মেয়েদের হরমোন কম হলে কি হয় মানব শরীরের যৌন হরমোন একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান আর এই হরমোনের আধিক্য কিংবা হরমোন কম হলে মানব শরীর কে নানা রকম সমস্যার মধ্য দিয়ে যেতে হয় আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা জানবো মেয়েদের শরীরে হরমোনের গুরুত্ব সম্পর্কে।
ইন্টারনেটে অনেকেই মেয়েদের হরমোন কম হলে কি হয় বা মেয়েদের শরীরে হরমোনের ঘাটতি হলে কি কি ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে এ সম্পর্কে অনেকেই জানতে চেয়ে থাকে তো চলুন এক নজরে দেখে নেয়া যাক যা মেয়েদের শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নামের তালিকা
আরো
পড়ুনঃ কাশির ১০ টি ঔষধের নাম ও দাম জেনে নিন
মেয়েদের হরমোন কম হলে কি হয়
ইনসুলিন হরমোন: পুরুষের শরীরকে বা মেয়েদের শরীর যাই হোক না কেন ইনসুলিনের অভাবে ডায়াবেটিস হয় এটি আমরা সকলেই কমবেশি জেনে থাকে তবে মেয়েদের শরীরে যদি ইনসুলিন হরমোনের পরিমাণ কম থাকে তাহলে দাঁতের সমস্যা চোখের নানা ধরনের ক্ষতি সাধন হয়ে থাকে।
এছাড়াও ইনসুলিনের অভাবে রক্তে সুগারের অনুপাত বেড়ে যাবে এতে দাঁতের ক্ষয় হয় ত্বক খসখসে হয়ে যায় হাড়ের ক্ষয় দৃশ্যমান হয়ে থাকে একে অবহেলা করলে আরো জটিলতা বাড়তে পারে।
গ্রোথ হরমোন: মেয়েদের শরীরে যদি গ্রোথ হরমোনের পরিমাণ কম থাকে তাহলে তার প্রভাব সন্তানের উপর পরে যদি গর্ভবতী অবস্থায় থাকেন আর তখন যদি তার শরীরে গ্রোথ হরমোনের পরিমাণ কম থাকে তাহলে সেটি সন্তানের উপর প্রভাব পড়ে এবং সন্তান খাটো হয়।
এজন্য গর্ভধারণের পূর্বে আপনার উচিত হবে আপনার শরীরে গ্রোথ হরমোনের মাত্রা সঠিক হয়েছে কিনা সেটা নিশ্চিত হওয়া যদি গ্রোথ হরমোনের মাত্রা সঠিক থাকে তাহলে আপনার সন্তান গর্ভধারন করা উচিত আর যদি গ্রোথ হরমোনের পরিমাণ কম থাকে তাহলে বিষয়ে আপনারা অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত।
আরো
পড়ুনঃ লম্বা
হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
আর
পড়ুনঃ পাছা বা নিতম্বের মেদ
কমানোর ঔষধ কিনতে -
এখনই কিনুন
হরমোন সমস্যায় বন্ধ্যাত্ব: হরমোন সমস্যায় বন্ধ্যাত্ব গুরুত্বপূর্ণ একটি রোগ। বাবা হওয়ার জন্য টেস্টেস্টেরন এবং শুক্রাণু দু’টোই প্রয়োজন।
হাইপোথাইরয়েডিজম মানে হচ্ছে থাইরয়েডের কম কাজ করা। আর হাইপার থাইরয়েডিজম মানে থাইরয়েড গ্ল্যান্ড বেশি কাজ করে। হাইপোথাইরয়েডে সাধারণত টিএসএইচ বেড়ে যায়। হাইপার থাইরয়েডের সাধারণত টিএইচএস হরমোন কমে যায়।
থাইরয়েড হরমোন বন্ধ্যাত্বের ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে পারে। মেয়েদের ক্ষেত্রে ডিম্বাণু আর পুরুষদের ক্ষেত্রে শুক্রাণুর ওপর প্রভাব ফেলে। প্রোল্যাকটিন একটা হরমোন। এ হরমোন জেনেটিক কাজ করে। মেয়েদের বাচ্চা হওয়ার পরে ব্রেস্ট থেকে দুধ তৈরি করে।
কোন কারণে যদি এ হরমোন বেড়ে গেলে অবিবাহিত মেয়েদের অথবা যে মেয়েরা গর্ভধারণ করেনি অথবা বৃদ্ধ বয়সেও দুধ নিঃসরণ হতে পারে। এটাকে বলে হাইফা প্রলাক্টিন এনিমা।
মেয়েদের শরীরে হরমোনের ঘাটতি থাকলে কোন কোন ধরনের সমস্যা গুলো দেখা দিতে পারে বা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে সমস্যাগুলো দেখা দিতে পারে তার একটি তালিকা আমরা ইতিমধ্যে দিয়েছি এর বাহিরে হরমোনের সমস্যার কারণে নানা রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে।
আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা যে তথ্যগুলো তুলে ধরেছি তথ্যগুলো সংগৃহীত তথ্য গুলো সম্পর্কে আপনার যাবতীয় প্রশ্ন জিজ্ঞাসা থাকলে সেটি অবশ্য আমাদের সাথে কমেন্টের মাধ্যমে জানিয়ে দিতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ ১০ টি কৃর্মির ঔষধের
নাম ও দাম
আরো
পড়ুনঃ মোটা হওয়ার
ঔষধের নাম ও দাম
আশা করি আপনার মূল্যবান তথ্য গুলোর মাধ্যমে আমাদের আর্টিকেলগুলো মান উন্নয়নে সহায়তা করবেন আজকে এ পর্যন্ত।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন