হুমায়ূন আহমেদের কবিতা

হুমায়ূন আহমেদের সেরা ১০ রোমান্টিক  কবিতা


 হুমায়ূন আহমেদের সেরা ১০ রোমান্টিক  কবিতা 


    প্রিয় বন্ধুগণ আসসালামু আলাইকুম  করি সকলেই ভাল আছেন। আপনি কি কবিতা পড়তে ভালোবাসেন।  কেননা আজকের পোস্টটিতে আমরা হুমায়ূন আহমেদ এর ১০ রোমান্টিক  কবিতা  আপনাদের জন্য তৈরি করেছি। এই পোস্টে হুমায়ূন আহমেদের বাছাইকৃত কবিতা লেখা হয়েছে আশাকরি সবগুলো কবিতাই আপনার ভালো লাগবে আপনি চাইলে কবিতাগুলো আপনার মনের মানুষের কাছে পাঠাতে পারেন এবং আপনার কাছের মানুষ যাদের  আপনি যাদের পছন্দ করেন তাদের কেউ পাঠাতে পারেন। করি সেও কবিতাগুলো পছন্দ করবে। মেয়েদের গুপ্ত স্থান মেয়েদের পু -শি  ক্রয় করার জন্য ক্লিক করুন - এখনই কিনুন



     হুমায়ূন আহমেদ ছিলেন বাংলাদেশের একজন বিখ্যাত লেখক হুমায়ূন আহমেদের না মোটামুটি আমরা সবাই শুনেছি এবং সবাই জানি। হুমায়ূন আহমেদের লেখা গুলো মোটামুটি সকলেই পছন্দ করে এবং আপনি যদি হুমায়ূন আহমেদের রোমান্টিক কবিতা খুঁজে থাকেন তাহলে দয়া করে নিছের কবি কবিতা গুলো দেখতে পারেন। আমাদের লেখা হুমায়ূন আহমেদের কবিতা গুলো পড়ে আপনার অনুভূতি কেমন হয় নিচে কমেন্ট বক্সে জানিয়ে দিবেন আশা করি।

    হুমায়ূন আহমেদের  কবিতা

    আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, সাইজের ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

    আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন - দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন


    চিরকুট কবিতা হুমায়ূন আহমেদ


    “আমি খুব অল্প কিছু চাই"

    __হুমায়ুন আহমেদ

    আমি খুব অল্প কিছু চাই

    আমাকে ভালবাসতে হবে না,

    ভালবাসি বলতে হবে না

    মাঝে মাঝে গভীর আবেগ নিয়ে আমার ঠোঁট

    দুটো ছুয়ে দিতে হবে না

    কিংবা আমার জন্য রাত জাগা পাখি ও

    হতে হবে না

    অন্য সবার মত আমার সাথে রুটিন

    মেনে দেখা করতে হবে না

    কিংবা বিকেল বেলায় ফুচকা ও খেতে হবে না

    এত অসীম সংখ্যক “না” এর ভিড়ে ,

    শুধু মাত্র একটা কাজ করতে হবে ,

    আমি যখন প্রতিদিন এক বার “ভালবাসি” বলব

    তুমি প্রতিবার একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে

    একটু খানি আদর মাখা গলায় বলবে

    “পাগল”

    বিশ্বাস কর।

    হুমায়ূন আহমেদের কবিতা ছোট ছোট

    আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

    আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার পিউটন সিরাপ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন


    হুমায়ূন আহমেদের কবিতা ছোট ছোট


    বাসর

      হুমায়ুন আহমেদ


    কপাটহীন একটা অস্থির ঘরে তার সঙ্গে দেখা ।

    লোহার তৈরি ছোট্ট একটা ঘর ।

    বাইরের পৃথিবীর সঙ্গে কোন যোগ নেই ।

    ঘরটা শুধু উঠছে আর নামছে ।

    নামছে আর উঠছে ।

    মানুষ ক্লান্ত হয় –

    এ ঘরের কোন ক্লান্তি নেই।

    এ রকম একটা ঘরেই বোধহয় বেহুলার বাসর হয়েছিল ।

    নিশ্ছিদ্র লোহার একটা ঘর ।

    কোন সাপ সেখানে ঢুকতে পারবে না ।

    হিস হিস করে বলতে পারবে না, পাপ করো। পৃথিবীর সব আনন্দ পাপে ।

    পুণ্য আনন্দহীন । উল্লাসহীন ।

    পুণ্য করবে আকাশের ফিরিশতারা ।

    কারণ পুণ্য করার জন্যেই তাদের তৈরি করা হয়েছে ।

    লোহার সেই ঘরে ঢোকার জন্য সাপটা পথ খুঁজছিলো ।

    সেই ফাঁকে বেহুলা তাঁর স্বামীকে বললেন, কি হয়েছে, তুমি ঘামছ কেন ?

    আর তখন একটা সুতা সাপ ঢুকে গেলো।

    ফিসফিস করে কোন একটা পরামর্শ দিতে গেলো ।

    বেহুলা সেই পরামর্শ শুনলেন না বলেই কি লখিন্দরকে মরতে হল ?

    তার সঙ্গে আমার দেখা কপাটহীন একটা অস্থির ঘরে ।

    ঘরটা শুধু ওঠে আর নামে ।

    আমি তাকে বলতে গেলাম – আচ্ছা শুনুন, আপনার কি মনে হচ্ছে না

    এই ঘরটা আসলে আমাদের বাসর ঘর ?

    আপনি আর কেউ নন, আপনি বেহুলা ।

    যেই আপনি ভালবেসে আমাকে কিছু বলতে যাবেন

    ওম্নি একটা সুতা সাপ এসে আমাকে কামড়ে দেবে ।

    আমাকে বাঁচিয়ে রাখুন । দয়া করে কিছু বলবেন না ।


    আরো পড়ুনঃ  40 সাইজের কেডস জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন এখনই কিনুন

    আরো পড়ুনঃ  41 সাইজের কেডস  জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন এখনই কিনুন

    আরো পড়ুনঃ  42 সাইজের কেডস  জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন এখনই কিনুন

    আরো পড়ুনঃ  43 সাইজের কেডস জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন এখনই কিনুন


    হুমায়ূন আহমেদের কবিতা pdf


    আমি খুব অল্প কিছু চাই

        – হুমায়ুন আহমেদ


    প্রতি পূর্নিমার মধ্যরাতে একবার আকাশের দিকে তাকাই

    গৃহত্যাগী হবার মত জ্যোৎস্না কি উঠেছে ?

    বালিকা ভুলানো জ্যোৎস্না নয়।

    যে জ্যোৎস্নায় বালিকারা ছাদের রেলিং ধরে ছুটাছুটি করতে করতে বলবে-

    ও মাগো, কি সুন্দর চাঁদ !

    নবদম্পতির জ্যোৎস্নাও নয়।

    যে জ্যোৎস্না দেখে স্বামী গাঢ় স্বরে স্ত্রীকে বলবেন-

    দেখ দেখ নীতু চাঁদটা তোমার মুখের মতই সুন্দর !

    কাজলা দিদির স্যাঁতস্যাতে জ্যোৎস্না নয়।

    যে জ্যোৎস্না বাসি স্মৃতিপূর্ন ডাস্টবিন উল্টে দেয় আকাশে।

    কবির জ্যোৎস্না নয়। যে জ্যোৎস্না দেখে কবি বলবেন-

    কি আশ্চর্য রূপার থালার মত চাঁদ !

    আমি সিদ্ধার্থের মত গৃহত্যাগী জ্যোৎস্নার জন্য বসে আছি।

    যে জ্যোৎস্না দেখামাত্র গৃহের সমস্ত দরজা খুলে যাবে-

    ঘরের ভেতরে ঢুকে পরবে বিস্তৃত প্রান্তর।

    প্রান্তরে হাঁটব, হাঁটব আর হাঁটব-

    পূর্নিমার চাঁদ স্থির হয়ে থাকবে মধ্য আকাশে।

    চারদিক থেকে বিবিধ কন্ঠ ডাকবে- আয় আয় আয়।

    হুমায়ূন আহমেদের কবিতা সমগ্র

    আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন - দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

    আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন - দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন


    হুমায়ূন আহমেদের কবিতা সমগ্র


    সংসার

        – হুমায়ুন আহমেদ


    শোন মিলি।

    দুঃখ তার বিষমাখা তীরে তোকে

    বিঁধে বারংবার।

    তবুও নিশ্চিত জানি,একদিন হবে তোর

    সোনার সংসার ।।

    উঠোনে পড়বে এসে একফালি রোদ

    তার পাশে শিশু গুটিকয়

    তাহাদের ধুলোমাখা হাতে – ধরা দেবে

    পৃথিবীর সকল বিস্ময়।

    কবিতা (০৫)

    অশ্রু   

        – হুমায়ুন আহমেদ


    আমার বন্ধুর বিয়ে

    উপহার বগলে নিয়ে

    আমি আর আতাহার,

    মৌচাক মোড়ে এসে বাস থেকে নামলাম

    দু’সেকেন্ড থামলাম।।

    টিপটিপ ঝিপঝিপ

    বৃষ্টি কি পড়ছে?

    আকাশের অশ্রু ফোঁটা ফোঁটা ঝরছে?

    আমি আর আতাহার

    বলুন কি করি আর?

    উপহার বগলে নিয়ে আকাশের অশ্রু

    সারা গায়ে মাখলাম।।

    হি হি করে হাসলাম।।

    কবিতা (০৫)

    কাচপকা

       – হুমায়ুন আহমেদ


    একটা ঝকঝকে রঙিন কাচপোকা

    হাঁটতে হাঁটতে এক ঝলক রোদের মধ্যে পড়ে গেল।

    ঝিকমিকিয়ে উঠল তার নকশাকাটা লাল নীল সবুজ শরীর।

    বিরক্ত হয়ে বলল,রোদ কেন?

    আমি চাই অন্ধকার ।চির অন্ধকার

    আমার ষোলটা পায়ে একটা ভারি শরীর বয়ে নিয়ে যাচ্ছি-

    অন্ধকার দেখব বলে।

    আমি চাই অন্ধকার ।চির অন্ধকার

    একটা সময়ে এসে রোদ নিভে গেল

    বাদুড়ে ডানায় ভর করে নামল আঁধার।

    কি গাঢ়,পিচ্ছিল থকথকে অন্ধকার !

    কাচপোকার ষোলটা ক্লান্ত পা বার বার

    সেই পিচ্ছিল আঠালো অন্ধকারে ডেবে যাচ্ছিল।

    তার খুব কষ্ট হচ্ছিল হাঁটতে

    তবু সে হাঁটছে-

    তাকে যেতে হবে আরও গভীর অন্ধকারে।

    যে অন্ধকার-আলোর জন্মদাত্রী।


     

    আরো পড়ুনঃ  অথৈ নামের অর্থ কি ? Othoi namer ortho ki

     আরো পড়ুনঃ ইয়াসিন নামের অর্থ কি | Yasin namer ortho ki

     আরো পড়ুনঃ ইবনাত নামের অর্থ কি | Enabnat namer ortho ki

     আরো পড়ুনঃ ইসরাত নামের অর্থ কি | Israt namer ortho ki

     আরো পড়ুনঃ  আহনাফ নামের অর্থ কি Ahnaf namer ortho ki

     আরো পড়ুনঃ অঙ্কিতা নামের অর্থ কি। Ankita namer ortho ki 

    রোমান্টিক কবিতা বাংলা

    রোমান্টিক কবিতা বাংলা


    হুমায়ূন আহমেদের রোমান্টিক প্রেমের কবিতা

    হুমায়ূন আহমেদে বরাবরই সবার জন্য রোমান্টিক ছন্দ বা কবিতা লিখে থাকেন। তাই আপনাদের জন্য হুমায়ূন আহমেদের রোমান্টিক প্রেমের কবিতা শেয়ার করলাম। আশা করি আপনাদের খুব ভাল লাগবে।


    কবিতা (০১)

    বাবার চিঠি

      – হুমায়ুন আহমেদ


    আমি যাচ্ছি নাখালপাড়ায়।

    আমার বৃদ্ধ পিতা আমাকে পাঠাচ্ছেন তাঁর

    প্রথম প্রেমিকার কাছে।

    আমার প্যান্টের পকেটে সাদা খামে মোড়া বাবার লেখা দীর্ঘ পত্র।

    খুব যত্নে খামের উপর তিনি তাঁর প্রণয়িনীর নাম লিখেছেন।

    কে জানে চিঠিতে কি লেখা – ?

    তাঁর শরীরের সাম্প্রতিক অবস্থার বিস্তারিত বর্ণনা ?

    রাতে ঘুম হচ্ছেনা, রক্তে সুগার বেড়ে গেছে

    কষ্ট পাচ্ছেন হাঁপানিতে – এইসব হাবিজাবি। প্রেমিকার কাছে

    লেখা চিঠি বয়সের ভারে প্রসঙ্গ পাল্টায়

    অন্য রকম হয়ে যায়।

    সেখানে জোছনার কথা থাকে না,

    সাম্প্রতিক শ্বাসকষ্ট বড় হয়ে উঠে।

    প্রেমিকাও একটা নির্দিষ্ট বয়সের পর

    রোগভুগের কথা পড়তে ভালবাসেন।

    চিঠি পড়তে পড়তে দরদে গলিত হন –

    আহা, বেচারা ইদানিং বড্ড কষ্ট পাচ্ছে তো …

    কবিতা (০২)

    কব্বর

      – হুমায়ুন আহমেদ


    তিনি শায়িত ছিলেন গাঢ় কব্বরে

    যার দৈর্ঘ্য-প্রস্থ বেঁধে দেয়া,

    গভীরতা নয়।

    কব্বরে শুয়ে তাঁর হাত কাঁপে পা কাঁপে

    গভীর বিস্ময়বোধ হয়।

    মনে জাগে নানা সংশয়।

    মৃত্যু তো এসে গেছে, শুয়ে আছে পাশে

    তবু কেন কাটে না এ বেহুদা সংশয়


     হুমায়ূন আহমেদের বিখ্যাত প্রেমের কবিতা


    “সাধারণ মেয়েরা ছালবাকল নেই ছেলের প্রেমে কখনও পড়বে না। তারা ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার খুঁজবে। টাকা-পয়সা খুঁজবে। ঢাকায় বাড়ি আছে কি না দেখবে । কিন্তু অতি বিত্তবান মেয়েরা ছালবাকল নেই ছেলেদের প্রতি এক ধরনের মমতা পোষণ করবে। অসহায়ের প্রতি করুণা। সেই করুণা থেকে প্রেম”।


    উপরোক্ত হুমায়ূন আহমেদের উক্তি তাঁর রচিত ‘তোমাদের এই নগরে’ গল্প বই হতে সংগৃহীত।


    “ক্লাস টেনের মেয়েরা পাত্রী হিসেবে সর্বশ্রেষ্ঠ হয়। কারণ এই বয়সে মেয়েরা প্রথম পুরুষের ব্যাপারে কৌতূহলী হয় এবং প্রেম করার জন্য ছোঁক ছোঁক করে । বিয়ের পর হাতের কাছে স্বামীকে পায় বলে প্রথম প্রেমটা স্বামীর সঙ্গে হয়। আর এই প্রেম দীর্ঘস্থায়ী হয়”।


    “কোনো মেয়ে যদি সত্যি সত্যি কোনো ছেলের প্রেমে পড়ে, সে তখন এই ছেলের আশেপাশের সব কিছুর প্রেমে পড়ে”।


    উপরোক্ত হুমায়ূন আহমেদের উক্তি তাঁর রচিত ‘দিঘির জলে কার ছায়া গো’ গল্প বই হতে সংগৃহীত।


    “প্রেম করার জন্য মেয়েরা স্মার্ট ছেলে খোঁজে, বিয়ে করার জন্য পছন্দ করে শান্তশিষ্ট ভদ্র ছেলে। সেই সব ভদ্র ছেলেদের পোশাক হবে পাজামা, পাঞ্জাবি, স্যান্ডেল । এরা হাঁটবে মাটির দিকে তাকিয়ে। হাসবে লাজুক ভঙ্গিতে । নিজের স্ত্রী ছাড়া অন্য কোনো মেয়ের দিকে চোখ তুলে তাকাবে না”।


    উপরোক্ত হুমায়ূন আহমেদের উক্তি তাঁর রচিত ‘ছায়াবীথি’ গল্প বই হতে সংগৃহীত।


    অপেক্ষা হুমায়ূন আহমেদ উক্তি


    “অল্পবয়েসি মেয়ের প্রেম যুক্তিনির্ভর না, আবেগনির্ভর । Disability তার চোখে পড়বে না। তার চোখে পড়বে লোকটির Mental Ablity, লোকটির মানসিক সৌন্দর্য”।



    “প্রেম আমার কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, সেটা যদি One sided হয় তাহলে তার গুরুত্ব আরও বেশি”।


     

    অপেক্ষা হুমায়ূন আহমেদ উক্তি

    “মেয়েদের তৃতীয় নয়ন থাকে। এই নয়নে সে প্রেমে পড়া বিষয়টি চট করে বুঝে ফেলে”।



    “ভালোবাসা আর ঘৃণা আসলে একই জিনিস। একটি মুদ্রার এক পিঠে ভালোবাসা আরেক পিঠে লেখা ঘৃণা। প্রেমিক প্রেমিকার সামনে এই মুদ্রা মেঝেতে ঘুরতে থাকে। যাদের প্রেম যত গভীর তাদের মুদ্রার ঘূর্ণন তত বেশি। এক সময় ঘূর্ণন থেমে যায় মুদ্রা ধপ করে পড়ে যায়। তখন কারও কারও ক্ষেত্রে দেখা যায় ভালোবাসা লেখা পিঠটা বের হয়েছে, কারও কারও ক্ষেত্রে ঘৃণা বের হয়েছে। কাজেই এই মুদ্রাটি যেন সবসময় ঘুরতে থাকে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। ঘূর্ণন কখনও থামানো যাবে না”।


    “প্রেমের ক্ষমতা যে কী প্রচণ্ড হতে পারে প্রেমে না পড়লে তা বোঝা যায় না”।


    “প্রেম এবং করুণা এক ব্যাপার নয়। প্রেম সর্বগ্রাসী ব্যাপার । প্রেমের ধর্ম হচ্ছে অগ্নি। আগুন যেমন সব পুড়িয়ে দেয়, প্রেমও সব ছারখার করে দেয়”।



    .মানুষ হয়ে জন্মানোর সবচেয়ে বড় কষ্ট হচ্ছে মাঝে মাঝে তার সবকিছু পেছনে ফেলে চলে যেতে ইচ্ছা করে, কিন্তু সে যেতে পারে না। তাকে অপেক্ষা করতে হয়। কিসের অপেক্ষা তাও সে ভালমত জানে না। -হুমায়ূন আহমেদ

    .জীবনটা আসলেই অনেক সুন্দর, এতো বেশি সুন্দর যে, মাঝে মাঝে অসহ্য লাগে।

    -হুমায়ূন আহমেদ

    . ভালবাসার মানুষের সাথে বিয়ে না হওয়াটাই বোধ হয় ভাল। বিয়ে হলে মানুষটা থাকে, ভালবাসা থাকে না।

    -হুমায়ূন আহমেদ


    হুমায়ূন আহমেদ কবিতা সমগ্র

    “মেয়েদের বোঝা খুব কঠিন। একটি মেয়েকে কখনও পুরোপুরি বুঝতে গেলে হয় আপনি পাগল হয়ে যাবেন নয়তো আপনি মেয়েটির প্রেমে পড়ে যাবেন”।


    “এই পৃথিবীতে প্রায় সবাই তার থেকে বিপরীত স্বভাবের মানুষের সাথে প্রেমে পড়ে”।


    “প্রেমে পড়া মানে নির্ভরশীল হয়ে পড়া। তুমি যার প্রেমে পড়বে সে তোমার জগতের একটা বিরাট অংশ দখল করে নেবে। যদি কোনো কারণে সে তোমাকে ছেড়ে চলে যায় তবে সে তোমার জগতের ঐ বিরাট অংশটাও নিয়ে যাবে। তুমি হয়ে পড়বে শূন্য জগতের বাসিন্দা”।


     

    “রাগ থেকে প্রেম হয়, ঘৃণা থেকে প্রেম হয়, অপমান থেকে প্রেম হয়, লজ্জা থেকে হয়”।


    উপরোক্ত হুমায়ূন আহমেদের উক্তি তাঁর রচিত ‘হিমু এবং একটি রাশিয়ান পরী’ গল্প বই হতে সংগৃহীত।


    হুমায়ূন আহমেদের সেরা কবিতা


    “গভীর প্রেম মানুষকে পুতুল বানিয় দেয়। প্রেমিক প্রেমিকার হাতের পুতুল হয় কিংবা প্রেমিকা হয় প্রেমিকের পুতুল। দুজন একসঙ্গে কখনও পুতুল হয় না। কে পুতুল হবে আর কে হবে সূত্রধর তা নির্ভর করে মানসিক ক্ষমতার উপর । মানসিক ক্ষমতা যার বেশি তার হাতেই পুতুলের সুতা”।


    উপরোক্ত হুমায়ূন আহমেদের উক্তি তাঁর রচিত ‘মিসির আলি! আপনি কোথায়?’ গল্প বই হতে সংগৃহীত।


    “ছেলে এবং মেয়ে বন্ধু হতে পারে, কিন্তু তারা অবশ্যই একে অপরের প্রেমে পড়বে। হয়তো খুবই অল্প সময়ের জন্য, অথবা ভুল সময়ে। কিংবা খুবই দেরিতে, আর না হয় সব সময়ের জন্য”।


    “যুদ্ধ এবং প্রেমে কোনো কিছু পরিকল্পনামতো হয় না”।




    “বিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে বড় কুসংস্কারের নাম প্রে


    হুমায়ূন আহমেদের কবিতা


    মানুষের সমগ্র অতীত তার চেহারায় লেখা থাকে | যারা সেই লেখা পড়তে পারে তারা মানুষকে দেখেই হুড়হুড় করে অতীত বলে দিতে পারে || ~হিমুর দ্বিতীয় প্রহর।


    ''চোখের পানির রহস্য ময়তা হচ্ছে ঝম ঝম বৃষ্টির মধ্যেও চোখের পানি আলাদা করা যায়।''

    ----হুমায়ূন আহমেদ                            


    মেয়েদের দুটি জিনিস খুব খারাপ, একটি হচ্ছে সাহস অন্যটি গোয়ার্তমি..

    --হুমায়ূন আহমেদ


    মানুষের সব শখ মেটা উচিত নয়। একটা কোনো ডিসস্যাটিসফেকশনথাকা দরকার।

    তাহলে বেঁচে থাকতে ইচ্ছে করে। সবশখমিতে গেলে বেঁচে থাকারপ্রেরণা নষ্টহয়ে যায়।

    যে সব মানুষের শখমিটে গেছে,তারা খুব অসুখী মানুষ।

    --- হূমায়ুন আহমেদ


    প্রতিটা মেয়ের জীবনেই একজন ছেলে থাকে যাকে সে মন থেকে কখনোই ভুলতে পারে না।আর

    প্রতিটা ছেলের জীবনেই একজন মেয়ে থাকে যাকে সে মন  থেকে চায় কখনোই পায় না |    ---------- হূমায়ুন আহমেদ

    ভীর প্রেম মানুষকে পুতুল বানিয় দেয়। প্রেমিক প্রেমিকার হাতের পুতুল হন কিংবা প্রেমিকা হয় প্রেমিকের পুতুল। দুজন এক সঙ্গে কখনো পুতুল হয় না। কে পুতুলহবে আর কে হবে সূত্রধর তা নির্ভর করে মানসিক ক্ষমতার উপর। মানসিক ক্ষমতা যার বেশী তার হাতেই পুতুলের সুতা। ---- হূমায়ুন আহমেদ

    মানুষের বেঁচে থাকার জন্য অপেক্ষা নামেরব্যপারটি খুব প্রয়োজন।অপেক্ষা হচ্ছে মানুষের বেঁচে থাকার টনিক! -- হূমায়ুন আহমেদ

    "মানুষের যা করতে ইচ্ছা হয় তা করা উচিত,মানুষ আর বাঁচে কত দিন ?

      -- হুমায়ূন আহমেদ

    যে একদিন পড়িয়েছে সে শিক্ষক। সারাজীবনই শিক্ষক আবার যে একদিন চুরি করেছে সে কিন্তু সারাজীবনই চোর না। তাহলে পৃথিবীর সব মানুষই চোর হত.      --- হুমায়ুন আহমেদ

     আরো পড়ুনঃ সিনথিয়া নামের অর্থ কি। sinthiya namer ortho ki

     আরো পড়ুনঃ মেহেদী নামের অর্থ কি | Mehedi namer ortho ki

     আরো পড়ুনঃ মিতু নামের অর্থ কি | Mitu namer ortho ki

     আরো পড়ুনঃ রাইদা নামের অর্থ কি Raida name meaning in Bengali

     আরো পড়ুনঃ জায়ান নামের অর্থ কি Zayan name meaning in Bengali



    Post a Comment

    নবীনতর পূর্বতন