![]() |
মাসিক মিস হওয়ার কত দিন পর প্রেগন্যান্ট বোঝা যায় |
মাসিক মিস হওয়ার কত দিন পর প্রেগন্যান্ট বোঝা যায় সাধারণত মাসিক মিস হওয়ার পরপরই প্রেগন্যান্ট বোঝা যায় না। গর্ভধারণের পরপরই শরীরে HCG (Human Chorionic Gonadotropin) হরমোন তৈরি হতে শুরু করে। এই হরমোনটি প্রস্রাবে এবং রক্তে পাওয়া যায়। প্রেগন্যান্সি টেস্ট এই হরমোনটির উপস্থিতি নির্ণয় করে।
মাসিক মিস হওয়ার কত দিন পর প্রেগন্যান্ট বোঝা যায়
মাসিক মিস হওয়ার পরপরই প্রস্রাবে HCG হরমোনের পরিমাণ খুবই কম থাকে। তাই এই সময়ে প্রেগন্যান্সি টেস্ট করলে ভুল ফলাফল আসতে পারে। মাসিক মিস হওয়ার পর ২১-২৮ দিন পর প্রস্রাবে HCG হরমোনের পরিমাণ বেড়ে যায়। তাই এই সময়ে প্রেগন্যান্সি টেস্ট করলে সঠিক ফলাফল পাওয়া যায়।
অবশ্যই, কিছু কিছু ক্ষেত্রে মাসিক মিস হওয়ার আগেই প্রেগন্যান্ট বোঝা যায়। গর্ভধারণের প্রথম কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই কিছু কিছু নারীর শরীরে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক পরিবর্তন দেখা দিতে পারে। যেমন:
- বমি বমি ভাব
- বমি
- মাথা ঘোরা
- পেটে ব্যথা
- কোষ্ঠকাঠিন্য
- স্তনে ব্যথা
- অতিরিক্ত ঘুম পাওয়া
- প্রস্রাবের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া
এই লক্ষণগুলো দেখা দিলে প্রেগন্যান্সি টেস্ট করা যেতে পারে।
তাই, মাসিক মিস হওয়ার পর ২১-২৮ দিন পর প্রেগন্যান্সি টেস্ট করা সবচেয়ে ভালো।
আরও পড়ুন: গ্যাস্টিকের ১০ টি ঔষধের নাম ও দাম শিশু ও বয়স্কদের
পুশ আপ ব্রা , বিকিনি, জাঙ্গিয়া , আন্ডারওয়ার সরাসরি কিনতে ক্লিক করুন: - এখনই কিনুন
আরও পড়ুন: কাশির ১০ টি ঔষধের নাম ও দাম শিশু ও বয়স্কদের
আরও পড়ুন: শিশু ও বয়স্কদের ১০ টি কৃর্মির ঔষধের নাম ও দাম
আরও পড়ুন: সর্দির ১০ টি ঔষধের নাম ও দাম শিশু ও বয়স্কদের
আরও পড়ুন: ১০ টি জ্বরের ঔষধের নাম ও খাওয়ার নিয়ম
আরও পড়ুন: লিং-গ মোটা করার ঔষধের নাম ও দাম
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন