বিড়ালের উকুন দূর করার ওষুধ

 

বিড়ালের উকুন দূর করার ওষুধ

বিড়ালের উকুন দূর করার ওষুধ । বিড়ালের উকুন একটি সাধারণ সমস্যা। এটি না শুধু বিড়ালের জন্য অস্বস্তিকর, বরং অন্য পোষা প্রাণী ও মানুষের জন্যও ছড়িয়ে পড়তে পারে।

আরও পড়ুন: দীর্ঘ সময় মিলন করার ইসলামিক পদ্ধতি

বিড়ালের উকুন দূর করার ওষুধ

কেন উকুন দূর করা জরুরি?
  • অস্বস্তি: উকুন চুষে রক্ত করে এবং চামড়ায় চুলকানি সৃষ্টি করে, যা বিড়ালকে অসহ্য কষ্ট দেয়।
  • চামড়ার সংক্রমণ: কামড়ানোর ফলে চামড়ায় সংক্রমণ হতে পারে।
  • অ্যানিমিয়া: অতিরিক্ত রক্তচাপের কারণে বিড়াল অ্যানিমিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে।
  • অন্য পোষা প্রাণী ও মানুষের সংক্রমণ: উকুন অন্য পোষা প্রাণী ও মানুষের দেহে ছড়িয়ে পড়তে পারে।

উকুন দূর করার উপায়

  • ওষুধ:
    • টপিক্যাল ওষুধ: এটি সরাসরি বিড়ালের চামড়ায় লাগানো হয়। এটি উকুনকে মারে এবং নতুন উকুনের জন্ম রোধ করে।
    • খাওয়ার ওষুধ: এটি মুখ দিয়ে খাওয়ানো হয়। এটি শরীরের রক্তে মিশে গিয়ে উকুনকে মারে।
  • শ্যাম্পু: উকুননাশক শ্যাম্পু দিয়ে বিড়ালকে গোসল করানো যেতে পারে।
  • কম্ব: উকুন এবং উকুনের ডিম বের করার জন্য বিশেষ ধরনের কম্ব ব্যবহার করা হয়।
  • পরিবেশ পরিষ্কার করা: যেখানে বিড়াল থাকে সেখানে ভালো করে পরিষ্কার করা জরুরি। কারণ উকুনের ডিম বিছানা, কার্পেট ইত্যাদিতে থাকতে পারে।

কোন ওষুধ ব্যবহার করবেন?

  • ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শ: কোন ওষুধ ব্যবহার করবেন, সেটা জানতে আপনার পোষা প্রাণীর ডাক্তারের পরামর্শ নিন। কারণ বিড়ালের বয়স, ওজন এবং স্বাস্থ্যের উপর নির্ভর করে ওষুধের ধরন নির্ধারণ করা হয়।
  • বাজারে পাওয়া ওষুধ: বাজারে বিভিন্ন ধরনের উকুননাশক ওষুধ পাওয়া যায়। কিন্তু নিজে থেকে কোনো ওষুধ ব্যবহার করা উচিত নয়।
  • সতর্কতা: কিছু ওষুধ বিড়ালের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে। তাই ওষুধের নির্দেশাবলী ভালো করে পড়ে ব্যবহার করুন।

আরো পড়ুনঃ চুল কাটার মেশিন সরাসরি কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন

কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়

  • নিয়মিত পরীক্ষা: বিড়ালের শরীর নিয়মিত পরীক্ষা করে দেখুন উকুন আছে কি না।
  • পরিবারের সবার স্বাস্থ্য: উকুন দূর করার সময় পরিবারের সবার স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখুন।
  • পুনরায় সংক্রমণ রোধ: উকুন দূর হয়ে গেলেও পুনরায় সংক্রমণ রোধ করার জন্য সতর্ক থাকুন।

মনে রাখবেন: বিড়ালের উকুন একটি সাধারণ সমস্যা, কিন্তু এটি সহজেই নিরাময় করা যায়। আপনার পোষা প্রাণীর ডাক্তারের পরামর্শ নিলে আপনি আপনার বিড়ালকে উকুন থেকে মুক্ত রাখতে পারবেন।

বিঃদ্রঃ: এই তথ্যটি শুধুমাত্র সাধারণ ধারণা দেওয়ার জন্য। কোনো রোগ নির্ণয় বা চিকিৎসা করার জন্য ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শ অত্যন্ত জরুরি।

 পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার মেজিক কনডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আপনার বিড়ালের স্বাস্থ্যের যত্ন নিন!

আপনার কি আরও কোনো প্রশ্ন আছে?

বিড়ালের উকুন দূর করার বিস্তারিত নির্দেশিকা

বিড়ালের উকুন একটি সাধারণ সমস্যা যা আপনার পোষা প্রাণীকে অস্বস্তিতে ফেলতে পারে। তবে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। নিম্নলিখিত তথ্য ও পরামর্শ আপনাকে আপনার বিড়ালের উকুন সমস্যা সমাধানে সাহায্য করবে।

উকুন কেন বিপজ্জনক?

  • চুলকানি ও অস্বস্তি: উকুন চামড়ায় কামড় দিয়ে রক্ত চুষে নেয় এবং তীব্র চুলকানি সৃষ্টি করে। এতে বিড়াল ক্রমাগত চেটে বা খোঁচায়, যার ফলে চামড়া ক্ষতগ্রস্ত হতে পারে।
  • চামড়ার সংক্রমণ: কামড়ানোর স্থানে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হতে পারে যার ফলে চামড়া ফুলে যাওয়া, পুঁজ জমে যাওয়া ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • অ্যানিমিয়া: অতিরিক্ত রক্তচাপের কারণে বিড়াল অ্যানিমিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে।
  • অন্য পোষা প্রাণী ও মানুষের সংক্রমণ: উকুন সহজেই অন্য পোষা প্রাণী ও মানুষের দেহে ছড়িয়ে পড়তে পারে।

উকুন দূর করার উপায়

  • ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শ: কোন ওষুধ বা চিকিৎসা পদ্ধতি আপনার বিড়ালের জন্য উপযুক্ত, তা নির্ধারণ করার জন্য সর্বদা একজন ভেটেরিনারিয়ানের পরামর্শ নিন। বিড়ালের বয়স, ওজন, স্বাস্থ্যের অবস্থা ইত্যাদি বিবেচনা করে তিনি আপনাকে সঠিক নির্দেশনা দেবেন।
  • ওষুধ:
    • টপিক্যাল ওষুধ: এটি সরাসরি বিড়ালের চামড়ায় লাগানো হয়। বাজারে বিভিন্ন ধরনের টপিক্যাল ওষুধ পাওয়া যায়, যেমন স্প্রে, ড্রপ ইত্যাদি। এই ওষুধগুলো উকুনকে মারে এবং নতুন উকুনের জন্ম রোধ করে।
    • খাওয়ার ওষুধ: এটি মুখ দিয়ে খাওয়ানো হয়। এই ওষুধ শরীরের রক্তে মিশে গিয়ে উকুনকে মারে।
  • শ্যাম্পু: উকুননাশক শ্যাম্পু দিয়ে বিড়ালকে নিয়মিত গোসল করানো উকুন দূর করতে সাহায্য করে।
  • কম্ব: উকুন এবং উকুনের ডিম বের করার জন্য বিশেষ ধরনের কম্ব ব্যবহার করুন।
  • পরিবেশ পরিষ্কার করা: যেখানে বিড়াল থাকে সেখানে ভালো করে পরিষ্কার করা জরুরি। বিছানা, কার্পেট, খেলনা ইত্যাদি সবকিছু ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে পরিষ্কার করুন। উকুনের ডিম সাধারণত এই জায়গাগুলোতে লুকিয়ে থাকে।

উকুন দূর করার কিছু অতিরিক্ত টিপস

  • নিয়মিত পরীক্ষা: বিড়ালের শরীর নিয়মিত পরীক্ষা করে দেখুন উকুন আছে কি না। বিশেষ করে লোমের গোড়া, কানের পেছন, পেট এবং লেজের গোড়ায় খেয়াল রাখুন।
  • অন্য পোষা প্রাণীদেরও চিকিৎসা করুন: যদি আপনার অন্য কোনো পোষা প্রাণী থাকে, তাদেরকেও উকুনের চিকিৎসা করুন।
  • পুনরায় সংক্রমণ রোধ: উকুন দূর হয়ে গেলেও পুনরায় সংক্রমণ রোধ করার জন্য সতর্ক থাকুন। বিড়ালকে বাইরে না নিয়ে যাওয়া বা অন্য বিড়ালের সাথে যোগাযোগ করতে না দেওয়া ভালো।

উদাহরণ:

  • টপিক্যাল ওষুধ: ফাইপ্রোনিল, সেলামেকটিন ইত্যাদি কিছু সাধারণ টপিক্যাল ওষুধ। এই ওষুধগুলো সাধারণত একটি পাইপেটে থাকে যা বিড়ালের চামড়ায় ফোঁটা হয়।
  • খাওয়ার ওষুধ: মিলবেমিসিন অক্সিম, লুফেরুন ইত্যাদি কিছু সাধারণ খাওয়ার ওষুধ। এই ওষুধগুলো সাধারণত ট্যাবলেট বা চিবানোযোগ্য ফর্মে পাওয়া যায়।

মনে রাখবেন: বিড়ালের উকুন একটি সাধারণ সমস্যা, কিন্তু এটি সহজেই নিরাময় করা যায়। আপনার পোষা প্রাণীর ডাক্তারের পরামর্শ নিলে আপনার বিড়ালকে উকুন থেকে মুক্ত রাখতে পারবেন।

আপনার বিড়ালের স্বাস্থ্যের যত্ন নিন!

আপনার কি আরও কোনো প্রশ্ন আছে?

পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ খ দিয়ে ছেলেদের নাম / খ দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন