নবীর আগমনের কবিতা
অবশ্যই, এখানে নবীর আগমন সম্পর্কে একটি কবিতা রয়েছে:
নবীর আগমন
আকাশে তারার মেলা,
ভূমিতে আলোর বেলা,
নবী আজ এসেছেন,
জগৎ আজ নূরে ভেসেছেন।
আরো পড়ুনঃ ২
পিস চামড়ার বেল্ট ৬০০ টাকা কিনতে এখনই ক্লিক
করুন
মরুভূমির বুকে,
জন্মেছিলেন এক নবী,
নাম তার মুহাম্মদ,
দুনিয়া তার আলোয় ঝলমল
তিনি এসেছিলেন,
মানুষকে সত্যের পথে চালানোর জন্য,
অন্ধকার থেকে আলোর দিকে,
জ্ঞানের দিকে নিয়ে যেতে
তার বাণী ছিল,
মানবতার বাণী,
ভালোবাসা, সহানুভূতি,
এবং ন্যায়বিচারের বাণী
তার আগমনে,
পৃথিবী হয়েছিল নবায়িত,
মানুষ হয়েছিল,
নতুন করে সৃষ্ট
আজও তার আলো,
আমাদের পথ দেখায়,
আজও তার বাণী,
আমাদের অনুপ্রাণিত করে
আরো পড়ুনঃ
মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক
করুন
নবী, তোমার আগমনে,
পৃথিবী হয়েছিল ধন্য,
আমরা কৃতজ্ঞ,
তোমার এই অমূল্য দানের জন্য
কবিতাটির ব্যাখ্যা:
কবিতাটির শুরুতেই নবী মুহাম্মদ (সাঃ)-এর আগমনের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। তার আগমনের ফলে পৃথিবী আলোয় ভরে উঠেছে।
এরপর কবিতায় নবীর জন্মস্থান মরুভূমি হজরতের কথা বলা হয়েছে। সেখানে জন্মগ্রহণকারী নবী মুহাম্মদ (সাঃ) দুনিয়াটিকে তার আলোয় ঝলমল করে দিয়েছেন।
কবিতার তৃতীয় পর্বে নবীর আগমনের উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা করা হয়েছে। তিনি মানুষকে সত্যের পথে চালানোর জন্য, অন্ধকার থেকে আলোর দিকে, জ্ঞানের দিকে নিয়ে যেতে এসেছিলেন।
চতুর্থ পর্বে নবীর বাণীর বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। তার বাণী ছিল মানবতার বাণী, ভালোবাসা, সহানুভূতি এবং ন্যায়বিচারের বাণী।
পঞ্চম পর্বে নবীর আগমনের ফলে পৃথিবীর যে পরিবর্তন এসেছিল তা বর্ণনা করা হয়েছে। তার আগমনে পৃথিবী নবায়িত হয়েছিল এবং মানুষ নতুন করে সৃষ্ট হয়েছিল।
ষষ্ঠ পর্বে বর্তমান সময়েও নবীর আলো ও বাণীর প্রভাবের কথা বলা হয়েছে। আজও তার আলো আমাদের পথ দেখায় এবং তার বাণী আমাদের অনুপ্রাণিত করে।
কবিতাটির শেষ পর্বে নবী মুহাম্মদ (সাঃ)-এর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয়েছে। তার অমূল্য দানের জন্য আমরা কৃতজ্ঞ।
নবীর আগমন
ভূমিকা
নবী মুহাম্মদ (সাঃ)-এর আগমন ছিল মানব ইতিহাসের একটি যুগান্তকারী ঘটনা। তার আগমনের ফলে পৃথিবীতে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছিল।
নবীর জন্ম ও বাল্যকাল
নবী মুহাম্মদ (সাঃ) ৫৭০ খ্রিস্টাব্দে আরবের মক্কা নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা আবদুল্লাহ ও মাতা আমিনা খাতুন। নবী (সাঃ) ছোটবেলায়ই তার পিতা-মাতাকে হারিয়েছিলেন। তার দাদা আবদুল মুত্তালিব ও চাচা আবু তালেব তাকে লালনপালন করেন।
নবুওত লাভ
নবী (সাঃ)-এর বয়স যখন ৪০ বছর তখন তিনি হেরা গুহায় নবুওত লাভ করেন। জিবরাইল (আঃ) ফেরেশতা আল্লাহর পক্ষ থেকে তাকে ওহী নিয়ে আসেন।
আল্লাহর একত্বের বাণী প্রচার
নবী (সাঃ) আল্লাহর একত্বের বাণী প্রচার শুরু করেন। তার এই বাণীর বিরোধিতা করে মক্কার কাফিররা।
হিজরত
৬২২ খ্রিস্টাব্দে নবী (সাঃ) মদীনায় হিজরত করেন। মদীনায় তিনি একটি ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেন।
বিজয়
৬৩০ খ্রিস্টাব্দে নবী (সাঃ) মক্কা বিজয় করেন।
ওফাত
৬৩২ খ্রিস্টাব্দে নবী (সাঃ) মদীনায় ওফাত করেন।
নবীর আগমনের প্রভাব
নবী মুহাম্মদ (সাঃ)-এর আগমনের ফলে পৃথিবীতে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছিল। তার আগমনের ফলে:
- মানুষ আল্লাহর একত্বের জ্ঞান লাভ করে।
- জাহিলিয়াতের অন্ধকার থেকে মানুষ ইসলামের আলোয় এসে।
- মানুষের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব ও সমতার বোধ জাগ্রত হয়।
- নারীদের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়।
- বিজ্ঞান ও শিক্ষার চর্চা শুরু হয়।
উদাহরণ
নবী মুহাম্মদ (সাঃ)-এর আগমনের ফলে পৃথিবীতে যে পরিবর্তন এসেছিল তার কিছু উদাহরণ নিম্নরূপ:
- আল্লাহর একত্বের জ্ঞান: নবী (সাঃ)-এর আগমনের পূর্বে আরবের মানুষ মূর্তিপূজক ছিল। তারা বিভিন্ন মূর্তির পূজা করত। নবী (সাঃ) তাদেরকে আল্লাহর একত্বের জ্ঞান দান করেন।
- জাহিলিয়াতের অন্ধকার থেকে ইসলামের আলোয়: নবী (সাঃ)-এর আগমনের পূর্বে আরবের সমাজে জাহিলিয়াতের রীতিনীতি প্রচলিত ছিল। নবী (সাঃ) তাদেরকে জাহিলিয়াতের অন্ধকার থেকে ইসলামের আলোয় নিয়ে আসেন।
- মানুষের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব ও সমতার বোধ জাগ্রত: নবী (সাঃ
আরো পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে
এখনই
ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI
SLIM কিনতে এখনই
ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ
আ দিয়ে মেয়েদের
ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন