মেয়েদের সেক্সে মধুর উপকারিতা

পৃথিবীতে যতগুলো আদর্শ খাবার রয়েছে তার মধ্যে রয়েছে সবার উপরে মধুর পুষ্টি গুনাগুন এত বেশি যে এটি মানুষের সকল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে সক্ষম। মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মধুকে মহাঔষধ বলেছেন আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের প্রমাণিত মধুতে নানাপ্রকার পুষ্টিগুণ ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে।অনেকেই মধুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কি মধুর উপকারিতা এবং মধুর সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন তো আর্টিকেলটিতে  আমরা সেক্সে মধুর উপকারিতা এসব বিষয়ে আলোচনা করব

আরো পড়ুনঃ  পুরুষের  লিঙ্গ  মোটা করা ও বড়  করার  আধুনিক  ঔষধ।

সেক্সে মধুর উপকারিতা

খাটি মধু চেনার উপায় জানা থাকলে কেউ আপনার কাছে ভেজাল মধু বিক্রি করার সাহস পাবেনা। বর্তমানে চারিদিকে ভেজাল মধুর ছড়াছড়ি। মধু হল এক প্রকারের মিষ্টি ও ঘন তরল পদার্থ, যা মৌমাছি ও অন্যান্য পতঙ্গ ফুলের নির্যাস হতে তৈরি করে এবং মৌচাকে সংরক্ষণ করে। এটি উচ্চ ঔষধিগুণ সম্পন্ন একটি ভেষজ তরল ; এটি সুপেয়। বিভিন্ন খাদ্য প্রস্তুতিতে এর ব্যবহারে চিনির চেয়ে এর অনেক সুবিধা রয়েছে। জানুন – মধু কি? খাটি মধু চেনার উপায়।

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের লিঙ্গ পেনিস বড় করার হোমিও চিকিৎসা

মধুর উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম

মধু হচ্ছে একটি তরল আঠালো মিষ্টি জাতীয় পদার্থ, যা মৌমাছিরা ফুল থেকে নেকটার বা পুষ্পরস হিসেবে সংগ্রহ করে মৌচাকে জমা রাখে। পরবর্তীতে জমাকৃত পুষ্পরস প্রাকৃতিক নিয়মেই মৌমাছি বিশেষ প্রক্রিয়ায় পূর্ণাঙ্গ মধুতে রূপান্তর এবং কোষ বদ্ধ অবস্থায় মৌচাকে সংরক্ষণ করে। আধুনিক চিকিৎসাবিদ্যার জনক নামে পরিচিত হিপ্পোক্রেটস শরীরের প্রদাহ ও সিফিলিস রোগের চিকিৎসায় মধু ব্যবহার করতেন বলে কথিত আছে। 

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

২ হাজার বছর আগেও যখন চিকিৎসা বিজ্ঞান আজকের মতো এতটা উন্নত ছিল না, তখনও মানুষ জানত মধুর কি গুণ! গ্রিক অ্যাথলেটরা অলিম্পিকে অংশ গ্রহণের আগে প্রচুর পরিমাণ মধু সেবন করত শক্তি বাড়ানোর জন্য। তাদের ধারণা ছিল, মধু খেলে তাদের পারফরমেন্সের উন্নতি হবে।

মধুর অপকারিতা

 কারণ মধুতে রয়েছে উচ্চমাত্রার ফ্রুক্টোজ ও গ্লুকোজ যা যকৃতে গ্রাইকোজেনের রিজার্ভ (যে ফর্মে গ্লুকোজ লিভারে সঞ্চিত হয়) গড়ে তোলে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং খাদ্য ও কৃষি সংস্থার মতে মধু হচ্ছে এমন একটি অগাজানোশীল মিষ্টি জাতীয় পদার্থ যা মৌমাছিরা ফুলের নেকটার অথবা জীবন্ত গাছপালার নির্গত রস থেকে সংগ্রহ করে মধুতে রূপান্তর করে এবং সুনির্দিষ্ট কিছু উপাদান যোগ করে মৌচাকে সংরক্ষণ করে। 

আরো পড়ুনঃ ড্রাগন কনডম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

এর বিশিষ্ট গন্ধের জন্য অনেকে চিনির চাইতে মধুকেই পছন্দ করে থাকেন। বাংলাদেশের সুন্দরবনের মধু স্বাদ, রং, হালকা সুগন্ধ এবং ঔষধিগুণাবলীর জন্য প্রসিদ্ধ। সুন্দরবনের বেশীরভাগ মধু কেওড়া গাছের ফুল থেকে উৎপন্ন। সুন্দরবনের মাওয়ালী সম্প্রদায়ের লোকেরা মৌচাক থেকে মধু সংগ্রহ করে এবং তা বিক্রয় করে জীবন নির্বাহ করে। মধুর অন্য একটি গুণ হল এটি কখন নষ্ট হয় না৷

মধুর উপকারিতা

বাংলাদেশের জাতীয় মধু বোর্ডের সংজ্ঞা অনুযায়ী, “মধু হল একটি বিশুদ্ধ পদার্থ যাতে পানি বা অন্য কোন মিষ্টকারক পদার্থ মিশ্রিত করা হয় নাই।” মধু চিনির চাইতে অনেক গুণ মিষ্টি। তরল মধু নষ্ট হয় না, কারন এতে চিনির উচ্চ ঘনত্বের কারণে প্লাজমোলাইসিস প্রক্রিয়ায় ব্যাকটেরিয়া মারা যায়। প্রাকৃতিক বায়ুবাহিত ইস্ট মধুতে সক্রিয় হতে পারে না, কারন মধুতে পানির পরিমাণ খুব অল্প। প্রাকৃতিক, অপ্রক্রিয়াজাত মধুতে মাত্র ১৪% হতে ১৮% আর্দ্রর্তা থাকে।

আরো পড়ুনঃ সিলিকন কনডম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন –এখনই কিনুন

 আর্দ্রর্তার মাত্রা ১৮% এর নিচে যতক্ষণ থাকে, ততক্ষণ মধুতে কোন জীবাণু বংশ বৃদ্ধি করতে পারে না। পাস্তুরাইয্ড মধুতে মধুর প্রাকৃতিক ঔষধি গুণাবলী হ্রাস পায়।

মধুতে যা বিদ্যমান

মধুতে প্রায় ৪৫টি খাদ্য উপাদান থাকে। ফুলের পরাগের মধুতে থাকে ২৫ থেকে ৩৭ শতাংশ গ্লুকোজ, ৩৪ থেকে ৪৩ শতাংশ ফ্রুক্টোজ, ০.৫ থেকে ৩.০ শতাংশ সুক্রোজ এবং ৫-১২ শতাংশ মন্টোজ। আরো থাকে ২২ শতাংশ অ্যামাইনো এসিড, ২৮ শতাংশ খনিজ লবণ এবং ১১ ভাগ এনকাইম। এতে চর্বি ও প্রোটিন নেই। ১০০ গ্রাম মধুতে থাকে ২৮৮ ক্যালরি।

আরো পড়ুনঃ ড্রাগন কনডম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

খাটি মধুর বৈশিষ্ট্য এবং খাটি মধু চেনার উপায়

যত ধরনের মধুঃ বিভিন্ন ফুল থেকে মধু হয় যেমনঃ সরিষা ফুল, লিচু, সুন্দর বন, কালজিরা থেকে আহরিত মধু। এ ছাড়া রয়েছে ধনিয়া ফুল, গুজি তিল ও তৃষি থেকেও উৎপাদিত হয় মধু। প্রায় সব গুলার গুনাগুন একই।

সবচেয়ে সেরা মধুঃ নিউজিল্যাণ্ডের মানুকা হানি বাজারে প্রাপ্য সকল মধুর চেযে বেশী ঔষধি গুণ সম্পন্ন গণ্য করা হয়। মানুকা নামীয় এক প্রকার ঝোপ জাতীয় উদ্ভিদের ফুল থেকে উৎপন্ন মধু “মানুকা হানি” নামে পরিচিত।

আরো পড়ুনঃ Titan Gel Gold সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন –এখনই কিনুন

মধুর উপকারিতা অনেক। খাটি মধুতে কখনো কটু গন্ধ থাকে না। মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক কোনো বিষাক্ত উপাদান প্রাকৃতিক গাছে থাকলেও তার প্রভাব মধুতে থাকে না। মধু সংরক্ষণে কোনো পৃজারভেটিভ ব্যবহৃত হয় না। কারণ মধু নিজেই পৃজারভেটিভ গুণাগুণ সম্পন্ন পুষ্টিতে ভরপুর খাদ্য। মধু উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাত, নিষ্কাশন, সংরক্ষণ ও বোতলজাতকরণের সময় অন্য কোনো পদার্থের সংমিশ্রণ প্রয়োজন হয় না।

মধু খাওয়ার নিয়ম

খাটি মধু পানির গ্লাসে ড্রপ আকারে ছাড়লে তা সরাসরি ড্রপ অবস্থায়ই গ্লাসের নিচে চলে যায়।

খাটি মধুতে যে মান থাকা আবশ্যক

পানি শতকরা ২১ ভাগের বেশি নয়।

সুক্রোজ শতকরা ৫ ভাগের বেশি নয়।

অ্যাশ শতকরা ১ ভাগের বেশি নয়।

রিডিউসিং সুগার শতকরা ৬৫ ভাগের কম নয়।

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার বডি বিল্ডো ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

 মধু খাওয়ার উপকারিতা

বর্তমানে আমরা বাজার থেকে যে মধু কিনে আনি তা যে কতটুকু খাঁটি তা বলা মুশকিল। মধুর মধ্যে সাধারণত ভেজাল হিসেবে পানি, চিনি ও আরও অনেক কিছু মেশানো হয়। খাটি মধু চেনার উপায় –

খাটি মধু চেনার উপায় ফ্রিজিং পরীক্ষাঃ মধুকে ফ্র্রিজের মধ্যে রেখে দিন। খাঁটি মধু জমবে না। ভেজাল মধু পুরাপুরি না জমলেও জমাট তলানী পড়বে।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের দুধ ছোট করার ঔষধ

খাটি মধু চেনার উপায় পিঁপড়া পরীক্ষাঃ এক টুকরা কাগজের মধ্যে কয়েক ফোঁটা মধু নিন। তারপর যেখানে পিঁপড়া আছে সেখানে রেখে দিন। পিঁপড়া যদি মধুর ধারে কাছে না ঘেসে তবে তা খাঁটি মধু। আর পিঁপড়া যদি তা পছন্দ করে তবে মধুতে ভেজাল আছে।

খাটি মধু চেনার উপায় চক্ষু পরীক্ষাঃ খুব অল্প পরিমাণ মধু চোখের ভেতরে দিন। যদি মধু খাঁটি হয় তবে প্রথমে চোখ জ্বালাপোড়া করবে ও চোখ থেকে পানি বের হবে এবং খানিক পরে চোখে ঠান্ডা অনুভূতি হবে (এই পরীক্ষায় অনুৎসাহিত করছি)।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের দুধ বড় করার ঔষধ

খাটি মধু চেনার উপায় দ্রাব্যতা পরীক্ষাঃ এক গ্লাস পানি নিয়ে এর মধ্যে এক টেবিল চামচ পরিমাণ মধু নিন। খুব ধীরে ধীরে গ্লাসটি শেক করুন। যদি মধু পানিতে পুরাপুরি দ্রবীভূত হয়ে যায় তবে তা ভেজাল মধু। আর মধু যদি পানিতে ছোট ছোট পিন্ডের আকারে থাকে তবে তা খাঁটি মধু।

গরম জলে মধু খাওয়ার উপকারিতা

মেথিলেটেড স্পিরিট পরীক্ষাঃ সমান অনুপাতে মধু এবং মেথিলেটেড স্পিরিট মিশ্রিত করে নাড়াতে থাকুন। খাঁটি মধু দ্রবীভুত না হয়ে তলনীতে জমা হবে। আর ভেজাল মধু দ্রবীভূত হয়ে মেথিলেটেড স্পিরিটকে মিল্কি করবে।

খাটি মধু চেনার উপায় শিখা পরীক্ষাঃ একটি কটন উয়িক নিয়ে উহার এক প্রান্তকে মধুর মধ্যে ডুবিয়ে নেই। তারপর উঠিয়ে হালকা শেক করে নিই। একটি মোমবাতি জ্বালিয়ে বা লাইটার জ্বলিয়ে তা আগুনের শিখায় ধরি। যদি তা জ্বলতে থাকে তবে মধু খাঁটি আর যদি না জ্বলে তবে মধুতে পানি মেশানো আছে। যদি মধুতে অল্প পরিমাণ পানি মেশানো থাকে তবে কটন উয়িক জ্বলতে থাকবে কিন্তু ক্র্যাকলিং সাউন্ড শোনা যাবে

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের লিঙ্গ পেনিস বড় করার হোমিও চিকিৎসা

মধু খাওয়ার অপকারিতা

খাটি মধু চেনার উপায় শোষণ পরীক্ষাঃ কয়েক ফোঁটা মধু একটি ব্লটিং পেপারে নিন ও পর্যবেক্ষণ করুন। খাঁটি মধু ব্লটিং পেপার কর্তৃক শোষিত হবে না। ভেজাল মধু ব্লটিং পেপারকে আর্দ্র করবে।

কলংক পরীক্ষাঃ একটুকরা সাদা কাপড়ের উপর সামান্য পরিমাণ মধু নিন এবং কিছুক্ষন পর কাপড়টি ধৌত করুন। ধোয়ার পর কাপড়টিতে যদি কোন দাগ থাকে তবে মধুতে ভেজাল আছে। আর যদি কোন দাগ না থাকে তবে মধু খাঁটি।

আরো পড়ুনঃ সিলিকন কনডম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন –এখনই কিনুন

মধু খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

খাটি মধু চেনার উপায় হানি কম্ব পরীক্ষাঃ একটি কাঁচের বা সাদা রংয়ের বোলের মধ্যখানে দেড় থেকে দুই চা চামচ (প্লস্টিকের তৈরি) মধু নেই। তারপর বোলের চারদিক দিয়ে ধীরে ধীরে ঠান্ডা পানি ঢালতে থাকি । যখন পানি মধুকে ঢেকে ফেলবে তখন পানি ঢালা বন্ধ করি। তারপর বোলটিকে তুলে ধরে ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে দুই মিনিট ধরে ঘুরাতে থাকি। খাঁটি মধু এই মুভমেন্টের পরেও পানিতে দ্রবীভূত হবে না এবং হেক্সাগোনাল আকৃতি ধারণ করবে যা দেখতে প্রায় হানি কম্ব এর মত।

খাটি মধু চেনার উপায় স্বচক্ষে দেখা- এই পরীক্ষগুলো না করেও খাঁটি মধু সম্পর্কে নিশ্চত হতে পারবেন যদি আপনি নিজে উপস্থিত থেকে মৌচাক থেকে মধু সংগ্রহ করে আনতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ ছেলেদের লিঙ্গ পেনিস বড় করার হোমিও চিকিৎসা

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের দুধ ছোট করার ঔষধ

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের দুধ বড় করার ঔষধ

আরো পড়ুনঃ জাপানি নীল / ব্লু সিল্ক শাড়ি মাত্র ৪৫০ টাকা

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন বড় করার ঔষধ

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন টাইট করার ক্রিম

আরো পড়ুনঃ নিমা ব্যলেন্ডর মাত্র ৮৫০ টাকা

আরো পড়ুনঃ মিনি শেলাই মেশিন মাত্র ৯৯৯ টাকা