ধূমপান করা অনেক ক্ষেত্রেই আপনাকে অনেকটাই সন্তুষ্টি প্রদান করতে পারে। কিন্তু এক্ষেত্রে আপনাকে সর্বদাই মাথায় রাখতে আপনার দৈনিক নিকোটিনের চাহিদা পূরণের সময় অন্যের যাতে কোনো অসুবিধা না হয়।
খুবই সামান্য কিছু বিষয় মাথায় রাখলে আপনি মানুষের চক্ষুশীল হওয়া থেকে নিজেকে বাঁচাতে পারবেন। কেউ আপনাকে আপনার এই নিকোটিন গ্রহণের অভ্যাসটাকে সরাসরি খারাপ কিছু বলবে না।
তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পাবলিক প্লেস এ ধূমপান না করা থেকে শুরু করে, ধূমপান করার আরো অনেক পূর্ব শর্ত হারিয়ে গেছে। চলুন আজ আবার পুনরায় একটু জেনে নেই সেই সকল নিয়ম নিষ্ঠাগুলো।
সিগারেট খাওয়ার নিয়ম
নম্বর-১.সিগারেট খাওয়ার নিয়ম যারা ধূমপান করেন না এমন মানুষদের পাশে সিগারেট পারত পক্ষে না খাওয়ার চেষ্টা করবেন। অনেকে মিলে আড্ডা দিচ্ছেন এমন সময় যেটা করতে পারেন, যিনি ধূমপান করেন তার পাশে দাঁড়িয়ে সিগারেট খেতে পারেন। না হলে দুটির একটিও না করে টেবিল ছেড়ে অন্য জায়গায় গিয়ে ধূমপান করে আসতে পারেন।
নম্বর-২. সিগারেটের ধোঁয়া অন্যজনের মুখে ছাড়বেন না। যখন কথাবার্তা চলছে, আপনাকে তাকাতে হচ্ছে তখন যেটা করতে পারেন আপনার মুখের ভেতরে জমে থাকা ধোঁয়া অন্যদিকে মুখ ফিরে ছেড়ে তারপর আবার কথায় ফিরুন। এতে করে অন্যজনকে ধূমপানের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করতে পারবেন। এবং আপনি বিরক্তির কারণ হবেন না।
নম্বর-৩. সিগারেট খাওয়ার নিয়ম কথা বলার ঠিক আগ মুহূর্তে ধোঁয়া ভেতরে নিবেন না। এটা দেখতে খুব খারাপ লাগে যে, আপনি কথা বলছেন আর আপানার মুখ থেকে ধোঁয়া বের হচ্ছে।
নম্বর-৪. অফিস থেকে একটু দূরে দাঁড়িয়ে থেকেই সিগারেটটা শেষ করে নিন। এটা একটা অতি সাধারণ বিনম্রতার মধ্যেই পড়ে।
নম্বর-৫. কেউ যদি আপনাকে সিগারেটটা নেভাতে বলে, এতে রেগে গিয়ে কিংবা খারাপ ব্যবহার না করে, নিজে থেকে সরে আসুন সেখান থেকে অথবা নিভিয়ে ফেলুন সেটাকে।
নম্বর-৬. যেখানে সেখানে সিগারেটের ছাই ফেলবেন না। বিশেষ করে কার্পেট কিংবা বারান্দাতে নয়ই। যদি আপনি বাসায় থাকেন তাহলে প্রথমে যেটা করতে পারেন একটা অ্যাশট্রে খুঁজে তাতে ফেলতে পারেন অথবা সেটা না পেলে একবার ব্যবহার করে যেটা ফেলে দিতে পারেন এমন কাপ ব্যবহার করতে পারেন। পাবলিক প্লেসেও ছাই ফেলবেন না যেখানে সেখানে, একটু খুঁজলেই ডাস্টবিন পেয়ে যাবেন।
নম্বর-৭. সিগারেট খাওয়ার নিয়ম যখন আপনি নতুন কোনো একটি জায়গায় অন্য কারো বাসায় যাবেন তখন সিগারেট খাওয়ার আগে জিজ্ঞেস করে নিবেন যে, এখানে সিগারেট খেলে কোনো সমস্যা হবে নাকি। এতে করে আপনাকে বিব্রতকর পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হবেনা।
নম্বর-৮. এমন একটি জায়গায় আছেন যেখানে সিগারেট একদমই বারণ। যেমন আপনার বন্ধুর বাসা যেখানে কেউই সিগারেট খায় না এবং এটা তাদের বাসার একটি নিয়ম যে বাসায় কেউ সিগারেট খাবে না- এসব জায়গায় কখনই নিজেকে ওভার স্মার্ট প্রুফ করতে যাবেন না নিয়ম ভাঙার চেষ্টা করে। যেটা করতে পারেন, বন্ধুর বাড়ির বাগানে অথবা বাইরে গিয়ে সিগারেট খেয়ে ফিরে আসতে পারেন। আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না যে, অধূমপায়ীদের কাছে এই ব্যাপারগুলো তারা সহজে ভোলেন না।
নম্বর-৯. আপনি যদি কোনো বদ্ধ জায়গায় সিগারেট খান তাহলে অবশ্যই ভেন্টিলেশনের ব্যবস্থা আছে কিনা দেখে নিবেন অথবা এক্সস্ট ফ্যান আছে কিনা সেটাও দেখে তারপর খাবেন। আর যদি দুইটির একটিও না পান তাহলে সবচেয়ে ভালো হয় ওই জায়গাতে সিগারেট না খাওয়া।
নম্বর-১০. বাসায় বসে আয়েশ করে সিগারেট খাচ্ছেন ভালো কথা, কিন্তু ভুলবশত সিগারেটটি জানালা দিয়ে ছুড়ে ফেলে দেবেন না। আপনি জানেন না, কি হতে পারে। হয়তবা আপনার ওই জ্বলন্ত সিগারেট কারো মাথার ওপর পড়তে পারে।
নম্বর-১১. সিগারেট খাওয়া শেষ করে নেভানোর সময় ভালো করে সিগারেটটা নিভিয়ে নিবেন, কারণ আপনি অবশ্যই চাইবেন না আপনার বাসা বা অফিসে আগুন লেগে যাক, আপনার সিগারেটের ওই আগুন থেকে।
নম্বর-১২. গাড়ি যখন ড্রাইভ করবেন তখন পারতপক্ষে সিগারেট খাবেন না এবং পাশে যদি একজন নন স্মোকার থাকে তাহলে তো কখনই খাবেন না। কারণ কেউ দম বন্ধ করা পরিবেশে বেশিক্ষণ থাকতে পারেনা।
নম্বর-১৩. কারো কাছে লাইটার কিংবা ম্যাচ বক্স নিলে সেটা ফেরত দিয়ে দেবেন, কারণ আপনি ফেরত দিলে আপনিও পরবর্তীতে পাবেন যদি আপনার কাছে কেউ ধার নেয়। আর ধার নিলে তা তাড়াতাড়ি ফেরত দেয়াই উত্তম কাজ।
নম্বর-১৪. আপনি কোথাও ঘুরতে গেলেন এবং আপনার সফরসঙ্গীও সিগারেট খান, তাহলে আপনার কাছে লাইটার থাকলে তাকে আগে অফার করুন। এতে করে আপনার একটা বিশাল ইমপ্রেশন তৈরি হবে তার কাছে।
নম্বর-১৫. বাচ্চাদের সামনে কখনই সিগারেট খাবেন না। তারা আপনাকে বলতেও পারবে না যে, তাদের কষ্ট হচ্ছে।
১৬. আপনার যেহেতু সিগারেট খাওয়ার অভ্যাস আছে তাহলে কোথাও যাবার আগে সিগারেট কিনে নিয়ে যাবেন। দেখা গেল এমন একটি জায়গায় গেলেন যেখানে আপনার পছন্দের ব্র্যান্ডের সিগারেট নেই। কি করবেন? অচেনা একজনের কাছ থেকে সিগারেট চেয়ে খাওয়াটা অনেকটা বিব্রতকর ব্যাপার। আশাকরি এটা আপনি বোঝেন। আর একজনের কাছে বিপদে পড়ে একবারের চেয়ে দুইবার সিগারেট ধার নিবেন না। কারণ তিনি একবার আপনাকে সাহায্য করেছে। বারবার একজনের কাছে সিগারেট চেয়ে তাকে বিব্রত না করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ।
নম্বর-১৭. অফিসে সিগারেট খাবার পর হাত ধুয়ে নিবেন এবং মিন্ট চকলেট খেতে পারেন। কারণ আপনার নিজস্ব একটি কেবিন আছে আর আপনি নিশ্চয় চাইবেন না যে, আপনার কেবিন বা কাজের স্থানটা সিগারেটের বাজে ভরে থাকুক। এবং আপনার জামা কাপড় থেকেও সিগারেটের গন্ধ আসতে পারে। এতে করে আপনি অন্যের কাছে বাজে গন্ধের বস্তুতে পরিণত হয়ে যেতে পারেন।
নম্বর-১৮. আপনি যদি চেইন স্মোকার না হন, তাহলে যেটা করতে পারেন আপনি আপনার বাকি জীবনটা সিগারেট না খেয়ে কাটিয়ে দিন। বিশ্বাস করুন এটাই সবচেয়ে ভালো উপায় ওপরের সবগুলো থেকে।
👉👉 যেকোন বয়সের মেয়েদেরকে সহবাসে রাজি করানোর ঔষধ।
👉👉 পুরুষের দ্রুত বীর্যপাতের সমস্যা দূর করার কার্যকরী ঔষধ।
👉👉 পুরুষের লিঙ্গ মোটা করা ও বড় করার আধুনিক ঔষধ।
👉👉 একটানা 15 থেকে 30 মিনিট সহবাস করার ঔষধ।
👉👉 মেয়েদেরকে গোপনে সহবাসের জন্য রাজি করে তোলার ঔষধ।
👉👉 মাত্র ১ সপ্তাহে মোটা হওয়ার ঔষধের নাম ও দাম ২২০ টাকা।
👉👉 জিনসিন সিরাপ সহবাসের রাজা মাত্র ৩৫০ টাকা (সীমিত অফার)।
👉👉 জোকের তেল ব্যবহার করে লিঙ্গ মোটা করুন মাত্র 250 টাকা দিয়ে।
👉👉 টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ এক থেকে তিন ইঞ্চি পর্যন্ত বড় ও মোটা করে।
👉👉 মেয়েদের স্তন বড় ও আকর্ষণীয় সুন্দর করে তোলার ঔষধ।
👉👉
মেয়েরা ব্রা বা নম্বর পরে
কেন জানলে অবাক হয়ে যাবেন।
👉👉
সিগারেট খাওয়ার উপকারিতা সিগারেট খেলে কি কি উপকার
হয়।
👉👉
ইটালি যেতে হলে কি কি দরকার
হয় ইটালির ভিসার দাম কত।
👉👉
পৃথিবীর কোন দেশের টাকার মান কত।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন