কসমস ফুল। কসমস ফুলের বর্ণনা

 

কসমস ফুল

কসমস ফুল

কসমস ফুল সৌন্দর্য এবং বৈচিত্র্যের জন্য পরিচিত। তারা একটি বৈচিত্র্যময় রঙের মধ্যে আসে, যার মধ্যে রয়েছে সাদা, হলুদ, গোলাপী, লাল, এবং নীল। কসমস ফুলগুলি প্রায়শই বাগানে বা ধারে জন্মায়। তারা একটি জনপ্রিয় পোকামাকড় আকর্ষণ, এবং তারা ভাল জলবায়ুতে সহজেই বৃদ্ধি পায়।

আরো পড়ুনঃ পিস চামড়ার বেল্ট ৬০০ টাকা কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

কসমস ফুলগুলি বহুবর্ষজীবী, তবে বাড়ির ভিতরে বা ঠান্ডা জলবায়ুতে জন্মানো হলে সেগুলি বার্ষিক হিসাবে বিবেচিত হয়। তারা 2 থেকে 4 ফুট লম্বা হতে পারে, এবং তাদের ফুলগুলি 2 থেকে 5 ইঞ্চি ব্যাস হতে পারে। কসমস ফুলগুলি সাধারণত গ্রীষ্মের মাঝামাঝি থেকে শরতের শেষের দিকে ফোটে।

কসমস ফুলের বর্ণনা

কসমস ফুলগুলি রোপণ করা সহজ। তারা সূর্যের আলো এবং ভাল নিকাশীযুক্ত মাটি পছন্দ করে। কসমস ফুলগুলি সাধারণত বীজ থেকে জন্মানো হয়, তবে আপনি কাটিং থেকেও সেগুলি শুরু করতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ স্টিল হুক চামড়ার বেল্ট কিনতে এখনই ক্লিক করুন

কসমস ফুলগুলি একটি সহজ এবং বহুমুখী ফুল যা আপনার বাগান বা বাড়িকে জীবন্ত করতে পারে। তারা একটি জনপ্রিয় পোকামাকড় আকর্ষণ হিসাবেও পরিচিত, তাই তারা আপনার বাগানে একটি স্বাস্থ্যকর বাস্তুতন্ত্র তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে।

কসমস ফুলের বৈশিষ্ট্য

কসমস ফুলের বর্ণনা 

কসমস ফুল একটি সুন্দর এবং জনপ্রিয় শীতকালীন ফুল। এটি মেক্সিকো থেকে আগত একটি উদ্ভিদ। কসমস ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম Cosmos bipinnatus। এটি Cosmos গণের অন্তর্ভুক্ত। কসমস ফুলের আরেকটি প্রজাতি হলো Cosmos sulphureus। এটিকে বর্ষাতি কসমস বলা হয়।

কসমস ফুল সাধারণত ২ থেকে ৪ ফুট উচ্চতা বিশিষ্ট হয়। এদের পাতার কিনারাগুলি খাঁজকাটা থাকে। লম্বা ডাটায় এক বা একাধিক ফুল হয়। ফুলের পাপড়ি সাধারণত ৫টি থাকে। তবে কিছু জাত আছে যেখানে পাপড়ির সংখ্যা অনেক বেশি থাকে। ফুলের রঙ গোলাপি, সাদা, বেগুনি, হলুদ, কমলা ইত্যাদি হতে পারে।

কসমস ফুল পূর্ণ সূর্যালোকে এবং কিঞ্চিত ছায়াযুক্ত জায়গায়ও জন্মে। মাটির pH ৬.০ থেকে ৮.৫ হলে ভাল হয়। কসমস ফুল অঙ্কুরোদগমে ৭ থেকে ১০ দিন সময় লাগে। ফুল দেওয়া শুরু করে ৬০ থেকে ৯০ দিনের মধ্যে।

কসমস ফুলের সৌন্দর্যে প্রজাপতি ও কীটপতঙ্গ সহজেই আকৃষ্ট হয়। এটি একটি বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ হলেও সাধারণত এক বছরের জন্য চাষ করা হয়।

কসমস ফুলের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হলো:

  • উৎপত্তিস্থল: মেক্সিকো
  • বৈজ্ঞানিক নাম: Cosmos bipinnatus
  • প্রজাতি: Cosmos
  • উচ্চতা: ২ থেকে ৪ ফুট
  • পাতা: দ্বিপক্ষল, খাঁজকাটা
  • ডাঁটি: লম্বা
  • ফুল: এক বা একাধিক, পাপড়ি সাধারণত ৫টি, রঙ গোলাপি, সাদা, বেগুনি, হলুদ, কমলা ইত্যাদি
  • আলো: পূর্ণ সূর্যালোক বা কিঞ্চিত ছায়া
  • মাটি: pH ৬.০ থেকে ৮.৫
  • অঙ্কুরোদগম: ৭ থেকে ১০ দিন
  • ফুল ফোটার সময়: ৬০ থেকে ৯০ দিন
  • স্থায়িত্ব: বহুবর্ষজীবী (সাধারণত এক বছরের জন্য চাষ করা হয়)

কসমস ফুল একটি সুন্দর এবং আকর্ষণীয় ফুল। এটি শীতকালীন বাগানের জন্য একটি আদর্শ ফুল।

আরো পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

কসমস ফুল। কসমস ফুলের বর্ণনা ? কসমস ফুলের গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য ? কসমস ফুলের বৈশিষ্ট্য ? কসমস ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম ? কসমস ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম কি ? কসমস ফুল বৈজ্ঞানিক নাম ? কসমস ফুলের উৎপত্তিস্থল

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন