লাল শাপলা ফুল
লাল শাপলা বা রক্ত কমল শাপলা পরিবারের একটি জলজ উদ্ভিদ। এটি বাংলার প্রজাতি। পাতা এবং বোঁটা লালচে সবুজ। ফুল ডাবল, ১০-২০ সেমি চওড়া, অনেকগুলি পাপড়ি এবং পাপড়ির রঙ লাল। রাতে ফোটে। গোলাকার ফলে অনেকগুলো ছোট ছোট বীজ হয়। বীজ খাওয়া যায়। গোঁড়ার চারা থেকে চাষ করা হয়।
আরো পড়ুনঃ ২ পিস চামড়ার বেল্ট ৬০০ টাকা কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ লুব্রিকেন্ট জেল কিনতে
এখনই
ক্লিক করুন
লাল শাপলা সাধারণত বর্ষাকাল এবং শরৎকালে ফোটে। এটি বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পাওয়া যায়, বিশেষ করে সাতক্ষীরা, খুলনা, ময়মনসিংহ, সিলেট এবং চট্টগ্রাম অঞ্চলে।
লাল শাপলা একটি দৃষ্টিনন্দন ফুল। এর লাল রঙ প্রকৃতির সৌন্দর্যকে আরও বাড়িয়ে তোলে। লাল শাপলা ফুলের অনেক ঔষধি গুণও রয়েছে। এটি ডায়াবেটিস, রক্তচাপ এবং জন্ডিসের মতো রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
লাল শাপলা ফুলের কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল:
- পাতা এবং বোঁটা লালচে সবুজ রঙের।
- ফুল ডাবল, ১০-২০ সেমি চওড়া।
- পাপড়ির রঙ লাল।
- রাতে ফোটে।
- গোলাকার ফলে অনেকগুলো ছোট ছোট বীজ হয়।
- বীজ খাওয়া যায়।
- গোঁড়ার চারা থেকে চাষ করা হয়।
লাল শাপলা ফুলের কিছু ব্যবহার হল:
- সৌন্দর্যবর্ধক হিসেবে।
- ঔষধি হিসেবে।
- খাদ্য হিসেবে।
লাল শাপলা ফুল বাংলাদেশের একটি অপরূপ সৌন্দর্য। এটি শুধুমাত্র একটি ফুল নয়, এটি বাংলাদেশের সংস্কৃতির একটি অংশও।
আরো পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে
এখনই
ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI
SLIM কিনতে এখনই
ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ
ব দিয়ে ছেলেদের নাম / ব দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম
লাল শাপলা ফুল । লাল শাপলা ? লাল শাপলা ফুলের বৈশিষ্ট্য ? লাল শাপলা ফুলের ব্যবহার ? লাল শাপলার ব্যবহার
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন