প্রসাবের ইনফেকশন এর লক্ষন

প্রসাবের ইনফেকশন এর লক্ষন


প্রসাবের ইনফেকশন এর লক্ষন ইউরিন বা প্রস্রাবে ইনফেকশনের সমস্যায় নারী- পুরুষ ও ছোট- বড় সবাই ভোগেন । আবার অনেকেই প্রাথমিক অবস্থায় টের পান না এই সংক্রমণের বিষয়ে । ফলে এর প্রভাব মাত্রারিক্ত পড়ে শরীরে । দীর্ঘদিনের প্রস্রাব সংক্রমণে বাড়তে পারে লিভার ও কিডনির নানা রোগ । 

আরো পড়ুনঃ ১০ টি কৃর্মির ঔষধের নাম ও দাম

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ঔষধের নাম দাম


সারাদিন যত পানি পান করা হয় সবই লিভার ও কিডনি ছেঁকে মূত্রনালি দিয়ে বের হয়ে যায় । সবার শরীরেই দু ’ টি কিডনি, দু ’ টি ইউরেটার, একটি ইউরিনারি ব্লাডার( মূত্রথলি) ও ইউরেথ্রা( মূত্রনালি) নিয়ে রেচনতন্ত্র গঠিত । 

এই রেচনন্ত্রের যে কোনো অংশে যদি সংক্রমণ ঘটে তাহলে তাকে ‘ ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন ’ বলা হয় । কিডনি, মূত্রনালি, মূত্রথলি বা একাধিক অংশে একইসঙ্গে এ ধরণের সংক্রমণ হতে পারে । এই সংক্রমণকেই সংক্ষেপে ‘ ইউরিন ইনফেকশন ’ বলা হয় । 

 প্রসাবের ইনফেকশন এর লক্ষন

 সাধারণত সবারই এই সমস্যাটি হতে পারে । তবে নারীদের মধ্যে ইউরিন ইনফেকশনে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বেশি । জেনে নিন যেসব লক্ষণ দেখে বুঝবেন আপনি ইউরিন ইনফেকশনে আক্রান্ত কি না- 

>> প্রস্রাব গাঢ় হলুদ বা লালচে হওয়া 

 প্রস্রাবে দুর্গন্ধ 

 বারবার প্রস্রাবের বেগ অনুভব করা 

 ঠিকমতো প্রস্রাব না হওয়া 

>> প্রস্রাব করার সময় জ্বালাপোড়া বা ব্যথা অনুভব করা 

 তলপেটে ও পিঠের নিচে প্রচণ্ড ব্যথা হওয়া 

 শরীরে জ্বর জ্বর ভাব 

 কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসা ও 

>> বমি ভাব ও বমি হওয়া ইত্যাদি । 

 

 ইউরিন ইনফেকশনের ঘরোয়া প্রতিকার 


 ইউরিন ইনফেকশনের লক্ষণ দেখলে দ্রুত চিকিৎসকের শরনাপন্ন হন । চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন করুন । পাশাপাশি কয়েকটি ঘরোয়া প্রতিকারও অনুসরণ করতে পারেন । জেনে নিন করণীয়- 

 

 দিনে অবশ্যই ২- ৩ লিটার পানি খান । প্রসাবে হলুদ ভাব দেখলেই প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে । সাধারণত প্রতি ৪- ৫ ঘণ্টা পরপর প্রস্রাব হওয়া উচিত । এরও বেশি সময় ধরে প্রস্রাব না হলে বেশি করে পানি খান । 

আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা

আরো পড়ুনঃ কাশির ১০ টি ঔষধের নাম দাম জেনে নিন


পর্যাপ্ত ভিটামিন সি খিতে হবে । চিকিত্সকরা এক্ষেত্রে রোগীদেরকে দৈনিক ৫০০০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়ার পরামর্শ দেন । ভিটামিন সি মূত্রথলী ভালো রাখে ও প্রস্রাবের সময় জ্বালা ভাব কমায় । এছাড়াও ভিটামিন সি ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে । 

 

ইউরিন ইনফেকশন হলে বেশি পরিমাণে আনারস খাওয়া উচিত । এতে আছে ব্রোমেলাইন নামক একটি উপকারী অ্যানজাইম । গবেষণায় দেখা গেছে, ইউরিন ইনফেকশনে আক্রান্ত রোগীদেরকে সাধারণত ব্রোমেলাইন সমৃদ্ধ অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয় । তাই ইউরিন ইনফেকশন হলে প্রতিদিন এক কাপ আনারসের রস খান । 


ইউরিন ইনফেকশনের কয়েকদিনের মধ্যেই সংক্রমণ কিডনিতে ছড়িয়ে পড়ে । তাই যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসা করানো জরুরি । 

 

বেকিং সোডা দ্রুত ইউরিন ইনফেকশন সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে । এজন্য আধা চামচ বেকিং সোডা এক গ্লাস পানিতে ভালো করে মিশিয়ে দিনে একবার খেলেই প্রস্রাবের জ্বালা ও ব্যথা কমে যাবে । 


আমাদের আর্টিকেলটিতে যে তথ্যটি তুলে ধরেছি যে তথ্যগুলো তুলে ধরেছি তথ্যগুলো সংগ্রহ তথ্যগুলো সম্পর্কে আপনার যাবতীয় প্রশ্ন বা জিজ্ঞাসা থাকলে সেটি অবশ্য কমিটির মাধ্যমে লিখে জানিয়ে দিতে পারেন।


আমাদের আর্টিকেলগুলো সকল তথ্য ইন্টারনেট থেকে কিংবা বিভিন্ন মাধ্যম থেকে সংগৃহীত তাই কোন তথ্য সম্পর্কে প্রশ্ন থাকলে সেটি অবশ্যই লিখবেন আমাদেরকে কোন পরামর্শ থাকলে সেটিও অবশ্যই লিখবেন।


আমরা সব সময় পাঠকের মূল্যবান মন্তব্য গুলো কে অধিক গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে থাকে আমাদের আর্টিকেলগুলো সম্পর্কে আর্টিকেল গুলোর মান উন্নয়নে আমরা সবসময় পাঠকের মূল্যবান মন্তব্যগুলোকে গুরুত্ব দেয়ার চেষ্টা করি।

আরও পড়ুন:  সানি লিওনের এক্সপ্রেস ভিডিও

আরও পড়ুন: ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় ছবি সহ


আপনি কিন্তু খুব সহজেই আমাদের থেকে আপনি কিন্তু খুব সহজে আমাদের হবে আমাদের তথ্যগুলো থেকে আপনার মূল্যবান পরামর্শ গুলো নিতে পারেন একইসাথে আমাদের আর্টিকেলগুলো মানোন্নয়নের আপনার মূল্যবান পরামর্শ আমাদেরকে দিতে পারেন


Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন