কবর কবিতা কত লাইন । "কবর" কবিতাটি পল্লীকবি জসীমউদ্দীন রচিত একটি বিখ্যাত বাংলা কবিতা। এই কবিতায় মোট ১১৮টি পংক্তি রয়েছে।
আরো
পড়ুনঃ লম্বা
হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
কবর কবিতা কত লাইন
কিছু অতিরিক্ত তথ্য:
- ছন্দ: এই কবিতা ষান্মাত্রিক মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত।
- প্রকাশ: কবিতাটি প্রথম প্রকাশিত হয় "কল্লোল" পত্রিকার ১৩৩২ বঙ্গাব্দের শ্রাবণ সংখ্যায়।
- বিষয়বস্তু: কবিতায় মৃত্যু, বিচ্ছেদ, জীবনের অস্থায়িত্ব এবং মানবিক ভাবনাগুলোকে খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
আপনি যদি এই কবিতা সম্পর্কে আরো জানতে চান, তাহলে আমাকে জানাতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ
পাছা বা নিতম্বের মেদ
কমানোর ঔষধ কিনতে - এখনই কিনুন
আপনি কি এই কবিতাটি পড়েছেন?
জসীমউদ্দীনের অমর কবিতা "কবর" – একটি বিস্তারিত বিশ্লেষণ
পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের রচিত "কবর" কবিতা বাংলা সাহিত্যের অন্যতম সেরা কবিতা হিসেবে স্বীকৃত। মাত্র ১১৮টি পংক্তির এই কবিতায় কবি মৃত্যু, বিচ্ছেদ, জীবনের অস্থায়িত্ব এবং মানবিক ভাবনাগুলোকে এমন স্পর্শকাতরভাবে তুলে ধরেছেন যে, পাঠকের হৃদয় স্পর্শ না করে পারে না।
কবিতার মূল বিষয়বস্তু
- মৃত্যু এবং অস্থায়িত্ব: কবিতার মূল কেন্দ্রবিন্দু হল মৃত্যু। কবি তার দাদীর মৃত্যুর মাধ্যমে জীবনের অস্থায়িত্বের কথা তুলে ধরেছেন। একটি শিশু হিসেবে দাদীর প্রতি তার অগাধ ভালোবাসা এবং তার মৃত্যুর পর তাঁর অনুভূতিগুলোকে কবিতায় অত্যন্ত স্পষ্টভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।
- বিচ্ছেদের বেদনা: দাদীর মৃত্যুর ফলে কবি যে বিচ্ছেদের বেদনা অনুভব করেছেন, তা কবিতার প্রতিটি পংক্তিতে প্রতিফলিত হয়েছে। এই বিচ্ছেদ কেবল ব্যক্তিগত নয়, বরং মানব জীবনের একটি সর্বজনীন সত্য। আরো
পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন
- জীবনের অর্থ: কবিতাটি জীবনের অর্থ সম্পর্কেও প্রশ্ন তুলেছে। মৃত্যুর মুখোমুখি হয়ে কবি জীবনের মূল্য এবং মানুষের পারস্পরিক সম্পর্কের গুরুত্ব সম্পর্কে চিন্তা করেছেন।
- প্রকৃতি এবং মানুষ: কবিতায় প্রকৃতি এবং মানুষের মধ্যকার সম্পর্ককেও তুলে ধরা হয়েছে। দাদীর কবরের পাশে বসে কবি প্রকৃতির বিভিন্ন দৃশ্যের সাথে মিশে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন।
কবিতার ভাষা ও শৈলী
- সরল ও স্পর্শকাতর ভাষা: কবিতার ভাষা অত্যন্ত সরল ও স্পর্শকাতর। কবি তার অনুভূতিগুলোকে সহজ সরল ভাষায় প্রকাশ করেছেন, যা পাঠকের মনে গভীর ছাপ রাখে।
- চিত্রকল্প: কবিতায় বিভিন্ন চিত্রকল্পের ব্যবহার করা হয়েছে। এই চিত্রকল্পগুলো পাঠকের মনে একটি জীবন্ত চিত্র তৈরি করে।
- ছন্দ: কবিতাটি ষান্মাত্রিক মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত। এই ছন্দ কবিতাকে একটি সুন্দর সুরের মতো করে তুলেছে।
আরো পড়ুনঃ
মেয়েদের স্তন - দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন
কবিতার গুরুত্ব
"কবর" কবিতা বাংলা সাহিত্যের একটি মূল্যবান অবদান। এই কবিতা শুধুমাত্র মৃত্যু এবং বিচ্ছেদের কথা বলে না, বরং জীবনের গভীর সত্যগুলোকেও তুলে ধরে। কবিতাটি পাঠককে নিজের জীবন এবং মৃত্যু সম্পর্কে চিন্তা করতে বাধ্য করে।
জসীমউদ্দীনের অমর কবিতা "কবর" – একটি বিস্তারিত বিশ্লেষণ
পল্লীকবি জসীমউদ্দীনের অন্যতম প্রিয় এবং জনপ্রিয় কবিতা হল "কবর"। এই কবিতাটি মাত্র ১১৮টি পংক্তিতে জীবন, মৃত্যু, বিচ্ছেদ, স্মৃতি এবং মানবিক ভাবনাগুলোকে এমন স্পর্শকাতরভাবে তুলে ধরেছে যে, পাঠকের হৃদয় কাঁপিয়ে ওঠে।
কবিতার মূল বিষয়বস্তু:
- মৃত্যু ও অস্থায়িত্ব: কবি নিজের দাদীর মৃত্যুর মাধ্যমে জীবনের অস্থায়িত্ব এবং মৃত্যুর অনিবার্যতা তুলে ধরেছেন। কবরকে তিনি শুধু একটি শারীরিক কবর হিসেবেই দেখেননি, বরং জীবনের সকল সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্না, স্মৃতি সবকিছুরই এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে দেখেছেন।
- স্মৃতি ও বিচ্ছেদ: কবিতাটিতে দাদীর স্মৃতি জাগিয়ে তুলে কবি নিজের বিচ্ছেদের বেদনা প্রকাশ করেছেন। দাদীর সঙ্গে কাটিয়ে দেওয়া সুন্দর সময়গুলোর স্মৃতি তাকে কষ্ট দেয়।
- মানবিক মূল্যবোধ: কবিতাটিতে মানবিক মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটে। কবি দাদীর প্রতি তার অগাধ ভালোবাসা, শ্রদ্ধা এবং বিচ্ছেদের বেদনা প্রকাশ করে মানবিক সম্পর্কের গভীরতা তুলে ধরেছেন।
আরো পড়ুনঃ
২০ মিনিট সেক্স করার মেজিক কনডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
কবিতার ভাষা ও শৈলী:
- সরল ও স্পর্শকাতর ভাষা: কবিতাটিতে কবি খুবই সরল ও স্পর্শকাতর ভাষা ব্যবহার করেছেন। তার ভাষা এতটাই সহজ যে, সাধারণ মানুষও সহজেই বুঝতে পারে।
- ছন্দ ও আবেগ: কবিতাটি ষান্মাত্রিক মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত। এই ছন্দ এবং কবির আবেগপূর্ণ ভাষা মিলে কবিতাটিকে আরো সুন্দর ও মনোমুগ্ধকর করে তুলেছে।
কবিতার গুরুত্ব:
- বাংলা সাহিত্যে অবদান: "কবর" কবিতা বাংলা সাহিত্যের এক অনন্য রত্ন। এই কবিতাটি বাংলা কবিতায় মৃত্যু এবং বিচ্ছেদের বিষয়টিকে নতুন দিগন্তে নিয়ে গেছে।
- মানবিক মূল্যবোধের প্রতিফলন: কবিতাটি মানবিক মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটিয়েছে। এটি পাঠককে জীবন, মৃত্যু এবং মানবিক সম্পর্ক সম্পর্কে গভীরভাবে চিন্তা করতে বাধ্য করে।
উদাহরণ:
তিরিশ বছর ভিজায়ে রেখেছি দুই নয়নের জলে। এতটুকু তারে ঘরে এনেছিনু সোনার মতন মুখ, পুতুলের বিয়ে ভেঙে গেল বলে কেঁদে ভাসাইত বুক।
এই পংক্তিগুলোতে কবি তার দাদীর প্রতি অগাধ ভালোবাসা এবং বিচ্ছেদের বেদনা প্রকাশ করেছেন। তিনি তার দাদীর মুখকে সোনার মতন মনে করতেন এবং তার মৃত্যুতে তার বুক ফেটে যাচ্ছিল।
সারসংক্ষেপ:
"কবর" কবিতাটি শুধু একটি কবিতা নয়, এটি জীবন, মৃত্যু এবং মানবিক ভাবনাগুলোর একটি অন্তরঙ্গ চিত্র। কবির সরল ও স্পর্শকাতর ভাষা এবং ছন্দ এই কবিতাটিকে বাংলা সাহিত্যের এক অনন্য রত্ন করে তুলেছে।
আপনি কি এই কবিতাটির কোনো বিশেষ অংশ সম্পর্কে আরো জানতে চান?
উদাহরণ:
তিরিশ বছর ভিজায়ে রেখেছি দুই নয়নের জলে। এতটুকু তারে ঘরে এনেছিনু সোনার মতন মুখ, পুতুলের বিয়ে ভেঙে গেল বলে কেঁদে ভাসাইত বুক।
এই চরণগুলোতে কবি তার দাদীর প্রতি অগাধ ভালোবাসা এবং তার মৃত্যুর পর তার অনুভূতিগুলোকে স্পষ্টভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।
আপনি কি এই কবিতাটি পড়েছেন? এই কবিতা সম্পর্কে আপনার মতামত কী?
পড়ুনঃ ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন