এলাইস লোশন । এলাইস লোশন হলো একটি জনপ্রিয় ওষুধ যা প্রধানত মাথায় উকুনের সংক্রমণের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এই লোশনে থাকা সক্রিয় উপাদান ইভারমেকটিন উকুন এবং তাদের ডিমকে মারতে সাহায্য করে।
আরো পড়ুনঃ
পাছা বা নিতম্বের মেদ
কমানোর ঔষধ কিনতে - এখনই কিনুন
এলাইস লোশন
ইভারমেকটিন নামক একটি শক্তিশালী ওষুধের উপস্থিতির কারণে এলাইস লোশন উকুনের স্নায়ুতন্ত্রকে প্রভাবিত করে এবং তাদের মৃত্যু ঘটায়। এটি উকুনের কোষের ভেতরে ক্লোরাইড আয়নের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়, যার ফলে উকুনের পেশী ও স্নায়ুতন্ত্র অস্বাভাবিকভাবে কাজ করতে থাকে এবং তারা মারা যায়।
ব্যবহারের নির্দেশাবলী
- শুষ্ক চুলে প্রয়োগ: এলাইস লোশন শুষ্ক চুলে এবং মাথার ত্বকে প্রয়োগ করতে হবে।
- সম্পূর্ণ মাথা আবৃত করা: লোশনটি এমনভাবে প্রয়োগ করতে হবে যাতে মাথার সমস্ত অংশ এবং চুল ভালভাবে আবৃত হয়।
- ১০ মিনিট রাখা: লোশনটি ১০ মিনিটের জন্য মাথায় রাখতে হবে।
- পানি দিয়ে ধোয়া: পরে পানি দিয়ে মাথা ভালো করে ধুয়ে ফেলতে হবে।
আরো
পড়ুনঃ লম্বা
হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
সতর্কতা
- চোখে লাগলে: যদি চোখে লাগে তাহলে প্রচুর পরিমাণে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
- গর্ভবতী ও দুধদানকারী মহিলা: গর্ভবতী ও দুধদানকারী মহিলারা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এটি ব্যবহার করবেন না।
- শিশুদের ক্ষেত্রে: শিশুদের ক্ষেত্রে একজন প্রাপ্তবয়স্কের তত্ত্বাবধানে ব্যবহার করতে হবে।
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
- কিছু ক্ষেত্রে চুলকানি, ত্বকের লালচে ভাব, চোখের জ্বালাপোড়া ইত্যাদি হতে পারে।
- যদি কোনো গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয় তাহলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
কেন এলাইস লোশন ব্যবহার করা হয়?
- উকুন নিধন: এটি উকুন এবং তাদের ডিমকে দ্রুত ও কার্যকরীভাবে মারতে সাহায্য করে।
- সহজ ব্যবহার: এটি ব্যবহার করা খুব সহজ।
- প্রায়শই উপলব্ধ: এটি বেশিরভাগ ফার্মেসিতে সহজেই পাওয়া যায়।
মনে রাখবেন: কোনো ওষুধ সেবনের পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উত্তম।
আপনার আরও কোনো প্রশ্ন থাকলে জানাতে পারেন।
আপনি কি এলাইস লোশন সম্পর্কে আরো কিছু জানতে চান?
অস্বীকার: এই তথ্য শুধুমাত্র তথ্যের উদ্দেশ্যে এবং এটি কোনো ধরনের চিকিৎসা পরামর্শের বিকল্প নয়। কোনো স্বাস্থ্য সমস্যার জন্য অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
এলাইস লোশন সম্পর্কে আরও বিস্তারিত
এলাইস লোশন হলো মাথায় উকুনের সংক্রমণের একটি সাধারণ ও কার্যকরী চিকিৎসা। এই লোশনে থাকা সক্রিয় উপাদান ইভারমেকটিন উকুন এবং তাদের ডিমকে মারতে অত্যন্ত কার্যকরী।
আরও পড়ুন: দীর্ঘ সময় মিলন করার ইসলামিক পদ্ধতি
কীভাবে কাজ করে?
- স্নায়ুতন্ত্রকে প্রভাবিত করে: ইভারমেকটিন উকুনের স্নায়ুতন্ত্রকে প্রভাবিত করে। এটি উকুনের কোষের ভেতরে ক্লোরাইড আয়নের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়, যার ফলে উকুনের পেশী ও স্নায়ুতন্ত্র অস্বাভাবিকভাবে কাজ করতে থাকে এবং তারা মারা যায়।
- পেশীকে অচল করে: স্নায়ুতন্ত্রের উপর প্রভাব ফেলার পাশাপাশি ইভারমেকটিন উকুনের পেশীকেও অচল করে দেয়। ফলে উকুন আর চুলে আঁকড়ে থাকতে পারে না এবং মারা যায়।
- ডিমকে ধ্বংস করে: এটি শুধু উকুনকেই নয়, তাদের ডিমকেও ধ্বংস করে। ফলে ভবিষ্যতে আবার উকুনের সংক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।
পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার মেজিক কনডম কিনতে ক্লিক
করুন – এখনই কিনুন
ব্যবহারের নির্দেশাবলী
- শুষ্ক চুলে প্রয়োগ: লোশনটি শুষ্ক চুলে এবং মাথার ত্বকে ভালোভাবে প্রয়োগ করতে হবে।
- সম্পূর্ণ মাথা আবৃত করা: মাথার সব জায়গায় এবং চুলের গোড়া থেকে ডগা পর্যন্ত লোশনটি ভালোভাবে লাগাতে হবে।
- সময়: লোশনটি সাধারণত ১০ মিনিটের জন্য মাথায় রাখতে হয়। তবে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য প্যাকেটের নির্দেশাবলী দেখা উচিত।
- পানি দিয়ে ধোয়া: পরে পানি দিয়ে মাথা ভালো করে ধুয়ে ফেলতে হবে।
- কাপড় পরিবর্তন: লোশন ব্যবহারের পর ব্যবহৃত কাপড়, তোয়ালে ইত্যাদি পরিষ্কার করে নিতে হবে।
সতর্কতা ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
- চোখে লাগলে: যদি চোখে লাগে তাহলে প্রচুর পরিমাণে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
- শিশুদের ক্ষেত্রে: শিশুদের ক্ষেত্রে একজন প্রাপ্তবয়স্কের তত্ত্বাবধানে ব্যবহার করতে হবে।
- গর্ভবতী ও দুধদানকারী মহিলা: গর্ভবতী ও দুধদানকারী মহিলারা চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এটি ব্যবহার করবেন না।
- পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: কিছু ক্ষেত্রে চুলকানি, ত্বকের লালচে ভাব, চোখের জ্বালাপোড়া ইত্যাদি হতে পারে। যদি কোনো গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয় তাহলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
কেন এলাইস লোশন জনপ্রিয়?
- কার্যকরী: উকুন নিধনে এটি খুবই কার্যকরী।
- সহজলভ্য: বেশিরভাগ ফার্মেসিতে সহজেই পাওয়া যায়।
- সহজ ব্যবহার: ব্যবহারের পদ্ধতি খুব সহজ।
কিছু অতিরিক্ত তথ্য
- পুনরাবৃত্তি: উকুনের সমস্যা পুরোপুরি দূর করতে হলে লোশনটি নির্দিষ্ট সময় পরপর পুনরায় ব্যবহার করতে হতে পারে।
- পরিবারের সবার চিকিৎসা: পরিবারের সবার উকুনের সমস্যা থাকলে সকলেরই একসাথে চিকিৎসা করা উচিত।
- পরিবেশ পরিষ্কার: উকুনের ডিম বাঁচতে পারে এমন জায়গাগুলো যেমন বালিশ, চাদর, কাপড় ইত্যাদি গরম পানিতে ধুয়ে নিতে হবে।
মনে রাখবেন: কোনো ওষুধ সেবনের পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উত্তম।
আপনার আরও কোনো প্রশ্ন থাকলে জানাতে পারেন।
আপনি কি এলাইস লোশন সম্পর্কে আরও কিছু জানতে চান?
উদাহরণ:
- আপনি জানতে চাইতে পারেন যে, এলাইস লোশন শিশুদের জন্য কত বয়স থেকে ব্যবহার করা যায়?
- আপনি জানতে চাইতে পারেন যে, এলাইস লোশন অন্য কোনো ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া করে কিনা?
- আপনি জানতে চাইতে পারেন যে, এলাইস লোশন ব্যবহারের পর কতদিনের মধ্যে উকুন মারা যায়?
এই ধরনের প্রশ্ন করলে আমি আপনাকে আরও বিস্তারিত তথ্য দিতে পারব।
পড়ুনঃ ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক
করুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন