ব্যস্ততা নিয়ে গল্প

ব্যস্ততা নিয়ে গল্প

ব্যস্ততা নিয়ে গল্প । প্রথম অধ্যায়: ঝড়ের মুখে

শহর জেগে উঠছে। সূর্যের প্রথম আলো সবেমাত্র ভেঙে উঠেছে, আর তার সাথে সাথে শুরু হয়েছে ব্যস্ততার ঝড়। রাস্তায় গাড়ির হর্ণ, মানুষের ছুটে চলা, স্কুলের বেল, অফিসের তাড়াহুড়ো - সব মিলিয়ে এক অদ্ভুত রব।

ব্যস্ততা নিয়ে গল্প

দ্বিতীয় অধ্যায়: ছুটে চলা জীবন

শহরের মানুষ যেন কেউ কেউ রোবট। সকালে ঘুম থেকে উঠে ছুটে বেরিয়ে পড়ে কাজের পথে। স্কুল, কলেজ, অফিস, বাজার - সব জায়গায় মানুষের ভিড়। কেউ কেউ ট্রেনে, কেউ বাসে, কেউ রিকশায় - সবাই ছুটে চলেছে নিজ নিজ লক্ষ্যের দিকে।

আরো পড়ুনঃ পিস চামড়ার বেল্ট ৬০০ টাকা কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন

তৃতীয় অধ্যায়: অবসরের স্বপ্ন

সারাদিনের কাজ শেষে ক্লান্ত দেহ নিয়ে ফিরে আসে মানুষ। একটু রিল্যাক্স করার ইচ্ছে থাকে, কিন্তু কাজের শেষ নেই। ঘরের কাজ, বাচ্চাদের পড়াশোনা, সামাজিক দায়িত্ব - সবকিছু মিলিয়ে অবসরের স্বপ্নই শুধু থেকে যায়।

চতুর্থ অধ্যায়: হারিয়ে যাওয়া আনন্দ

ব্যস্ততার এই ঝড়ে মানুষ হারিয়ে ফেলছে জীবনের অনেক আনন্দ। প্রিয় মানুষের সাথে সময় কাটানো, নিজের শখের পেছনে ছোটা, প্রকৃতির সান্নিধ্যে থাকা - এসবের জন্য আর সময় থাকে না।

পঞ্চম অধ্যায়: নতুন সূচনা

কিন্তু ব্যস্ততার এই বেড়াজাল ভেঙে বেরিয়ে আসার উপায়ও আছে। একটু পরিকল্পনা, একটু সময় ব্যবস্থাপনা - এই দুটোই যথেষ্ট। নিজের জন্য একটু সময় বের করে নিতে হবে। প্রিয় মানুষের সাথে সময় কাটাতে হবে। নিজের শখের পেছনে ছুটতে হবে। প্রকৃতির সান্নিধ্যে থাকতে হবে।

ষষ্ঠ অধ্যায়: সুখী জীবনের পথ

ব্যস্ততা জীবনের অংশ, কিন্তু ব্যস্ততায় জীবন থেমে যেতে পারে না। ব্যস্ততার ভেতর থেকেও সুখী জীবনের পথ খুঁজে বের করতে হবে।

শেষ কথা

ব্যস্ততার ঝড়ে হারিয়ে না গিয়ে সুখী জীবনের পথ খুঁজে বের করতে পারলেই জীবন হবে সুন্দর।

এই গল্পের মূল ভাবনা হলো ব্যস্ততা জীবনের অংশ হলেও, ব্যস্ততায় জীবন থেমে যেতে পারে না। ব্যস্ততার ভেতর থেকেও সুখী জীবনের পথ খুঁজে বের করতে হবে।

ধূসর জীবনের এক ঝলক

শহরের কোলাহলে হারিয়ে যাওয়া এক নামহীন মানুষ, রুদ্র। সকালের আলো ফুটতেই শুরু হয় তার ব্যস্ততার খেলা।

অফিসের কাজের চাপ, ট্রেনের ভিড়, রাস্তার যানজট, সবকিছু মিলিয়ে একাকীত্বের ফাঁক পর্যন্ত নেই। দুপুরের খাবার দ্রুত সেরে আবার কাজে ঝাঁপ দেওয়া।

বিকেল বেলায় অফিস শেষে বেরিয়ে পড়া। আবার যানজট, ভিড়, ধাক্কাধাক্কি। ক্লান্ত দেহ নিয়ে বাড়ি ফিরে পৌঁছানোর পর শুধু একটাই ইচ্ছে, বিছানায় শুয়ে পড়া।

কিন্তু রাতের দিকেও শেষ নেই কাজের। বাড়ির কাজ, সন্তানের পড়াশোনা, স্ত্রীর সাথে কথা বলা, সবকিছু মিলিয়ে রাত অনেক গভীর হয়ে যায়।

এভাবেই দিনের পর দিন, সপ্তাহের পর সপ্তাহ, মাসের পর মাস কেটে যাচ্ছে রুদ্রের। ব্যস্ততার জালে জড়িয়ে পড়েছে সে।

একদিন রুদ্র ভাবতে লাগলো, "এই কি জীবন? সারাদিন কাজ করে ক্লান্ত হয়ে পড়ি, নিজের জন্য, পরিবারের জন্য সময় পাই না।"

ব্যস্ততার বেড়াজালে বন্দি রুদ্রের জীবনে একদিন ঘটে গেল এক অপ্রত্যাশিত ঘটনা।

বৃষ্টি ভেজা এক সন্ধ্যা, রুদ্র অফিস থেকে ফিরে বাসায় ঢুকতেই দেখতে পেল তার ছোট্ট মেয়ে রুপা বিষণ্ণ মুখ করে বসে আছে।

"কী হয়েছে রুপা?" জিজ্ঞেস করল রুদ্র।

রুপা উত্তর দিল, "আজ বাবা স্কুলের অনুষ্ঠানে আমার সাথে থাকতে পারলেন না।"

রুদ্র হতভম্ব।

মেয়ের মুখের বিষণ্ণতা দেখে রুদ্র বুঝতে পারলো, ব্যস্ততার ছুতোয় সে কতটা মূল্যবান সময় হারিয়ে ফেলেছে।

সেদিন রুদ্র সিদ্ধান্ত নিলো, ব্যস্ততার জাল ছিঁড়ে বেরিয়ে আসতে হবে।

পরিবর্তন শুরু হলো।

রুদ্র অফিসের কাজের চাপ কমানোর চেষ্টা করলো। অপ্রয়োজনীয় মিটিং এড়িয়ে চললো।

বিকেলে অফিস থেকে বেরিয়ে সোজা বাড়ি ফিরে আসতে শুরু করলো। পরিবারের সাথে সময় কাটানোর চেষ্টা করলো।

কিছুদিন পর রুদ্র অনুভব করলো সে অনেক আগের চেয়ে অনেক ভালো আছে। ব্যস্ততার জাল থেকে মুক্তি পেয়ে সে পেয়েছে নতুন জীবন।

শেষ কথা:

ব্যস্ততা জীবনের অংশ, কিন্তু ব্যস্ততার জালে জড়িয়ে পড়ে জীবনকে বিষ করে ফেলা উচিত নয়। পরিবারের জন্য, নিজের জন্য সময় বের করা জরুরি।

**এই গল্প রুদ্রের মতো ব্যস্ত মানুষদের জন্য এক বার্তা বহন করে।

আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের  ইসলামিক নাম

ব্যস্ততার জালে

সকালের আলো ফুটতেই শুরু হলো রুদ্রের দিন। ঘুম থেকে উঠেই অফিসের জন্য প্রস্তুতি। দ্রুত স্নান, দ্রুত নাস্তা, আর দ্রুত বেরিয়ে পড়া। ট্রেনের ভিড়, রাস্তার যানজট, সবকিছুকে ছাপিয়ে অফিসে পৌঁছানো।

অফিসে পৌঁছানোর পর শুরু হলো কাজের ঝড়। মিটিং, ইমেইল, রিপোর্ট, ফোন কল, সবকিছু মিলিয়ে একাকীত্বের ফাঁক পর্যন্ত নেই। দুপুরের খাবার দ্রুত সেরে আবার কাজে ঝাঁপ দেওয়া।

বিকেল বেলায় অফিস শেষে বেরিয়ে পড়া। আবার যানজট, ভিড়, ধাক্কাধাক্কি। ক্লান্ত দেহ নিয়ে বাড়ি ফিরে পৌঁছানোর পর শুধু একটাই ইচ্ছে, বিছানায় শুয়ে পড়া।

কিন্তু রাতের দিকেও শেষ নেই কাজের। বাড়ির কাজ, সন্তানের পড়াশোনা, স্ত্রীর সাথে কথা বলা, সবকিছু মিলিয়ে রাত অনেক গভীর হয়ে যায়।

এভাবেই দিনের পর দিন, সপ্তাহের পর সপ্তাহ, মাসের পর মাস কেটে যাচ্ছে রুদ্রের। ব্যস্ততার জালে জড়িয়ে পড়েছে সে।

একদিন রুদ্র ভাবতে লাগলো, "এই কি জীবন? সারাদিন কাজ করে ক্লান্ত হয়ে পড়ি, নিজের জন্য, পরিবারের জন্য সময় পাই না।"

সে সিদ্ধান্ত নিলো কিছু পরিবর্তন আনতে হবে। অফিসের কাজের চাপ কমানোর চেষ্টা করলো। অপ্রয়োজনীয় মিটিং এড়িয়ে চললো।

বিকেলে অফিস থেকে বেরিয়ে সোজা বাড়ি ফিরে আসতে শুরু করলো। পরিবারের সাথে সময় কাটানোর চেষ্টা করলো।

কিছুদিন পর রুদ্র অনুভব করলো সে অনেক আগের চেয়ে অনেক ভালো আছে। ব্যস্ততার জাল থেকে মুক্তি পেয়ে সে পেয়েছে নতুন জীবন।

আরো পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

শিক্ষা:

ব্যস্ততা জীবনের অংশ, কিন্তু ব্যস্ততার জালে জড়িয়ে পড়ে জীবনকে বিষ করে ফেলা উচিত নয়। পরিবারের জন্য, নিজের জন্য সময় বের করা জরুরি।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন