পিল খাওয়ার কতদিন পর সহবাস করা যায়


পিল খাওয়ার কতদিন পর সহবাস করা যায়
 পিল খাওয়ার কতদিন পর সহবাস করা যায়



সম্মানিত পাঠক গন আশা করি সবাই ভাল আছেন আজ আপনাদের সাথে কথা বলবো। পিল খাওয়ার কতদিন পর সহবাস করা যায়?কোন পিল সবচেয়ে ভালো?৫ টি পিল খাওয়ার পর মাসিক হতে কত দিন লাগবে?২১ দিনের পিল খাওয়ার নিয়ম? পিল খাওয়ার পর মাসিক না হওয়ার কারণ? ইমার্জেন্সি পিল খাওয়ার নিয়ম? লাল পিল খাওয়ার নিয়ম?ইমার্জেন্সি পিল খাওয়ার কত দিন পর মাসিক হয়?পিল খাওয়ার পরেও কি প্রেগন্যান্ট হয়? ইত্যাদি সম্পর্কে বলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই। মেয়েদের ব্রা কালেকশন মাত্র ৮০ টাকা থেকে শুরু ব্রা প্যান্টি কিনতে ক্লিক করুন  - এখনই ব্রা কিনুন


     পিল খাওয়ার কতদিন পর সহবাস করা যায়


    অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট gazivai.com মেয়েদের গুপ্ত স্থান মেয়েদের পু -শি  ক্রয় করার জন্য ক্লিক করুন - এখনই কিনুন


    ইমারজেন্সি পিল খাওয়ার পরেও গর্ভ সঞ্চার হয়ে গেলে আর ইমারজেন্সি কন্ট্রাসেপটিভ পিলের কোনো ভূমিকা নেই। এই ওষুধ ওভিউলেশনকে পিছিয়ে গর্ভ সঞ্চার হওয়া আটকায়৷ ১৫০ মিগ্রা লিভোনরজেস্ট্রিল ট্যাবলেট খেতে হয় অসুরক্ষিত সহবাসের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে খেলে সাফল্যের হার ৯৫ শতাংশ।



    অসতর্কতায় বা অনিরাপদ যৌন সংসর্গের পর গর্ভধারণের ঝুঁকি কমাতে অনেকেই ইমার্জেন্সি পিল গ্রহণ করে থাকেন। এটি সেবন করতে কারও পরামর্শ নেওয়া হয় না, দোকানে এমনিতেই কিনতে পাওয়া যায়। তাই এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা সেবনবিধি না জেনেই নারীরা বারবার এ ধরনের ওষুধ কিনে খেতে থাকেন। এর প্রভাব পড়তে পারে তাঁদের দেহে। তবে যা–ই খান না কেন, জেনে-বুঝে খাওয়া ভালো।


    জেনে নিন কিছু বিষয়


    ইমার্জেন্সি পিলের আরেক নাম মর্নিং আফটার পিল। তার মানে, এটি পরদিন সকালবেলা খেতে হবে, তা নয়। অরক্ষিত মিলনের পর পর যত দ্রুত খাওয়া যায়, তত ভালো কাজ করে এটি। সাধারণত ৭২ ঘণ্টা থেকে ১২০ ঘণ্টার মধ্যে যেকোনো সময় খাওয়ার নিয়ম।


    যাঁরা এর মধ্যেই গর্ভধারণ করেছেন, তাঁরা সময় ১২০ ঘণ্টা পার হয়ে গেলে বা খুব ঘন ঘন খাবেন না।


    ওভার দ্য কাউন্টার বা জরুরি ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হলেও প্রতিটি ওষুধের কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে, যা একেক মানুষের ক্ষেত্রে একেক রকম হতে পারে। তাই পরিকল্পিত গর্ভধারণ করতে চাইলে চিকিৎসকের পরামর্শে আপনার জন্য উপযুক্ত কোনো পদ্ধতি গ্রহণ করাই ভালো। এতে বারবার এ ধরনের পিল সেবনের দরকার হয় না।


    কোন পিল সবচেয়ে ভালো


    সদ্য বিবাহিত অনেক নারী জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল সম্পর্কে অজ্ঞ। গর্ভধারণ করতে না চাইলে অথবা চাইলে, জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল সম্পর্কে যা জানা উচিত তা নিয়ে এ প্রতিবেদন।

    কোন পিল সবচেয়ে ভালো

                              আরো পড়ুনঃ biomanix সরাসরি কিনতে ক্লিক করুনএখনই কিনুন

    * জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল কিভাবে কাজ করে?

    প্রজেস্টেরন ও ইস্ট্রোজেন হরমোনের সিনথেটিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল মূলত দুই ধরনের, যা সঠিকভাবে ব্যবহার করে প্রায় ১০০ শতাংশ কার্যকরভাবে প্রেগন্যান্সি প্রতিরোধ করা সম্ভব। নিউ ইয়র্কের নিউ হাইড পার্কে অবস্থিত নর্থওয়েল হেলথের ডিভিশন অব অ্যাম্বুলেটরি কেয়ার অ্যান্ড ওম্যান’স হেলথ প্রোগ্রামস-পিসিএপি সার্ভিসেসের সহ-প্রধান জিল রাবিন বলেন, ‘দুই প্রকারের জন্মনিয়ন্ত্রণ পিলের মধ্যে এক প্রকারে ফিমেল সেক্স হরমোন প্রজেস্টেরন থাকে এবং অন্য প্রকারে ইস্ট্রোজেন ও প্রজেস্টেরনের সমন্বয় থাকে (সমন্বয়কৃত পিল)।’ প্রেগন্যান্সি প্রতিরোধে এসব হরমোন বিভিন্নভাবে কাজ করে।


    ডা. রাবিন বলেন, ‘প্রজেস্টেরন সার্ভিক্যাল মিউকাসকে ঘন করে শুক্রাণু প্রবেশ কঠিন করে তোলে এবং এটি ফ্যালোপিয়ান টিউবের মুভমেন্ট ধীর করে- যার ফলে ডিম্ব ও শুক্রাণু কার্যকরভাবে একত্রিত হতে পারে না। এছাড়া এটি ইমপ্লান্টেশন না হওয়ার জন্য জরায়ুর স্তরকে বৈরী করে তোলে।’ একটি উর্বর ডিম্ব পাতলা স্তরে ইমপ্লান্ট হতে পারে না- ইমপ্লান্ট হতে নরম ও আরামপ্রদ স্থান প্রয়োজন। ইস্ট্রোজেন ওভিউলেশনের জন্য হরমোনের কার্যকারিতাকে দমন করে ওভিউলেশন প্রতিরোধ করে। ডা. রাবিন বলেন, ‘যদি আপনি এই চক্রকে ব্যাহত করেন, তাহলে ডিম্ব বের হতে পারবে না এবং ইস্ট্রোজেনের অনড় অবস্থা এটিকে বিফল করবে।’


    ৫ টি পিল খাওয়ার পর মাসিক হতে কত দিন লাগবে


    আবার অনেকে মাসিক বন্ধ করার জন্য পিল খায় তাদের জন্য মিনিমান তিন থেতে সাত দিন পর মাসিক হয়। আর যারা স্বাভাবিক নিয়মে পিল খায় তাদের স্বাভাবিক নিয়মেই সময়মতই মাসিক হয়। ২৫ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে হবে।


    ৫ টি পিল খাওয়ার পর মাসিক হতে কত দিন লাগবে

                                        আরোপড়ুনঃ ছেলেদের লিঙ্গ ইঞ্চি মোটা ইঞ্চি লম্বা করার ঔষধ

    ডা. রাবিন বলেন, ‘কিছু পিল ৭২ ঘণ্টার মধ্যে কাজ করতে শুরু করে এবং অন্যান্য পিল কার্যকর হতে তিন থেকে পাঁচদিন সময় নিতে পারে।’ তিনি যোগ করেন, ‘আমি আমার রোগীদের নিরাপদে থাকতে প্রথম সপ্তাহে কনডম ব্যবহার করতে বলি।’



    ২১ দিনের পিল খাওয়ার নিয়ম


    পিল খাওয়ার নিয়মাবলী: জন্মনিয়ন্ত্রণ পিল সাধারণত ২১ অথবা ২৮টির সমন্বয়ে তৈরি হয়। ২১ পিল এর ক্ষেত্রেঃ আপনার মাসিক শুরুর প্রথম দিন থেকে দিনে ১ টি করে খেতে হবে ২১ দিন, এর পর ৭ দিন বিরতি, এর পর আবার পর পর ২১ দিন। মনে রাখবেন মাসিক চক্র শুরু হওয়ার সময় থেকেই পিল খেতে হবে, দেরি করলে কাজ নাও হতে পারে।


    অসতর্কতায় বা অনিরাপদ যৌন সংসর্গের পর গর্ভধারণের ঝুঁকি কমাতে অনেকেই ইমার্জেন্সি পিল গ্রহণ করে থাকেন। এটি সেবন করতে কারও পরামর্শ নেওয়া হয় না, দোকানে এমনিতেই কিনতে পাওয়া যায়। তাই এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা সেবনবিধি না জেনেই নারীরা বারবার এ ধরনের ওষুধ কিনে খেতে থাকেন। এর প্রভাব পড়তে পারে তাঁদের দেহে। তবে যা–ই খান না কেন, জেনে-বুঝে খাওয়া ভালো।


    ২১ দিনের পিল খাওয়ার নিয়ম

                               আরোপড়ুনঃ টাইটান জেল পুরুষের লিঙ্গ থেকে ইঞ্চি পর্যন্ত বড় মোটা করে।

    ইমার্জেন্সি পিলের আরেক নাম মর্নিং আফটার পিল। তার মানে, এটি পরদিন সকালবেলা খেতে হবে, তা নয়। অরক্ষিত মিলনের পর পর যত দ্রুত খাওয়া যায়, তত ভালো কাজ করে এটি। সাধারণত ৭২ ঘণ্টা থেকে ১২০ ঘণ্টার মধ্যে যেকোনো সময় খাওয়ার নিয়ম।


    পিল খাওয়ার পর মাসিক না হওয়ার কারণ


    সাধারণত প্রতি ২৮ থেকে ৩৫ দিন পর পর একজন নারীর পিরিয়ড বা মাসিক হয়ে থাকে। ১২ বছর থেকে ৫৫ বছর বয়সী নারীদের ক্ষেত্রে এমনটিই হয়ে থাকে।



    প্রাপ্তবয়স্ক একজন নারীর নিয়মিত ও সময়মতো মাসিক হওয়াটা সুস্বাস্থ্যের লক্ষণ। তা যদি অনিয়মিত হয়ে পড়ে, তার মানে হয়তো শারীরিক কোনো সমস্যা আছে।


    এ ক্ষেত্রে কোনো অসুস্থতা শরীরে ভর করেছে কিনা বা জীবনচর্চায় কোনো ক্ষতিকর অভ্যাস যুক্ত হয়েছে কিনা, তার দিকে নজর দেয়া উচিত। পিরিয়ড দেরি হওয়ার পেছনে সাধারণত যে বিষয়গুলো দায়ী তা জেনে রাখুন-


    মাসিক কতটা দেরি হলে তাকে ‘লেট’ বলা যায়?


    বেশিরভাগ নারীর মাসিকের চক্র একই থাকে। তবে এক সপ্তাহ দেরি হওয়াটা স্বাভাবিক বলেই ধরা যায়। যেমন একজন নারীর মাসিক হয় ২৫ দিন পর পর। কোনো এক মাসে ৩০ দিন বা ৩১ দিন পর তার মাসিক হতেই পারে। আট দিন বা তার বেশিদিন দেরি হলে তাকে ‘লেট’ বলে গণ্য করতে পারেন।

    আরো পড়ুনঃ যে কোন মানুষকে এক মিনিটের মধ্যে অজ্ঞান করে ফেলার ঔষধ।

    ইমার্জেন্সি পিল খাওয়ার নিয়ম


    ইমার্জেন্সি পিলের আরেক নাম মর্নিং আফটার পিল। তার মানে, এটি পরদিন সকালবেলা খেতে হবে, তা নয়। অরক্ষিত মিলনের পর পর যত দ্রুত খাওয়া যায়, তত ভালো কাজ করে এটি। সাধারণত ৭২ ঘণ্টা থেকে ১২০ ঘণ্টার মধ্যে যেকোনো সময় খাওয়ার নিয়ম।


    লাল পিল খাওয়ার নিয়ম


    28 পিলের 7 টি খাওয়া অবস্থায় যে কোন


    দিন মাসিক হয়ে যাবে।


    লাল পিল খাওয়ার সাথে সাথেও হতে পারে

    বা 7 টি খাওয়ার যে কোন দিন হতে পারে।


    আগের মাসে যে তারিখে হয় তার থেকে ৩-৪ দিন আগে হয়ে যায়।

    গত মাসের ত্রিশ তারিখে মাসিক শুরু হওয়ার পর সহবাস করা হয়,

    কিন্তু এই মাসে এখনো মাসিক হচ্ছে না।

    কি করা যায়?


    ইমার্জেন্সি পিল খাওয়ার কত দিন পর মাসিক হয়


    তবে অনেক সময় এর প্রভাবে মাসিকে আগে বা পরে হতে পারে আবার ঠিক সময়েও হতে পারে। কেননা সব ধরনের ইমারজেন্সী পিলেই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বিদ্যমান। এটা নিয়ে দুশ্চিন্তার করার কোনো প্রয়োজন নেই। বা ৮/১০ দিন পিছিয়ে যেতে পারে। .



    প্রশ্ন: জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি খেলে কি ওজন বাড়ে? আমি মোটা, তাই বড়ি খেতে চাই না। তা ছাড়া পিল খেলে আমার মাইগ্রেনের ব্যথা বাড়ে। কোন পদ্ধতি ভালো হয়?


    উত্তর: চতুর্থ প্রজন্মের পিল বা জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়িতে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কম, ওজন বাড়ে না বললেই চলে। তবে পিলে মাইগ্রেনের ব্যথা বাড়তে পারে। সে ক্ষেত্রে শুধু প্রজেস্টেরন-সমৃদ্ধ পিল, কনডম, ইনজেকশন, কপার-টি ইত্যাদির যেকোনোটি ব্যবহার করা যায়।


    প্রশ্ন: স্বামী বিদেশে থাকেন। বছরে দু-তিনবার আসেন। তখন সহবাসে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। এটা কি অনভ্যাসের কারণে?


    উত্তর: অনভ্যাস একটা ছোট কারণ বটে, তবে জরায়ু বা যোনিপথে কোনো সংক্রমণ, এন্ডোমেট্রিওসিস ইত্যাদিসহ আরও কোনো লুক্কায়িত কারণ থাকতে পারে। চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া দরকার।


    পিল খাওয়ার পরেও কি প্রেগন্যান্ট হয়


    এই পিল যেভাবে গর্ভধারণ প্রতিরোধ করে-

    এই সময়ের মধ্যে জরায়ুতে থাকা শুক্রাণুগুলো নষ্ট হয়ে যায়। ফলে ডিম্বাণু শুক্রাণুর সঙ্গে নিষিক্ত হতে পারে না। ফলে গর্ভধারণও হয় না। তবে অনেক ক্ষেত্রে এই পিল খাওয়ার পরেও অনেক নারী গর্ভধারণ করেন।


    ষাটের দশকে আমেরিকার ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের কন্ট্রাসেপটিভ পিলকে ছাড়পত্র দেওয়ার ঘটনা মেয়েদের জীবনে একটা ছোটখাটো বিপ্লবই ঘটিয়ে ফেলেছিল। ছাড়পত্র পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তুমুল জনপ্রিয়।


    পরের যাত্রাপথটা অবশ্য খুব মসৃণ ছিল না। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দেশে কন্ট্রাসেপশনকে আক্রমণ করা হয়েছে। কখনও ধর্মের দোহাই দিয়ে, কখনও বলা হয়েছে এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ভয়ঙ্কর। কিন্তু এর পথচলা বন্ধ হয়নি। অবাঞ্ছিত প্রেগন্যান্সি রোধে এখন নানা উপায় আবিষ্কৃত হয়েছে, যার মধ্যে প্রথম স্থানে কন্ট্রাসেপটিভ পিলই


    2 মন্তব্যসমূহ

    1. আমার দীর্ঘ ২ মাস ধরে মেইচ বন্ধ এখন কোমড়ে ব্যাথা করে মাসিক হতে আছে না এখন কী ওষুধ খেলে আমার মাসিক হবে এটা আমার অনেক দিন ধরে তবে এতোদিন বন্ধ ছিলো না এই প্রথম ডাক্তার দেখাইছিলা বলছে হরমোন সমস্যা ওষুধ খেয়েছি কিন্তু কোনো উপকার পাইনি

      উত্তরমুছুন
    2. আমি একটা জব করি ১-২ মাস পরে ছুটিতে যাই এবং ৩/৪ দিন সহবাস করি ..
      কন্ডম পরতে ভালোলাগেনা...
      এবং স্ত্রী ও বেশিদিন ঔষুধ খেতে চায় না ...শুধু ঔ ৩/৪ দিন ফেমিকোন খায় ...এটা কি ঠিক..?

      উত্তরমুছুন

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    নবীনতর পূর্বতন