মাসিক না হলে কি প্রেগন্যান্ট | ঋতুস্রাব বন্ধ না হলেও হতে পারেন গর্ভবতী


মাসিক না হলে কি প্রেগন্যান্ট
 মাসিক না হলে কি প্রেগন্যান্ট


সম্মানিত পাঠক গন আশা করি সবাই ভাল আছেন আজ আপনাদের সাথে কথা বলবো। মাসিক না হলে কি প্রেগন্যান্ট  তা নিয়ে।যেমনঃমাসিক না হলে কি প্রেগন্যান্ট?মাসিক মিস হওয়ার কত দিন পর প্রেগন্যান্ট বোঝা যায়?প্রেগনেন্সি বোঝার উপায়?মাসিক হওয়ার ট্যাবলেট এর নাম?দুই মাস মাসিক না হওয়ার কারণ?মাসিক বন্ধ হলে কি সহবাস করা যায়? মাসিক বন্ধ হলে কি করতে হবে?গর্ভবতী হলে কি মাসিক হয়?মাসিক বন্ধ হওয়ার লক্ষণ? ইত্যাদি সম্পর্কে বলুন বন্ধুরা আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই। মোটা ও লম্বা হওয়ার ঔষধ মাত্র ২২০ টাকা থেকে শুরু ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন  - এখনই ঔষধ কিনুন


     মাসিক না হলে কি প্রেগন্যান্ট

    অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট gazivai.com মেয়েদের গুপ্ত স্থান মেয়েদের পু -শি  ক্রয় করার জন্য ক্লিক করুন - এখনই কিনুন


    গর্ভাবস্থায় পিরিয়ড বা মাসিকগুলি হয়–এই প্রশ্নের জীববিজ্ঞান ভিত্তিক সমর্থিত উত্তরটি হল– 'না'। আপনি গর্ভবতী হলে তখন আপনার শরীরের পক্ষে স্বাভাবিক ঋতুস্রাব বা মাসিকচক্র শুরু করা সম্ভব নয়। আপনি যদি গর্ভবতী হন তবে এর অর্থ হল আপনার ডিম্বাণুগুলি নিষিক্ত হয় এবং আপনার জরায়ুটি প্রস্তুত হয় একটি শিশুর জন্য।


    সাধারণত প্রতি ২৮ থেকে ৩৫ দিন পর পর একজন নারীর পিরিয়ড বা মাসিক হয়ে থাকে। ১২ থেকে ৫৫ বছর বয়সী নারীদের ক্ষেত্রে এমনটিই হয়ে থাকে।


    প্রাপ্তবয়স্ক একজন নারীর নিয়মিত ও সময়মতো মাসিক হওয়াটা সুস্বাস্থ্যের লক্ষণ। তা যদি অনিয়মিত হয়ে পড়ে, তার মানে হয়তো শারীরিক কোনও সমস্যা আছে।


    এক্ষেত্রে কোনও অসুস্থতা শরীরে ভর করছে কিনা বা জীবনচর্চায় কোনও ক্ষতিকর অভ্যাস যুক্ত হয়েছে কিনা, তার দিকে নজর দেওয়া উচিত। পিরিয়ড দেরিতে হওয়ার পেছনে সাধারণত যে বিষয়গুলো দায়ী তা জেনে রাখুন


    আর্লি প্রেগন্যান্সি লস: একজন নারী গর্ভবতী হয়ে পড়েছিলেন, কিন্তু তা জানতেন না। এরপর নিজে থেকেই তার মিসক্যারিজ বা গর্ভপাত হয়ে যেতে পারে। এ ঘটনায় সাধারণ পিরিয়ডের তুলনায় কিছু দিন পর ভারী রক্তপাত হতে পারে, যাকে অনেকেই দেরিতে মাসিক হওয়া বলে ধরে নেন।


    কম ওজন: ওজন কম হলে সময়মতো পিরিয়ড নাও হতে পারে। এমনকি কিছুদিন বন্ধও থাকতে পারে।


    ফাইব্রয়েডস: জরায়ুতে টিউমার ধরনের এক ধরনের বৃদ্ধি হলো ফাইব্রয়েডস। এগুলো পিরিয়ডের স্বাভাবিক চক্রকে বাধা দিতে পারে।

    হরমনাল বার্থ কন্ট্রোল: জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহার করা। যেমন-পিল, প্যাচ, ইনজেকশন, আইইউডি। এগুলো ব্যবহার করলে পিরিয়ড লেট হওয়া বা পরিবর্তন হওয়াটা স্বাভাবিক।

    স্বাস্থ্য সমস্যা: মনোনিউক্লিওসিস, ঠান্ডা, সর্দি, গলার ইনফেকশন- এ ধরনের সমস্যায় পিরিয়ড লেট হতে পারে। তবে বড় কোনও স্বাস্থ্য সমস্যা যেমন থাইরয়েডের বা পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোমের কারণেও পিরিয়ড লেট হতে দেখা যায়।


    মাসিক মিস হওয়ার কত দিন পর প্রেগন্যান্ট বোঝা যায়


    মাসিক মিস হওয়ার কাছাকাছি সময়ে বা এক দুসপ্তাহের মদ্ধে কিছু গর্ভধারণের লক্ষণ দেখা দিতে পারে। গর্ভধারণের ৬ সপ্তাহের মদ্ধেই প্রায় ৬০ ভাগ মহিলার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ দেখা দেয় এবং ৮ সপ্তাহের মধ্যে প্রায় ৯০ ভাগ মহিলা এসব লক্ষণ অনুভব করতে পারেন।

    মাসিক মিস হওয়ার কত দিন পর প্রেগন্যান্ট বোঝা যায়

                             আরো পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার কোরিয়ান হোয়াইটিং ক্রিম কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

    ডাক্তাররা বলেন কিছু ক্ষেত্রে কনসিভ করার একদিন পর থেকেই এই লক্ষণ গুলি কি বুঝতে পারা যায়। এটি আরো নির্ভর করে যে আপনি আপনার শরীর, এবং এই পরিস্থিতির জন্য কতটা সজাগ তার ওপর। যদিও ডিম্বাণুটি ফ্যালোপিয়ান টিউবে যেতে এবং জরায়ুর মধ্যে প্রতিস্থাপিত হতে প্রায় ৬ দিন মতো সময় নেয়, কিন্তু ডিম্বাণু নিষিক্ত হওয়ার পর থেকেই শরীর তার নির্দেশ দিতে শুরু করে দেয়।


    প্রেগনেন্সি বোঝার উপায়


     নিজ দেহের ভেতরে একটি নতুন প্রাণের আগমণের শব্দ শুনতে কার না ভালো লাগে! কিন্তু অনেক সময় কোনো কোনো নারী গর্ভধারণের বেশ কয়েক মাস বুঝেই উঠতে পারেন না যে তিনি গর্ভবতী কিনা।

    প্রেগনেন্সি বোঝার উপায়

                      আরো পড়ুনঃ ফর্সা হওয়ার কোরিয়ান এলাইক(Alike) ক্রিম কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন

    ১. পিরিয়ড কি নির্দিষ্ট সময়ে হয়েছে?

    প্রতিমাসের একটি নির্দিষ্ট সময়ে নারীদের পিরিয়ড হয়ে থাকে (সাধারণত ২৮ দিন পর পর)। সেক্ষেত্রে, খেয়াল রাখুন আপনার পিরিয়ড ঠিক সময়ে হচ্ছে কিনা। যদি ২৮ দিন পর পিরিয়ড না হয়, তাহলে হয়তো আপনি গর্ভধারণ করেছেন। অন্যান্য লক্ষণগুলো মিলিয়ে নিতে পারেন তখন।


    ২. সামান্য রক্তপাত

    পিরিয়ডের সময় যদি স্বাভাবিক রক্তপাতের বদলে খুব সামান্য পরিমাণ রক্তপাত হয়ে বন্ধ হয়ে যায়, এই চিহ্নটিকে অবহেলা করবেন না। এটি হতে পারে গর্ভধারণের লক্ষণ।


    ৩. মাথা ঘোরা, বমি ও হজমে সমস্যা

    সাধারণত সকালে ঘুম থেকে উঠে যদি প্রচণ্ড দুর্বল, মাথা ঘোরা ও বিষণ্ন লাগে এবং সেই সঙ্গে প্রায়ই হজমে সমস্যা বা কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয়। হতে পারে, আপনার গর্ভধারনের অন্যতম লক্ষণ এটি।


    ৪. ক্রমাগত ক্লান্তি

    যদি হঠাৎ করে সারাক্ষণ নিজেকে ক্লান্ত মনে হয় এবং সময়ে অসময়ে কেবল ঘুমাতে ইচ্ছে করে, যা আপনার স্বাভাবিক রুটিনের বাইরে, অন্যান্য লক্ষণগুলোর সঙ্গে এই লক্ষণটি জানিয়ে দেয় আপনি হয়তো গর্ভধারণ করেছেন।


    ৫. বার বার প্রস্রাবের চাপ

    খেয়াল করুন, আপনি কি স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি, বার বার প্রস্রাবের চাপ অনুভব করছেন? গর্ভধারণের অন্যতম লক্ষণ এটি।


    ৬. স্তনে পরিবর্তন

    গর্ভধারণ করার ফলে আপনার স্তনের আকৃতি কিছুটা বৃদ্ধি পাবে ও নিপল গাঢ় রঙ ধারণ করেছে কিনা খেয়াল রাখুন।


    ৭. নিশ্চিত হবার জন্যে প্রেগন্যান্সি স্ট্রিপ

    সাধারণত ঔষধের দোকানগুলোতেই প্রেগন্যন্সি পরীক্ষার স্ট্রিপ পাওয়া যায়। প্রথম পিরিয়ডের ডেট মিস করার পরদিনই এটি দিয়ে টেস্ট করুন। সাধারণত সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর প্রথম প্রস্রাবে স্ট্রিপটি ডুবিয়ে রেখে পরীক্ষাটি করা সম্ভব। বিস্তারিত নির্দেশনা প্যাকেটেই লেখা থাকে। সাধারনত প্রথম ১ মাসেই এটি ভালো নির্ণয়ের কাজ দেয়। আর এ থেকে আপনি নিশ্চিত হতে পারেন আপনি গর্ভধারণ করেছেন কিনা। তবে যদি ফলাফল নেগেটিভ হয় আর সেই সঙ্গে আপনার পিরিয়ড বন্ধ থাকে, তাহলে কিছুদিন পর আবারও পরীক্ষা করুন।


    মাসিক হওয়ার ট্যাবলেট এর নাম

    মাসিক হওয়ার ট্যাবলেট এর নাম

                                        আরো পড়ুনঃ হিজাব কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

    মাসিক নিয়মিত হওয়ার জন্য ( Renata Limited) কোম্পানির নাম প্রচলিত একটি মেডিসিন নাম হলো Normens। 5MG এই ট্যাবলেটগুলো আমাদের শরীরের ন্যাচারাল হরমোনের ওপর কাজ করে থাকে এবং যাদের মাসিকের সমস্যা আছে তাদের অনিয়মিত মাসিক থেকে মুক্তি করে দেয় ।


    দুই মাস মাসিক না হওয়ার কারণ


    বয়স: টিনেজ বয়সী ও মধ্যবয়সী নারীদের মধ্যে অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এর পেছনের কারণটি হল হরমোন। স্ট্রেস: লম্বা সময় স্ট্রেসে থাকলে অনেকেরই মাসিক দেরিতে হতে পারে। আর্লি প্রেগন্যান্সি লস: একজন নারী গর্ভবতী হয়ে পড়েছিলেন, কিন্তু তা জানতেন না।


    প্রাপ্তবয়স্ক একজন নারীর নিয়মিত ও সময়মতো পিরিয়ড হওয়াটা সুস্বাস্থ্যের লক্ষণ। তা যদি অনিয়মিত হয়ে পড়ে, তার মানে হয়তো তার শরীরে কোনো সমস্যা আছে। এক্ষেত্রে কোনো অসুস্থতা শরীরে ভর করেছে কিনা বা জীবনচর্চায় কোনো ক্ষতিকর অভ্যাস যুক্ত হয়েছে কিনা তার দিকে নজর দেওয়া উচিত।

    দুই মাস মাসিক না হওয়ার কারণ

         আরো পড়ুনঃ চোখের নিচে কালো দাগ দূর করার ক্রিম সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন - এখনই কিনুন

    কতোটা দেরি হলে তাকে ‘লেট’ বলা যায়?


    বেশিরভাগ নারীর মাসিকের চক্র একই থাকে। তবে এক সপ্তাহ দেরি হওয়াটা স্বাভাবিক বলেই ধরা যায়। যেমন একজন নারীর মাসিক হয় ২৫ দিন পর পর। কোনো এক মাসে ৩০ দিন বা ৩১ দিন পর তার মাসিক হতেই পারে।  আটদিন বা তার বেশিদিন দেরি হলে তাকে ‘লেট’ বলে গণ্য করতে পারেন।

    দেরী হওয়ার কারণ

    বেশকিছু কারণে পিরিয়ড সাময়ীকভাবে বন্ধ থাকতে পারে বা দেরি হতে পারে। যেমন-

    গর্ভাবস্থা: পিরিয়ড লেট হলে প্রথমেই নিশ্চিত করুন আপনি গর্ভবতী কিনা।

    বয়স: টিনেজ বয়সী ও মধ্যবয়সী নারীদের মাঝে অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এর পেছনে কারণটা হলো হরমোন।


    স্ট্রেস: লম্বা সময় স্ট্রেসে থাকলে অনেকেরই পিরিয়ড লেট হতে পারে।

    আর্লি প্রেগনেন্সি লস: একজন নারী গর্ভবতী হয়ে পড়েছিলেন, কিন্তু তা জানতেন না, এরপর নিজে থেকেই তার মিসক্যারিজ বা গর্ভপাত হয়ে যেতে পারে। এ ঘটনায় সাধারণ পিরিয়ডের তুলনায় কিছুদিন পর ভারী রক্তপাত হতে পারে, যাকে অনেকেই লেট পিরিয়ড বলে ধরে নেন।

    কম ওজন: ওজন কম হলে সময়মতো পিরিয়ড নাও হতে পারে। এমনকি কিছুদিন বন্ধও থাকতে পারে।


    মাসিক বন্ধ হলে কি সহবাস করা যায়


    এই মাসিকের সময় নারীদের কিছু কাজ করা থেকে, কিছু খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিৎ নিজেদের সুস্বাস্থ্যের জন্যে। তবে অনেকেই এ ব্যাপারে সচেতন নয়। গ্রামের মানুষগুলো পরিবারের কাছ থেকে যে পিরিয়ড সর্ম্পকে জ্ঞান লাভ করছে তা বিজ্ঞানী ও এবং ডাক্তারদের তথ্যের মাঝে অনেক অমিল পাওয়া গেছে।


    একটা মেয়ের বয়স যখন ১২- ১৩ তখন তাঁর মাসিক হয় শুরু হয়। বয়স ৫২ বা তার কাছাকাছি বয়সে গিয়ে মাসিক পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। ডাক্তাররা যেটাকে বলে, সেটা হলো যদি পুরো এক বছর মাসিকটা বন্ধ থাকে, তখনই আমরা বলি সে মেনোপোজে গেছে। মেনেপোজের আগের সময়টাতে তার কিছু শারীরিক পরিবর্তন দেখা দেয়। একারণে পিরিয়ডের সময় নারীদের বাড়তি সচেতনতা প্রয়োজন।


    ১। পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে ঠান্ডা পানি, কোমল পানীয় এবং নারিকেল খাবেন না।


    ২।এসময় মাথায় শ্যাম্পু ব্যাবহার করবেন না। কারণ পিরিয়ডের সময় চুলের গোড়া আলগা হয় ফলে লোমকূপ উন্মুক্ত হয়ে পড়ে।শ্যাম্পু ব্যবহার এসময় অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ এবং দীর্ঘস্থায়ী মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।


    ৩।এসময় শশা খাবেন না। কারণ শশার মধ্যে থাকারস পিরিয়ডের রক্তকে জরায়ু প্রাচীরে আটকে দিতে পারে। যার ফলে আপনার বন্ধ্যা হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।


    ৪।এছাড়াও লক্ষ্য রাখবেন, পিরিয়ডের সময় যেন শরীরে শক্ত কিছুর আঘাত না লাগে, বিশেষত পেটে। পিরিয়ডের সময়টায় জরায়ু খুব নাজুক থাকে ফলে অল্প আঘাতেই মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে।


    যার ফলে পরবর্তীতে জরায়ু ক্যান্সার,জরায়ুতে ঘাঁ কিংবা বন্ধ্যাত্যের ঝুঁকি থাকে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে ঠান্ডা পানি পান করার ফলে পিরিয়ডের রক্ত বের না হয়ে জরায়ু প্রাচীরে জমাট বাঁধতে পারে। যা পরবর্তী ৫ থেকে ১০ বছরের মধ্যে জরায়ু টিউমার বা ক্যান্সারের আকার ধারণ করতে পারে।


    মাসিক কত দিন হয়, মাসিকের সময় চাকা রক্ত যায় কেন, মাসিকের সময় সহবাস করা যাই কি না, মাসিকের সময় পেট ব্যথার কারণ, মাসিকের সময় কি কি সমস্যা হয়, মাসিকের সময় পেটে ব্যাথা হলে করণীয়,মাসিক অল্প হওয়ার কারণ মাসিক চক্র হিসাব,মাসিক হওয়ার কতদিন পর সহবাস করা যায়, মাসিক দেরিতে হয় কেন, বাচ্চা নিতে না চাইলে করণীয় কি, অনিয়মিত মাসিকের ঔষধ, ইসলামিক নিয়মে বাচ্চা নেওয়ার নিয়ম, বাচ্চা নেওয়ার সঠিক সময়, মাসিক ইংরেজি মাসিক নিয়মিত করার ট্যাবলেট

    আরো পড়ুনঃ আর এফ এল কোম্পানি চাকরি ?মাসে বেতন কত

    মাসিক বন্ধ হলে কি করতে হবে


    নিয়মিত সুষম ও প্রোটিনজাতীয় খাবার খান। তাজা মাছ-মাংস, সবুজ শাক-সবজি ও ফলমূল নিয়মিত খান। শরীরে রক্তশূন্যতা বা ক্যালসিয়ামের অভাব হলে মাসিক হতে দেরি হয়।


    গর্ভবতী হলে কি মাসিক হয়


    গর্ভাবস্থায় পিরিয়ড বা মাসিকগুলি হয়–এই প্রশ্নের জীববিজ্ঞান ভিত্তিক সমর্থিত উত্তরটি হল– 'না'। আপনি গর্ভবতী হলে তখন আপনার শরীরের পক্ষে স্বাভাবিক ঋতুস্রাব বা মাসিকচক্র শুরু করা সম্ভব নয়।


    কিছু ক্ষেত্রে সম্ভবা নারী গর্ভাবস্থায় যোনিপথে রক্তপাত হতে দেখেন। খুব অল্প ক্ষেত্রে এরকমও শোনা গেছে যে গর্ভবতী মাসিকের মতো থেমে থেমে রক্তপ্রবাহ দেখছেন। ভাল করে জেনে রাখুন, গর্ভাবস্থায় যোনি থেকে রক্ত বের হলে সেটা কখনোই মাসিক না, বরং অন্যকিছু। চলুন বিস্তারিত জানা যাক। মাসিক তখনই হয়, যখন আপনি গর্ভধারণ করেননি। 


    প্রতিমাসেই আপনার জরায়ুতে রক্তে পরিপূর্ণ ঘন আস্তর তৈরি হয় যাতে সহবাসে বা অন্যকোনভাবে নিষিক্ত ডিম্বানু যেন এখানে আটকাতে পারে। যদি কোন মাসে আপনি গর্ভধারণ না করেন, তাহলে আপনার শরীর এই টিস্যু ও রক্তের আস্তর দেহ থেকে বের করে দেয়। এই বের হয়ে যাওয়াই মাসিক বা মেনস্ট্রুয়াল পিরিয়ড বা সংক্ষেপে পিরিয়ড। 


    যখনই কোন ডিম্বানু জরায়ুর দেয়ালে আটকায়, আপনার হরমোন এই রক্ত ও টিস্যুর আস্তরকে শরীর থেকে বের না করার সংকেত দেয়, কারণ এটা ডিম্বানুতে থাকা সম্ভাব্য মানব সন্তানের আবাসস্থল। আপনার গর্ভাবস্থা শেষ না হওয়া পর্যন্ত এই আস্তরন এখানেই থাকবে, এবং এজন্য এসময় আপনার মাসিক হওয়া অসম্ভব।


    মাসিক বন্ধ হওয়ার লক্ষণ


    গর্ভবতী না হওয়া সত্ত্বেও যদি বুকের দুধ তৈরি হয়, অতিরিক্ত মাথাব্যথা করে, দৃষ্টিশক্তি কমে যায়, শরীরে ছেলেদের মতো অতিরিক্ত লোম গজায়, আকস্মিক মাথা গরম এবং শরীরে জ্বালাপোড়া শুরু হয়, রাতে ঘুমের সময় অতিরিক্ত ঘাম হয়, অনিদ্রা ও মানসিক অস্থিরতা, যোনিপথে শুষ্কতা—ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়, তবে সেগুলোকে মাসিক বন্ধ হয়ে


     মনোনিউক্লিওসিস, ঠান্ডা, সর্দি, গলার ইনফেকশন- এ ধরনের সমস্যায় পিরিয়ড লেট হতে পারে। তবে বড় কোনও স্বাস্থ্য সমস্যা যেমন থাইরয়েডের বা পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোমের কারণেও পিরিয়ড লেট হতে দেখা যায়।

    Post a Comment

    নবীনতর পূর্বতন