কদম গাছ
কদম গাছ একটি সুন্দর ও সুগন্ধি ফুলের গাছ। এটি বাংলাদেশের সবুজ প্রকৃতির একটি অপরিহার্য অংশ। কদম গাছ সাধারণত ৮ থেকে ১০ মিটার উঁচু হয়। এটি একটি চিরহরিৎ গাছ। কদম গাছের পাতা সবুজ রঙের, লম্বা ও চওড়া। কদম গাছের ফুল সাদা বা গোলাপি রঙের হয়ে থাকে। কদম ফুলের সুবাস খুবই মনোরম। কদম ফুল সাধারণত বসন্তকালে ফোটে।
কদম গাছ বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে দেখা যায়। ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন শহরের পার্ক, বাগান ও রাস্তায় কদম গাছ দেখা যায়। কদম ফুলের সৌন্দর্য ও সুবাসের জন্য এটি বাংলাদেশের মানুষের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়।
কদম গাছের বিভিন্ন উপকারিতা রয়েছে। কদম গাছের ছাল ও পাতা বিভিন্ন ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। কদম গাছের ফুল থেকে তেল তৈরি করা হয়। এই তেল সুগন্ধি ও প্রসাধনী তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
আরো পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে
এখনই ক্লিক করুন
কদম গাছ বাংলাদেশের সংস্কৃতিতেও একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। কদম ফুলকে ভালোবাসা ও প্রেমের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়। কবি-সাহিত্যিকরা কদম ফুলের সৌন্দর্য ও সুবাসের প্রশংসা করেছেন।
কদম গাছের কিছু উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হল:
* কদম গাছ একটি চিরহরিৎ গাছ।
* কদম গাছের পাতা সবুজ রঙের, লম্বা ও চওড়া।
* কদম গাছের ফুল সাদা বা গোলাপি রঙের হয়ে থাকে।
* কদম ফুলের সুবাস খুবই মনোরম।
* কদম ফুল বসন্তকালে ফোটে।
* কদম গাছ বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে দেখা যায়।
* কদম গাছের ছাল ও পাতা বিভিন্ন ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
* কদম গাছের ফুল থেকে তেল তৈরি করা হয়।
* কদম ফুলকে ভালোবাসা ও প্রেমের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়।
কদম গাছ বাংলাদেশের প্রকৃতির এক অনন্য সৌন্দর্য। এটি বাংলাদেশের সংস্কৃতিতেও একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে।
আরো পড়ুনঃ ব্রা – প্যান্টি কিনতে
এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ
মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ ম দিয়ে ছেলেদের নাম /
ম দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম
কদম গাছ । কদম গাছের বৈশিষ্ট্য
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন