মাধবীলতা ফুলের ছবি । মাধবীলতা হলো একপ্রকার লতানো ফুল যা ভারত, বাংলাদেশ এবং শ্রীলঙ্কার স্থানীয়। এটি ক্রিপ্টোস্টেজিয়া গণের অন্তর্গত এবং এর বৈজ্ঞানিক নাম হল ক্রিপ্টোস্টেজিয়া গ্র্যান্ডিফ্লোরা।
আরো পড়ুনঃ ২
পিস চামড়ার বেল্ট ৬০০ টাকা কিনতে এখনই ক্লিক
করুন
মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক
করুন
মাধবীলতা ফুলের ছবি
মাধবীলতা ফুলগুলি বড় এবং সুন্দর, এবং এগুলি বিভিন্ন রঙে পাওয়া যায়, যার মধ্যে রয়েছে সাদা, গোলাপী, হলুদ এবং লাল। ফুলগুলি একটি মিষ্টি সুগন্ধযুক্ত যা মৌমাছি এবং প্রজাপতিদের আকর্ষণ করে।
মাধবীলতা ফুলগুলি বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়। এগুলিকে প্রায়শই সজ্জা হিসাবে ব্যবহার করা হয় এবং এগুলি বিবাহের বুকে এবং অন্যান্য বিশেষ অনুষ্ঠানের ব্যবস্থায়ও জনপ্রিয়। মাধবীলতা ফুলগুলি থেকে তৈরি একটি প্রয়োজনীয় তেল রয়েছে যা সুগন্ধি এবং ঔষধি উভয় উদ্দেশ্যেই ব্যবহৃত হয়।
এখানে মাধবীলতা ফুলের কিছু অতিরিক্ত তথ্য রয়েছে:
- মাধবীলতা ফুলগুলি ভারতের জাতীয় ফুল।
- মাধবীলতা ফুলগুলি হিন্দু দেবী লক্ষ্মীর সাথে যুক্ত।
- মাধবীলতা ফুলগুলি প্রেম এবং সৌন্দর্যের প্রতীক হিসাবে বিবেচিত হয়।
মাধবীলতা গান লিরিক্স
মাধবীলতা গান লিরিক্স
গান: মাধবীলতা কণ্ঠ: নীল আকাশ গীত: শেখ মুজিবুর রহমান
প্রথম স্তবক
মাধবীলতা আমি আমি কানন বালা তোমার গানের সুর আমি আমি গলার মালা
দ্বিতীয় স্তবক
দিঘির জলের রোদ আমি আমি সাঝের বেলা মাধবীলতা আমি আমি কানন বালা
তৃতীয় স্তবক
নীল আকাশের সূর্য আমি আমি জোছনার আলো তোমার সাধের প্রদীপ আমি তাই আমায় বাশো ভালো
চতুর্থ স্তবক
নদীর মাঝে ঢেউ আমি আমি মাতাল হাওয়া এক পলকে দেখা দিয়ে মন করেছি উতলা
পঞ্চম স্তবক
মাধবীলতা আমি আমি কানন বালা তোমার গানের সুর আমি আমি গলার মালা
ষষ্ঠ স্তবক
দিঘির জলের রোদ আমি আমি সাঝের বেলা মাধবীলতা আমি আমি কানন বালা
সপ্তম স্তবক
তোমার গানের সুর আমি আমি গলার মালা মাধবীলতা আমি আমি কানন বালা
মাধবীলতা গান লিরিক্স: বিস্তারিত বিশ্লেষণ
প্রথম স্তবক:
- "মাধবীলতা আমি": গানটির শুরুতেই গায়ক নিজেকে মাধবীলতার সাথে তুলনা করছেন। মাধবীলতা হলো এক ধরণের লতাগুল্ম যা তার সুন্দর ফুলের জন্য পরিচিত। এইভাবে, গায়ক নিজেকে সুন্দর ও আকর্ষণীয় হিসেবে বর্ণনা করছেন।
- "আমি কানন বালা": "কানন" বলতে বন বোঝায়। এই লাইনের মাধ্যমে গায়ক নিজেকে প্রকৃতির সন্তান হিসেবে চিহ্নিত করছেন।
- "তোমার গানের সুর": এখানে "তুমি" সম্ভবত প্রেমিক বা প্রকৃতির প্রতীক। গায়ক বলছেন যে প্রেমিকের গানের সুর বা প্রকৃতির সৌন্দর্য তাকে অনুপ্রাণিত করে।
- "আমি আমি গলার মালা": এই লাইনটি কিছুটা রহস্যময়। এটি ব্যাখ্যা করা যেতে পারে যে গায়ক নিজেকে প্রেমিকের গানের সুর বা প্রকৃতির সৌন্দর্যের মালা হিসেবে দেখছেন।
দ্বিতীয় স্তবক:
- "দিঘির জলের রোদ": এই লাইনটিতে গায়ক প্রকৃতির একটি সুন্দর দৃশ্যের বর্ণনা দিচ্ছেন। দিঘির জলে সূর্যের আলোর প্রতিফলন একটি মনোমুগ্ধকর দৃশ্য তৈরি করে।
- "আমি আমি সাঝের বেলা": এই লাইনটিতে গায়ক দিনের শেষ প্রহরের কথা বলছেন। সাঝের বেলায় প্রকৃতিতে এক অপূর্ব স্নিগ্ধতা থাকে।
তৃতীয় স্তবক:
- "নীল আকাশের সূর্য": এই লাইনটিতে গায়ক প্রকৃতির আরেকটি বিশাল ও মহিমান্বিত দিক তুলে ধরেছেন।
- "আমি আমি জোছনার আলো": রাতের আকাশে জোছনার আলো এক অপার্থিব সৌন্দর্যের সৃষ্টি করে।
- "তোমার সাধের প্রদীপ": এখানে "তুমি" সম্ভবত প্রেমিক। গায়ক বলছেন যে প্রেমিকের প্রেমের আলো তার জীবনের প্রদীপ।
চতুর্থ স্তবক:
- "নদীর মাঝে ঢেউ": এই লাইনটিতে গায়ক প্রকৃতির গতিশীল দিক তুলে ধরেছেন। নদীর ঢেউ প্রতিনিয়ত গতিশীল ও পরিবর্তনশীল।
- "আমি আমি মাতাল হাওয়া": বাতাস প্রকৃতির আরেকটি গতিশীল উপাদান। গায়ক বলছেন যে তিনি বাতাসের মতো মুক্ত ও উদার।
পঞ্চম ও ষষ্ঠ স্তবক:
এই দুটি স্তবকটি প্রথম ও দ্বিতীয় স্তবকের পুনরাবৃত্তি।
সপ্তম স্তবক:
এই স্তবকটি গানটির উপসংহার। গায়ক আবারও নিজেকে মাধবীলতার সাথে তুলনা করছেন এবং প্রেমিকের গানের সুরের প্রতি তার আকর্ষণের কথা বলছেন।
উদাহরণ:
গানটিতে প্রকৃতির বিভিন্ন উপাদানের ব্যবহার করা হয়েছে, যেমন মাধবীলতা, দিঘির জল
আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI
SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে
মেয়েদের ইসলামিক নাম
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন