রুপের অহংকার নিয়ে উক্তি
রুপের অহংকার নিয়ে উক্তি
- "রুপের অহংকার ক্ষণস্থায়ী, কিন্তু গুণের অহংকার চিরস্থায়ী।" - মহাভারত
- "রুপের অহংকার বিষের মতো, এটি ক্রমশ মানুষকে ধ্বংস করে দেয়।" - বুদ্ধদেব
- "রুপের অহংকার মানুষকে অন্ধ করে দেয়, এটি মানুষকে সত্য থেকে দূরে সরিয়ে দেয়।" - মহাকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
- "রুপের অহংকার মানুষকে দাম্ভিক করে তোলে, এটি মানুষকে অন্যদের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে বাধা দেয়।" - মহাকবি ফররুখ আহমদ
- "রুপের অহংকার মানুষকে অহংকারী করে তোলে, এটি মানুষকে সত্যিকারের সুখ থেকে বঞ্চিত করে।"
রুপের অহংকার সম্পর্কে আরও কিছু কথা
- রুপের অহংকার একটি ক্ষতিকর অভ্যাস। এটি মানুষকে অন্ধ, দাম্ভিক এবং অহংকারী করে তোলে।
- রুপের অহংকার মানুষকে অন্যদের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে বাধা দেয়। এটি মানুষকে সত্যিকারের সুখ থেকে বঞ্চিত করে।
- রুপের অহংকার থেকে মুক্তি পেতে হলে আমাদের ভেতরের গুণের দিকে মনোযোগ দিতে হবে। আমাদের জ্ঞান, বুদ্ধিমত্তা, দয়া, সহানুভূতি এবং ভালোবাসার মতো গুণাবলী বিকাশ করতে হবে।
রুপের অহংকার থেকে মুক্তির উপায়
- ভেতরের গুণের দিকে মনোযোগ দিন।
- অন্যদের প্রতি সহানুভূতিশীল হন।
- সত্যিকারের সুখের সন্ধান করুন।
- রুপের অহংকার থেকে মুক্তির জন্য দৃঢ় সংকল্প করুন।
রুপের অহংকার উক্তি
রুপের অহংকার নিয়ে উক্তি
- "রুপের অহংকার ক্ষণস্থায়ী, কিন্তু গুণের অহংকার চিরস্থায়ী।" - মহাভারত
এই উক্তিটি বলেছে যে, রুপের অহংকার ক্ষণস্থায়ী। কারণ, রুপের সৌন্দর্য ধীরে ধীরে বিলীন হয়ে যায়। কিন্তু গুণের অহংকার চিরস্থায়ী। কারণ, গুণাবলী মানুষকে চিরকাল সুন্দর করে রাখে।
- "রুপের অহংকার বিষের মতো, এটি ক্রমশ মানুষকে ধ্বংস করে দেয়।" - বুদ্ধদেব
এই উক্তিটি বলেছে যে, রুপের অহংকার মানুষের জন্য ক্ষতিকর। কারণ, এটি মানুষকে অন্ধ করে দেয়। এতে মানুষ সত্য থেকে দূরে সরে যায় এবং তার জীবন ধ্বংস হয়ে যায়।
- "রুপের অহংকার মানুষকে অন্ধ করে দেয়, এটি মানুষকে সত্য থেকে দূরে সরিয়ে দেয়।" - মহাকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
এই উক্তিটি বলেছে যে, রুপের অহংকার মানুষকে অন্ধ করে দেয়। কারণ, এতে মানুষ নিজের ত্রুটিগুলি দেখতে পায় না। এতে মানুষ সত্য থেকে দূরে সরে যায় এবং ভুল পথে চলে যায়।
- "রুপের অহংকার মানুষকে দাম্ভিক করে তোলে, এটি মানুষকে অন্যদের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে বাধা দেয়।" - মহাকবি ফররুখ আহমদ
এই উক্তিটি বলেছে যে, রুপের অহংকার মানুষকে দাম্ভিক করে তোলে। কারণ, এতে মানুষ নিজেকে অন্যদের থেকে শ্রেষ্ঠ মনে করে। এতে মানুষ অন্যদের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে পারে না।
- "রুপের অহংকার মানুষকে অহংকারী করে তোলে, এটি মানুষকে সত্যিকারের সুখ থেকে বঞ্চিত করে।"
এই উক্তিটি বলেছে যে, রুপের অহংকার মানুষকে অহংকারী করে তোলে। কারণ, এতে মানুষ নিজের মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ে। এতে মানুষ সত্যিকারের সুখ থেকে বঞ্চিত হয়।
রুপের অহংকার সম্পর্কে আরও কিছু কথা
- রুপের অহংকার একটি ক্ষতিকর অভ্যাস। এটি মানুষকে অন্ধ, দাম্ভিক এবং অহংকারী করে তোলে।
- রুপের অহংকার মানুষকে অন্যদের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে বাধা দেয়। এটি মানুষকে সত্যিকারের সুখ থেকে বঞ্চিত করে।
- রুপের অহংকার থেকে মুক্তি পেতে হলে আমাদের ভেতরের গুণের দিকে মনোযোগ দিতে হবে। আমাদের জ্ঞান, বুদ্ধিমত্তা, দয়া, সহানুভূতি এবং ভালোবাসার মতো গুণাবলী বিকাশ করতে হবে।
রুপের অহংকার থেকে মুক্তির উপায়
- ভেতরের গুণের দিকে মনোযোগ দিন।
আমাদের ভেতরের গুণের দিকে মনোযোগ দিলে আমরা রুপের অহংকার থেকে মুক্তি পেতে পারি। কারণ, আমাদের ভেতরের গুণাবলী আমাদের সত্যিকারের সুখ এনে দেয়।
- অন্যদের প্রতি সহানুভূতিশীল হন।
অন্যদের প্রতি সহানুভূতিশীল হলে আমরা রুপের অহংকার থেকে মুক্তি পেতে পারি। কারণ, সহানুভূতি আমাদেরকে অন্যদের সাথে সংযুক্ত করে।
- সত্যিকারের সুখের সন্ধান করুন।
সত্যিকারের সুখের সন্ধান করলে আমরা রুপের অহংকার থেকে মুক্তি পেতে পারি। কারণ, সত্যিকারের সুখ আমাদেরকে ভেতর থেকে শান্তি দেয়।
- রুপের অহংকার থেকে মুক্তির জন্য দৃঢ় সংকল্প করুন।
রুপের অহংকার থেকে মুক্তির জন্য দৃঢ় সংকল্প করতে হবে। কারণ, রুপের অহংকার একটি ক্ষতিকর অভ্যাস।
আরো পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই
ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন