Xinc এর কাজ কি |
প্রিয় পাঠকগণ আসসালামুআলাইকুম আশা করি সবাই ভালো আছেন। আজ আমরা কথা বলবো ট্যাবলেট Xinc এর কাজ কি সম্পকে. Xinc এর কাজ কি?Xinc syrup এর কাজ কি?Xinc 20 খাওয়ার নিয়ম?জিংক বি ট্যাবলেট এর উপকারিতা?জিংক ২০ ট্যাবলেট এর অপকারিতা? জিংক ২০ ট্যাবলেট এর দাম? জিংক ২০ ট্যাবলেট এর ডোজ?জিংক ট্যাবলেট এর দাম? ইত্যাদি সম্পর্কে আপনাদের সাথে আলোচনা করবো তো চলুন বন্ধুরা আর কথা না বাড়িয়ে আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই। মেয়েদের ব্রা কালেকশন মাত্র ৮০ টাকা থেকে শুরু ব্রা প্যান্টি কিনতে ক্লিক করুন - এখনই ব্রা কিনুন
Xinc এর কাজ কি
অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট gazivai.com মোটা ও লম্বা হওয়ার ঔষধ মাত্র ২২০ টাকা থেকে শুরু ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন - এখনই ঔষধ কিনুন
স্বাস্থ্য এবং স্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য শরীরে জিংক প্রয়োজন। সেক্সচুয়াল ম্যাচুরেশন এবং প্রজনন, ডার্ক ভিশন এডাপ্টেশন, ওলফেক্টরী এবং স্বাদগ্রাহী ক্ষমতা, ইনসুলিন সংরক্ষণ ও নিঃসরণ এবং বিভিন্ন ধরনের হোস্ট ইমিউন ডিফেন্সের জন্য জিংক অত্যন্ত গুরুত্ব¡পূর্ণ।
Zinc শরীরে দস্তা বা জিঙ্কের ঘাটতি, শারীরিক বৃদ্ধি ও বিকাশ, শিশুদের মধ্যে তীব্র ডায়রিয়া, এবং শরীরে ক্ষত নিরাময় ধীর হওয়ার মতো রোগগুলিকে নিয়ন্ত্রণ, প্রতিরোধ এবং চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা হয়। ওষুধটি ইমিউন সিস্টেম বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে তুলতে এবং শ্বাসযন্ত্রের নিচের এলাকায় সংক্রমণ প্রতিরোধে সহায়তা করার জন্যও এটি ব্যবহার করা যেতে পারে।
আপনার চিকিৎসক যদি আপনাকে নির্দেশ করে তাহলে, Zinc মনোযোগ ঘাটতি-হাইপারঅ্যাক্টিভিটি ডিসঅর্ডার, হাইপোগিউসিয়া, টিনাইটাস, ক্রোহন রোগ, আল্জ্হেইমার রোগ, ডাউন সিন্ড্রোম, হানসেন রোগ, পেপটিক আলসার, পুরুষত্বহীনতা, অঙ্গ দোষ, অস্টিওপোরোসিস, রিউমাটয়েড, আর্থ্রাইটিস, এবং পেশী খিঁচুনির চিকিৎসায় ব্যবহার করা যেতে পারে। Zinc ব্যবহার করবেন না যদি আপনি Zinc এর মধ্যে উপস্থিত উপাদানগুলির থেকে অ্যালার্জিক হন বা এই ওষুধের থেকে যদি আপনার অ্যালার্জি হয়, আপনি যদি গর্ভবতী হন এবং / বা শিশুকে স্তন্যপান করান।
Zinc ব্যবহার করার আগে আপনি যদি কোন প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী ওষুধ গ্রহণ করেন, বা প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ গ্রহণ করেন, আপনি অন্য কোন ভেষজ বা কোন খাদ্যতালিকাগত ওষুধ বা সম্পূরক গ্রহণ করেন, আপনার যদি আসন্ন কোন সার্জারি থাকে তাহলে সেসব বিষয়ে আপনার ডাক্তারের সাথে আলোচনা করুন এবং যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণ করুন। এছাড়াও আপনি আপনার ডাক্তারকে আপনার চিকিৎসা সংক্রান্ত সমস্যা, প্রাক বিদ্যমান রোগ এবং বর্তমান স্বাস্থ্যের অবস্থার সম্পর্কে জানান।
Xinc syrup এর কাজ কি
ডায়রিয়া চিকিৎসায়, বিশেষ করে ২ মাস থেকে ৫ বছরের শিশুদের ক্ষেত্রে স্কয়ার জিংক (জিংক সালফেট মনােহাইড্রেট ইউএসপি) যুদপৎভাবে ওর্যাল রিহাইড্রেশন সল্টস (ORS) এর সাথে ব্যবহৃত
আরো
পড়ুনঃ কেডস জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন - এখনই কিনুন
সংক্ষিপ্ত বিবরণ
Xinc Syrup অতিসার এবং অন্যান্য অবস্থার চিকিৎসার জন্য ব্যবহার হয়।
Xinc Syrup নিম্নলিখিত সক্রিয় উপাদান রয়েছে: Zinc Sulphate Monohydrate। syrup ফর্ম পাওয়া যায়। Xinc Syrup ব্যবহারসমূহ, কম্পোজিশন, ডোজ, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও পর্যালোচনা এর সাথে সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য নীচে তালিকাভুক্ত করা হলো:
ব্যবহার
চিকিৎসায় ব্যবহৃত Xinc সিরাপ / Xinc Syrup নিম্নলিখিত রোগের উপসর্গ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ করে:
নিরাপত্তা
এই ড্রাগ ব্যবহারের আগে, আপনার ডাক্তার কে আপনার বর্তমান ঔষধের তালিকার সম্পর্কে বলুন (যেমন ভিটামিন, ভেষজ ঔষধ ইত্যাদি), এলার্জি, বিদ্যমান রোগ, এবং বর্তমান স্বাস্থ্য অবস্থার (যেমন গর্ভাবস্থা, আসন্ন সার্জারি ইত্যাদি)। কিছু স্বাস্থ্য অবস্থার জন্য আপনার বেশি পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার হতে পারে। ডাক্তারের নির্দেশ মেনে চলুন বা পণ্যের উপর মুদ্রিত নির্দেশ অনুসরণ করুন। ডোজ আপনার অবস্থার উপর ভিত্তি করে হয়। আপনার ডাক্তার কে বলুন আপনার অবস্থার উন্নতি হচ্ছে না অবনতি হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ কাউন্সেলিং পয়েন্ট নীচে তালিকাভুক্ত করা হয়ছে।
এই ঔষধ গ্রহণ করবেন না যদি আপনি এটা এলার্জি আছে
গর্ভবতী বা স্তন্যপান গর্ভবতী, পরিকল্পনা পেতে
Xinc 20 খাওয়ার নিয়ম
আরো পড়ুনঃ ড্রোন ক্যামেরা কিনতে ক্লিক করুন - এখনই করুন
প্রাপ্ত বয়স্ক এবং ৩০ কেজির ঊর্দ্ধে শিশুদের জন্যঃ ২০ মিঃলিঃ (৪ চা চামচ) দৈনিক ১-৩ বার খাবারের পরে। আহারের ১ ঘন্টা পূর্বে অথবা ২ ঘন্টা পরে সেবনে এই ঔষধটি তার সর্বোচ্চ কার্যকারিতা দেখায়। পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা হলে এটি আহারের সাথে সেবন করা যেতে পারে।
জিংক ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম
স্টান্ড বাদে
বাটারফ্লাই সেলাই মেশিন সরাসরি ক্রয় করতে ক্লিক করুন - এখনই কিনুন
জিংক শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় এক খনিজ উপাদান। শারীরবৃত্তীয় অনেক কার্যক্রম পরিচালনায় জিংকের বিশাল ভূমিকা রয়েছে। এটি রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা জোরদার করে। জিংকের ঘাটতি তৈরি হলে নিউমোনিয়াসহ বিভিন্ন সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে। এটি ক্ষত নিরাময়েও সাহায্য করে। শিশুর শারীরিক বৃদ্ধিতেও রয়েছে জিংকের বিশেষ ভূমিকা। এ ছাড়া এটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে শরীরের জন্য ক্ষতিকর মুক্ত মৌলের বিরুদ্ধে লড়াই করে। ফলে ক্যানসারের ঝুঁকি কমে। জিংক শরীরের প্রায় ৩০০ ধরনের উৎসেচকের কাজের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান।
সকাল ও রাতে ১ টি করে ১ মাস খেতে হবে। যেকোন ওষুধ অবশ্যই চিকিৎসক এর পরামর্শ নিয়ে সেবন করা উচিৎ।
জিংক বি ট্যাবলেট এর উপকারিতা
জিংক শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় এক খনিজ উপাদান। শারীরবৃত্তীয় অনেক কার্যক্রম পরিচালনায় জিংকের বিশাল ভূমিকা রয়েছে। এটি রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা জোরদার করে। জিংকের ঘাটতি তৈরি হলে নিউমোনিয়াসহ বিভিন্ন সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে। এটি ক্ষত নিরাময়েও সাহায্য করে। শিশুর শারীরিক বৃদ্ধিতেও রয়েছে জিংকের বিশেষ ভূমিকা। এ ছাড়া এটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে শরীরের জন্য ক্ষতিকর মুক্ত মৌলের বিরুদ্ধে লড়াই করে। ফলে ক্যানসারের ঝুঁকি কমে। জিংক শরীরের প্রায় ৩০০ ধরনের উৎসেচকের কাজের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান।
আরোপড়ুনঃনিমাব্যলেন্ডরমাত্র৮৫০টাকা
জিংকের অন্যতম উৎস হলো সামুদ্রিক মাছ ও অন্যান্য খাবার যেমন কাঁকড়া, ঝিনুক, চিংড়ি, মাংস, দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার, ডিম, বাদাম, শিম, মাশরুম ইত্যাদি। শাক–সবজিতে বিদ্যমান জিংক শরীর সহজে হজম করতে পারে না। সে জন্য নিরামিষভোজীদের অতিরিক্ত জিংক সরবরাহ করা প্রয়োজন। একজন পুরুষ ও নারীর দৈনিক যথাক্রমে ১১ ও ৮ মিলিগ্রাম জিংক প্রয়োজন। অন্তঃসত্ত্বা এবং সন্তানকে বুকের দুধ দেওয়া মায়েদের জিংকের চাহিদা আরও বেশি।
জিংক ২০ ট্যাবলেট এর অপকারিতা
খাবারে পর্যাপ্ত জিংকের উপস্থিতি থাকলেও কিছু মানুষের ক্ষেত্রে ঘাটতি দেখা দিতে পারে। যাঁদের অন্ত্রনালির রোগ যেমন ক্রোনস রোগ রয়েছে, যাঁরা নিরামিষভোজী, অন্তঃসত্ত্বা ও বুকের দুধ দেওয়া মা, শুধু বুকের দুধের ওপর নির্ভরশীল ছয় মাসের বেশি বয়সী শিশু, ক্রনিক কিডনি কিংবা লিভারের রোগী, সিকল সেল অ্যানিমিয়ায় আক্রান্ত রোগী, অ্যালকোহলসেবী আর অপুষ্টিতে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জিংকের ঘাটতির ঝুঁকি বেশি।
জিংকের ঘাটতি দেখা দিলে শরীরে কিছু লক্ষণ প্রকাশ পায়। এগুলো হলো—
স্বাদ ও ঘ্রাণের অনুভূতি কমে যাওয়া
ক্ষুধামান্দ্য বা অরুচি
হতাশা ভাব
ক্ষত শুকাতে দেরি হওয়া
ডায়রিয়া
চুল পড়া ইত্যাদি।
তাই বলে চাহিদার অতিরিক্ত জিংক গ্রহণ করা যাবে না। এতে হিতে বিপরীত হতে পারে। জিংকের আধিক্য কপার শোষণে বাধা দেয়। ফলে অ্যানিমিয়া হতে পারে। এ ছাড়া বমি ভাব, বমি, অরুচি, পেটব্যথা, মাথাব্যথা, পাতলা পায়খানা দেখা দিতে পারে। আবার অনেকের ক্ষেত্রেই খাদ্যে প্রাপ্ত জিংকের পাশাপাশি অতিরিক্ত সরবরাহের প্রয়োজন পড়ে কখনো কখনো। সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শে জিংক ট্যাবলেট, সিরাপ অথবা লজেন্স দেওয়া যেতে পারে।
আরোপড়ুনঃমাত্র১সপ্তাহেমোটাহওয়ারঔষধেরনামওদাম২২০টাকা।
জিংক ২০ ট্যাবলেট এর দাম
প্রতিটি ট্যাবলেটের মূল্য: ৳ ২.৭৫ (৬০ এর প্যাক: ৳ ১৬৫)
জিংক সালফেট মনোহাইড্রেট একটি প্রয়োজনীয় খনিজ উপাদান এবং শরীরের এনজাইম সিস্টেমে জড়িত। শরীরের স্বাভাবিক বৃদ্ধি এবং স্বাস্থ্যের জন্য জিংক প্রয়োজন। যৌন পরিপক্কতা এবং প্রজনন, অন্ধকার দৃষ্টি অভিযোজন, ঘ্রাণ এবং হজম, ইনসুলিন স্টোরেজ এবং বিভিন্ন হোস্ট ইমিউন প্রতিরক্ষার জন্য জিংক জরুরী। জিংকের ঘাটতি অনাক্রম্য প্রতিরোধের ক্রিয়া, বিলম্বিত ক্ষত নিরাময়, স্বাদ এবং গন্ধের অনুভূতি হ্রাস, সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতাহীনতা, গর্ভপাতের ঝুঁকি বৃদ্ধি, এলোপেসিয়া, মানসিক আলস্যতা, ত্বকের পরিবর্তন ইত্যাদি করে।
জিংক ২০ ট্যাবলেট এর ডোজ
ডোজ
১০ কেজি কম বয়সী শিশু: ৫ মিলি (১ চা চামচ) খাওয়ার পরে প্রতিদিন ২ বার।
১০-৩০ কেজি মধ্যে শিশু: ১০ মিলি (২ চা চামচ) খাবারের পরে প্রতিদিন ১-৩ বার।
প্রাপ্তবয়স্কদের এবং শিশুদের ৩০ কেজি থেকে বেশি: ২০ মিলি (৪ চা চামচ) খাবারের পরে প্রতিদিন ১-৩ বার।
যদি কমপক্ষে খাবারের ১ ঘন্টা আগে বা খাবারের ২ ঘন্টা পরে নেওয়া হয় তবে এই ড্রাগটি সবচেয়ে কার্যকর। তবে, যদি পেট খারাপ হয়, তখন খাবারের সাথে নেওয়া যেতে পারে।
জিংক ট্যাবলেট এর দাম
খাবারে পর্যাপ্ত জিংকের উপস্থিতি থাকলেও কিছু মানুষের ক্ষেত্রে ঘাটতি দেখা দিতে পারে। যাঁদের অন্ত্রনালির রোগ যেমন ক্রোনস রোগ রয়েছে, যাঁরা নিরামিষভোজী, অন্তঃসত্ত্বা ও বুকের দুধ দেওয়া মা, শুধু বুকের দুধের ওপর নির্ভরশীল ছয় মাসের বেশি বয়সী শিশু, ক্রনিক কিডনি কিংবা লিভারের রোগী, সিকল সেল অ্যানিমিয়ায় আক্রান্ত রোগী, অ্যালকোহলসেবী আর অপুষ্টিতে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জিংকের ঘাটতির ঝুঁকি বেশি
জিংকের অন্যতম উৎস হলো সামুদ্রিক মাছ ও অন্যান্য খাবার যেমন কাঁকড়া, ঝিনুক, চিংড়ি, মাংস, দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার, ডিম, বাদাম, শিম, মাশরুম ইত্যাদি। শাক–সবজিতে বিদ্যমান জিংক শরীর সহজে হজম করতে পারে না। সে জন্য নিরামিষভোজীদের অতিরিক্ত জিংক সরবরাহ করা প্রয়োজন। একজন পুরুষ ও নারীর দৈনিক যথাক্রমে ১১ ও ৮ মিলিগ্রাম জিংক প্রয়োজন। অন্তঃসত্ত্বা এবং সন্তানকে বুকের দুধ দেওয়া মায়েদের জিংকের চাহিদা আরও বেশি।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন