১০টি মাছের নাম বাংলা ।
১০টি মাছের নাম (বাংলা):
মিঠাপানির মাছ:
- রুই: বাংলাদেশের জাতীয় মাছ, সুস্বাদু এবং বাজারে সহজলভ্য।
- কাতলা: বড় আকারের মাছ, রুই ও মৃগেলের সাথে "বড় তিন" মাছের অন্তর্ভুক্ত।
- মৃগেল: সাদা মাংসের জন্য পরিচিত, স্বাদেও ভালো।
- বোয়াল: সুস্বাদু মাছ, বিভিন্ন আকারে পাওয়া যায়।
- শিং: ছোট আকারের মাছ, ঝাল ঝোলের জন্য বিখ্যাত।
- তেলাপিয়া: দ্রুত বর্ধনশীল মাছ, চাষে জনপ্রিয়।
- গাইরকাটা: স্বাদে অনন্য, বিশেষ করে পোড়া ভাজা করে খাওয়া হয়।
- চিংড়ি: বিভিন্ন আকার ও প্রজাতির চিংড়ি পাওয়া যায়, সকলেই সুস্বাদু।
- মাগুর: কাঁটা কম, স্বাদে ভালো, ঝোল ও ভাজা দুটোতেই চলে।
- বাইম: লম্বাটে আকারের মাছ, স্বাদে অনন্য, বিশেষ করে পোড়া ভাজা করে খাওয়া হয়।
সামুদ্রিক মাছ:
- ইলিশ: বাঙালির প্রিয় মাছ, সুস্বাদু ও পুষ্টিকর।
- রুপচাঁদা: পাতলা চ্যাপ্টা মাছ, ঝোল ও ভাজা দুটোতেই চলে।
- চিটা: সাদা মাংসের মাছ, স্বাদে ভালো।
- পমফ্রেট: চ্যাপ্টা আকারের মাছ, ঝোল ও ভাজা দুটোতেই চলে।
- বেটি: ছোট আকারের মাছ, ঝাল ঝোলের জন্য বিখ্যাত।
- শুঁটি: লবণাক্ত করে শুকিয়ে সংরক্ষণ করা হয়, বিভিন্ন খাবারে ব্যবহার করা হয়।
এই তালিকাটি সম্পূর্ণ নয়, বাংলাদেশে আরও অনেক সুস্বাদু মাছ রয়েছে। আপনার পছন্দ অনুযায়ী আরও নাম যোগ করতে পারেন।
১০টি মাছের নাম (বাংলা):
মিঠাপানির মাছ:
- রুই: বাংলাদেশের জাতীয় মাছ, স্বাদে অতুলনীয়।
- কাতলা: বড় আকারের মাছ, পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ।
- বোয়াল: সুস্বাদু মাছ, ঝোল
- শিং: চ্যাপ্টা মাছ, ঝোল
- তেলাপিয়া: দ্রুত বর্ধনশীল মাছ, চাহিদা বেশি।
সামুদ্রিক মাছ:
- ইলিশ: সবচেয়ে জনপ্রিয় সামুদ্রিক মাছ, স্বাদে অতুলনীয়।
- চিংড়ি: ছোট আকারের মাছ, বিভিন্ন রকমের খাবারে ব্যবহৃত হয়।
- রুপচাঁদা: চ্যাপ্টা মাছ, ঝোল
- বাইম: লম্বাটে মাছ, ঝোল
- পমফ্রেট: গোলাকার মাছ, ঝোল
এই তালিকা ছাড়াও আরও অনেক সুস্বাদু মাছ রয়েছে বাংলাদেশে।
আপনার কি কোন নির্দিষ্ট ধরণের মাছের নাম জানতে হয়েছে?
বিঃদ্রঃ
- এই তালিকায় শুধুমাত্র জনপ্রিয় কিছু মাছের নাম দেওয়া হয়েছে।
- আঞ্চলিক ভেদে মাছের নাম আলাদা হতে পারে।
বাংলাদেশের বিখ্যাত মাছ:
মিঠাপানির মাছ:
রুই:বাংলাদেশের জাতীয় মাছ, রুই বড় আকারের এবং সাদা, মিষ্টি স্বাদের জন্য পরিচিত। এটি বিভিন্ন রকমের রান্নায় ব্যবহার করা হয়, যার মধ্যে রয়েছে ঝোল, ভাজা, এবং পোড়া। রুই মাছ পুষ্টিতে সমৃদ্ধ, এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ভিটামিন রয়েছে।
কাতলা:রুই এবং মৃগেলের সাথে "বড় তিন" মাছের অন্তর্ভুক্ত, কাতলাও বড় আকারের এবং সাদা, মিষ্টি স্বাদের। এটি ঝোল, ভাজা, এবং বাটিতে রান্না করার জন্য জনপ্রিয়। কাতলা মাছেও প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ভিটামিন থাকে।
মৃগেল:মৃগেল মাছ মাঝারি আকারের এবং সাদা, মিষ্টি স্বাদের। এটি ঝোল, ভাজা, এবং তরকারির সাথে রান্না করা হয়। মৃগেল মাছেও প্রোটিন, ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ভিটামিনের ভালো উৎস।
বোয়াল:বোয়াল মাছ মাঝারি আকারের এবং সাদা, মিষ্টি স্বাদের। এটি ঝোল, ভাজা, এবং তরকারির সাথে রান্না করা হয়। বোয়াল মাছে প্রোটিন, ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ভিটামিনের পাশাপাশি ক্যালসিয়ামও প্রচুর পরিমাণে থাকে।
শিং:শিং মাছ ছোট আকারের এবং পাতলা, চ্যাপ্টা শরীরের। এটি ঝাল ঝোল, ভাজা, এবং শুঁটকি তৈরির জন্য ব্যবহৃত হয়। শিং মাছে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিনের ভালো উৎস।
তেলাপিয়া:তেলাপিয়া মাছ দ্রুত বর্ধনশীল এবং চাষে জনপ্রিয়। এটি সাদা, মিষ্টি স্বাদের এবং ঝোল, ভাজা, এবং বার্গার তৈরির জন্য ব্যবহৃত হয়। তেলাপিয়া মাছে প্রোটিন, ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ভিটামিনের ভালো উৎস।
গাইরকাটা: গাইরকাটা মাছ মাঝারি আকারের এবং সাদা, মিষ্টি স্বাদের। এটি ঝাল ঝোল, ভাজা, এবং শুঁটকি তৈরির জন্য ব্যবহৃত হয়। গাইরকাটা মাছে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিনের ভালো উৎস।
চিংড়ি: বাংলাদেশে বিভিন্ন আকার ও প্রজাতির চিংড়ি পাওয়া যায়। সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রজাতির মধ্যে রয়েছে গলদা চিংড়ি, বাঘা চিংড়ি এবং পানি চিংড়ি। চিংড়ি ঝোল, ভাজা, करी, এবং স্যুপে ব্যবহার করা হয়। চিংড়ি প্রোটিন, ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড
বাংলাদেশের বিখ্যাত মাছ:
মিঠাপানির মাছ:
-
রুই: বাংলাদেশের জাতীয় মাছ, রুই মাছের খ্যাতি দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। রুই মাছের স্বাদ অতুলনীয়, তাই এটি বিভিন্ন রকমের পদ তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। রুই মাছের ঝোল, ভুনা, ভাজা, পোড়া, তেঁতুল মাছ - সবই অসাধারণ।
-
কাতলা: রুই ও মৃগেলের সাথে "বড় তিন" মাছের অন্তর্ভুক্ত কাতলা মাছ আকারে বড় হয় এবং সাদা মাংসের জন্য পরিচিত। কাতলা মাছের ঝোল, ভুনা, ভাজা, বাটি মাছ - সবই জনপ্রিয়।
-
মৃগেল: মৃগেল মাছও "বড় তিন" মাছের অন্তর্ভুক্ত এবং সাদা মাংসের জন্য বিখ্যাত। মৃগেল মাছের ঝোল, ভুনা, ভাজা, বাটি মাছ তৈরি করা হয়।
-
বোয়াল: সুস্বাদু বোয়াল মাছ বিভিন্ন আকারে পাওয়া যায়। বোয়াল মাছের ঝোল, ভুনা, ভাজা, পোড়া - সবই অসাধারণ।
-
শিং: ছোট আকারের শিং মাছ ঝাল ঝোলের জন্য বিখ্যাত। তবে শিং মাছের ভুনা ও ভাজাও সুস্বাদু।
-
তেলাপিয়া: দ্রুত বর্ধনশীল তেলাপিয়া মাছ চাষে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। তেলাপিয়ার ঝোল, ভুনা, ভাজা, পোড়া - সবই জনপ্রিয়।
-
গাইরকাটা: স্বাদে অনন্য গাইরকাটা মাছ বিশেষ করে পোড়া ভাজা করে খাওয়া হয়। গাইরকাটা মাছের ঝোলও তৈরি করা হয়।
-
চিংড়ি: বিভিন্ন আকার ও প্রজাতির চিংড়ি পাওয়া যায় এবং সকলেই সুস্বাদু। চিংড়ি দিয়ে ঝোল, ভুনা, ভাজা, পোড়া, নানা রকমের মালাইকারি - সবই তৈরি করা হয়।
-
মাগুর: কাঁটা কম মাগুর মাছের স্বাদে ভালো। মাগুর মাছের ঝোল ও ভাজা দুটোই জনপ্রিয়।
-
বাইম: লম্বাটে আকারের বাইম মাছের স্বাদ অনন্য। বাইম মাছ বিশেষ করে পোড়া ভাজা করে খাওয়া হয়। বাইম মাছের ঝোলও তৈরি করা হয়।
সামুদ্রিক মাছ:
-
ইলিশ: বাঙালির প্রিয় মাছ ইলিশ সুস্বাদু ও পুষ্টিকর। ইলিশ মাছের ইলিশ ভুনা, ইলিশ মাছের ঝোল, ইলিশ মাছের তেঁতুল মাছ - সবই অসাধারণ।
-
রুপচাঁদা: পাতলা চ্যাপ্টা রুপচাঁদা মাছ ঝোল ও ভাজা দুটোতেই চলে। রুপচাঁদা মাছের তেঁতুল মাছও জনপ্রিয়।
-
চিটা: সাদা মাংসের চিটা মাছের স্বাদে ভালো। চিটা মাছের ঝোল, ভুনা, ভাজা - সবই তৈরি করা হয়।
-
পমফ্রেট: চ্যাপ্টা আকারের পমফ্রেট মাছ
পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে
এখনই ক্লিক করুন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন