মাসিকের রক্ত বন্ধ করার ঔষধের নাম |
সম্মানিত পাঠক গন আজ আমরা কথা বলবো মাসিকের রক্ত বন্ধ করার ঔষধের নাম সম্পর্কে। মাসিকের রক্ত বন্ধ করার ঔষধের নাম? Xamic 500 এর কাজ কি? মাসিকের রক্ত বন্ধ করার উপায়?পিরিয়ড বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়? নরমেন্স ট্যাবলেট এর কাজ? কি খেলে মাসিক বন্ধ হবে? মহিলাদের মাসিক বন্ধ করার উপায়?রিমেন্স ট্যাবলেট এর কাজ?পিরিয়ড বন্ধ করার উপায়? সম্পর্কে তো চলুন বন্ধুরা আর কথা না বাড়িয়ে আমরা আমাদের মূল আলোচনায় চলে যাই। মোটা ও লম্বা হওয়ার ঔষধ মাত্র ২২০ টাকা থেকে শুরু ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন - এখনই ঔষধ কিনুন
অনলাইনে ছেলেদের ও মেয়েদের যাবতীয় পার্সোনাল ও গোপনীয় পণ্যসামগ্রী সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কসমেটিক সামগ্রী দেশের সবচেয়ে কম দামে ক্রয় করতে ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইট Www.gazivai.com । মেয়েদের ব্রা পেন্টি নাইটি কালেকশন মাত্র ৮০ টাকা থেকে শুরু ব্রা প্যান্টি কিনতে ক্লিক করুন - এখনই ব্রা কিনুন
মাসিকের রক্ত বন্ধ করার ঔষধের নাম
অতিরিক্ত মাসিক বন্ধ করার ঔষধ ও পদ্ধতি
জন্মনিয়ন্ত্রণের বড়ি
কম্বাইন্ড ওরাল কন্ট্রাসেপটিভ পিল বা জন্মনিয়ন্ত্রণের বড়ি একটি জনপ্রিয় জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি। তবে মাসিকে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের চিকিৎসা এর ব্যবহার রয়েছে।
কীভাবে কাজ করে: এসব পিল বা বড়িতে ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টোজেন নামক হরমোন থাকে। এগুলো মাসিক নিয়মিত করে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ কমিয়ে আনে এবং মাসিক চলাকালীন পেট ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। ডিম্বাশয় থেকে প্রতি মাসে একটি করে ডিম্বাণু নিঃসরণ করতে বাধা দেওয়ার মাধ্যমে এটি গর্ভধারণ প্রতিরোধ করে। যতদিন এই ঔষধ নিয়মমাফিক সেবন করা হবে ততদিন এটি গর্ভধারণে বাধা দিবে।
(Evastat 500 Mg/250 Mg Tablet) সাধারণত একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে রক্তপাত বন্ধ করার জন্য নির্ধারিত হয় । এটি একটি অ্যান্টিফিবিনোলাইটিক হিসাবে কাজ করে এবং এভাবে রক্তের ক্লটগুলি খুব দ্রুত বিচ্ছিন্ন হতে বাধা দেয়, যা ঘন ঘন মাসিক রক্তপাতকে হ্রাস করে ।
সাধারণত রোগীদের ইভাস্ট্য়াট ৫০০ এম জি/২৫০ এম জি ট্যাবলেট (Evastat 500 Mg/250 Mg Tablet) গ্রহণ থেকে নিরুৎসাহিত করা হয় যদি-
তারা ড্রাগের উপস্থিত কোনও উপাদানতে এলার্জিযুক্ত হন
তাদের মস্তিষ্ক, চোখের, বা ফুসফুসে উপস্থিত রক্তের ক্লটগুলির সমস্যা থাকে । করুন
তাদের কিডনি সমস্যা বা মস্তিষ্কের সমস্যার কারণে রক্তপাত হতে পারে । করুন
তারা অনিয়মিত রক্তপাত অনুভব করে কিন্তু এর কারণ এখনো নির্ধারণ করা হয়নি
তারা বর্তমানে জন্ম নিয়ন্ত্রণের উপর, যেমন পিল । এটি প্রাথমিকভাবে কারণ এই ধরনের জন্মনিয়ন্ত্রণে এস্ট্রোজেন এবং প্রোজেসটিন রয়েছে।
আপনি ইভাস্ট্য়াট ৫০০ এম জি/২৫০ এম জি ট্যাবলেট (Evastat 500 Mg/250 Mg Tablet) শুরু করার আগে আপনার ডাক্তারকে আপনার বর্তমান স্বাস্থ্যের অবস্থা সম্পর্কে একটি বিস্তারিত ত্বথ্য সরবরাহ করুন । আপনার কোন এলার্জি বা কিডনি সমস্যা এবং দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কিত সমস্যা থাকলে সে সম্পর্কে তাকে জানাতে ভুলবেন না। এছাড়াও যদি আপনি গর্ভবতী হন বা ভবিষ্যতে গর্ভবতী হওয়ার পরিকল্পনা করছেন তবে তাকে জানান।
Xamic 500 এর কাজ কি
এক্সামিক এমন একটি উপাদান যার শক্তিশালী এন্টিফিব্রিনােলাইটিক অ্যাকশন রয়েছে এবং ভিট্রো ও ভিভাে উভয় পরীক্ষাতে প্রমাণিত হয়েছে যে, গতানুগতিক/প্রচলিত রক্তক্ষরণ বন্ধকারী ঔষধের চেয়ে ইহা ১০ গুণ বেশি কার্যকরী। এর রক্তক্ষরণ বন্ধকারী কার্যকারিতা এই জন্য যে, এক্সামিক স্ট্রেপটোকাইনেজ এর মতাে এক্সোজেনাস, ইউরােকাইনেজ এর মতো এন্ডােজেনাস ও প্লাজমিনোজেন সক্রিয়কারী দ্বারা প্লাজমিনােজেন-এর সক্রিয়তাকে বাধা দেয়। চিকিৎসা হিসেবে ব্যবহারের ক্ষেত্রে ইহা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ এজন্য যে, এক্সামিক বিভিন্ন ধরনের রক্তক্ষরণজনিত অবস্থায় এন্টিফিব্রিনােলাইটিক অ্যাকশন দ্বারা রক্তক্ষরণ বন্ধের নিশ্চয়তা দেয়।
আরো
পড়ুনঃ কেডস জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন - এখনই কিনুন
আরো
পড়ুনঃ লোফার জুতা কিনতে সরাসরি ক্লিক করুন - এখনই কিনুন
এক্সামিক ব্যবহারে সাময়িক তীব্র বিষক্রিয়া খুবই কম এবং দীর্ঘকালস্থায়ী বিষক্রিয়া প্রায় অন্তিত্বহীন বলেই লক্ষ্য করা যায়। মুখের মাধ্যমে এক্সামিক গ্রহণ করলে তা খুব ভাল শােষিত হয় এবং গ্রহণের ১৫-৩০ মিনিট পর হতেই এর কার্যকারিতা লক্ষ্য করা যায়। এটি প্রধানত মূত্রের মাধ্যমে নিঃসরিত হয় কিন্তু প্রচলিত রক্তক্ষরণ বন্ধকারী ঔষধের তুলনায় অনেক ধীরে নিঃসরিত হয়। এই বিশেষ বৈশিষ্ট্যগুলি এক্সামিক কে প্রচলিত ঔষধের চেয়ে বেশিক্ষণ ব্যাপী কার্যকরী রাখতে সক্ষম করেছে। ফলে অনেকক্ষণ পরপর এবং উল্লেখযােগ্য পরিমাণ কম একক ডােজ প্রয়ােগ করা যেতে পারে, কারণ এতে এক ডােজ হতে আরেক ডােজের মধ্যবর্তী সময়ে রক্তে এক্সামিক এর মাত্রা এমন পর্যায়ে পৌঁছাবে না যাতে এর এন্টিফিব্রিনােলাইটিক অ্যাকশন অকার্যকর অবস্থায় নেমে আসে।
চিকিৎসা মাত্রায় এক্সামিক রক্তজমাট বাঁধানাের প্রক্রিয়ায় কোন প্রভাব ফেলেনা, এমনকি দীর্ঘদিন ব্যবহারেও রক্তজমাট বাঁধা (থ্রম্বোফিলিয়া)-এর মতাে কোন ঝোঁক পরিলক্ষিত হয়নি।
ব্যবহার
প্রােস্টেটেকটোমি (প্রােস্টেট অপারেশনের ক্ষেত্রে এবং ব্লাডার অপারেশনে - মেনােরেজিয়া (মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তস্রাব)
এপিসটেকসিস (নাক দিয়ে রক্ত পড়া)
কোনাইজেসন অব দি সারভিকস - ট্রমাটিক হাইফেমা
কোয়াগুলােপ্যাথী রােগীদের দাঁত তােলার চিকিৎসায়
আলসারেটিভ কোলাইটিস - হেমাচুরিয়া
পরিপাকতন্ত্রের রক্তক্ষরণ
সাধারণত পােস্টেটিক ও পেনক্রিয়াটিক ক্যান্সার, বুকের ও অন্যান্য স্থানের শল্য চিকিৎসা ঘটিত ফিব্রিনােলাইসিস, এবরাপসিও প্লাসেন্টা ও পােস্ট-পারটাম রক্তক্ষরণ, লিওকোমিয়া ও যকৃত রােগে, থ্রম্বােলাইটিক ওষুধ স্ট্রেপটোকাইনেজ সেবনের সময়। ২. বংশগত এনজিওনিউরােটিক ইডিমা
মাসিকের রক্ত বন্ধ করার উপায়
অতিরিক্ত রক্তপাত থেকে কিন্তু অ্যানিমিয়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই ডাক্তার দেখানো বা তার পরামর্শ মেনে চলার পাশাপাশি আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খান।
খুব বেশি রক্তক্ষয় হলে ক্লান্তিবোধ থাকবে, নিয়মিত কাজকর্ম করতে পারবেন না। সেক্ষেত্রে বিশ্রাম নিন, জোর করে কাজ করতে যাবেন না। ব্যায়াম করাও বন্ধ রাখুন কয়েকদিন।
আরো
পড়ুনঃ লম্বা হওয়ার ঔষধের দাম 600 টাকা এখনই পরুন
খুব বেশি রক্তপাত হলে কিন্তু আপনার কোষগুলো যথেষ্ট অক্সিজেন পাবে না, সেক্ষেত্রে শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যাও দেখা দিতে পারে। তাই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে একেবারেই দেরি করবেন না।
পিরিয়ড বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়
এক গ্লাস পানিতে ২ চা চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার মিশিয়ে প্রতিদিন খাবার খাওয়ার আগে খেয়ে নিন। আপনার পিরিয়ড সাইকেল নিয়ন্ত্রণে এটি অনেক সাহায্য করবে। ৫) আদা: ১ কাপ পানিতে ১ চা চামচ পরিমাণ মিহি আদা কুঁচি নিয়ে ৫-৭ মিনিট ফুটিয়ে নিন। এখন এর সঙ্গে অল্প পরিমাণে চিনি বা মধু মিশিয়ে নিন।
আরো
পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন
১) কাঁচা পেপে: কাঁচা পেপে পিরিয়ড রেগুলেশন-এ সাহায্য করে। এটি জরায়ুর মাসল ফাইবার কন্ট্রাকশন-এ সাহায্য করে। পর পর কয়েক মাস নিয়মিত কাঁচা পেপের রস খেলে পিরিয়ড নিয়মিত হয়, তবে পিরিয়ড চলাকালীন এটি না খাওয়াই ভালো। পিরিয়ড নিয়মিত করা ছাড়াও কাঁচা পেপে হজমে সাহায্য করে, ক্যান্সার প্রতিরোধ করে এবং ত্বক মসৃণ রাখে।
২) কাঁচা হলুদ: হলুদ মসলা জাতীয় দ্রব্য হলেও প্রাচীন কাল থেকেই চিকিৎসা শাস্ত্রে এর ব্যবহার নানামুখী। এটি পিরিয়ড নিয়মিত করতে এবং শরীরে হরমোন ব্যাল্যান্স ঠিক রাখতে সাহায্য করে। কাঁচা হলুদ জরায়ুর মাংসপেশী সঙ্কোচন-প্রসারণ নিয়ন্ত্রণ করে এবং এর অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি গুণ পিরিয়ড-এর ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। এক কাপ দুধে চা চামচের চার ভাগের এক ভাগ কাঁচা হলুদ নিয়ে মধু বা গুড় দিয়ে কিছুদিন খেয়ে দেখুন, পরিবর্তন নিজেই টের পাবেন।
নরমেন্স ট্যাবলেট এর কাজ
পিরিয়ড অনিয়মিত হলে ডাক্তার নরমেন্স ট্যাবলেট দিয়ে থাকেন । নরমেন্স প্রজেস্টজেন গ্রুপ এর একটি ট্যাবলেট যা , শরীরের ন্যাচারাল হরমোন প্রজেস্টেরন এর উপরে কাজ করে থাকে। মাসিক নিয়মিত হওয়ার ঔষধ হচ্ছে জন্মনিয়ন্ত্রন বড়ি যা নিয়মিত একই সময়ে অন্তত ৩-৬ মাস খেতে হয়। সুতরাং এই ওষুধ চলাকালে আপনি বাচ্চা নিতে পারছেন না ।
আরো পড়ুনঃ
ছেলেদের সবচেয়ে বেশি বিক্রিত জাঙ্গিয়া কিনতে
ক্লিক - এখনই কিনুন
আরো পড়ুনঃ
মেয়েদের সবচেয়ে বেশি বিক্রিত জাঙ্গিয়া কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন
কি খেলে মাসিক বন্ধ হবে
মহিলারা অম্লীয় খাবার,যেমন আপেল সিডার ভিনিগার (এএসভি), লেবু, ছোলার ডাল এবং রাসবেরী পাতা খেতে পারেন। এটা পিরিয়ডের তারিখ পিছিয়ে দিতে পারে কিংবা বিলম্ব করতে পারে। এছাড়াও শারীরিক অনুশীলনও খুব ভালো একটি বিকল্প হতে পারে এক্ষেত্রে। তবে সর্বক্ষেত্রেই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অবশ্যই প্রয়োজনীয়।
মহিলাদের মাসিক বন্ধ করার উপায়
সাময়িকভাবে মাসিক বন্ধ রাখার জন্য Remens অথবা normense ট্যাবলেট সেবন করা যেতে পারে।মাসিকের তিনদিন আগে থেকে তিনটা করে ট্যাবলেট সেবন করতে হবে।এভাবে যতদিন ইচ্ছা মাসিক বন্ধ রাখতে পারবেন।ট্যাবলেট খাওয়ানো বাদ দিলে মাসিক হবে।
রিমেন্স ট্যাবলেট এর কাজ
মাসিক শুরুর পূর্ব উপসর্গ (মাসিকপূর্ব মাস্টালজিয়া অন্তর্ভুক্ত): মাসিক চক্রের ১৯তম-২৬তম দিন পর্যন্ত দিনে ২-৩টি করে ট্যাবলেট সেবন করলে মাসিকপূর্ব উপসর্গ যেমন মাথা ব্যথা, মাইগ্রেন, স্তনের অস্বস্থি, শরীরে পানি ধারণ, হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া এবং মানসিক সমস্যা ইত্যাদি থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে।
আরোপড়ুনঃতানিয়া নামের অর্থ কি | Tania namer ortho
ki
আরোপড়ুনঃSsc এরপূর্ণরূপ কি ?ssc full meaning
আরোপড়ুনঃঅ নামের ছেলেরা কেমন হয়
আরোপড়ুনঃঅ নামের মেয়েরা কেমন হয়
পিরিয়ড বন্ধ করার উপায়
ঋতুস্রাব নারীদের প্রতিমাসের নিয়মিত ঘটনা। অনেক সময় বেড়াতে যাওয়া কিংবা কোনো জরুরি কাজের সময় ঋতুস্রাবের কারণে অস্বস্তিতে পড়েন। এই অবস্থায় অনেকেই বেছে ওষুধ খেয়ে ঋতুস্রাবের সময় এগিয়ে আনেন কিংবা পিছিয়ে দেন।
সাময়িক সুবিধা দিলেও এই ধরনের ওষুধ নারীর প্রজনন তন্ত্রের ক্ষতি করে। স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে জানানো হল এই ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে।
ঋতুস্রাবের চক্রে বিশৃঙ্খলা: প্রায়শই যারা এই ধরনের ওষুধ সেবন করে স্বাভাবিক ঋতুস্রাবের চক্রে পরিবর্তন আনছেন, দীর্ঘমেয়াদে তাদের ঋতুস্রাব চক্রে বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়। মাত্র কয়েকদিনের হেরফের করার কারণেই ঋতুস্রাবের চক্র বিশৃঙ্খল হয়ে উঠতে পারে। কিছু নারী আবার এই ওষুধগুলোকে জন্ম নিয়ন্ত্রক ওষুধ মনে করে সেবনের কারণে গর্ভবতীও হয়ে যান।
ভারী রক্তপাত: ঋতুস্রাব বিলম্ব করার ওষুধ সেবনকারী ২০ শতাংশ নারীই ওষুধ সেবনের পর কয়েকমাস ঋতুস্রাবে স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি রক্তপাতের শিকার হন। কারও ক্ষেত্রে ভারী রক্তপাত অনেক বেশি লম্বা সময় ধরে চলতে থাকে। তাই ওষুধ সেবনের আগে ভালোমন্দ যাচাই করে দেখতে হবে যে কারণে ওষুধ সেবন করছেন তা কি আদৌ কয়েক মাস বাড়তি কষ্ট ভোগ করার যোগ্য?
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন