বাংলাদেশের পদ্মা সেতু কত কিলোমিটার আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা পদ্মা সেতু কত কিলোমিটার লম্বা জানবো পদ্মা সেতু কত কিলোমিটার তো অনেকেই গুগলে নানান ধরনের প্রশ্নের উত্তর খুঁজে থাকেন আপনি চাইলে আমাদের janbobd.net ভিজিট করে এখানে নানা ধরনের তথ্য পেয়ে যাবেন খুব সহজেই আপনার যাবতীয় তথ্য সহজে জানতে আমাদের সাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন। পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য হচ্ছে 6.15 কিলোমিটার
মেয়েদের - যোনি ফর্সা করার ক্রিম - যোনি টাইট করার - দুধ বড় করার - দুধ ছোট করার ক্রিম - ব্রা - পেন্টি - নাইট ড্রেস ভিজিট করুন - https://gazivai.com/product-category/womens-health-products/
আরো পড়ুনঃ
মেয়েদের সবচেয়ে বেশি বিক্রিত জাঙ্গিয়া কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন
ছেলেদের - লিংগ মোটা করার ঔষধ - দ্রুত বীর্যপাত রোধের ঔষধ - ম্যাজিক কনডম - আন্ডারওয়ার - জুতা কিনতে - ভিজিট করুন https://gazivai.com/product-category/mens-health-products/
পদ্মা সেতু কত কিলোমিটার
বাংলাদেশের সবচেয়ে বৃহত্তম সেতু হচ্ছে পদ্মা সেতু পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য হচ্ছে 6.15 কিলোমিটার, ঢাকা থেকে দক্ষিণবঙ্গে যাতায়াতের অন্যতম প্রতিবন্ধকতা ছিল পদ্মা নদী আর এই পদ্মা নদীর উপর নির্মিত সেতুটি এখন দক্ষিণবঙ্গের সাথে ঢাকার যোগাযোগ ব্যবস্থার বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে।
আরো পড়ুনঃ ৩০,৩২,৩৪, সাইজের স্পোর্টস ব্রা কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন
পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য কত কিলোমিটার ইতিমধ্যে জেনে গেলে তবে পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য কতো এই আর্টিকেলটি থেকে আপনি চাইলে বিভিন্ন পণ্য সামগ্রী ক্রয় করতে পারেন আমরা যে সকল প্রোডাক্ট পিকচার তুলে ধরেছি অথবা বিজ্ঞাপন এগুলো থেকে সরাসরি ফোন নম্বরে ফোন করে অথবা স্ক্রিনশট আপনি এই প্রশ্নগুলো অর্ডার করতে পারেন।
পদ্মা সেতু কত কিলোমিটার লম্বা
অথবা পদ্মা সেতু সম্পর্কে আপনি কোন ধরনের তথ্য জানতে চান কোন ধরনের তথ্য জানা আপনার জন্য খুব জরুরী সেটি কিন্তু আমাদেরকে কমেন্টের মাধ্যমে জানিয়ে দিতে পারেন আমাদের আর্টিকেলটির মূল বিষয় ছিল পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য কত কিলোমিটার সেটি আপনাদেরকে জানিয়ে দেয়া।
আরো পড়ুনঃ
আকর্ষণীয় ৩ পিস জর্জেট হিজাব কিনতে ক্লিক -
এখনই কিনুন
পদ্মা সেতু দক্ষিণবঙ্গের সাথে বিশেষ করে যারা কুয়াকাটা ভ্রমণ করতে চান তাদের জন্য নৌযানে ওঠা যারা ভয় পেতেন তাদের জন্য পদ্মা সেতুর হতে পারে আদর্শ কারণ এই সেতুটি তৈরি হলে ঢাকা থেকে কুয়াকাটা যেতে আপনাকে কোন নদী পথে উঠতে হবে না।
পদ্মা সেতু কত কিলোমিটার লম্বা হবে
পদ্মা সেতু কত কিলোমিটার লম্বা হবে বা পদ্মা সেতুর মোট কত কিলোমিটার দৈর্ঘ্য উত্তর হচ্ছে 6.5 কিলোমিটার দীর্ঘ হচ্ছে বাংলাদেশের বৃহত্তম সেতু পদ্মা সেতু।
পদ্মা নদীর উপর নির্মিত এই সেতুটি নির্মাণের অনেক প্রতিবন্ধকতা থাকলেও এই সেতুটি এখন বাংলাদেশের সবচেয়ে বৃহত্তম সেতু এবং সবচেয়ে যুগান্তকারী একটু সেতু যা দক্ষিণবঙ্গের সাথে ঢাকার যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির সাথে সাথে এটি সামাজিক আর্থিক অবস্থার উন্নতি ঘটাবে।
বাংলাদেশের পদ্মা সেতু কত কিলোমিটার
যারা নদিপুর মনে জানে তাদের যৌন পদ্মা বর্মন কিন্তু খুবই সুন্দর একটি দৃশ্য হতে পারে আর সুন্দর মুহূর্তটাকে আরো সুন্দর করার জন্য পদ্মা সেতুর নান্দনিক ডিজাইন সৌন্দর্য এবং এর আয়তন আপনাকে অবশ্যই মুগ্ধ করবে।
পদ্মা সেতু দিয়ে হেটে নদীর এপার থেকে ওপারে যেতে দেয়া হবে কিনা এরকম সঠিক কোনো তথ্য আমরা সংগ্রহ করতে পারেনি তবে এ তথ্য যদি আপনার কাছে থাকে সেটি অবশ্যই কমেন্টে আমাদেরকে লিখে জানিয়ে দিতে পারেন।
বাংলাদেশ পদ্মা সেতু কত কিলোমিটার
বাংলাদেশের পদ্মা সেতু কত কিলোমিটার বর্গ অনেকেই অনেক তথ্য দিয়ে থাকবেন আবার আপনিও অনেক তথ্যই খুঁজে বের করে নিতে পারবেন তাই প্রথা সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য বা প্রশ্ন অবশ্যই কমেন্টে লিখে জানিয়ে দিতে পারেন।
আর পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আমাদের আর্টিকেলগুলো কিন্তু আপনি অবশ্যই লিখে জানাবেন এগুলো কি রকম আর্টিকেল গুলোতে কোন ধরনের তথ্য সংযোজন বা কোন ধরনের তথ্য না দিলে আর্টিকেলগুলো আরো সুন্দর হতো।
পদ্মা সেতু মোট কত কিলোমিটার
৩০ সেপ্টেম্বর দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর পদ্মা সেতুতে পিলারের ওপর বসানো হয় প্রথম স্প্যান। শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে ৩৭ ও ৩৮ নম্বর পিলারের ওপর ভাসমান ক্রেনের সাহায্যে এই স্প্যান বসানো হয়। [১৫]
১১ মার্চ ৩৯ ও ৪০ নম্বর পিয়ারের ওপর বসে তৃতীয় স্প্যান।
১৩ মে ৪০ ও ৪১ নম্বর পিয়ারের ওপর চতুর্থ স্প্যান বসানো হয়।
২৯ জুন সেতুর পঞ্চম স্প্যান বসানো হয়েছে শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার নাওডোবা এলাকায়।
২০১৮
জানুয়ারি মাসে জাজিরা প্রান্তের তীরের দিকের ষষ্ঠ শেষ স্প্যান বসে।
২৮ জানুয়ারি পদ্মা সেতুর ৩৮ ও ৩৯ নম্বর পিলারের ওপর দ্বিতীয় স্প্যান ৭বি সুপার স্ট্রাকচার বসানো হয়। প্রথম স্প্যান বসানোর প্রায় চার মাস পর জাজিরার নাওডোবা প্রান্তে তিন হাজার ১৫০ টন ধারণ ক্ষমতার এ স্প্যান বসানো হয়।
মাওয়া প্রান্তে ৪ ও ৫ নম্বর পিয়ারের ওপর বসে সপ্তম স্প্যান।
২০১৯
২০ ফেব্রুয়ারি জাজিরা প্রান্তে ৩৬ ও ৩৫ নম্বর পিয়ারের ওপর অষ্টম স্প্যান বসানো হয়।
২২ মার্চ সেতুর ৩৫ ও ৩৪ নম্বর পিয়ারের ওপর বসে নবম স্প্যানটি।
১০ এপ্রিল মাওয়া প্রান্তে ১৩ ও ১৪ নম্বর পিয়ারের ওপর দশম স্প্যান।
২৩ এপ্রিল শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে ৩৩ ও ৩৪ নম্বর পিয়ারের ওপর ১১তম স্প্যান বসে।
১৭ মে মাওয়া ও জাজিরা প্রান্তের মাঝামাঝি স্থানে ২০ ও ২১ নম্বর পিয়ারের ওপর ১২তম স্প্যান বসানো হয়েছিল।
২৫ মে ১৪ ও ১৫ নম্বর পিয়ারের ওপর ১৩তম স্প্যান ৩বি বসানো হয়।
২৯ জুন ১৪তম স্প্যান বসানো হয়।
২২ অক্টোবর জাজিরা প্রান্তে ২৪ ও ২৫ নম্বর পিয়ারের ওপর পদ্মা সেতুর ১৫তম স্প্যান বসানো হয়েছিল।
২৭ নভেম্বর মাওয়া প্রান্তে ১৬ ও ১৭ নম্বর পিয়ারের ওপর ১৬তম স্পানটি বসানো হয়।
২০১৯ সালেল ৫ ডিসেম্বর পিয়ার ২২ ও ২৩–এর ওপর মূল সেতুর ১৭তম স্প্যানটি বসানো হয়।
১১ ডিসেম্বর পদ্মা সেতুর ১৮তম স্প্যান বসানো হয়।
১৮ ডিসেম্বর বসানো হয় ১৯তম স্প্যান।
৩১ ডিসেম্বর মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে ১৮ ও ১৯ নম্বর পিলারের উপরে বসানো হয় পদ্মা সেতুর ২০তম স্প্যান। ধূসর রঙের ‘৩-এফ’ নম্বরের স্প্যানটি খুঁটির উপরে বসানো হয়।
২০২০
১৪ জানুয়ারি পদ্মা সেতুর জাজিরা প্রান্তে ৩২ ও ৩৩ নম্বর পিলারের ওপর বসানো হয় ২১তম স্প্যান।
২৩ জানুয়ারি মাওয়া প্রান্তের ৫ ও ৬ নম্বর পিলারের ওপর বসানো হয় ২২তম স্প্যান।
২ ফেব্রুয়ারি বসেছে ২৩তম স্প্যান।
১১ ফেব্রুয়ারি বসেছে ২৪তম স্প্যান।
২১ ফেব্রুয়ারি ২৫তম স্প্যান বসানো হয়।
১০ মার্চ পদ্মা সেতুর ২৬তম স্প্যান বসানো হয়। শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে ২৮ ও ২৯ নম্বর পিলারের ওপর বসানো হয় এই স্প্যান।
২০ এপ্রিল ২৭তম স্প্যানটি পিয়ার-২৭ ও ২৮-এর ওপর বসানো হয়।
১১ এপ্রিল জাজিরা প্রান্তে বসানো হয় ২৮তম স্প্যান।
৪ মে মাওয়া প্রান্তে সেতুর ১৯ ও ২০তম পিয়ারের ওপর ‘৪এ’ আইডি নম্বরে সেতুর ২৯তম স্প্যান বসানো হয়।
৩০ মে জাজিরা প্রান্তে সেতুর ২৬ ও ২৭ নম্বর পিয়ারের (খুঁটি) ওপর বসানো হয় ৩০তম স্প্যান।
১০ জুন পদ্মা সেতুর ৩১তম স্প্যান বসানো হয়। সেতুর ২৫ ও ২৬ নম্বর পিয়ারে শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তে ৫-এ স্প্যান বসানো হয়।
১১ অক্টোবর পদ্মা সেতুর ৩২তম স্প্যানটি বসানো হয়। পদ্মায় তীব্র স্রোতের কারণে প্রথম দিন বসানো সম্ভব না হলেও প্রকৌশলীদের প্রচেষ্টায় দ্বিতীয় দিনে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে সেতুর ৪ ও ৫ নম্বর পিলারের ওপর স্প্যানটি বসানো হয়। বন্যা ও পদ্মা নদীর তীব্র স্রোতের কারণে স্প্যানটি বসানো হয় চার মাস পর।
আরো পড়ুনঃ অ নামের ছেলেরা কেমন হয়
আরো পড়ুনঃ অ নামের মেয়েরা কেমন হয়
২০ অক্টোবর বসানো হয় সেতুর ৩৩তম স্প্যান।
২৫ অক্টোবর ৩৪তম স্প্যান বসানো হয় সেতুর মাওয়া প্রান্তে ৭ ও ৮ নম্বর পিয়ারের ওপর স্প্যান ২-এ।
৩১ অক্টোবর ৩৫তম স্প্যান বসানো হয় মাওয়া প্রান্তে ৮ ও ৯ নম্বর পিলারের ওপর স্প্যান ২-বিতে।
৬ নভেম্বর পদ্মা সেতুর ৩৬তম স্প্যান বসানো হয় সেতুর মাওয়া প্রান্তের ২ ও ৩ নম্বর পিলারের ওপর।
১৩ নভেম্বর ৩৭তম স্প্যান ‘২-সি’ মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে ৯ ও ১০নং পিয়ারের ওপর বসানো হয়।
২১ নভেম্বর মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তের ১ ও ২ নম্বর খুঁটির ওপর ৩৮তম স্প্যানটি সফলভাবে বসানো হয়।
২৭ নভেম্বর ৩৯ তম স্প্যান বসানোর কাজ সম্পন্ন হয়। স্প্যানটি মুন্সিগঞ্জের মাওয়া প্রান্তের ১০ ও ১১ নম্বর পিলারের ওপর ‘টু-ডি’ স্প্যানটি বসানো হয়।
৪ ডিসেম্বর পদ্মা সেতুর ৪০তম স্প্যান বসানোর মধ্য দিয়ে দৃশ্যমান হয় সেতুর ছয় হাজার মিটার।
১০ ডিসেম্বর পদ্মা সেতুর ১২ ও ১৩ তম পিলারে ৪১তম স্প্যান বসানোর মধ্য দিয়ে দৃশ্যমান হয় পুরো পদ্মা সেতু।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন