কসমস ফুলের বীজ
কসমস ফুলের বীজ সাধারণত কালো রঙের হয়। বীজের আকার চিকন এবং লম্বা। বীজগুলি খুবই হালকা হয়। বীজ থেকেই কসমস ফুলের চাষ করা হয়।
আরো পড়ুনঃ ২
পিস চামড়ার বেল্ট ৬০০ টাকা কিনতে এখনই ক্লিক
করুন
আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন
কসমস ফুল চাষ পদ্ধতি
কসমস ফুল চাষের জন্য উপযুক্ত সময় হল অক্টোবর থেকে নভেম্বর।
কসমস ফুলের জমি তৈরি
কসমস ফুলের বীজ বপন
বীজ বপনের জন্য একটি বড় পাত্রে মাটি নিয়ে নিন। মাটিতে ছিদ্র করে বীজ বপন করুন। বীজগুলোর মাঝে 10-15 সেমি দূরত্ব বজায় রাখুন।
কসমস ফুলের বীজ অঙ্কুরোদগম
বীজ বপনের পর মাটি হালকা করে চাপা দিন। বীজ অঙ্কুরোদগমের জন্য প্রয়োজনীয় তাপমাত্রা 24 ডিগ্রি সেলসিয়াস। বীজ অঙ্কুরোদগম হতে 7-10 দিন সময় লাগে।
আরো পড়ুনঃ লুব্রিকেন্ট জেল কিনতে এখনই ক্লিক করুন
কসমস ফুলের চারা রোপণ
পরিচর্যা
কসমস ফুল গাছের নিয়মিত পরিচর্যা প্রয়োজন। গাছের গোড়ায় নিয়মিত পানি দিন। গাছের গোড়ায় মাঝে মাঝে গোবর সার দিন। গাছের মরা ডালপালা কেটে ফেলুন।
ফুল ফোটা
কসমস ফুল গাছ রোপণের 60-90 দিন পর ফুল ফোটে। কসমস ফুল বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে। যেমন: লাল, সাদা, গোলাপী, বেগুনি ইত্যাদি।
পোকামাকড় দমন
কসমস ফুল গাছের কিছু পোকামাকড়ের আক্রমণ হতে পারে। যেমন: থ্রিপস, মাজরা পোকা, গাছ ফোঁড়া পোকা ইত্যাদি। পোকামাকড়ের আক্রমণ হলে কীটনাশক স্প্রে করে দমন করুন।
ফলন
কসমস ফুল গাছ থেকে প্রচুর পরিমাণে ফুল পাওয়া যায়। প্রতিটি গাছ থেকে 10-15টি ফুল পাওয়া যায়।
কসমস ফুলের উপকারিতা
- কসমস ফুল একটি সুন্দর ফুল। এটি বাড়ির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে।
- কসমস ফুল থেকে প্রচুর পরিমাণে মধু পাওয়া যায়।
- কসমস ফুলের পাতা ও মূল ঔষধি গুণসম্পন্ন। এটি বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
কসমস ফুলের চাষের টিপস
- কসমস ফুল চাষের জন্য উঁচু ও সুনিষ্কাশিত মাটি ভালো।
- কসমস ফুল গাছের জন্য পূর্ণ সূর্যালোক প্রয়োজন।
- কসমস ফুল গাছের জন্য মাঝে মাঝে সার দিতে হবে।
- কসমস ফুল গাছের নিয়মিত পরিচর্যা প্রয়োজন।
আরো পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে
এখনই
ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI
SLIM কিনতে এখনই
ক্লিক করুন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন