নবীজির ৯৯ টি নাম
নবীজির 99 টি নাম
মূল নাম:
- মুহাম্মদ: "প্রশংসিত"
- আহমদ: "অধিক প্রশংসিত"
পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে এখনই
ক্লিক
করুন
উপনাম:
- আবুল কাসিম: "কাসিমের পিতা"
কুরআনে উল্লেখিত নাম:
- শাহিদ: "সাক্ষ্যদাতা"
- মুবাশশির: "সুসংবাদদাতা"
- নাজির: "সতর্ককারী"
- দায়ি ইলাল্লাহ: "আল্লাহর দিকে আহ্বানকারী"
- সিরাজুম মুনিরা: "প্রোজ্জ্বল বাতি"
- মুজাক্কির: "যিনি আল্লাহর কথা স্মরণ করিয়ে দেন"
- রাসুল: "প্রেরিত পুরুষ"
- রাউফুর রহিম: "কোমল হৃদয়ের অধিকারী ও দয়াশীল"
- রাহমাতুল-লিল-আলামিন: "জগদ্বাসীর জন্য রহমত"
- ফাতিহ: "বিজয়ী"
- খাতিম: "শেষ নবী"
- নূর: "আলো"
- হুদা: "পথপ্রদর্শক"
- বশির: "সুসংবাদদাতা"
- নذীর: "সতর্ককারী"
- মুহাইমিন: "বিশ্বাসী"
- মুতাক্কি: "ঈশ্বরভীরু"
- কাফি: "পর্যাপ্ত"
- ওয়াদুদ: "প্রেমিক"
- মাজিদ: "মহিমান্বিত"
- বাসিত: "বিস্তারকারী"
- হাকিম: "জ্ঞানী"
- আদল: "ন্যায়বিচারকারী"
- কাহহার: "জয়ী"
- মুতাকabbir: "মহান"
- খালিক: "স্রষ্টা"
- বারি: "পালনকর্তা"
- মুসাওয়ির: "চিত্রশিল্পী"
- গফফার: "ক্ষমাশীল"
- রাহিম: "দয়ালু"
- মালিকুল মুলক: "সমস্ত রাজ্যের মালিক"
- জালিলাল জালালি: "মহিমা ও প্রতাপের অধিকারী"
- মুকাদ্দিম: "অগ্রগামী"
- মুআখ্খির: "পিছিয়ে দেওয়া"
- আউয়াল: "প্রথম"
- আখির: "শেষ"
- যাহির: "প্রকাশ"
- বাতিন: "অন্তর্নিহিত"
- ওয়ালি: "বন্ধু"
- মুতালি: "জ্ঞানী"
- বারিউ: "সৃষ্টিকর্তা"
- রশিদ: "সঠিক পথপ্রদর্শক"
- সাবুর: "ধৈর্যশীল"
অন্যান্য নাম:
- আশরাফ: "সর্বশ্রেষ্ঠ"
- আমিন: "বিশ্বাসযোগ্য"
- হাবীবুল্লাহ: "আল্লাহর প্রিয়"
- সayyidul mursalin: "নবীদের সরদার"
- ইমামুল মুত্তাকিন: "ঈশ্বরভীরুদের নেতা"
- শাফি: "পরিত্রাণকারী"
- মুজিব: "প্রার্থনা কবুলকারী"
- নাসির: "সাহায্যকারী"
পড়ুনঃম্যাজিক
কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI
SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম
নবীজির প্রিয় সাহাবীদের নাম
নবীজির প্রিয় সাহাবীদের নাম নির্দিষ্ট করে বলা কঠিন কারণ তিনি সকল সাহাবীদের সমানভাবে ভালোবাসতেন। তবে, কিছু সাহাবী ছিলেন যারা নবীজির সাথে বিশেষ সম্পর্ক ভাগ করে নিতেন।
চার খলিফা:
- আবু বকর (রা.): নবীজির সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং প্রথম খলিফা। তিনি ছিলেন একজন ধার্মিক, ন্যায়পরায়ণ এবং সাহসী ব্যক্তি।
- উমর (রা.): দ্বিতীয় খলিফা। তিনি ছিলেন একজন দৃঢ়চেতা, ন্যায়পরায়ণ এবং জ্ঞানী ব্যক্তি। ইসলামের দ্রুত বিস্তারে তার অবদান অনস্বীকার্য।
- উসমান (রা.): তৃতীয় খলিফা। তিনি ছিলেন একজন দানশীল এবং ন্যায়পরায়ণ ব্যক্তি। তিনি পবিত্র কুরআনের প্রথম সংকলন করার ব্যবস্থা করেন।
- আলী (রা.): চতুর্থ খলিফা এবং নবীজির জামাতা। তিনি ছিলেন একজন জ্ঞানী, সাহসী এবং ন্যায়পরায়ণ ব্যক্তি।
জান্নাতের সুসংবাদ প্রাপ্ত দশজন সাহাবী:
- আবু বকর (রা.)
- উমর (রা.)
- উসমান (রা.)
- আলী (রা.)
- তালহা (রা.): তিনি ছিলেন একজন সাহসী, ন্যায়পরায়ণ এবং দানশীল ব্যক্তি।
- যুবাইর (রা.): তিনি ছিলেন একজন সাহসী, ন্যায়পরায়ণ এবং জ্ঞানী ব্যক্তি।
- আবদুর রহমান ইবন আউফ (রা.): তিনি ছিলেন একজন ধনী ব্যক্তি, যিনি তার সম্পদ দান করতে ভালোবাসতেন।
- সাদ ইবন ওয়াক্কাস (রা.): তিনি ছিলেন একজন সাহসী, ন্যায়পরায়ণ এবং জ্ঞানী ব্যক্তি।
- সাঈদ ইবন যায়িদ (রা.): তিনি ছিলেন একজন ধার্মিক, ন্যায়পরায়ণ এবং জ্ঞানী ব্যক্তি।
- আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ (রা.): তিনি ছিলেন একজন সাহসী, ন্যায়পরায়ণ এবং জ্ঞানী ব্যক্তি।
অন্যান্য বিখ্যাত সাহাবী:
- হামজা (রা.): নবীজির চাচা এবং "ইসলামের সিংহ" নামে পরিচিত। তিনি ছিলেন একজন সাহসী এবং পরাক্রমশালী ব্যক্তি।
- জাফর (রা.): তিনি ছিলেন একজন ধার্মিক, ন্যায়পরায়ণ এবং জ্ঞানী ব্যক্তি। তিনি "শহীদদের সর্দার" নামে পরিচিত।
- আবু দারদা (রা.): তিনি ছিলেন একজন ধার্মিক, ন্যায়পরায়ণ এবং জ্ঞানী ব্যক্তি। তিনি "কুরআনের জ্ঞানী" নামে পরিচিত।
- আবু হুরায়রা (রা.): তিনি ছিলেন নবীজির সবচেয়ে বেশি হাদিস বর্ণনাকারী সাহাবী।
- আব্দুল্লাহ ইবন মাসউদ (রা.): তিনি ছিলেন একজন ধার্মিক, ন্যায়পরায়ণ এবং জ্ঞানী ব্যক্তি। তিনি "কুরআনের তাফসীরকারী" নামে পরিচিত।
- আব্দুল্লাহ ইবন আব্বাস (রা.): তিনি ছিলেন একজন ধার্মিক, ন্যায়পরায়ণ এবং জ্ঞানী ব্যক্তি। তিনি "কুরআনের ভাষ্যকার" নামে পরিচিত।
- আয়েশা (রা.)
- ফাতিমা (রা.)
এই তালিকা ছাড়াও, আরও অনেক সাহাবী ছিলেন যারা নবীজির প্রিয় ছিলেন। নবীজির প্রতি তাদের ভালোবাসা এবং আনুগত্যের কারণে তারা ইসলামের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন