শবে বরাতের ফজিলত সম্পর্কে হাদিস
হাদিস:
إِنَّ اللَّهَ لَيَطَّلِعُ فِي لَيْلَةِ النِّصْفِ مِنْ شَعْبَانَ فَيَغْفِرُ لِجَمِيعِ خَلْقِهِ إِلا لِمُشْرِكٍ أَوْ مُشَاحِنٍ
অনুবাদ:
"মহান আল্লাহ মধ্য শাবানের রাতে তাঁর সৃষ্টির প্রতি দৃকপাত করেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ব্যতীত সকলকে ক্ষমা করে দেন।"
আরো পড়ুনঃ ২
পিস চামড়ার বেল্ট ৬০০ টাকা কিনতে এখনই ক্লিক
করুন
আরো পড়ুনঃ
মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক
করুন
বর্ণনাকারী:
আবূ মূসা আশআরী, আউফ ইবনু মালিক, আব্দুল্লাহ ইবনু আমর, মুয়ায ইবনু জাবাল, আবু সা'লাবা আল-খুশানী, আবূ হুরাইরা, আয়েশা ও আবূ বাকর সিদ্দীক (রাঃ)
সনদের গ্রহণযোগ্যতা:
হাদিসটি সহীহ। শাইখ আলবানী বলেন, ''হাদীসটি সহীহ। তা অনেক সাহাবী থেকে বিভিন্ন সনদে বর্ণিত হয়েছে, যা একটি অন্যটিকে শক্তিশালী হতে সহায়তা করে।
শিক্ষা:
- মধ্য শাবানের রাত একটি বরকতময় রাত।
- এই রাতে আল্লাহ তাঁর বান্দাদেরকে ক্ষমা করেন।
- ক্ষমা লাভের জন্য শিরক ও বিদ্বেষ বর্জন করা আবশ্যক।
মধ্য শাবানের রাত্রিতে ভাগ্য লিখন:
- কিছু হাদিসে উল্লেখ করা হয়েছে যে, এ রাত্রিতে ভাগ্য অনুলিপি করা হয় বা পরবর্তী বছরের জন্য হায়াত-মউত ও রিযক ইত্যাদির অনুলিপি করা হয়।
- হাদিসগুলোর সনদের গ্রহণযোগ্যতা:
- অত্যন্ত দুর্বল অথবা বানোয়াট।
শিক্ষা:
- ভাগ্য লিখন সম্পর্কিত হাদিসগুলো দুর্বল।
- আমাদের ঈমান ও আমলের উপর নির্ভর করে ভাগ্য পরিবর্তন হতে পারে।
শবে বরাতের আমল:
- কুরআন তিলাওয়াত:
- সুরা ইয়া-সিন, ইখলাস, ফালাক ও নাস পড়া।
- নফল নামাজ:
- চাওয়াল্লিশ রাকাত নামাজ।
- দোয়া:
- ক্ষমা ও অন্যান্য বর-দোয়া।
- জিকির ও তাসবিহ:
- আল্লাহর নাম স্মরণ।
- সদকা:
- গরিব-দুঃখীদের সাহায্য করা।
উল্লেখ্য:
- শবে বরাতের রাতে বিশেষ কোনো আমলের নির্দেশ নেই।
- উপরে উল্লেখিত আমলগুলো সহীহ হাদিসের ভিত্তিতে করা উচিত।
- বিদআত ও কুসংস্কার থেকে সাবধান থাকা জরুরি।
হাদিস:
إِنَّ اللَّهَ لَيَطَّلِعُ فِي لَيْلَةِ النِّصْفِ مِنْ شَعْبَانَ فَيَغْفِرُ لِجَمِيعِ خَلْقِهِ إِلا لِمُشْرِكٍ أَوْ مُشَاحِنٍ
অনুবাদ:
"মহান আল্লাহ মধ্য শাবানের রাতে তাঁর সৃষ্টির প্রতি দৃকপাত করেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ব্যতীত সকলকে ক্ষমা করে দেন।"
আরো পড়ুনঃ ২
পিস চামড়ার বেল্ট ৬০০ টাকা কিনতে এখনই ক্লিক
করুন
আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক করুন
বর্ণনাকারী:
আবূ মূসা আশআরী, আউফ ইবনু মালিক, আব্দুল্লাহ ইবনু আমর, মুয়ায ইবনু জাবাল, আবু সা'লাবা আল-খুশানী, আবূ হুরাইরা, আয়েশা ও আবূ বাকর সিদ্দীক (রাঃ)
সনদের গ্রহণযোগ্যতা:
হাদিসটি সহীহ। শাইখ আলবানী বলেন, ''হাদীসটি সহীহ। তা অনেক সাহাবী থেকে বিভিন্ন সনদে বর্ণিত হয়েছে, যা একটি অন্যটিকে শক্তিশালী হতে সহায়তা করে।
শিক্ষা:
- মধ্য শাবানের রাত একটি বরকতময় রাত।
- এই রাতে আল্লাহ তাঁর বান্দাদেরকে ক্ষমা করেন।
- ক্ষমা লাভের জন্য শিরক ও বিদ্বেষ বর্জন করা আবশ্যক।
মধ্য শাবানের রাত্রিতে ভাগ্য লিখন:
- কিছু হাদিসে উল্লেখ করা হয়েছে যে, এ রাত্রিতে ভাগ্য অনুলিপি করা হয় বা পরবর্তী বছরের জন্য হায়াত-মউত ও রিযক ইত্যাদির অনুলিপি করা হয়।
- হাদিসগুলোর সনদের গ্রহণযোগ্যতা:
- অত্যন্ত দুর্বল অথবা বানোয়াট।
শিক্ষা:
- ভাগ্য লিখন সম্পর্কিত হাদিসগুলো দুর্বল।
- আমাদের ঈমান ও আমলের উপর নির্ভর করে ভাগ্য পরিবর্তন হতে পারে।
শবে বরাতের আমল:
- কুরআন তিলাওয়াত:
- সুরা ইয়া-সিন, ইখলাস, ফালাক ও নাস পড়া।
- নফল নামাজ:
- চাওয়াল্লিশ রাকাত নামাজ।
- দোয়া:
- ক্ষমা ও অন্যান্য বর-দোয়া।
- জিকির ও তাসবিহ:
- আল্লাহর নাম স্মরণ।
- সদকা:
- গরিব-দুঃখীদের সাহায্য করা।
উল্লেখ্য:
- শবে বরাতের রাতে বিশেষ কোনো আমলের নির্দেশ নেই।
- উপরে উল্লেখিত আমলগুলো সহীহ হাদিসের ভিত্তিতে করা উচিত।
- বিদআত ও কুসংস্কার থেকে সাবধান থাকা জরুরি।
শবে বরাত সম্পর্কে হাদিস
- হজরত মু'আয ইবনে জাবাল (রাঃ) থেকে বর্ণিত:
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন: "নিশ্চয়ই আল্লাহ তা'আলা অর্ধ শাবানের রাতে তাঁর সৃষ্টির প্রতি দৃষ্টিপাত করেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষপোষণকারী ব্যতীত সকলকে ক্ষমা করে দেন।" (তিরমিযী: ৩৫১৩, ইবনে মাজাহ: ১৩৯০)
- হজরত আবু মূসা আশ'আরী (রাঃ) থেকে বর্ণিত:
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন: "নিশ্চয়ই আল্লাহ তা'আলা অর্ধ শাবানের রাতে তাঁর সৃষ্টির প্রতি দৃষ্টিপাত করেন এবং তাদেরকে ক্ষমা করে দেন যারা ক্ষমা চায়, এবং তিনি রহমত দান করেন যারা রহমত চায়, এবং তিনি বিদ্বেষপোষণকারীদেরকে তাদের বিদ্বেষের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন।" (তিরমিযী: ৩৫১২)
মধ্য শাবানের রাত্রিতে ভাগ্য লিখন:
- হজরত আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত:
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন: "নিশ্চয়ই বছরের সকল বিষয় অর্ধ শাবানের রাতে লিখিত হয়।" (সুনানে আন-নাসাঈ: ৩৯০৪)
শবে বরাতের আমল:
- নফল নামাজ: এই রাতে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) দীর্ঘক্ষণ নামাজ পড়তেন। (সাহিহ মুসলিম: ১১৬৭)
- কোরআন তেলাওয়াত: এই রাতে কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত অনেক বেশি।
- দু'আ ও ইস্তেগফার: এই রাতে বেশি বেশি দু'আ ও ইস্তেগফার করা উচিত।
- সদকা: এই রাতে সদকা করার ফজিলত অনেক বেশি।
কিছু বিষয় মনে রাখা:
- শবে বরাতের রাতে কোন বিশেষ নামাজ বা ইবাদত নেই।
- এই রাতে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) যেভাবে ইবাদত করতেন সেভাবে আমাদের ইবাদত করা উচিত।
- মিথ্যা ও ভিত্তিহীন কথা থেকে বিরত থাকা।
- শবে বরাতের রাতকে কেন্দ্র করে যেসব কুসংস্কার প্রচলিত আছে সেগুলো থেকে দূরে থাকা।
উল্লেখ্য: শবে বরাতের ফজিলত সম্পর্কে আরও অনেক হাদিস রয়েছে। এখানে কয়েকটি হাদিস উল্লেখ করা হলো।
তথ্যসূত্র:
- সহীহ মুসলিম
- সুনানে আন-নাসাঈ
- তিরমিযী
- ইবনে মাজাহ
লুব্রিকেন্ট জেল কিনতে
এখনই
ক্লিক করুন
ম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই
ক্লিক করুন
দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI
SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন