কবর কবিতার মূলভাব । জসীম উদ্দিন রচিত 'কবর' কবিতাটি বাংলা সাহিত্যের এক অমূল্য রত্ন। এই কবিতাটিতে একজন বৃদ্ধের জীবনের শেষ প্রান্তে এসে তার অতীত স্মৃতিচারণ, প্রিয়জন হারানোর বেদনা এবং মৃত্যুচিন্তার মিশে এক অসাধারণ মনোজগতের সৃষ্টি হয়েছে।
আরো
পড়ুনঃ লম্বা
হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
কবর কবিতার মূলভাব
- জীবনের অস্থায়িত্ব এবং মৃত্যুর অনিবার্যতা: কবিতাটি জীবন ও মৃত্যুর চক্রকে তুলে ধরে। একজন বৃদ্ধ হিসেবে কবি কবরের দিকে তাকিয়ে নিজের এবং তার প্রিয়জনদের মৃত্যুকে অনুভব করেন।
- প্রিয়জন হারানোর বেদনা: কবিতায় বৃদ্ধ তার স্ত্রী, পুত্র, পুত্রবধূ এবং অন্যান্য প্রিয়জনদের কবর দেখে তাদের স্মৃতিচারণ করেন। এই স্মৃতিচারণের মধ্য দিয়ে তিনি তাদের হারানোর বেদনাকে ফুটিয়ে তোলেন।
- জীবনের সুখ-দুঃখের বর্ণনা: কবিতায় বৃদ্ধ তার জীবনের সুখ-দুঃখের বিভিন্ন ঘটনা বর্ণনা করেন। তিনি তার স্ত্রীর সঙ্গে কাটিয়ে দেওয়া সময়, পুত্রের জন্ম, পুত্রবধূর আগমন ইত্যাদি সুখের মুহূর্তগুলোর পাশাপাশি তাদের মৃত্যুর দুঃখজনক ঘটনাগুলোও বর্ণনা করেন।
- জীবনের অর্থ এবং মৃত্যুর পরের জীবন সম্পর্কে চিন্তা: কবিতার শেষ দিকে বৃদ্ধ মৃত্যুর পরের জীবন সম্পর্কে চিন্তা করে। তিনি জানতে চান, মৃত্যুর পর তার আত্মা কোথায় যাবে।
আরো পড়ুনঃ
পাছা বা নিতম্বের মেদ
কমানোর ঔষধ কিনতে - এখনই কিনুন
কবিতার বিশেষত্ব:
- আবেগের প্রকাশ: কবিতাটিতে বৃদ্ধের আবেগগুলো খুবই স্পষ্টভাবে প্রকাশিত হয়েছে। তার স্মৃতিচারণ, বেদনা, আশা, নিরাশা ইত্যাদি পাঠককে গভীরভাবে স্পর্শ করে।
- সরল ভাষা: কবিতাটি সরল ও সহজ ভাষায় লেখা হয়েছে, যা সকল শ্রেণির পাঠকের কাছে বোধগম্য।
- জীবন ও মৃত্যুর সার্বজনীন বিষয়: কবিতাটিতে উঠে আসা জীবন ও মৃত্যুর বিষয়গুলি সার্বজনীন। প্রত্যেক মানুষই একদিন মৃত্যুবরণ করবে, এই সত্যকে কবিতাটি স্মরণ করিয়ে দেয়।
সারসংক্ষেপে বলতে গেলে, 'কবর' কবিতাটি জীবন ও মৃত্যুর অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক, প্রিয়জন হারানোর বেদনা এবং মানুষের অস্তিত্বের গভীরতম প্রশ্নগুলোকে তুলে ধরেছে।
পড়ুনঃ গোপনাঙ্গ ফর্সা করার ক্রিম কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন
আপনি কি আরো বিস্তারিত জানতে চান? উদাহরণস্বরূপ, আপনি কবিতার কোনো নির্দিষ্ট অংশ সম্পর্কে জানতে চাইতে পারেন, অথবা কবিতার ভাষা ও শৈলী সম্পর্কে জানতে চাইতে পারেন।
আপনার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ!
কবর কবিতার আরও বিস্তৃত বিশ্লেষণ
জসীম উদ্দিন রচিত 'কবর' কবিতা বাংলা সাহিত্যের এক অমূল্য রত্ন হিসেবে পরিচিত। এই কবিতাটিতে একজন বৃদ্ধের মৃত্যুচিন্তা, প্রিয়জন হারানোর বেদনা এবং জীবনের অস্থায়িত্বের অনুভূতিগুলোকে খুবই স্পর্শকাতরভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
কবিতার মূল বিষয়বস্তু এবং তাৎপর্য
- মৃত্যু এবং অস্থায়িত্ব: কবিতাটির মূল কেন্দ্রবিন্দু হল মৃত্যু। বৃদ্ধ তার নিজের এবং তার প্রিয়জনদের কবর দেখে জীবনের অনিত্যতা এবং মৃত্যুর অনিবার্যতার উপলব্ধি করে। এই উপলব্ধি থেকেই তার মনে এক ধরনের নিরাশা ও শূন্যতা জাগে।
- প্রিয়জন হারানোর বেদনা: কবিতায় বৃদ্ধ তার স্ত্রী, পুত্র, পুত্রবধূ এবং অন্যান্য প্রিয়জনদের কবর দেখে তাদের স্মৃতিচারণ করে। এই স্মৃতিচারণের মধ্য দিয়ে তিনি তাদের হারানোর বেদনাকে খুবই মর্মস্পর্শীভাবে ফুটিয়ে তোলেন।
- জীবনের সুখ-দুঃখের বৈপরীত্য: কবিতায় বৃদ্ধ তার জীবনের সুখ ও দুঃখের বিভিন্ন ঘটনা বর্ণনা করেন। তিনি তার স্ত্রীর সঙ্গে কাটিয়ে দেওয়া সুখের মুহূর্তগুলো, পুত্রের জন্ম, পুত্রবধূর আগমন ইত্যাদি স্মৃতিচারণ করেন। আবার, তাদের মৃত্যুর দুঃখজনক ঘটনাগুলোও তিনি খুবই স্পষ্টভাবে বর্ণনা করেন। এই সুখ-দুঃখের বৈপরীত্য জীবনের বাস্তবতাকে তুলে ধরে।
- আত্মীয়তা ও মানবিক সম্পর্ক: কবিতাটিতে পারিবারিক বন্ধন এবং আত্মীয়তার গুরুত্বকে খুবই সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে। বৃদ্ধ তার প্রিয়জনদের জন্য যে ভালবাসা অনুভব করতেন, তা কবিতার প্রতিটি পংক্তিতে প্রতিফলিত হয়।
কবিতার ভাষা ও শৈলী
- সরল ও প্রাঞ্জল ভাষা: কবিতাটি সরল ও প্রাঞ্জল ভাষায় লেখা হয়েছে, যা সকল শ্রেণির পাঠকের কাছে বোধগম্য। কবি কোনো জটিল শব্দ বা আভিধানিক শব্দ ব্যবহার করেননি।
- আবেগের প্রকাশ: কবিতাটিতে বৃদ্ধের আবেগগুলো খুবই স্পষ্টভাবে প্রকাশিত হয়েছে। তার স্মৃতিচারণ, বেদনা, আশা, নিরাশা ইত্যাদি পাঠককে গভীরভাবে স্পর্শ করে।
- চিত্রাত্মক বর্ণনা: কবি চিত্রাত্মক ভাষার মাধ্যমে পাঠকের সামনে একটা জীবন্ত ছবি তুলে ধরেছেন। তিনি তার পরিবারের সদস্যদের, তাদের জীবনযাত্রা এবং পরিবেশকে খুবই সুন্দরভাবে বর্ণনা করেছেন।
কবিতার তাৎপর্য
'কবর' কবিতা শুধুমাত্র একজন ব্যক্তির মৃত্যুচিন্তা এবং প্রিয়জন হারানোর বেদনাকেই ফুটিয়ে তোলে না, বরং এটি জীবন ও মৃত্যুর সার্বজনীন সত্যকে তুলে ধরে। এই কবিতা আমাদেরকে মনে করিয়ে দেয় যে, জীবন অস্থায়ী এবং মৃত্যু অনিবার্য। আমাদের প্রিয়জনদের সঙ্গে কাটিয়ে দেওয়া সময়টিকে আমাদের যত্ন করে রাখতে হয়।
উদাহরণ:
- মৃত্যুচিন্তা: "আমি কি আর তোমার মতো শুয়ে থাকব?" এই পংক্তিতে বৃদ্ধ তার নিজের মৃত্যু সম্পর্কে চিন্তা করছে।
- প্রিয়জন হারানোর বেদনা: "আমি তোমার মুখ দেখতে চাই, কথা শুনতে চাই।" এই পংক্তিতে বৃদ্ধ তার স্ত্রীকে মিস করে।
- জীবনের সুখ-দুঃখ: "আমি তোমাকে বিয়ে করেছিলাম খুব ছোট বয়সে।" এই পংক্তিতে বৃদ্ধ তার স্ত্রীর সঙ্গে কাটিয়ে দেওয়া সুখের সময়গুলো স্মরণ করছে।
সারসংক্ষেপে:
'কবর' কবিতা বাংলা সাহিত্যের এক অনন্য সৃষ্টি। এই কবিতাটি জীবন, মৃত্যু, প্রেম, বেদনা, আশা এবং নিরাশা—এই সব কিছুরই একটি সুন্দর মিশ্রণ। কবির সরল ও স্পর্শকাতর ভাষা এবং চিত্রাত্মক বর্ণনা পাঠককে কবিতার মধ্যে নিজেকে খুঁজে পেতে সাহায্য করে।
আপনি কি আরও কোনো বিষয়ে জানতে চান? উদাহরণস্বরূপ, আপনি কবিতার কোনো নির্দিষ্ট চরিত্র বা ঘটনা সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চাইতে পারেন।
পড়ুনঃ ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক
করুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন