সাজেক ভ্যালির সংক্ষিপ্ত বিবরণ
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম প্রিয় পাঠকগণ আজকে আমরা জানবো সাজেক ভ্যালি নিয়ে কিছু কথা।
আমরা জানবো সাজেক ভ্যালি ভ্রমণ খরচ? সাজেক ভ্রমন? ঢাকা থেকে সাজেক কত কিলোমিটার? সাজেক ভ্যালির ছবি? সাজেক মানে কি? সাজেক নিয়ে লেখা? সাজেক ভ্যালির সৌন্দর্য? সাজেক ভ্যালির দর্শনীয় স্থান?
প্রিয় পাঠকগণ আমরা আরো জানবো সাজেক ভ্যালি নিয়ে অনেক কথা এবং আমাদের সাইট থেকে যদি আপনারা কম দামে পণ্য কিনতে চান তাহলে ভিজিট করুন www.gazivai.com
আরো পড়ুনঃ আয়াত নামের অর্থ কি । Ayat namer ortho ki
আরো পড়ুনঃ অর্পিতা নামের অর্থ কি | Arpita
namer ortho ki
আরো পড়ুনঃ ইয়ামিন নামের অর্থ কি | Yamin
namer ortho ki
আরো পড়ুনঃ আয়ান নামের অর্থ কি । Ayan namer ortho ki
আরো পড়ুনঃ অথৈ নামের অর্থ কি
? Othoi namer ortho ki
আরো পড়ুনঃ ইয়াসিন নামের অর্থ কি | Yasin namer ortho ki
সাজেক ভ্যালী
সাজেক ভ্যালিবাংলাদেশের রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার অন্তর্গত সাজেক ইউনিয়নের একটি বিখ্যাত পর্যটন আকর্ষণ। সাজেক ভ্যালি রাঙামাটি জেলার সর্বউত্তরের মিজোরাম সীমান্তে অবস্থিত। সাজেকের উত্তরে ভারতের ত্রিপুরা, দক্ষিণে রাঙামাটির লংগদু,
পূর্বে ভারতের মিজোরাম, পশ্চিমে খাগড়াছড়ির দীঘিনালা অবস্থিত। সাজেক হচ্ছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইউনিয়ন; যার আয়তন ৭০২ বর্গমাইল। এখানে সাজেক বিজিবি ক্যাম্প অবস্থিত। সাজেকের বিজিবি ক্যাম্প বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উঁচুতে অবস্থিত বিজিবি ক্যাম্প। বিজিবি সদস্যদের সুষ্ঠ পরিকল্পনায়, বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কার্যক্রমের দ্বারাই বর্তমান সাজেকের এই ব্যাপক উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে । বর্তমানে সাজেকে ভ্রমণরত পর্যটকদের জন্য প্রায় সকল ধরণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়।
সারাবছরই সাজেক যাওয়া যায়। আর সাজেকে পাহাড়ধস বা রাস্তাধস এরকম কোন ঝুকি নেই। সাজেক রুইলুইপাড়া এবং কংলাক পাড়া এই দুটি পাড়ার সমন্বয়ে গঠিত । ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত রুইলুই পাড়ার উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৭২০ ফুট । আর ১৮০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত কংলাক পাহাড়-এ কংলাক পাড়া অবস্থিত । সাজেকে মূলত লুসাই, পাংখোয়া এবং ত্রিপুরা আদিবাসী বসবাস করে । সাজেকের কলা ও কমলা বেশ বিখ্যাত । রাঙামাটির অনেকটা অংশই দেখে যায় সাজেক ভ্যালি থেকে । তাই সাজেক ভ্যালিকে বলা হয় রাঙামাটির
কর্ণফুলী নদী থেকে উদ্ভূত সাজেক নদী থেকে সাজেক ভ্যালির নাম এসেছে।
সাজেক ভ্যালি ভ্রমণ খরচ
ঢাকা থেকে সাজেক ভ্যালি যাওয়ার ভ্রমণ খরচ একেকটা গাড়িতে এক এক রকম খরচ পড়বে যদিও ঢাকা থেকে শ্যামলী ও হানিফ ও অন্যান্য পরিবহনের বাসে খাগড়াছড়ি যেতে পারবেন ভাড়া পড়বে 520 টাকা এছাড়া সরাসরি দীঘিনালা যেতে চাইলে শান্তি পরিবহনের বাস যায় ভাড়া 580 টাকা এছাড়াও বিআরটিসি ও সেন্টমার্টিন পরিবহন এসি বাস খাগড়াছড়ি যায়।
খাগড়াছড়ি থেকে সাজেকের দূরত্ব প্রায় 70 কিলোমিটার গাড়িতে করে 12 14 জন করে খাগড়াছড়ি শহরের শাপলা চত্বর থেকে মাহিন্দ্রা বাচ্চাদের গাড়ি রিজার্ভ নিয়ে সাজেক ভ্যালি ঘুরে আসতে পারেন।
খাগড়াছড়ি থেকে সাজেক পর্যন্ত সিএনজি ভাড়া করে যাওয়া যায়।
যদিও সিএনজি নিয়ে যাওয়াটা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ অভিজ্ঞ না হলে উল্টে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে অথবা খাগড়াছড়ি শহর থেকে দীঘিনালা গিয়ে সাজেক যেতে পারবেন বাসে দীঘিনালা জনপ্রতি 45 টাকা এবং মোটরসাইকেলে জনপ্রতি 100 টাকা দীঘিনালা থেকে 1000 অথবা বারোশো টাকায় মোটরসাইকেল নিয়ে ঘুরে আসতে পারবেন ফেরার সময় অবশ্যই সন্ধ্যার আগে আপনাকে বাঘাইহাট আর্মি ক্যাম্প পার হতে হবে তা না হলে অনেক প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হবে।
সাজেক ভ্রমণ
যাতায়াতখাগড়াছড়ি জেলা সদর থেকে সাজেকের দূরত্ব প্রায় ৭০ কিলোমিটার। আর দীঘিনালা থেকে প্রায় ৪৯ কিলোমিটার। রাঙামাটি থেকে নৌপথে কাপ্তাই হয়ে এসে অনেক পথ হেঁটে সাজেক যাওয়া যায়। সাজেক রাঙামাটি জেলায় অবস্থিত হলেও এর যাতায়াত সুবিধা খাগড়াছড়ি থেকে । খাগড়াছড়ি শহর অথবা দীঘিনালা হতে স্থানীয় গাড়িতে (জিপ গাড়ি, সি.এন.জি, মটরসাইকেল) করে সাজেকে যাওয়াই হচ্ছে বর্তমানে সবচেয়ে সহজ ও জনপ্রিয় মাধ্যম।
এক্ষেত্রে পথে পড়বে ১০ নং বাঘাইহাট পুলিশ ও আর্মি ক্যাম্প । সেখান থেকে ভ্রমণরত সদস্যদের তথ্য দিয়ে সাজেক যাবার মূল অনুমতি নিতে হবে। একে আর্মি এসকর্ট বলা হয়। আর্মিগণের পক্ষ থেকে গাড়িবহর দ্বারা পর্যটকদের গাড়িগুলোকে নিরাপত্তার সাথে সাজেক পৌছে দেয়া হয়। দিনের দুইটি নির্দিষ্ট সময় ব্যতীত আর্মি ক্যাম্পের পক্ষ হতে সাজেক যাওয়ার অনুমতি দেয়া হয় না। পর্যটকদের সর্বাধিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্যই এই নিয়ম অনুসরণ করা হয়। সাজেকগামী জিপ গাড়িগুলো স্থানীয়ভাবে চান্দের গাড়ি নামে পরিচিত ।
সাজেক যাওয়ার পথে বাঘাইহাটে হাজাছড়া ঝর্ণাঅবস্থিত। অনেক পর্যটকগণ মূল রাস্তা হতে সামান্য ট্রেকিং করে গিয়ে ঝর্ণাটির সৌন্দর্য উপভোগ করে থাকেন ।প্রাকৃতিক রূপ :সাজেকে সর্বত্র মেঘ, পাহাড় আর সবুজের দারুণ মিতালী চোখে পড়ে । এখানে তিনটি হেলিপ্যাড বিদ্যমান ; যা থেকে সূর্যোদয় আর সূর্যাস্তের অপূর্ব দৃশ্য প্রত্যক্ষ করা যায় ।
সাজেকে একটা ব্যতিক্রমী অভিজ্ঞতা হচ্ছে এখানে ২৪ ঘণ্টায় প্রকৃতির তিনটা রূপই দেখা মিলে । কখনো খুবই গরম, একটু পরেই হঠাৎ বৃষ্টি এবং তার কিছু পরেই হয়তো চারদিকে ঢেকে যায় মেঘের চাদরে ; মনে হয় যেন একটা মেঘের উপত্যকা ।
সাজেকের রুইলুই পাড়া থেকে ট্রেকিং করে কংলাক পাহাড়-এ যাওয়া যায়। কংলাক হচ্ছে সাজেকের সর্বোচ্চ চূড়া । কংলাকে যাওয়ার পথে মিজোরাম সীমান্তের বড় বড় পাহাড় , আদিবাসীদের জীবনযাপন, চারদিকে মেঘের আনাগোনা পর্যটকদের দৃষ্টি কেড়ে নেয়। বছরের নির্দিষ্ট সময়ে অনুষ্ঠিত আদিবাসীদের উৎসবের সময় তাদের সংস্কৃতির নানা উপকরণ পর্যটকরা উপভোগ করতে পারেন ।
আরো পড়ুনঃ ইবনাত নামের অর্থ কি | Enabnat
namer ortho ki
আরো পড়ুনঃ ইসরাত নামের অর্থ কি | Israt
namer ortho ki
আরো পড়ুনঃ আহনাফ নামের
অর্থ কি
। Ahnaf namer ortho ki
আরো পড়ুনঃ অঙ্কিতা নামের অর্থ কি। Ankita namer
ortho ki
আরো পড়ুনঃ সিনথিয়া নামের অর্থ কি। sinthiya
namer ortho ki
আরো পড়ুনঃ মেহেদী নামের অর্থ কি | Mehedi
namer ortho ki
আরো পড়ুনঃ মিতু নামের অর্থ কি | Mitu namer
ortho ki
আরো পড়ুনঃ রাইদা নামের অর্থ কি । Raida name meaning in Bengali
ঢাকা থেকে সাজেক কত কিলোমিটার
আমরা জানবো ঢাকা থেকে সাজেক ভ্যালি কত কিলোমিটার এবং কত দূর। ঢাকা থেকে সাজেক ভ্যালি 334 কিলোমিটার এবং ঢাকা থেকে সাজেক ভ্যালি যেতে বাইকে করে সময় লাগে ৮ ঘণ্টার মত। আপনি যদি সাজেক ভ্যালি যেতে চান তবে অবশ্যই আপনার গুগলের লোকেশন দিয়ে তারপরে সাজেক ভ্যালিতে যাবেন।
আরও পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার ক্রিম। Forsa houar cream
সাজেক ভ্যালি ছবি
পর্যটন উন্নয়নের বিশাল কর্মযজ্ঞ চলছে দুর্গম সাজেকের উঁচু পাহাড়ের বুক চিরে। সাজেকে গড়ে উঠেছে রুনময় ও সাজেক নামে দুটো আকর্ষণীয় রিসোর্ট। পাহাড়ের কোল-ঘেঁষে বেশ কিছু কটেজ প্রস্তুত যেখানে রাত যাপন করতে পারবেন অল্প খরচে
সাজেক মানে কি
Sajek Resort.
সাজেক রিসোর্ট।
Sajek Valley.
সাজেক উপত্যকা।
Sajek Valley.
সাজেক ভ্যালি।
The Sajek Valley.
সাজেক ভ্যালিকে।
Sajek River.
সাজেক নদী।
সাজেক নিয়ে লেখা
প্রকৃতির সৌন্দর্যের মোহে মানুষ বরাবরই নেশাগ্রস্ত। ব্যস্ততা, পড়াশোনা, হতাশা, চাপ, দৈনন্দিন কাজকর্ম থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে মনের প্রশান্তি, সজীবতার জন্য ভ্রমণের বিকল্প অন্য কিছু হতে পারে না। পায়ের নিচে মেঘ আর সবুজের চাদর বিছানো গল্প শুনেছি, ছবিতে দেখেছি অনেক। কিন্তু সামনাসামনি দেখার সৌভাগ্য হয়নি। তাই এবার আর সেই সুযোগ হারাতে চাইনি। ঢুঁ মেরে এসেছি সেই ধবধবে সাদা মেঘেদের রাজ্য থেকে। যেখানে পাহাড়ের গায়ে হেলান দিয়ে মেঘেরা ঘুমায়। মনের পাতাহীন স্মৃতির ডায়েরিতে যুক্ত হয়েছে আরও কিছুটা বাস্তব অভিজ্ঞতা।
খাগড়াছড়ির দীঘিনালা নেমে সেখান থেকে চান্দের গাড়িতে উঠে সাজেকের উদ্দেশে যাত্রা। বসেছিলাম চান্দের গাড়ির পেছনের সিটে, ছাদের ওপরে। যে কারণে বাইরের প্রকৃতিটা পুরোপুরি চোখের সামনে ভেসে উঠেছিল। চারদিকে উঁচুনিচু পাহাড় আর সবুজ মিলে একটা মনোমুগ্ধকর দৃশ্য। গাড়িটা কখনো সোজা খাড়াভাবে ধোঁয়া ছেড়ে ওপরের দিকে উঠছে, আবার কখনো খাড়াভাবে নিচের দিকে নেমে এক দম বন্ধকরা পরিস্থিতির সৃষ্টি করে রেখেছে দুর্গম পাহাড়ি রাস্তায়। দূরের উঁচু পাহাড়গুলো মনে হচ্ছিল যেন কাছে চলে আসছে, এমন একটা ভ্রম তৈরি হয়েছিল চোখে
সাজেক ভ্যালির সৌন্দর্য
সেখানে রয়েছে প্রকৃতির এক অপরূপ মায়াবী সৌন্দর্য যা আপনি কখনোই মিস করতে চাইবেন না। সাজেক ভ্যালি থেকে এর শেষ গ্রাম কংলাক পাড়ার মাঝে রয়েছে হাজাছড়া ঝর্ণা এবং এটিও পর্যটকদের কাছে বেশ জনপ্রিয়। ফেরার পথে দীঘিনালা ঝুলন্ত ব্রিজ ও দীঘিনালা বনবিহার পরে
বর্তমানে পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় এই উপত্যকার অবস্থান রাঙামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলার অন্তর্গত সাজেক ইউনিয়নে। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে শত শত ফুট উঁচুতে অবস্থিত সাজেক বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইউনিয়ন। এর আয়তন ৭০২ বর্গমাইল, যা নারায়ণগঞ্জ, মেহেরপুর জেলার প্রায় সমান।
রাঙামাটিতে অবস্থান হলেও সাজেকে যেতে হয় খাগড়াছড়ি দিয়ে। ঢাকা থেকে বাসযোগে খাগড়াছড়ি সদর পর্যন্ত, এরপর স্থানীয় চান্দের গাড়ি ও সিএনজিযোগে সরাসরি সাজেক ভ্যালি যাওয়া যায়। তবে ভ্রমণের জন্য স্থানীয় চান্দের গাড়ি পর্যটকদের প্রথম পছন্দ। পাহাড়ের বুক চিরে বয়ে চলা রাস্তাগুলো যেন আকাশ ছুঁয়েছে। রাস্তা বেয়ে উপরে ওঠার সময় এসব রাস্তা কিছুটা হলেও আপনার বুকে কাঁপন ধরাতে পারে। আর একটু অসতর্ক থাকলে রয়েছে বিপদে পড়ার সমূহ সম্ভাবনা।
সাজেক ভ্যালির দর্শনীয় স্থান
সাজেক ভ্যালীর পাহাড় চুড়ায় বিজয় উৎসব।
3 রাত 2 দিন ভ্রমন এর সাধারন প্যকেজে ৪৫০০(আদিবাসী বাসা,প্রতি জিপে ১৮ জন) বিলাস বহুল ৫৫০০টাকা(রিসোর্টে রুম,প্রতি জিপে ১২ জন) ।
যাত্রা শুরু ১৫/১২/২০১৫ রাত ১০ টা – যাত্রা শেষ ১৮/১২/২০১৫ সকাল ৭ টা
যাত্রা শুরু ১৬/১২/২০১৫ রাত ১০ টা – যাত্রা শেষ ১৯/১২/২০১৫ সকাল ৭ টা
# প্রত্যেকের জন্য থাকছে ১ টা ফানুশ ও ১ টা টি-শার্ট ও সাজেকে বারবি কিউ পার্টি।
যেসকল স্থান ঘুরবেনঃ ১।রিসাং ঝরনা ২।হাজাঝরা ঝরনা ৩।রুইলুই পাড়া ৪।কংলাক পাড়া ৫।দেবতা পুকুড় ৬।আলুটিলা গুহা ৭।আলুটিলা তারেং ৮।নিউজিল্যন্ড পাড়া ৯।হর্টিকালচার পার্ক(ঝুলন্ত বৃজ)
(কমপক্ষে ৬/৭ টি স্থান ভ্রমন)
৩ রাত ২ দিন ভ্রমন প্যকেজে যা যা থাকছেঃ
# ০৮ বেলা খাবার(সকালের নাস্তা ২ বেলা,দুপুর ও রাতের খাবার ৪ বেলা,যাত্রা বিরতি তে ২ বেলা।)
১। সকালের নাস্তাঃ খিচুড়ি/রুটি(ডিম).
২। দুপুর ও রাতের খাবারঃ ভাত ও মুরগির মাংস(সাজেকের রিসোর্টে), (খাগ্রাছড়ির রিসোর্টে মাছ/মুরগি/গরুর মাংস)+সবজি ও পাহাড়িদের খাবার আইটেম+ডাল
৩। যাত্রা বিরতির খাবারঃ ভাত/রুটি+মাংস +সবজি+ডাল
: খাগড়াছড়ি জেলার দর্শনীয় স্থান ও ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- আলুটিলা গুহা, রিছাং ঝরনা, দেবতার পুকুর, হর্টিকালচার পার্ক, তৈদুছড়া ঝরনা, বিডিআর স্মৃতিসৌধ, মায়াবিনী লেক ও শান্তিপুর অরণ্য কুঠির। সাজেকের পাশাপাশি এসব জায়গাও ঘুরে দেখতে পারবে
সাজেক যাবার সতর্কতা :সাজেকগামী রাস্তা পাহাড়ী বলে, পাহাড়ী রাস্তায় গাড়ি চালানো অভিজ্ঞতা বিহীন চালকদের নিয়ে না যাওয়াই উত্তম। এক্ষেত্রে স্থানীয় জিপ গাড়ি ( চান্দের গাড়ি ) ভাড়া করার পরামর্শ দেয়া হয় । সাজেকে পানি কিছুটা অপ্রতুল এবং প্রবন্ধ সম্পাদনকালীন পর্যন্ত সাজেকে এখনো সাজেকে বিদ্যুৎ সংযোগ নেই ; পর্যটকদের থাকার কটেজগুলোতে সোলার সিস্টেম ব্যবহার করা হয়। সাজেকের আদিবাসীগণ অত্যন্ত বন্ধুসুলভ ,
তাই পর্যটকদেরকেও আদিবাসীদের সাথে সুলভ আচরণ করার ও আদিবাসীদের নিজস্ব ভাষা , সংস্কৃতি , পোষাক ইত্যাদি নিয়ে কোনো প্রকার বিরূপ মন্তব্য না করার অনুরোধ করা হয়। নিজস্ব নিরাপত্তা নিশ্চিত রাখতেই পর্যটকদের বিজিবি প্রদত্ত পরামর্শগুলো মেনে চলা বাঞ্চনীয় ।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন