ছবি সহ মাছের নাম । বাংলাদেশের কিছু বিখ্যাত মাছের নাম এবং ছবি:
মিঠা পানির মাছ:
- ইলিশ:বাংলাদেশের জাতীয় মাছ হিসেবে পরিচিত ইলিশ সকলের কাছেই অতি পরিচিত।
- রুই:মিষ্টি পানির অন্যতম জনপ্রিয় মাছ হল রুই। এটি স্বাদু ও পুষ্টিকর।
- কাতলা:বড় আকারের মাছ কাতলা সুস্বাদু ও পুষ্টিকর।
- মৃগেল:মিষ্টি পানির বড় আকারের মাছের মধ্যে মৃগেলও অন্যতম।
- বোয়াল:সাদা রঙের মাংসের জন্য বিখ্যাত বোয়াল মাছ সুস্বাদু ও পুষ্টিকর।
- চিতল:মিষ্টি পানির শিকারী মাছ চিতল খুবই সুস্বাদু।
- মাগুর:বাংলাদেশের প্রায় সকল জলাশয়ে পাওয়া যায় মাগুর মাছ।
- তেলাপিয়া:দ্রুত বর্ধনশীল মাছ তেলাপিয়া বাজারে সহজলভ্য।
- কই:মিষ্টি পানির ছোট আকারের মাছ কই সুস্বাদু ও পুষ্টিকর।
সামুদ্রিক মাছ:
- রুপচাঁদা:সাদা রঙের মাংস ও পাতলা কাঁটার জন্য রুপচাঁদা মাছ খুবই জনপ্রিয়।
- শিং মাছ:চ্যাপ্টা আকারের শিং মাছ সুস্বাদু ও পুষ্টিকর।
- পাবদা:সামুদ্রিক বড় আকারের মাছ পাবদা খুবই সুস্বাদু।
- চিংড়ি:বিভিন্ন আকারের চিংড়ি বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় খাবার।
- পুঁটি:ছোট আকারের সামুদ্রিক মাছ পুঁটি শুঁটকি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
- বাইম:লম্বাটে আকারের বাইম মাছ সুস্বাদু ও পুষ্টিকর।
এছাড়াও আরও অনেক রকমের মাছ বাংলাদেশের নদী, খাল, বিল, হাওর, সমুদ্রে পাওয়া যায়।
দ্রষ্টব্য: উপরে উল্লেখিত মাছগুলো ছাড়াও বাংলাদেশে আরও অনেক রকমের মাছ পাওয়া যায়।
পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই
ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI
SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন
বাংলাদেশের বিখ্যাত মাছ: বিস্তারিত আলোচনা
ভূমিকা:
মাছে ভাতে বাঙালি, এই প্রবাদটি বাংলাদেশের মানুষের মাছের প্রতি ভালোবাসার প্রমাণ। নদী, খাল, বিল, হাওর ও সমুদ্রে পরিপূর্ণ বাংলাদেশে প্রায় ৩০০০ প্রজাতির মাছ পাওয়া যায়।
মিষ্টি পানির মাছ:
- বড় মাছ: রুই, কাতলা, মৃগেল, বোয়াল, চিতল, বাঁশকুড়ি, গুঁড়ামাছ, শোল,
- মাঝারি মাছ: তেলাপিয়া, মাগুর, কই, শিং, টেংরা, বাইম,
- ছোট মাছ: চিংড়ি, পুঁটি, মিষ্টি কই, কাচকি, গবেশ, বোয়ালা,
সামুদ্রিক মাছ:
- বড় মাছ: রুপচাঁদা, পাবদা, ইলিশ, বাইম, শিং,
- মাঝারি মাছ: চিংড়ি, ফিশ, কই, কাঁকড়া,
- ছোট মাছ: পুঁটি, চিপি, লইটে মাছ,
অন্যান্য:
- ঝিনুক: ঝিনুক, শামুক, কাঁকড়া,
মাছের গুরুত্ব:
- খাদ্য: বাংলাদেশের মানুষের প্রধান প্রোটিন উৎস হল মাছ।
- অর্থনীতি: মাছ ধরা ও বাজারজাতকরণ একটি বড় শিল্প।
- জীববৈচিত্র্য: মাছ জলাশয়ের জীববৈচিত্র্যের গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
আঞ্চলিক বৈচিত্র্য:
- ভৌগোলিক অবস্থানের ভিত্তিতে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন ধরণের মাছ পাওয়া যায়।
- উদাহরণস্বরূপ, উত্তরবঙ্গের নদীতে বড় আকারের মাছ যেমন রুই, কাতলা, মৃগেল বেশি পাওয়া যায়।
- দক্ষিণাঞ্চলে সমুদ্রের মাছ যেমন ইলিশ, রুপচাঁদা, পাবদা বেশি পাওয়া যায়।
সংরক্ষণ:
- অতিরিক্ত মাছ ধরা, দূষণ, আবাসস্থল ধ্বংসের কারণে অনেক মাছের প্রজাতি বিলুপ্তির ঝুঁকিতে রয়েছে।
- মাছের প্রজনন ও বৃদ্ধির জন্য অনুকূল পরিবেশ রক্ষা করা জরুরি।
উপসংহার:
বাংলাদেশের মাছ সম্পদ অতুলনীয়। টেকসই ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে এই সম্পদ রক্ষা করা আমাদের দায়িত্ব।
পড়ুনঃ
মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে
এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ
খ দিয়ে ছেলেদের নাম / খ দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন