ডি.এইচ.এম.এস. হোমিওপ্যাথি শিক্ষা সরকারের কোন সংস্থা নিয়ন্ত্রণ করে ?
১৯৮৩ সালে বাংলাদেশ সরকার এক অর্ডিন্যান্স এর মাধ্যমে “বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক প্র্যাকটিশনার্স অর্ডিন্যান্স-১৯৮৩” জারী করে। এই অর্ডিন্যান্স ও রেগুলেশন ১৯৮৫ এর বিধি-বিধানের আলোকেই বর্তমানে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড এর কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। বর্তমানে সরকার মনোনীত ১ জন চেয়ারম্যান ও ১৭ জন সদস্যসহ মোট ১৮ জন সদস্য নিয়ে “বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড পরিচালনা পরিষদ” গঠিত হয়েছে এবং বোর্ড পরিচালিত হচ্ছে।
ডি এইচ এম এস এর পূর্ণরূপ
এই সাড়ে চার বছর মেয়াদী কোর্সগুলোকে বলা হয় ডি,এইচ,এম,এস কোর্স অর্থাৎ (ডিপ্লোমা ইন হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারী)। চার বছর ধরে একাডেমিক পড়াশোনা করানো ।
হোমিও শিক্ষা প্রাচীনকাল থেকেই মানুষের কল্যাণের জন্য কাজ করে আসছে হোমিও চিকিৎসা অত্যন্ত কার্যকরী হয় এটি প্রতি মানুষের অগাধ বিশ্বাস আছে, বাংলাদেশ চিকিৎসা বিজ্ঞানের যুগে প্রবেশ করার সাথে সাথে হোমিও চিকিৎসা বিদ্বেষের রপ্ত শুরু করা হয়েছে।
আমাদের দেশে হোমিও শিক্ষাকে অনেক গুরুত্ব সহকারে দেখা হয় এজন্য সরকার ডিপ্লোমা ইন হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন সার্জারি নামে ডিপ্লোমা কোর্স চালু রয়েছে।
আরো খবর পরুনঃ মানসিক রোগের ওষুধ চিকিৎসা লক্ষণসমূহ বিস্তারিত………
সুন্দর লিখেছেন।ব্যাকলিংক দিলাম।আমাকেও দিয়েন।ধন্যবাদ।
উত্তরমুছুনএকটি মন্তব্য পোস্ট করুন