হিমালয়ান পিংক সল্ট খাওয়ার নিয়ম হিমালয়ের পাদদেশে পাওয়া যায় হিমালয় পিংক সল্ট লবণ খাওয়ার নিয়ম এবং এই লবণ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য নিয়ে রয়েছে আমাদের আজকের আর্টিকেলটি। হিমালয়ান পিংক সল্ট সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক হিমালয় পিংক সল্ট কি আর এগুলো কিভাবে খেতে হয়।
আরও পড়ুন: গ্যাস্টিকের ১০ টি ঔষধের নাম ও দাম শিশু ও বয়স্কদের
আরও পড়ুন: মাথা ব্যথার ১০ টি ঔষধের নাম ও দাম
হিমালয়ান পিংক সল্ট
হিমালয় লবণ বা হিমালয়ান লবন বা গোলাপি লবণ হল শিলা লবণ যা পাকিস্তানের পাঞ্জাব অঞ্চল থেকে খনন করা হয়। এই লবণে প্রায়শই খনিজ পদার্থের কারণে গোলাপী আভা থাকে, এটি প্রাথমিকভাবে বিশুদ্ধ খাবার লবণ হিসাবে ব্যবহৃত হয় তবে রান্না এবং খাবার তৈরি , লবন বাতি এবং লবন পানি দিয়ে চিকিৎসার জন্যও ব্যবহৃত হয়।
হিমালয়ান পিংক সল্ট খাওয়ার নিয়ম
ওজন কমাতে হিমালয়া পিংক সল্ট খাওয়া যেতে পারে। এর জন্য হালকা গরম জলে এই লবণ ও লেবুর রস মিশিয়ে নিতে হবে। এটি খেলে ওজন দ্রুত কমে যায়। -হিমালয়া পিংক সল্ট ও লেবু খেলে মেটাবলিক রেট ভালো থাকে।
হিমালয় পিংক সল্ট এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া একেবারেই কম বিজ্ঞানীদের মতে এই লবণের ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ নয় আর এই লবণ কম পরিশুদ্ধ হয় ফলে এই লগনে পুষ্টি উপাদান গুনাগুনগুলোঃ অক্ষুন্ন থাকে।
আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া
সাধারণত ডাক্তাররা সাদা লবণ কম খেতে বলে থাকেন কারণ সাদা লবণের রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে আবার শরীরে লবণের পরিমাণ কমে গেল অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি থাকে এমত অবস্থায় সাধারণের বদলে আপনি বেছে নিতে পারেন হিমালয়ান পিংক সল্ট।
এই লবণের ক্ষতিকারক উপাদান যেমন কম রয়েছে তেমনি রয়েছে অনেক বেশি পুষ্টি উপাদান যা আপনার শরীরে লবণের চাহিদা পূরণ করবেন এবং আপনার শরীরকে ক্ষতিকারক সকল অসুস্থতা থেকেও রক্ষা করবে।
হিমালয়ান পিংক সল্ট কোলেস্টরেলের মাত্রা কমাতে সহায়তা করে যাদের শরীরে ক্ষতিকারক কলেস্টেরলের মাত্রা বেশি তারা এই লবণ সেবন করার মাধ্যমে শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে পারেন।
যারা শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান তারা হিমালয় পিংক সল্ট খাওয়াতে পারেন।
আরও পড়ুন: কাশির ১০ টি ঔষধের নাম ও দাম শিশু ও বয়স্কদের
আরও পড়ুন: শিশু ও বয়স্কদের ১০ টি কৃর্মির ঔষধের নাম ও দাম
আরও পড়ুন: সর্দির ১০ টি ঔষধের নাম ও দাম শিশু ও বয়স্কদের
আরও পড়ুন: ১০ টি জ্বরের ঔষধের নাম ও খাওয়ার নিয়ম
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন