হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

 

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর: বাংলাদেশের প্রবেশদ্বার

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

আরও পড়ুন: গ্যাস্টিকের ১০ টি ঔষধের নাম ও দাম শিশু ও বয়স্কদের

আরও পড়ুন: ১০ টি জ্বরের ঔষধের নাম ও খাওয়ার নিয়ম

50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের কন -ডম গুপ্ত -  স্থান মেয়েদের পু -শি  কিনতে - এখনই কিনুন

ভূমিকা:

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (এইচএসআইএ), যা পূর্বে জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নামে পরিচিত ছিল, বাংলাদেশের প্রধান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। ঢাকার কেন্দ্রস্থল থেকে উত্তরে ১৭ কিলোমিটার দূরে কুর্মিটোলায় অবস্থিত এই বিমানবন্দরটি ১৯৮০ সালে যাত্রা শুরু করে। সুফি সাধক শাহজালালের নামে নামকরণ করা এই বিমানবন্দরটি দেশের বৃহত্তম বিমানবন্দর এবং বাংলাদেশের বেশিরভাগ আন্তর্জাতিক বিমান পরিবহন ব্যবস্থার কেন্দ্রবিন্দু।

পরিকাঠামো ও সুযোগ-সুবিধা:

এইচএসআইএ-তে দুটি টার্মিনাল রয়েছে: টার্মিনাল ১ অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট পরিচালনা করে এবং টার্মিনাল ২ আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা করে। বিমানবন্দরটি আধুনিক প্রযুক্তি এবং সুযোগ-সুবিধা সমৃদ্ধ, যার মধ্যে রয়েছে:

  • বিস্তৃত রানওয়ে: এইচএসআইএ-তে দুটি সমান্তরাল রানওয়ে রয়েছে, যা দীর্ঘ দূরত্বের বিমানসহ সকল ধরণের বিমানের উড্ডয়ন-অবতরণে সক্ষম।
  • আধুনিক টার্মিনাল: টার্মিনালগুলো যাত্রীদের সর্বোচ্চ সুবিধার্থে ডিজাইন করা হয়েছে এবং এতে বিভিন্ন ধরণের দোকান, রেস্তোরাঁ, ক্যাফে, মুদ্রা বিনিময় কেন্দ্র, ওয়াই-ফাই, বিজনেস সেন্টার, লাউঞ্জ এবং আরও অনেক কিছু রয়েছে।
  • যোগাযোগ ব্যবস্থা: বিমানবন্দরটি শহরের কেন্দ্রস্থলের সাথে বাস, ট্যাক্সি, রেল এবং মেট্রো রেলের মাধ্যমে যুক্ত।
  • কার্যকর নিরাপত্তা ব্যবস্থা: এইচএসআইএ-তে যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য একটি কার্যকর নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে।

অর্জন ও গুরুত্ব:

এইচএসআইএ বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক পুরষ্কার জিতেছে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য:

  • এশিয়ার সেরা বিমানবন্দর (২০১৭)
  • বিশ্বের সেরা বিমানবন্দর কর্মী (২০১৮)
  • বিশ্বের সেরা উন্নত বিমানবন্দর (২০১৯)

এইচএসআইএ বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। বিমানবন্দরটি দেশের পর্যটন শিল্পে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং বিদেশী বিনিয়োগ আকর্ষণে সহায়তা করে।

উপসংহার:

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কেবল একটি বিমানবন্দরই নয়, এটি বাংলাদেশের অগ্রগতি ও উন্নয়নের প্রতীক। আধুনিক সুযোগ-সুবিধা, কার্যকর পরিচালনা ব্

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর: বাংলাদেশের প্রবেশদ্বার

ভূমিকা:

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (এইচএসআইএ) বাংলাদেশের প্রধান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। ঢাকার কেন্দ্রস্থল থেকে ১৭ কিলোমিটার উত্তরে কুর্মিটোলায় অবস্থিত, এইচএসআইএ দেশের বৃহত্তম বিমানবন্দর এবং বাংলাদেশের বেশিরভাগ আন্তর্জাতিক বিমান পরিবহনের পরিষেবা প্রদান করে।

ইতিহাস এবং নামকরণ:

১৯৮০ সালে স্থাপিত, এইচএসআইএ পূর্বে ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নামে পরিচিত ছিল। ১৯৯৮ সালে, বিমানবন্দরটির নামকরণ করা হয় বাংলাদেশের একজন বিখ্যাত সুফি সাধক শাহজালালের নামানুসারে।

বৈশিষ্ট্য এবং সুযোগ-সুবিধা:

এইচএসআইএ দুটি টার্মিনাল নিয়ে গঠিত: টার্মিনাল ১ অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট পরিচালনা করে এবং টার্মিনাল ২ আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা করে। বিমানবন্দরটি বিভিন্ন ধরণের সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে, যার মধ্যে রয়েছে:

  • ডিউটি-ফ্রি দোকান
  • রেস্তোরাঁ এবং ক্যাফে
  • মুদ্রা বিনিময় কেন্দ্র
  • ওয়াই-ফাই
  • বিজনেস সেন্টার
  • লাউঞ্জ

পুরষ্কার এবং স্বীকৃতি:

এইচএসআইএ বেশ কয়েকটি মর্যাদাপূর্ণ পুরষ্কার জিতেছে, যার মধ্যে রয়েছে:

  • এশিয়ার সেরা বিমানবন্দর (২০১৭)
  • বিশ্বের সেরা বিমানবন্দর কর্মী (২০১৮)
  • বিশ্বের সেরা উন্নত বিমানবন্দর (২০১৯)

অর্থনৈতিক প্রভাব এবং পর্যটন:

এইচএসআইএ বাংলাদেশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক কেন্দ্র। বিমানবন্দরটি দেশের জন্য প্রধান বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী এবং হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে। এইচএসআইএ বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, দেশে আন্তর্জাতিক পর্যটকদের আকর্ষণ করে।

উপসংহার:

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কেবল বাংলাদেশের প্রধান প্রবেশদ্বার নয়, বরং দেশের অর্থনীতি এবং পর্যটন শিল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ চালিকাশক্তি। বিমানবন্দরটি আন্তর্জাতিক মানের সুযোগ-সুবিধা এবং পরিষেবা প্রদান করে এবং বাংলাদেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

উল্লেখযোগ্য তথ্য:

  • এইচএসআইএ-এর বার্ষিক যাত্রী সংখ্যা প্রায় ৪০ মিলিয়ন।
  • বিমানবন্দরটি ৪০ টিরও বেশি এয়ারলাইন্সকে পরিষেবা প্রদান করে।

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর: বাংলাদেশের প্রবেশদ্বার

হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (এইচএসআইএ) বাংলাদেশের প্রধান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং দেশের অর্থনীতি ও পর্যটন শিল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। ঢাকার কেন্দ্রস্থল থেকে ১৭ কিলোমিটার উত্তরে কুর্মিটোলায় অবস্থিত, এইচএসআইএ ১৯৮০ সালে স্থাপিত হয়েছিল এবং বাংলাদেশের একজন বিখ্যাত সুফি সাধক শাহজালালের নামানুসারে নামকরণ করা হয়েছিল।

বিমানবন্দরের পরিকাঠামো:

এইচএসআইএ দুটি টার্মিনাল নিয়ে গঠিত:

  • টার্মিনাল ১: অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট পরিচালনা করে এবং ৪.৫ মিলিয়নেরও বেশি যাত্রীকে সামলাতে সক্ষম।
  • টার্মিনাল ২: আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনা করে এবং ৮ মিলিয়নেরও বেশি যাত্রীকে সামলাতে সক্ষম।

বিমানবন্দরটিতে একটি আধুনিক রানওয়ে রয়েছে যা ৩,৭০০ মিটার দীর্ঘ এবং ৪৫ মিটার চওড়া, যা বৃহত্তম বিমানগুলিকেও অবতরণ করতে পারে। এছাড়াও, বিমানবন্দরটিতে বিভিন্ন ধরণের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে যার মধ্যে রয়েছে:

  • ডিউটি-ফ্রি দোকান
  • রেস্তোরাঁ এবং ক্যাফে
  • মুদ্রা বিনিময় কেন্দ্র
  • ওয়াই-ফাই
  • বিজনেস সেন্টার
  • লাউঞ্জ
  • মসজিদ
  • চাইল্ড কেয়ার সুবিধা
  • পোর্টেজ সার্ভিস

এইচএসআইএ-এর অর্জন:

এইচএসআইএ বেশ কয়েকটি ‍পুরষ্কার জিতেছে, যার মধ্যে রয়েছে:

  • এশিয়ার সেরা বিমানবন্দর (২০১৭)
  • বিশ্বের সেরা বিমানবন্দর কর্মী (২০১৮)
  • বিশ্বের সেরা উন্নত বিমানবন্দর (২০১৯)

এইচএসআইএ-এর ভূমিকা:

এইচএসআইএ বাংলাদেশের অর্থনীতি ও পর্যটন শিল্পে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিমানবন্দরটি দেশটির সাথে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সংযোগ স্থাপন করে এবং বাংলাদেশে ব্যবসা, বিনিয়োগ এবং পর্যটনকে উৎসাহিত করে।

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা:

এইচএসআইএ-এর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে:

  • বিমানবন্দরের ‍ক্ষমতা বৃদ্ধি: টার্মিনাল ১ এবং টার্মিনাল ২-এর ‍ক্ষমতা বৃদ্ধি করা হবে।
  • নতুন রানওয়ে নির্মাণ: একটি নতুন রানওয়ে নির্মাণ করা হবে যা ৪,১০০ মিটার দীর্ঘ এবং ৭৫ মিটার চওড়া হবে।
  • একটি মাল্টি-মোডাল ট্রানজিট হাব তৈরি: বিমানবন্দরটিকে একটি মাল

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন