Ketotifen 1mg এর কাজ কি |
সম্মানিত পাঠক গন আশা করি সবাই ভাল আছেন আজ আপনাদের সাথে কথা বলবো। Ketotifen 1mg ট্যাবলেট নিয়ে।যেমনঃ Ketotifen 1mg এর কাজ কি?টোফেন ট্যাবলেট এর কাজ কি?কেটিফেন সিরাপ এর কাজ কি?প্রোজমা সিরাপ এর কাজ কি?সালবিউটামল সিরাপ এর কাজ কি? ফেনাট সিরাপ এর কাজ কি? মন্টিলুকাস্ট ১০ এর কাজ কি?ইত্যাদি সম্পর্কে বলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই। মেয়েদের ব্রা কালেকশন মাত্র ৮০ টাকা থেকে শুরু ব্রা প্যান্টি কিনতে ক্লিক করুন - এখনই ব্রা কিনুন
Ketotifen 1mg এর কাজ কি
অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট gazivai.com মোটা ও লম্বা হওয়ার ঔষধ মাত্র ২২০ টাকা থেকে শুরু ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন - এখনই ঔষধ কিনুন
কিটোটিফেন ফিউমারেট (ইংরেজি: Ketotifen) হচ্ছে দ্বিতীয় প্রজন্মের H1- অ্যান্টিহিস্টামিন ও মাস্ট কোষ স্ট্যাবিলাইজার। এটি দুইভাবে বাজারে বিদ্যমান; চোখের ড্রপ যা অ্যালার্জিক কনজাংটিভাইটিস এর চিকিৎসায় এবং ট্যাবলেট যা অ্যাজমা প্রতিরোধে ব্যবহৃত হয়। চোখের অ্যালার্জির চিকিৎসায় এটি খুবই কার্যকর।
হাঁপানী রােগের প্রতিরােধ চিকিৎসায় সােডিয়াম ক্রোমােগ্লাইকেট এর মত কিটোটিফেন ব্যবহৃত হয়। কিটোটিফেন এন্টিহিস্টামিন কার্যকারিতাও প্রদর্শন করে। কিটোটিফেন এর উল্লেখযােগ্য এন্টি-এ্যানাফাইল্যাকটিক গুণাবলী রয়েছে। কিটোটিফেন হাঁপানীর আক্রমণ প্রতিরােধে কার্যকর।
কিটোটিফেন হিস্টামিনের কার্যকারিতা দীর্ঘসময় ধরে প্রতিহত করে, যা কিটোটিফেন এর এন্টি-এ্যানাফাইল্যাকটিক গুণাগুণ থেকে আলাদা। পরীক্ষামূলক গবেষণায় দেখা গেছে যে কিটোটিফেন মুখে সেবনের পর মাস্ট কোষ স্থিতকারী ইনহেলারের মতই কার্যকর। এসব পরীক্ষায় অন্যান্য এন্টিহিস্টামিন ওষুধগুলাে অকার্যকর বলে প্রমাণিত।
হাঁপানী রোগীদের উপর পরীক্ষা-নিরীক্ষায় এর প্রমান পাওয়া গেছে। কিটোটিফেন ব্যবহারে হাঁপানীর আক্রমণের সংখ্যা, তীব্রতা এবং স্থায়িত্ব কমে যায়। কোন কোন ক্ষেত্রে রোগী সম্পূর্ণ হাঁপানীর আক্রমণ থেকে দূরে থাকে। কিটোটিফেন ব্যবহারের ফলে কর্টিকোষ্টেরয়েড এবং / অথবা ব্রঙ্কোডাইলেটর এর ব্যবহারের মাত্র কমিয়ে দেয়া যেতে পারে। কিটোটিফেন এর প্রতিরােধী কার্যকারিতা প্রকাশ পেতে কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত সময় লাগে। হাঁপানীর সুনির্দিষ্ট আক্রমণ কিটোটিফেন প্রতিহত করে না।
ব্যবহার
ব্রংকিয়াল এ্যাজমাতে প্রোফাইল্যাকটিক ট্রিটমেন্ট এবং এলার্জিক রাইনাইটিস ও কনজাংটিভাইটিস এ সিম্পটোমেটিক ট্রিটমেন্ট হিসেবে নির্দেশিত।
বাণিজ্যিক নাম কিটোটিফেন
জেনেরিক কিটোটিফেন ফিউমারেট (Oral)
ধরণ ট্যাবলেট, Ophthalmic Solution
পরিমাপ 025%, 1 mg, 0.025%,
চিকিৎসাগত শ্রেণি Cromoglycate & related drugs
উৎপাদনকারী Reman Drug Laboratories Ltd, Amico Laboratories Ltd
টোফেন ট্যাবলেট এর কাজ কি
হাঁপানী রােগের প্রতিরােধ চিকিৎসায় সােডিয়াম ক্রোমােগ্লাইকেট এর মত কিটোটিফেন ব্যবহৃত হয়। কিটোটিফেন এন্টিহিস্টামিন কার্যকারিতাও প্রদর্শন করে। কিটোটিফেন এর উল্লেখযােগ্য এন্টি-এ্যানাফাইল্যাকটিক গুণাবলী রয়েছে। কিটোটিফেন হাঁপানীর আক্রমণ প্রতিরােধে কার্যকর।
আরো
পড়ুনঃ কাপরের ওয়ারড্রব কিনতে ক্লিক করুন - এখনই কিনুন
কিটোটিফেন এর এন্টি-এলার্জিক গুণাবলী রয়েছে। হাঁপানী রােগের প্রতিরােধ চিকিৎসায় সােডিয়াম ক্রোমােগ্লাইকেট এর মত কিটোটিফেন ব্যবহৃত হয়। কিটোটিফেন এন্টিহিস্টামিন কার্যকারিতাও প্রদর্শন করে। কিটোটিফেন এর উল্লেখযােগ্য এন্টি-এ্যানাফাইল্যাকটিক গুণাবলী রয়েছে। কিটোটিফেন হাঁপানীর আক্রমণ প্রতিরােধে কার্যকর। কিটোটিফেন হিস্টামিনের কার্যকারিতা দীর্ঘসময় ধরে প্রতিহত করে, যা কিটোটিফেন এর এন্টি-এ্যানাফাইল্যাকটিক গুণাগুণ থেকে আলাদা।
পরীক্ষামূলক গবেষণায় দেখা গেছে যে কিটোটিফেন মুখে সেবনের পর মাস্ট কোষ স্থিতকারী ইনহেলারের মতই কার্যকর। এসব পরীক্ষায় অন্যান্য এন্টিহিস্টামিন ওষুধগুলাে অকার্যকর বলে প্রমাণিত। হাঁপানী রোগীদের উপর পরীক্ষা-নিরীক্ষায় এর প্রমান পাওয়া গেছে। কিটোটিফেন ব্যবহারে হাঁপানীর আক্রমণের সংখ্যা, তীব্রতা এবং স্থায়িত্ব কমে যায়। কোন কোন ক্ষেত্রে রোগী সম্পূর্ণ হাঁপানীর আক্রমণ থেকে দূরে থাকে। কিটোটিফেন ব্যবহারের ফলে কর্টিকোষ্টেরয়েড এবং / অথবা ব্রঙ্কোডাইলেটর এর ব্যবহারের মাত্র কমিয়ে দেয়া যেতে পারে।
কেটিফেন সিরাপ এর কাজ কি
ব্রংকিয়াল এ্যাজমাতে প্রোফাইল্যাকটিক ট্রিটমেন্ট এবং এলার্জিক রাইনাইটিস ও কনজাংটিভাইটিস এ সিম্পটোমেটিক ট্রিটমেন্ট হিসেবে নির্দেশিত।
আরো পড়ুনঃ অফিস টেবিল কোড ৭ কিনতে ক্লিক করুন - এখনই কিনুন
কিটোটিফেন এর এন্টি-এলার্জিক গুণাবলী রয়েছে। হাঁপানী রােগের প্রতিরােধ চিকিৎসায় সােডিয়াম ক্রোমােগ্লাইকেট এর মত কিটোটিফেন ব্যবহৃত হয়। কিটোটিফেন এন্টিহিস্টামিন কার্যকারিতাও প্রদর্শন করে। কিটোটিফেন এর উল্লেখযােগ্য এন্টি-এ্যানাফাইল্যাকটিক গুণাবলী রয়েছে। কিটোটিফেন হাঁপানীর আক্রমণ প্রতিরােধে কার্যকর। কিটোটিফেন হিস্টামিনের কার্যকারিতা দীর্ঘসময় ধরে প্রতিহত করে, যা কিটোটিফেন এর এন্টি-এ্যানাফাইল্যাকটিক গুণাগুণ থেকে আলাদা।
পরীক্ষামূলক গবেষণায় দেখা গেছে যে কিটোটিফেন মুখে সেবনের পর মাস্ট কোষ স্থিতকারী ইনহেলারের মতই কার্যকর। এসব পরীক্ষায় অন্যান্য এন্টিহিস্টামিন ওষুধগুলাে অকার্যকর বলে প্রমাণিত। হাঁপানী রোগীদের উপর পরীক্ষা-নিরীক্ষায় এর প্রমান পাওয়া গেছে। কিটোটিফেন ব্যবহারে হাঁপানীর আক্রমণের সংখ্যা, তীব্রতা এবং স্থায়িত্ব কমে যায়। কোন কোন ক্ষেত্রে রোগী সম্পূর্ণ হাঁপানীর আক্রমণ থেকে দূরে থাকে।
প্রোজমা সিরাপ এর কাজ কি
হাঁপানী রােগের প্রতিরােধ চিকিৎসায় সােডিয়াম ক্রোমােগ্লাইকেট এর মত কিটোটিফেন ব্যবহৃত হয়। কিটোটিফেন এন্টিহিস্টামিন কার্যকারিতাও প্রদর্শন করে। কিটোটিফেন এর উল্লেখযােগ্য এন্টি-এ্যানাফাইল্যাকটিক গুণাবলী রয়েছে। কিটোটিফেন হাঁপানীর আক্রমণ প্রতিরােধে কার্যকর।
আরো পড়ুনঃ ছেলেদের টাইটান জেল সরাসরি কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
কিটোটিফেন এর এন্টি-এলার্জিক গুণাবলী রয়েছে। হাঁপানী রােগের প্রতিরােধ চিকিৎসায় সােডিয়াম ক্রোমােগ্লাইকেট এর মত কিটোটিফেন ব্যবহৃত হয়। কিটোটিফেন এন্টিহিস্টামিন কার্যকারিতাও প্রদর্শন করে। কিটোটিফেন এর উল্লেখযােগ্য এন্টি-এ্যানাফাইল্যাকটিক গুণাবলী রয়েছে। কিটোটিফেন হাঁপানীর আক্রমণ প্রতিরােধে কার্যকর।
কিটোটিফেন হিস্টামিনের কার্যকারিতা দীর্ঘসময় ধরে প্রতিহত করে, যা কিটোটিফেন এর এন্টি-এ্যানাফাইল্যাকটিক গুণাগুণ থেকে আলাদা। পরীক্ষামূলক গবেষণায় দেখা গেছে যে কিটোটিফেন মুখে সেবনের পর মাস্ট কোষ স্থিতকারী ইনহেলারের মতই কার্যকর। এসব পরীক্ষায় অন্যান্য এন্টিহিস্টামিন ওষুধগুলাে কার্যকর বলে প্রমাণিত।
হাঁপানী রোগীদের উপর পরীক্ষা-নিরীক্ষায় এর প্রমান পাওয়া গেছে। কিটোটিফেন ব্যবহারে হাঁপানীর আক্রমণের সংখ্যা, তীব্রতা এবং স্থায়িত্ব কমে যায়। কোন কোন ক্ষেত্রে রোগী সম্পূর্ণ হাঁপানীর আক্রমণ থেকে দূরে থাকে। কিটোটিফেন ব্যবহারের ফলে কর্টিকোষ্টেরয়েড এবং / অথবা ব্রঙ্কোডাইলেটর এর ব্যবহারের মাত্র কমিয়ে দেয়া যেতে পারে। কিটোটিফেন এর প্রতিরােধী কার্যকারিতা প্রকাশ পেতে কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত সময় লাগে। হাঁপানীর সুনির্দিষ্ট আক্রমণ কিটোটিফেন প্রতিহত করে না।
সালবিউটামল সিরাপ এর কাজ কি
সালবিউটামল ইনহেলার ব্রংকিয়াল এ্যাজমার ব্রংকোস্পাজম এর প্রতিরােধ ও চিকিৎসায় এবং রিভার্সেবল এয়ারওয়ে অবস্ট্রাকশন এর ফলে সৃষ্ট ব্রংকাইটিস ও এমফাইসেমা এর চিকিৎসায় নির্দেশিত।
Salbutamol) ক্ষুদ্র-অভিনয় বিটা -২ অ্যাগোনিস্ট নামক ড্রাগগুলির একটি সদস্য । এই ঔষধটি হাঁপানি সম্পর্কিত উপসর্গগুলির জন্য ব্যবহৃত হয় তবে এটি ডেলিভারি বিলম্বিত করতেও ব্যবহার করা যেতে পারে । ব্যায়াম এবং অন্যান্য অবস্থার কারণে এটি হাঁপানির লক্ষণগুলি প্রতিরোধ করার জন্য খুব দরকারী।
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের ৩০,৩২,৩৪, ফোম কাপ ব্রা সরাসরি কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন
এর কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলির মধ্যে কিছুটা অস্বাভাবিক, মাথা ব্যাথা, অস্বাভাবিক হার্ট বিট, ফ্লাশিং, পেশী বাধা , মুখের এবং গলা জ্বালা, নিম্ন রক্ত পটাসিয়াম মাত্রা, দুর্বলতা, অস্থিরতা, ঘোরাফেরা , ব্রঙ্কস্পস্পাস এবং ল্যাকটিক এসিডোসিস হতে পারে ।
সালবিউটামল (Salbutamol) গুরুতর হাঁপানি, হৃদরোগ, সহ সতর্কতার সাথে ব্যবহার করা উচিত উচ্চ রক্তচাপ , ডায়াবেটিস , একটি অত্যধিক সক্রিয় থাইরয়েড গ্রন্থি , সংক্রমণ ফুসফুস, অ্যারিথমিয়া, যারা কিছু শর্করা বা কম সঙ্গে অসহিষ্ণুতা আছে তাদের রক্তে পটাসিয়াম মাত্রা হ্রাস করে ।
সালবিউটামল (Salbutamol) সাধারণত নিউব্লাইজার বা ইনহেলারের সাথে ব্যবহৃত হয় তবে এটি একটি অন্তরঙ্গ সমাধান এবং একটি পিল হিসাবেও পাওয়া যায় । ডোজ আপনার বয়স, লিঙ্গ, থেরাপি প্রতিক্রিয়া, চিকিৎসার শর্ত, এবং নির্দিষ্ট মিথস্ক্রিয়া ঔষধ ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে ।
ফেনাট সিরাপ এর কাজ কি
ব্রংকিয়াল এ্যাজমাতে প্রোফাইল্যাকটিক ট্রিটমেন্ট এবং এলার্জিক রাইনাইটিস ও কনজাংটিভাইটিস এ সিম্পটোমেটিক ট্রিটমেন্ট হিসেবে নির্দেশিত।
কিটোটিফেন এর এন্টি-এলার্জিক গুণাবলী রয়েছে। হাঁপানী রােগের প্রতিরােধ চিকিৎসায় সােডিয়াম ক্রোমােগ্লাইকেট এর মত কিটোটিফেন ব্যবহৃত হয়। কিটোটিফেন এন্টিহিস্টামিন কার্যকারিতাও প্রদর্শন করে। কিটোটিফেন এর উল্লেখযােগ্য এন্টি-এ্যানাফাইল্যাকটিক গুণাবলী রয়েছে। কিটোটিফেন হাঁপানীর আক্রমণ প্রতিরােধে কার্যকর। কিটোটিফেন হিস্টামিনের কার্যকারিতা দীর্ঘসময় ধরে প্রতিহত করে, যা কিটোটিফেন এর এন্টি-এ্যানাফাইল্যাকটিক গুণাগুণ থেকে আলাদা।
পরীক্ষামূলক গবেষণায় দেখা গেছে যে কিটোটিফেন মুখে সেবনের পর মাস্ট কোষ স্থিতকারী ইনহেলারের মতই কার্যকর। এসব পরীক্ষায় অন্যান্য এন্টিহিস্টামিন ওষুধগুলাে অকার্যকর বলে প্রমাণিত। হাঁপানী রোগীদের উপর পরীক্ষা-নিরীক্ষায় এর প্রমান পাওয়া গেছে। কিটোটিফেন ব্যবহারে হাঁপানীর আক্রমণের সংখ্যা, তীব্রতা এবং স্থায়িত্ব কমে যায়।
কোন কোন ক্ষেত্রে রোগী সম্পূর্ণ হাঁপানীর আক্রমণ থেকে দূরে থাকে। কিটোটিফেন ব্যবহারের ফলে কর্টিকোষ্টেরয়েড এবং / অথবা ব্রঙ্কোডাইলেটর এর ব্যবহারের মাত্র কমিয়ে দেয়া যেতে পারে।
আরোপড়ুনঃতানিয়া নামের অর্থ কি | Tania namer ortho
ki
মন্টিলুকাস্ট ১০ এর কাজ কি
Montelukast) একটি লিউকোট্রিয়েন রিসেপ্টর অ্যান্টাগনিস্ট (LTRA) যা অ্যাজমা ও অ্যালার্জির চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। মন্টিলুকাস্ট দিনে একবার খাবার আগে বা পরে সেবন করা যায়।
মন্টিলুকাস্ট একটি সিলেকটিভ এবং মুখে সেব্য লিউকোট্রিন রিসেপ্টর প্রতিবন্ধক যা সিজটিনাইল লিউকোট্রিন সিজএলটি-১ রিসেপ্টরকে বাধা দেয়। সিজটিনাইল লিউকোট্রিনস এবং লিউকোট্রিন রিসেপ্টরের ক্রিয়া এজমার প্রক্রিয়ার সাথে জড়িত যেমন, শ্বাসপথে ইডিমা, অনৈচ্ছিক পেশির সংকোচন এবং কোষের পরিবর্তিত ক্রিয়াজনিত প্রদাহ প্রক্রিয়া যা এজমার লক্ষনসমুহের জন্য দায়ী।
ব্যবহার
সহযােগী থেরাপী হিসাবে এ্যাজমার চিকিৎসায় নির্দেশিত। ১০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট এ্যাজমা এবং সিজনাল এলার্জিক রাইনাইটিস জনিত উপসর্গ দুরীকরনের নির্দেশিত এক্সারসাইজ- ইনডিউসড় ব্রংকোকনস্ট্রিকসন-এর কারণে সৃষ্ট এ্যাজমা প্রতিরােধেও মনটিন নির্দেশিত।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন