পিরিয়ড কেন দেরিতে হয়



পিরিয়ড কেন দেরিতে হয়


 পিরিয়ড কেন দেরিতে হয়


সম্মানিত পাঠক গন সালামু আলাইকুম আশা করি সবাই ভালো  আছেন। আজ আপনাদের সাথে কথা বলবো পিরিয়ড কেন দেরিতে হয় । পিরিয়ড কেন দেরিতে হয়? তাড়াতাড়ি মাসিক হওয়ার উপায় ? সাত দিনের বেশি মাসিক হলে?পিরিয়ড কী?ঘন ঘন মাসিক হয় কেন?পিরিয়ড কি কেন হয়?পিরিয়ড হওয়ার লক্ষণ?পিরিয়ড কিভাবে হয়?পিরিয়ড ১০ দিনের বেশি হলে। ইত্যাদি সম্পর্কে তো চলুন বন্ধুরা আর কথা না বাড়িয়ে আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই। মেয়েদের গুপ্ত স্থান মেয়েদের পু -শি  ক্রয় করার জন্য ক্লিক করুন - এখনই কিনুন


অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Www.gazivai.com


মনোনিউক্লিওসিস, ঠাণ্ডা, সর্দি, গলার ইনফেকশন- এ ধরনের সমস্যায় পিরিয়ড দেরিতে হতে পারে। তবে বড় কোনো স্বাস্থ্য সমস্যা যেমন থাইরয়েডের সমস্যা বা পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোমের কারণেও পিরিয়ড দেরিতে হতে দেখা যায়। নিয়মিত মাসিক হলে শরীরের হরমোনাল ব্যালেন্স ঠিক থাকে। তবে অনিয়মিত পিরিয়ড বিভিন্ন সমস্যা তৈরি করতে পারে।



সাধারণত প্রতি ২৮ থেকে ৩৫ দিন পর পর একজন নারীর পিরিয়ড বা মাসিক হয়ে থাকে। ১২ বছর থেকে ৫৫ বছর বয়সী নারীদের ক্ষেত্রে এমনটিই হয়ে থাকে।


প্রাপ্তবয়স্ক একজন নারীর নিয়মিত ও সময়মতো মাসিক হওয়াটা সুস্বাস্থ্যের লক্ষণ। তা যদি অনিয়মিত হয়ে পড়ে, তার মানে হয়তো শারীরিক কোনো সমস্যা আছে।


এ ক্ষেত্রে কোনো অসুস্থতা শরীরে ভর করেছে কিনা বা জীবনচর্চায় কোনো ক্ষতিকর অভ্যাস যুক্ত হয়েছে কিনা, তার দিকে নজর দেয়া উচিত। পিরিয়ড দেরি হওয়ার পেছনে সাধারণত যে বিষয়গুলো দায়ী তা জেনে রাখুন-


মাসিক কতটা দেরি হলে তাকে ‘লেট’ বলা যায়?



বেশিরভাগ নারীর মাসিকের চক্র একই থাকে। তবে এক সপ্তাহ দেরি হওয়াটা স্বাভাবিক বলেই ধরা যায়। যেমন একজন নারীর মাসিক হয় ২৫ দিন পর পর। কোনো এক মাসে ৩০ দিন বা ৩১ দিন পর তার মাসিক হতেই পারে। আট দিন বা তার বেশিদিন দেরি হলে তাকে ‘লেট’ বলে গণ্য করতে পারেন।



দেরি হওয়ার কারণ


বেশ কিছু কারণে পিরিয়ড সাময়িকভাবে বন্ধ থাকতে পারে বা দেরি হতে পারে। যেমন-গর্ভাবস্থা: পিরিয়ড দেরি হলে প্রথমেই নিশ্চিত হোন আপনি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছেন কিনা।


বয়স: টিনেজ বয়সী ও মধ্যবয়সী নারীদের মধ্যে অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এর পেছনের কারণটি হল হরমোন।


স্ট্রেস: লম্বা সময় স্ট্রেসে থাকলে অনেকেরই মাসিক দেরিতে হতে পারে।


আর্লি প্রেগন্যান্সি লস: একজন নারী গর্ভবতী হয়ে পড়েছিলেন, কিন্তু তা জানতেন না। এর পর নিজে থেকেই তার মিসক্যারিজ বা গর্ভপাত হয়ে যেতে পারে। এ ঘটনায় সাধারণ পিরিয়ডের তুলনায় কিছু দিন পর ভারী রক্তপাত হতে পারে, যাকে অনেকেই দেরিতে মাসিক হওয়া বলে ধরে নেন।


কম ওজন: ওজন কম হলে সময়মতো পিরিয়ড নাও হতে পারে। এমনকি কিছু দিন বন্ধও থাকতে পারে।

কারণেও পিরিয়ড লেট হতে দেখা যায়।


আরোপড়ুনঃ 15 দিনে উচ্চতা বাড়ানোর ঔষধ কিনুন মাত্র ৭০০ টাকায়

তাড়াতাড়ি মাসিক হওয়ার উপায় 


মাসিকের চক্রকে নিয়মিত করতে আদা বেশ কার্যকর। ১ কাপ পানিতে ১/২ চা চামচ আদা কুচি দিয়ে ৫-৭ মিনিট সিদ্ধ করে পানিতে মিশিয়ে নিন। খাবার খাওয়ার পর তিনবেলা এটি পান করুন। নিয়মিত এক মাস এটি পান করুন।


টকজাতীয় ফল


টকজাতীয় ফল যেমন- তেঁতুল, মাল্টা, জলপাই মাসিক নিয়মিত করতে সাহায্য করে থাকে। চিনি মেশানো পানিতে তেঁতুল এক ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। এর পর এর সঙ্গে লবণ, চিনি ও জিরা গুঁড়ো মিশিয়ে নিন। এটি দিনে দুবার পান করুন। এটি আপনার অনিয়মিত মাসিককে নিয়মিত করে দেবে।

আদা

মাসিকের চক্রকে নিয়মিত করতে আদা বেশ কার্যকর। ১ কাপ পানিতে ১/২ চা চামচ আদা কুচি দিয়ে ৫-৭ মিনিট সিদ্ধ করে পানিতে মিশিয়ে নিন। খাবার খাওয়ার পর তিনবেলা এটি পান করুন। নিয়মিত এক মাস এটি পান করুন।

তিল

তিল একটি উপকারী উপাদান। এটি আপনার অনিয়মিত মাসিককে নিয়মিত করতে সাহায্য করবে। তিলের উপাদান হরমোন উৎপাদন করে থাকে। অল্প পরিমাণের তিল ভেজে গুঁড়ো করে নিন। এর সঙ্গে এক চামচ গুড় মিশিয়ে নিন। এটি রোজ খালি পেটে এক চা চামচ করে খান। দেখবেন উপকার পাচ্ছেন।

তাড়াতাড়ি মাসিক হওয়ার উপায়



আরো পড়ুনঃ biomanix সরাসরি কিনতে ক্লিক করুনএখনই কিনুন

সাত দিনের বেশি মাসিক হলে


মাসিক শুরুর পর যে কোনো বয়সের নারীদেরই অনিয়মিত মাসিক ঋতুস্রাবের সমস্যা দেখা দিতে পারে। সাধারণত ২৮ দিনের সাত দিন আগে বা সাত দিন পরে মাসিক হলে এবং মাসিকের মেয়াদ পাঁচ দিনেরও বেশি সময় ধরে চলতে থাকলে তা অনিয়মিত বলে ধরা হয়। আবার দেরিতে মাসিক হওয়া বা মিস করাও অনিয়মিত মাসিকের মধ্যেই পড়ে

আরোপড়ুনঃ15 দিনে নিজের ওজন বাড়ানোর ঔষধ কিনুন মাত্র ৬০০ টাকায়

পিরিয়ড কী

মাসিক বা পিরিয়ড কী

ঋতুস্রাব বা পিরিয়ড সাধারণত একটি শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া যেখানে উচ্চ শ্রেণীর স্তন্যপায়ী প্রাণীরা [স্ত্রী লিঙ্গ] প্রজননের জন্য উপযুক্ত হয়। মাসিক বা ঋতুস্রাব প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট সময়ে ঘটে। যার কারণে একে ইংরেজিতে পিরিয়ড বলা হয়।

পিরিয়ড কী


 মেয়েদের জরায়ু যে পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যায় এবং প্রতিমাসে হরমোনের প্রভাবে মেয়েদের যোনিপথ দিয়ে যে রক্ত ও জরায়ু নিঃসৃত তরল পদার্থ বের হয়ে আসে, মাসিক বা ঋতুস্রাব বলে৷

আরো পরুনঃ মোটা হওয়ার পিউটন সিরাপ কিনুন ৩০০ টাকা 

ঘন ঘন মাসিক হয় কেন


অনিয়মিত মাসিকের অন্যতম কারণ হরমোনের ভারসাম্যহীনতা। হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারণে বেশিরভাগ সময় নারীদের মধ্যে দেখা যায় পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম। এর ফলে জরায়ূর ভেতরে সিস্ট তৈরি হওয়ার কারণে মাসিক হয়ে পড়ে অনিয়মিত। এতে অনেক সময় দীর্ঘসময়ের বন্ধাত্বও ভোগ করতে পারে নারীরা।


অনিয়মিত পিরিয়ড বলতে ২১ দিনের আগে এবং ৩৬ দিনের পরের পিরিয়ডকে বুঝায়। 

প্রথম কয়েক বছর প্রাথমিক পর্যায়ে পিরিয়ড অনিয়মিত হতে পারে হরমোনাল ব্যালান্সের উঠানামার কারণে। 

এটা জানা জরুরী আপনার বয়স কত? কখন আপনার প্রথম পিরিয়ড শুরু হয়েছে? সব সময়েই তা অনিয়মিত ছিল কিনা? অন্য কোন উপসর্গ ? আপনার কোন ওষুধ খান কিনা? আপনি সম্প্রতি ওরাল জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল বন্ধ করেছেন কিনা? আপনার অন্য কোন সমস্যা বা স্ত্রী- রোগ আছে কিনা?


অনেক কারণেই আপনার পিরিয়ড প্রভাবিত হতে পারে, জীবন - যাত্রার ধারা পাল্টানো যেমন-হঠাত ওজন অনেক কমে যাওয়া,অধিক ব্যায়াম ও অধিক দুঃশ্চিন্তা,থাইরয়েডের সমস্যা, contraceptive বন্ধ করা অথবা চিকিৎসা বা স্ত্রী-রোগ বিষয়ক অবস্হা।

যাহোক আপনার যদি প্রায়ই ঘন ঘন অথবা অনেক সময়ের ব্যাবধানে পিরিয়ড হয় তাহলে কিছু মেডিকেল কনডিশনকে বাতিল করার জন্য একজন gynaecologist এর সাথে আলোচনা করা প্রয়োজন 

 আরো পড়ুনঃ যে কোন মানুষকে এক মিনিটের মধ্যে অজ্ঞান করে ফেলার ঔষধ।

পিরিয়ড কি কেন হয়


একজন নারীকে ভবিষ্যতে সন্তানসম্ভবা হতে শারীরিকভাবে প্রস্তুত করে এই মাসিক প্রক্রিয়া। একজন কিশোরীর জন্য এটি প্রথম সংকেত যা বলে দেয় যে সে তার বাড়ন্ত কৈশোরে পা রাখতে যাচ্ছে। প্রতি মাসে ডিম্বাশয় একটি ডিম্বাণু উৎপাদন করে। সবচেয়ে পরিপক্ক বা পূর্ণাঙ্গ ডিম্বাণুটি ডিম্বনালির মধ্য দিয়ে জরায়ুতে চলে যায়।

আরো পড়ুনঃ Ssc এর পূর্ণরূপ কি ? ssc full meaning

পিরিয়ড হওয়ার লক্ষণ


স্তনবৃন্তে ব্যথা, ব্রণ, হাত-পায়ে যন্ত্রণা, পেট ফাঁপা, কনস্টিপেশন, ক্লান্তি, মাথাব্যথার মতো শারীরিক সমস্যা ছাড়াও কারও কারও ঘুমোতে অসুবিধে হয়। মনঃসংযোগে সমস্যা, রাগ, সামান্য সামান্য ব্যাপারে কান্নাকাটি, লিবিডো কমে যাওয়া, মেজাজ হারানো হচ্ছে পিএমএসের মূল লক্ষণ।


প্রতিটি মেয়েরই ঋতুচক্রের সঙ্গে কিছু শারীরিক ও মানসিক উপসর্গ দেখা দেয়। এগুলোকে বলে প্রি-মেন্সট্রুয়াল সিনড্রোম (পিএমসএস)। পিরিয়ডের পাঁচ থেকে সাত দিন আগে এসব উপসর্গ দেখা দেয়। বিভিন্ন বয়সী নারীদের প্রায় ৮০ শতাংশেরই প্রি-মেন্সট্রুয়াল সিনড্রোম রয়েছে।


এসব প্রি-মেন্সট্রুয়াল সিনড্রোমের কারণে নারীদের মধ্যে বিরক্তিভাব, শরীরের বিভিন্ন অংশে ব্যথা ও দুর্বলতা আসে।

পিরিয়ড হওয়ার লক্ষণ


পিরিয়ড কিভাবে হয়


পিরিয়ড শুরু হওয়ার এক সপ্তাহ আগে নারীদের দেহে ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোনের অনুপাতের তারতম্য ঘটে। ফলে শরীরে পানির পরিমাণ বেড়ে যায়।


এসময়ে সেরেটোনিন ও অ্যান্ডোরফিন হরমোনোর নিঃসরণও কমে যায়। বিভিন্ন হরমোনের এই তারতম্য প্রাক-ঋতুকালীন উপসর্গের অন্যতম কারণ।


উপসর্গ

•    তলপেট, পিঠ, কোমর, উরু ও জয়েন্টে ব্যথা।

•    ব্রণ

•    স্তনে ব্যথা

•    পেটে সমস্যা

•    ক্ষুধা বেড়ে যাওয়া

•    নিদ্রাহীনতা

•    ওজন বেড়ে যাওয়া

•    বমিভাব

•    মানসিক অবসাদ, মনোযোগের অভাব, ভুলে যাওয়া ইত্যাদি।


পিরিয়ড ১০ দিনের বেশি হলে

পিরিয়ড ১০ দিনের বেশি হলে


নারীর ঋতুচক্র বা পিরিয়ড সাধারণত ২৮ দিন পরপর হয়। ২৮ দিনের ৭ দিন আগে বা পরে, অর্থাৎ ২১ থেকে ৩৫ দিন পরপর হলেও তা যদি নিয়মিত ব্যবধানে হয়, তাকেও স্বাভাবিক হিসেবে ধরা হয়। তবে ২১ দিনের আগে বা ৩৫ দিনের পরে হলে এবং তা যদি ৩ দিনের কম বা ৭ দিনের বেশি স্থায়ী হয়, তখন তাকে অনিয়মিত ঋতুচক্র বলে।


যেকোনো বয়সী নারীর অনিয়মিত ঋতুস্রাব হতে পারে। নারীর ঋতুচক্র বা পিরিয়ড সাধারণত ২৮ দিন পরপর হয়। ২৮ দিনের ৭ দিন আগে বা পরে, অর্থাৎ ২১ থেকে ৩৫ দিন পরপর হলেও তা যদি নিয়মিত ব্যবধানে হয়, তাকেও স্বাভাবিক হিসেবে ধরা হয়। তবে ২১ দিনের আগে বা ৩৫ দিনের পরে হলে এবং তা যদি ৩ দিনের কম বা ৭ দিনের বেশি স্থায়ী হয়, তখন তাকে অনিয়মিত  ঋতুচক্র বলে।


চিকিৎসকের কাছে যাবেন কখন


● ২১ দিনের আগে বা ৩৫ দিনের পর ঋতুস্রাব হলে।


● দুই ঋতুচক্রের মধ্যবর্তী সময়ের ব্যবধান দিন দিন পরিবর্তিত হতে থাকলে।

● পিরিয়ডের স্থায়িত্ব যদি ৩ দিনের কম বা ৭ দিনের বেশি হয়।


● ঋতুস্রাবের সময় অতিরিক্ত রক্তপাত এবং পেটে অসহ্য ব্যথা অনুভব করলে।

● বছরে তিনবার বা তার কম ঋতুস্রাব হলে।

আরো পড়ুনঃ ইয়ামিন নামের অর্থ কি | Yamin namer ortho ki

আরো পড়ুনঃ আয়ান নামের অর্থ কি Ayan namer ortho ki


আরো পড়ুনঃ  অথৈ নামের অর্থ কি ? Othoi namer ortho ki

 আরো পড়ুনঃ ইয়াসিন নামের অর্থ কি | Yasin namer ortho ki

 আরো পড়ুনঃ ইবনাত নামের অর্থ কি | Enabnat namer ortho ki


 আরো পড়ুনঃ ইসরাত নামের অর্থ কি | Israt namer ortho ki

 আরো পড়ুনঃ  আহনাফ নামের অর্থ কি Ahnaf namer ortho ki


Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন