কবর কবিতা কার লেখা

কবর কবিতা কার লেখা

 

কবর কবিতা কার লেখা  "কবর" কবিতাটি বাংলা সাহিত্যের এক অতি পরিচিত ও জনপ্রিয় কবিতা। এই কবিতাটি লিখেছেন জসীমউদ্দীন। তিনি বাংলা সাহিত্যের একজন বিশিষ্ট কবি হিসেবে পরিচিত।

আরও পড়ুন: ছেলেদের কাম শক্তি বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ

কবর কবিতা কার লেখা

কিছু বিষয় যা এই কবিতাটিকে বিশেষ করে তোলে:

  • রাখালী কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত: এই কবিতাটি জসীমউদ্দীনের লেখা "রাখালী" কাব্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত।
  • কাহিনীমূলক কবিতা: এটি একটি কাহিনীমূলক কবিতা যা ষাণ্মাত্রিক ছন্দে রচিত।
  • ড্রামাটিক মনোলগ: কবিতাটি একজন ব্যক্তির মনোভাব ও অনুভূতির একাকী কথন বা ড্রামাটিক মনোলগ।
  • বাঙালির আবেগ: কবিতাটিতে বাঙালির প্রাণের আবেগ, বিশেষ করে মৃত্যু ও বিচ্ছেদের বেদনা খুবই স্পষ্টভাবে প্রকাশ পেয়েছে।
  • শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অন্তর্ভুক্ত: এই কবিতাটি অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বাংলা পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় এটি নতুন প্রজন্মের কাছেও পরিচিত।

কেন এই কবিতা এত জনপ্রিয়?

  • সহজ সাবলীল ভাষা: কবিতাটির ভাষা খুবই সহজ সাবলীল। যে কারণে সব বয়সী পাঠকই এই কবিতাটি উপভোগ করতে পারে।
  • মানবিক মূল্যবোধ: কবিতাটিতে মানবিক মূল্যবোধ, পারিবারিক ভালোবাসা, মৃত্যু ও জীবনের তাৎপর্যের মতো বিষয়গুলোকে খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
  • সর্বজনীন আবেদন: কবিতাটিতে যে সমস্ত মানবিক অনুভূতিগুলো প্রকাশ পেয়েছে, সেগুলো সর্বজনীন। তাই সব মানুষই এই কবিতার সাথে নিজের কোনো না কোনোভাবে সম্পর্ক খুঁজে পায়।

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার মেজিক কনডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

আপনি যদি এই কবিতাটি সম্পর্কে আরও জানতে চান, তাহলে ইন্টারনেটে অনুসন্ধান করতে পারেন।

আশা করি এই তথ্য আপনার জন্য উপকারী হবে।

"কবর" কবিতা: আরও বিস্তৃত বিশ্লেষণ

জসীমউদ্দীনের অমর কবিতা "কবর" বাংলা সাহিত্যের এক অমূল্য সম্পদ। কবিতাটি কেবল একটি কবিতা নয়, বরং বাঙালির মনোজগতের এক অন্তরঙ্গ প্রতিচ্ছবি। আসুন, কবিতাটিকে আরও গভীরভাবে বিশ্লেষণ করি:

কবিতার কেন্দ্রীয় বিষয়বস্তু:

  • মৃত্যু ও অমরত্ব: কবিতার মূল বিষয় হল মৃত্যু। কবি মৃত্যুর মুখোমুখি হয়ে নিজের অভিজ্ঞতা ও অনুভূতিগুলোকে কবিতায় প্রকাশ করেছেন। কবরকে তিনি দেখছেন জীবনের এক অনিবার্য অংশ হিসেবে। কিন্তু একই সাথে তিনি মৃত্যুর পরেও মানুষের অমরত্বের কথাও বলেছেন।
  • জীবনের তাৎপর্য: কবিতাটি আমাদের জীবনের তাৎপর্য সম্পর্কে ভাবতে বাধ্য করে। কবি মৃত্যুর কাছে দাঁড়িয়ে বুঝতে পারেন যে জীবনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কি।
  • মানবিক সম্পর্ক: কবিতাটিতে পারিবারিক ভালোবাসা, বন্ধুত্ব, সামাজিক সম্পর্কের মতো মানবিক সম্পর্কগুলোর গুরুত্ব বোঝা যায়।
  • প্রকৃতি: কবিতাটিতে প্রকৃতির সাথে মানুষের সম্পর্কও ফুটে উঠেছে। কবি প্রকৃতির বিভিন্ন উপাদানকে কবিতায় ব্যবহার করে নিজের অনুভূতিগুলোকে আরও প্রাণবন্ত করে তুলেছেন।

আরো পড়ুনঃ চুল কাটার মেশিন সরাসরি কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন

কবিতার শৈলী ও ভাষা:

  • ষাণ্মাত্রিক ছন্দ: কবিতাটি ষাণ্মাত্রিক ছন্দে রচিত। এই ছন্দ কবিতাকে একটি লয় ও সুরদান করে।
  • সহজ সাবলীল ভাষা: কবিতার ভাষা খুবই সহজ সাবলীল। যে কারণে সাধারণ পাঠকও কবিতাটি সহজেই বুঝতে পারে।
  • আবেগের প্রকাশ: কবিতাটিতে কবির আবেগ খুব স্পষ্টভাবে প্রকাশ পেয়েছে। তিনি মৃত্যুর মুখোমুখি হয়ে যে সব অনুভূতি অনুভব করেছেন, সেগুলো কবিতায় খুবই স্পষ্টভাবে ফুটে উঠেছে।
  • চিত্রকর্ম: কবিতাটিতে কবি বিভিন্ন চিত্রকর্মের মাধ্যমে তার অনুভূতিগুলোকে প্রকাশ করেছেন। এই চিত্রকর্মগুলো পাঠকের মনে একটা দৃশ্যমান ছবি তৈরি করে।

কবিতার প্রাসঙ্গিকতা:

আজকের দিনেও "কবর" কবিতাটি প্রাসঙ্গিক কারণ এটি মানুষের মনে যে সব প্রশ্ন জাগিয়ে তোলে, সেগুলো আজও প্রাসঙ্গিক। মৃত্যু, জীবনের তাৎপর্য, মানবিক সম্পর্ক - এই সব বিষয় নিয়ে মানুষ আজও ভাবছে।

আরো পড়ুনঃ পাছা বা নিতম্বের মেদ কমানোর ঔষধ কিনতে  - এখনই কিনুন

উদাহরণ:

কবিতার একটি চরিত্রগত বাক্য হল, "কত ব্যথা মোর আমি জানি বাছা ছাড়িয়া যাইতে তোরে।" এই বাক্যটিতে কবি তার সন্তানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার কষ্টকে খুবই স্পষ্টভাবে ব্যক্ত করেছেন। এটি একটি সর্বজনীন আবেগ, যেটি সব বাবা-মায়ের মনেই থাকে।

সারসংক্ষেপ:

"কবর" কবিতাটি কেবল একটি কবিতা নয়, বরং বাঙালির মনোজগতের এক অন্তরঙ্গ প্রতিচ্ছবি। কবিতাটির মধ্যে দিয়ে কবি মানুষের সর্বজনীন কিছু অনুভূতি ও প্রশ্নকে খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। এই কারণেই কবিতাটি আজও প্রাসঙ্গিক।

আপনি যদি কবিতাটি সম্পর্কে আরও জানতে চান, তাহলে কবিতাটি পড়ে দেখতে পারেন এবং বিভিন্ন বিশ্লেষণ পড়ে দেখতে পারেন।

দ দিয়ে ছেলেদের নাম / দ দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

আপনি কি আরও কোনো বিষয় জানতে চান?

"কবর" কবিতা: আরও বিস্তৃত বিশ্লেষণ

জসীমউদ্দীনের অমর কবিতা "কবর" বাংলা সাহিত্যের এক অমূল্য সম্পদ। কবিতাটি কেবল একটি কবিতা নয়, বরং বাঙালির মন ও মনের গভীরের এক অন্তরঙ্গ প্রকাশ। আসুন, কবিতাটিকে আরও বিস্তারিতভাবে বিশ্লেষণ করে দেখি:

কবিতার কেন্দ্রীয় চরিত্র এবং তার অনুভূতি:

  • একজন নিঃসঙ্গ আত্মা: কবিতার কেন্দ্রীয় চরিত্র হলেন একজন নিঃসঙ্গ আত্মা, যিনি মৃত্যুর কাছে হারিয়ে যাওয়ার ভয় ও একাকিত্বের যন্ত্রণা অনুভব করছেন।
  • মৃত্যুর ভয় ও অসহায়তা: কবিতাটিতে মৃত্যুর ভয় ও অসহায়তার যে বর্ণনা মিলবে, তা পাঠককে মুহূর্তের জন্য কাঁপিয়ে তুলবে। কবি কবরকে "আন্ধার ঘর" বলে অভিহিত করেছেন, যা মৃত্যুর অজানা রহস্যের প্রতীক।
  • প্রিয়জনদের স্মরণ: কবি কবরে শুয়ে নিজের প্রিয়জনদের স্মরণ করেন। তিনি তাদের সঙ্গে কথা বলেন, তাদের অনুপস্থিতির কষ্ট বর্ণনা করেন।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন - দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন

কবিতার ভাষা ও শৈলী:

  • সহজ-সাবলীল ভাষা: কবিতাটিতে ব্যবহৃত ভাষা অত্যন্ত সহজ-সাবলীল। সাধারণ মানুষের ভাষায় কবি নিজের অনুভূতিগুলোকে প্রকাশ করেছেন।
  • ছন্দ ও আলোকচিত্র: কবিতাটিতে ছন্দ ও আলোকচিত্রের সুন্দর ব্যবহার করা হয়েছে। প্রতিটি পংক্তিই পাঠকের মনে ছবি তৈরি করতে সাহায্য করে।
  • প্রতীকের ব্যবহার: কবিতা জুড়ে বিভিন্ন প্রতীকের ব্যবহার করা হয়েছে। যেমন, কবরকে আন্ধার ঘর বলা, মৃত্যুকে নিদ্রা বলা ইত্যাদি।

কবিতার থিম:

  • মৃত্যু ও অমরত্ব: কবিতার মূল থিম হল মৃত্যু ও অমরত্ব। কবি মৃত্যুকে এড়াতে পারেননি, তবুও তিনি অমর হতে চান তার সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে।
  • জীবনের অর্থ: কবিতাটি জীবনের অর্থ সম্পর্কেও ভাবতে বাধ্য করে। মৃত্যুর মুখোমুখি হয়ে মানুষ জীবনের সত্যিকার মূল্য বুঝতে পারে।
  • মানবিক মূল্যবোধ: কবিতাটিতে মানবিক মূল্যবোধ যেমন পরিবার, বন্ধুত্ব, ভালোবাসা ইত্যাদি স্পষ্টভাবে প্রকাশিত হয়েছে।

কবিতার জনপ্রিয়তার কারণ:

  • সর্বজনীন আবেদন: কবিতাটিতে যে সমস্ত মানবিক অনুভূতিগুলো প্রকাশ পেয়েছে, সেগুলো সর্বজনীন। তাই সব মানুষই এই কবিতার সাথে নিজের কোনো না কোনোভাবে সম্পর্ক খুঁজে পায়।
  • শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অন্তর্ভুক্ত: এই কবিতাটি অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বাংলা পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় এটি নতুন প্রজন্মের কাছেও পরিচিত।
  • সাহিত্য সমালোচকদের প্রশংসা: সাহিত্য সমালোচকরা এই কবিতাকে বাংলা কবিতার এক অনন্য অবদান হিসেবে মনে করেন।

উপসংহার:

"কবর" কবিতাটি কেবল একটি কবিতা নয়, বরং বাংলা সাহিত্যের এক অমূল্য সম্পদ। কবিতাটির সার্বজনীন আবেদন, সহজ-সাবলীল ভাষা এবং গভীর মানবিকতা এটিকে অনন্য করে তুলেছে।

আপনি যদি এই কবিতাটি সম্পর্কে আরও জানতে চান, তাহলে ইন্টারনেটে অনুসন্ধান করতে পারেন।

আপনি কি আরও কোনো বিষয় জানতে চান এই কবিতা সম্পর্কে?

 পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ খ দিয়ে ছেলেদের নাম / খ দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন