শবে বরাতের রোজা । শবে বরাত মুসলিমদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ রাত। এ রাতে আল্লাহ তায়ালা তার অগণিত বান্দাকে ক্ষমা করে থাকেন।
আরো দেখুনঃ ২
পিস চামড়ার বেল্ট ৬০০ টাকা কিনতে এখনই ক্লিক
করুন
আরো দেখুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই ক্লিক
করুন
শবে বরাতের রোজা
শবে বরাতের রোজা রাখার ফজিলত:
- হাদিসে বর্ণিত: রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, "যখন শাবান মাসের মধ্যরাত আসে তখন তোমরা রাতে ইবাদত করো এবং দিনে রোজা রাখো।" (সুনানে ইবনে মাজাহ)
- গুনাহ মাফের কারণ: শবে বরাতের রোজা রাখার মাধ্যমে আল্লাহর কাছে ক্ষমা লাভের আশা করা যায়।
- আল্লাহর রহমত লাভ: এ রোজা রাখার মাধ্যমে আল্লাহর অশেষ রহমত লাভের আশা করা যায়।
- পূর্ববর্তী ও পরবর্তী রোজার সাথে: শবে বরাতের রোজার সাথে পূর্ববর্তী ও পরবর্তী দিনের রোজা রাখলে তিনটি রোজার ফজিলত লাভ করা যাবে।
শবে বরাতের রোজা কতটি রাখা উত্তম:
- শুধুমাত্র শবে বরাতের রাতে: শুধুমাত্র শবে বরাতের রাতে (১৪ই শাবান দিবাগত রাত) রোজা রাখা উত্তম।
- তিন দিন: শবে বরাতের পূর্ববর্তী (১৩ই শাবান) ও পরবর্তী (১৫ই শাবান) দিনের সাথে মিলিয়ে তিন দিন রোজা রাখা আরও উত্তম।
- আরবি মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ: প্রতি মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ রোজা রাখা 'আইয়ামে বিজ' নামে পরিচিত। হাদিসে এ রোজার ফজিলত বর্ণিত হয়েছে।
- শাবান মাসে বেশি বেশি রোজা: রাসুলুল্লাহ (সাঃ) শাবান মাসে বেশি বেশি রোজা রাখতেন।
শবে বরাতের রোজা রাখার নিয়ম:
- সাধারণ রোজার নিয়ম অনুযায়ী: শবে বরাতের রোজা সাধারণ রোজার নিয়ম অনুযায়ী রাখতে হবে।
- নিয়ত: রোজা রাখার পূর্বে রাতের শেষভাগে নিয়ত করতে হবে।
- সেহরি: ভোরের আলো ফোটার পূর্বে সেহরি খাওয়া উত্তম।
- ইফতার: সূর্যাস্তের পর ইফতার করতে হবে।
শবে বরাতের রোজা রাখার ক্ষেত্রে সতর্কতা:
- যারা রোজা রাখতে অক্ষম: যারা অসুস্থ, বৃদ্ধ, দুর্বল, গর্ভবতী বা স্তন্যদানকারী, তাদের উপর রোজা রাখার কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।
- কাফফারা: যদি কেউ শরীয়তের কোনো বাধ্যবাধকতা ছাড়া রোজা না রাখে, তাহলে তার উপর কাফফারা ওয়াজিব হবে।
শবে বরাতের রোজা রাখার পাশাপাশি:
আরো পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই
ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI
SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে
মেয়েদের ইসলামিক নাম
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন