যক্ষা রোগের লক্ষণ প্রতিকার ও হোমিও চিকিৎসা |
মানব শরীরের জন্য খুবই মারাত্মক রোগ হলো যক্ষা রোগ সময় এমন প্রবাদ প্রচলিত ছিল যার হয়েছে যক্ষা তার নেই রক্ষা।
যক্ষা রোগ কি
যক্ষা রোগ হলো একটি সংক্রামক ব্যাধি যা প্রধানত শরীরের ফুসফুসকে আক্রান্ত করে। এছাড়াও শরীরের যেকোনো জায়গায় হতে পারে একসময় মানুষ যখন ধরা পড়লে অনেকটা ভীতসন্ত্রস্ত ভাবে জীবনযাপন করতো। কিন্তু বর্তমানে যক্ষার ঔষধ আবিষ্কার হওয়ায় সঠিক সময়ে যখন ধরা পড়লে তার নিরাময় যোগ্য।
যক্ষা রোগের জীবাণু আবিষ্কার করেন কে
১৮৮২ সালে Robert Koch নামক বিজ্ঞানী প্রথম এই জীবাণু আবিষ্কার করেন
যক্ষা রোগের টিকার নাম কি
যক্ষ্মা রোগ প্রতিরোধের জন্য বিসিজি টিকা দিতে হয়
কোন বয়সে মেয়েদের সেক্স পাওয়ার বেশি থাকে থাকে…….
মেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ এর দাম কত………..
দীর্ঘক্ষন সহবাসের ৫ টি ঘরোয়া উপায়……….
জেনে নিন স্ত্রী
সহবাসের নিষিদ্ধ সময় গুলো গুলো………..
যক্ষা রোগের লক্ষণ কি কি
যেহেতু সকল রোগেরই লক্ষণ প্রকাশ পায় তেমনি যক্ষা রোগের লক্ষণ রয়েছে যা দেখে আপনি বুঝতে পারবেন যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত কিনা। যক্ষা রোগের লক্ষণ গুলো হলো।
১, সাধারণত সন্ধ্যাবেলায় জ্বর আসে।
২, নিয়মিত খাবার খাওয়ার পরও আস্তে আস্তে শুকিয়ে যাবে ওজন কমে যেতে থাকবে।
৩, কাশি দেখা দেবে এই কপার সারবে না এমন কি এন্টিবায়োটিক খেলেও কফ সারবে না।
৪, একটা সময় দেখা যাবে কফের সাথে রক্ত আর সে আবার অনেক ক্ষেত্রে রক্ত নাও আসতে পারে।
৫, দ্রুত শুকিয়ে যেতে থাকবে মেজাজ খিটখিটে থাকবে।
এগুলো প্রকাশ পেলে আপনি বুঝতে পারেন এটি ফুসফুসে যক্ষ্মা রোগের লক্ষণ। সারা শরীরের অন্য জায়গায় যক্ষা হলে তার লক্ষণ প্রকাশ নাও পেতে পারে
যক্ষার টেস্ট
রক্তের পরীক্ষা, কফ পরীক্ষা, ত্বকের পরীক্ষা, বুকের এক্স-রে, সিটি স্ক্যান, কালচার টেস্ট।
যক্ষা রোগের ঔষধ
যখন একজন ডায়াবেটিস রেগীর টিবি ধরা পড়ে তখন আমরা তাদের ব্লাড সুগার দেখি কি পর্যায়ে আছে। যদি দেখা যায় ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করা দরকার সেই ক্ষেত্রে ট্যাবলেট দিয়ে চিকিৎসা করা গেলেও আমরা তা করি না। ইনসুলিনই এ সময় উত্তম।
যক্ষা রোগীর খাবার তালিকা
যক্ষা রোগীর খাদ্য তালিকায় প্রতিদিন অন্তত 46 গ্রাম এবং পুরুষদের যাতে অন্তত 56 গ্রাম আমিষ বা প্রোটিন জাতীয় খাবার গ্রহণ করে। এই খাবার তালিকায় যে কোন মাছ মাংস ডিম পুডিং ইত্যাদি থাকতে পারে। অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যাতে যক্ষা রোগীর খাদ্য তালিকায় আমিষ ও কার্বোহাইড্রেট জাতীয় উপাদান গুলো থাকে।
এছাড়াও নিম্নবর্ণিত ভিটামিন উপাদানগুলো থাকার নিশ্চিত করবেন
ভিটামিন ‘এ’ : খাদ্য তালিকায় প্রতিদিন রাখুন হলুদ, সবুজ ফলমূল ও শাকসবজি।
ভিটামিন ‘বি’ কমপ্লেক্স : ঢেঁকি ছাঁটা চাল, শাকসবজি, দুধ, পোলট্রি ইত্যাদি।
ভিটামিন ‘সি’ : মৌসুমি টক ফল, লেবু, টমেটো, কাঁচা মরিচ ইত্যাদি হতে পারে ভিটামিন ‘সি’র ভালো উৎস।
ভিটামিন ‘ই’ : বাদাম, ডিমের কুসুম, শিমের বিচি ইত্যাদি।
যক্ষা রোগের হোমিও চিকিৎসা
যক্ষ্মারোগ যেহেতু এখন তেমন কোনো মারাত্মক মরণঘাতী রোগ নয় সঠিক সময় রোগটি ধরা পড়লে আপনি হোমিওপ্যাথি এলোপ্যাথি যেকোনো চিকিৎসা নিতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনাকে সঠিক চিকিৎসার জন্য নিশ্চিত করা হয় সেটি খেয়াল রাখবেন।
যক্ষ্মা রোগ প্রতিরোধের উপায়
১, জন্মের পর পর প্রত্যেক শিশুকে বিসিজি টিকা দিতে হবে।
২, পুষ্টিকর ও সুষম খাদ্য গ্রহণের মাধ্যমে শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হবে।
৩, বাসস্থানের পরিবেশ খোলামেলা, আলো-বাতাস সম্পন্ন হতে হবে।
৪, জনাকীর্ণ পরিবেশে বসবাস যথাসম্ভব পরিহার করতে হবে।
৫, ডায়াবেটিস জাতীয় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাসকারী রোগের ক্ষেত্রে, সুষ্ঠু চিকিৎসা নিতে হবে।
৬, যক্ষ্মা আক্রান্ত রোগীকে সবসময় নাক মুখ ঢেকে চলাচল করতে হবে।
৭, যক্ষ্মা জীবাণুযুক্ত রোগীর সঙ্গে কথা বলার সময় একটি নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখতে হবে।
পুরুষের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ biomanix /ব্যায়োমেনিক্স এর উপকারিতা ?
কোন বয়সে মেয়েদের সেক্স পাওয়ার বেশি থাকে থাকে…….?
পুরুষের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ vimax capsule এর দাম কত ?
দিনের কোন সময় নারীদের সেক্স পাওয়ার বেশি থাকে……….
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন