরাকারবারি ব্যবসায়ীরা মায়ানমারের রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে ইয়াবা সংগ্রহ করে থাকে সেখান থেকে সংগৃহীত ইয়াবার সারাদেশে পৃথক তিনটি ব্যবহার করে সকল জায়গায় পাঠিয়ে থাকেন। রোহিঙ্গাদের মধ্যে ১৯৯০ সাল থেকে অনেক রোহিঙ্গারাই বাংলাদেশের কক্সবাজারে বসবাস করেন, এসকল বসবাসরত রোহিঙ্গারাই ইয়াবার চালান ঢুকতে সহযোগিতাসহ সারাদেশে ছড়িয়ে পড়তে সহযোগিতা করে থাকে।
চট্টগ্রামের টেকনাফে ইয়াবা পাচার সম্পর্কে স্থানীয় প্রশাসন ও নানান আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা সূত্রে জানা গেছে 80% ইয়াবা মায়ানমারের লাক্ষা 10% টেকনাফের বিভিন্ন পয়েন্ট এবং বাকি 10% ভারতের বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।
বাংলাদেশের কর্মকর্তারা বলছেন, ২০১১ সালে মাদক সংক্রান্ত মামলা হয়েছিল ৩৭ হাজার ৩৯৫টি, আসামি ছিল ৪৭ হাজার ৪০৩ জন। ২০১৭ সালে মামলার সংখ্যা ১ লাখ ছয় হাজার ৫৩৬ জন, আসামি এক লাখ ৩২ হাজার ৮৮৩ জন।
তারা বলছেন, ইয়াবা পরিবহনে সুবিধাজনক, দামও কম আর মিয়ানমার থেকে প্রচুর যোগান আসছে, এসব কারণে এই মাদকটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।
বাংলাদেশ ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়া এসকল ইয়াবা বিক্রির সাথে জড়িত রয়েছে প্রভাবশালী মহল যারা বিভিন্ন প্রকার মাধ্যম ব্যবহার করে এ সকল ইয়াবা ছড়িয়ে দিচ্ছে তরুণদের মধ্যে এলাকায় যাওয়া কিছু তরুণরা এসকল ইয়াবা বিক্রির এজেন্ট হিসেবে কাজ করে থাকেন।
এছাড়াও এলাকায় রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত কিছু বখাটেরা ইয়াবা মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত রয়েছে। ইয়াবা মাদক সংগ্রহ করতে চাইলে আপনাকে এসকল বখাটেদের সাথে বন্ধুত্ব সম্পর্ক স্থাপন করে পরবর্তীতে তাদের থেকেই ইয়াবা ক্রয় করতে হবে।
নতুন ইয়াবা ট্যাবলেট
একসময় ইয়াবা ট্যাবলেট বলতে আমাদের চোখের সামনে ভাসতো গারো কমলা রঙের ছোট ছোট ট্যাবলেট সময়ের ব্যবধানে এখন রং বদলে ইয়াবা নতুন রং ধারণ করেছে।
👉👉 টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ এক থেকে তিন ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
বর্তমান সময়ে কমলা রঙ্গের ট্যাবলেট এর পরিবর্তে এখন দেশে নতুন চালান ডুকছে সাদা রঙের ইয়াবা ট্যাবলেট। রোহিঙ্গা শিবিরে ভিতরে প্রত্যেকটি ইয়াবা ট্যাবলেট 50 টাকা করে বিক্রি করা হয় তবে 50 টাকা করে প্রতি পিস ইয়াবা ট্যাবলেট করতে চাইলে আপনাকে সর্বনিম্ন 10 হাজার পিছের একটি বাক্স কিনতে হবে।
শিবিরের বাহিরেও এসকল বিক্রয় করা হয়ে থাকে কক্সবাজারে ইয়াবা ট্যাবলেট 80 থেকে 100 টাকা পর্যন্ত কক্সবাজার সদরের বাহিরে 100 থেকে 120 টাকা খুচরা বাজারে ইয়াবা কত করে বিক্রি করা হয়ে থাকে এ সম্পর্কে সঠিক কোনো তথ্য জানা যায়নি।
👉👉 মেয়েদের স্তন বড় ও আকর্ষণীয় সুন্দর করে তোলার ঔষধ।
নানান হাত ঘুরে আসা ইয়াবা ট্যাবলেট শেষ পর্যন্ত কত দামে বিক্রি করা হয়ে থাকে তার উপর যদি আপনার কোন আইডিয়া থাকে তাহলে বুঝতেই পারছেন এসকল মাদক ব্যবসায় লাভের পরিমাণ কত বেশি সুতরাং কেন মানুষ ইয়াবা মাদক ব্যবসার প্রতি ঝুঁকছে।
আপনি আপনার আশেপাশের সকলকেই মাদকের ভয়াল নেশায় প্রতি সচেতন করুন। পাইকারি দামে একটি ইয়াবা যতই কম হোক না কেনো এই অর্থ টি আমাদের দেশ থেকে বিদেশে চলে যাচ্ছে একটি নেশা বা একপ্রকার অহেতুক পণ্য ক্রয়ের মাধ্যমে এটি না খেলে বা না ক্রয় করলে আমাদের কোন প্রকার ক্ষতি হবে না
Ganja kabo
উত্তরমুছুনএকটি মন্তব্য পোস্ট করুন