বিড়ালের জলাতঙ্ক রোগের লক্ষণ

 

বিড়ালের জলাতঙ্ক রোগের লক্ষণ

বিড়ালের জলাতঙ্ক রোগের লক্ষণ । বিড়ালে জলাতঙ্ক বা রেবিজ রোগটি একটি মারাত্মক ভাইরাসজনিত রোগ। এই রোগটি সাধারণত আক্রান্ত প্রাণীর কামড়ের মাধ্যমে ছড়ায়। বিড়ালে জলাতঙ্কের লক্ষণগুলি অন্যান্য প্রাণীর মতোই হতে পারে, তবে কিছু ক্ষেত্রে এটি বিড়ালের আচরণে কিছুটা ভিন্নতা আনতে পারে।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের মিস মি ট্যাবলেট কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

বিড়ালের জলাতঙ্ক রোগের লক্ষণ

বিড়ালে জলাতঙ্কের সাধারণ লক্ষণগুলি হল:
  • আচরণগত পরিবর্তন:
    • অস্বাভাবিক আক্রমণাত্মকতা বা ভয়ানক ভাব দেখা দেওয়া
    • লুকিয়ে থাকা বা একান্তবাস পছন্দ করা
    • অস্বাভাবিকভাবে আওয়াজ করা বা কাতরাকাতরি করা
    • অন্ধকার স্থানে লুকিয়ে থাকা
    • খাবার বা পানি খাওয়া বন্ধ করা
  • শারীরিক লক্ষণ:
    • অতিরিক্ত লালা ত্যাগ করা
    • গিলতে অসুবিধা
    • পেশীর খিঁচুনি
    • অঙ্গপ্রত্যঙ্গের পক্ষাঘাত
    • জ্বর
    • মাথা ঘোরা
পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন - দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক -  এখনই কিনুন

বিড়ালে জলাতঙ্কের কিছু বিশেষ লক্ষণ:

  • আক্রমণাত্মকতা: অনেক বিড়াল জলাতঙ্কের শেষ পর্যায়ে অত্যন্ত আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে।
  • ভয়ানক ভাব: কিছু বিড়াল ভীতু হয়ে পড়ে এবং লুকিয়ে থাকতে চায়।
  • পানি ভয়: জলাতঙ্কের একটি প্রধান লক্ষণ হল পানি ভয়। তবে বিড়ালে এই লক্ষণটি সবসময় স্পষ্টভাবে দেখা নাও যেতে পারে।

মনে রাখবেন: জলাতঙ্ক একটি মারাত্মক রোগ এবং যদি আপনার বিড়ালের উপরের কোনো লক্ষণ দেখা যায়, তাহবে অবিলম্বে পশুচিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন।

জলাতঙ্ক প্রতিরোধ

  • টিকা: আপনার বিড়ালকে নিয়মিত জলাতঙ্কের টিকা দিন।
  • কামড় এড়ানো: আপনার বিড়ালকে অন্য প্রাণীর সাথে খেলতে না দেওয়া এবং অচেনা বিড়ালের সাথে যোগাযোগ এড়ানো।
  • পশুচিকিৎসকের পরামর্শ: যদি আপনার বিড়াল কোনো প্রাণীর কামড় খায়, তাহলে অবিলম্বে পশুচিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
 পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন

জলাতঙ্ক একটি গুরুতর রোগ এবং এটি মানুষের জন্যও মারাত্মক হতে পারে। তাই, আপনার বিড়ালের স্বাস্থ্যের যত্ন নিন এবং জলাতঙ্ক প্রতিরোধে সবসময় সতর্ক থাকুন।

আপনার বিড়ালের স্বাস্থ্য সম্পর্কে আরো জানতে আপনার পশুচিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করুন।

Disclaimer: এই তথ্য শুধুমাত্র তথ্যের উদ্দেশ্যে এবং এটি কোনো পেশাদার চিকিৎসা পরামর্শের বিকল্প নয়।

আপনার বিড়ালের স্বাস্থ্যের জন্য পশুচিকিৎসকের পরামর্শ সবচেয়ে ভালো।

আপনি কি আরও কোনো তথ্য জানতে চান?

বিড়ালের জলাতঙ্ক: আরও বিস্তারিত ও উদাহরণসহ

জলাতঙ্ক কী?

জলাতঙ্ক একটি মারাত্মক ভাইরাসজনিত রোগ, যা সাধারণত আক্রান্ত প্রাণীর কামড়ের মাধ্যমে ছড়ায়। এই ভাইরাসটি মস্তিষ্ক ও স্নায়ুতন্ত্রকে আক্রমণ করে এবং শেষ পর্যন্ত মৃত্যু ঘটাতে পারে।

 আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের  ইসলামিক নাম

বিড়ালে জলাতঙ্কের লক্ষণ

বিড়ালে জলাতঙ্কের লক্ষণগুলি প্রাথমিকভাবে আচরণগত পরিবর্তন এবং পরবর্তীতে শারীরিক লক্ষণ হিসেবে প্রকাশ পায়।

  • আচরণগত পরিবর্তন:
    • আক্রমণাত্মকতা: সাধারণত শান্ত স্বভাবের বিড়াল হঠাৎ করে আক্রমণাত্মক হয়ে উঠতে পারে। অন্য প্রাণী বা মানুষের উপর আক্রমণ করতে পারে, যা তার সাধারণ আচরণের বিপরীত।
    • ভয়ানক ভাব: বিড়াল লুকিয়ে থাকতে চাইবে, কোণে চাপা দিয়ে বসে থাকবে এবং কোনো শব্দে ভয়ে চমকে উঠবে।
    • অস্বাভাবিক আওয়াজ: বিড়াল কাতরাকাতরি করতে পারে, অস্বাভাবিকভাবে মিউ করতে পারে অথবা কোনো আওয়াজ না করেই থাকতে পারে।
    • ভ্রমণ: বিড়াল অস্বাভাবিকভাবে ঘুরতে বেড়াতে পারে, বাড়ি থেকে পালিয়ে যেতে পারে।
    • খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করা: বিড়াল খাবার বা পানি খাওয়া বন্ধ করে দিতে পারে।

আরো পড়ুনঃ পাছা বা নিতম্বের মেদ কমানোর ঔষধ কিনতে  - এখনই কিনুন

  • শারীরিক লক্ষণ:

    • লালা ত্যাগ: বিড়াল অতিরিক্ত লালা ত্যাগ করতে পারে এবং লালা ফোঁটা ফোঁটা করে পড়তে পারে।
    • গিলতে অসুবিধা: খাবার গিলতে অসুবিধা হওয়ার কারণে বিড়াল খাবার ফেলে দিতে পারে।
    • পেশীর খিঁচুনি: বিড়ালের শরীরের বিভিন্ন অংশে পেশীর খিঁচুনি হতে পারে।
    • পক্ষাঘাত: শেষ পর্যায়ে বিড়ালের শরীরের কোনো অংশ পক্ষাঘাতগ্রস্ত হতে পারে।
    • জ্বর: কখনো কখনো বিড়ালের জ্বর হতে পারে।

উদাহরণ: একটা শান্ত স্বভাবের বিড়াল হঠাৎ করে তার মালিককে কামড়াতে পারে, বা কোণে লুকিয়ে থাকতে পারে এবং কোনো শব্দে ভয়ে চমকে উঠতে পারে। আবার, একটা খেলাধূলা পছন্দ করা বিড়াল হঠাৎ করে খেলাধূলা বন্ধ করে দিতে পারে এবং এক কোণে বসে থাকতে পারে।

জলাতঙ্ক প্রতিরোধ

  • টিকা: বিড়ালকে নিয়মিত জলাতঙ্কের টিকা দেওয়া জরুরি।
  • অন্য প্রাণীর সাথে যোগাযোগ এড়ানো: বিড়ালকে অন্য প্রাণীর সাথে খেলতে বা মিশতে দেওয়া উচিত নয়, বিশেষ করে যদি সেই প্রাণীটির স্বাস্থ্য সম্পর্কে নিশ্চিত না হন।
  • কামড় খাওয়া: যদি আপনার বিড়াল কোনো প্রাণীর কামড় খায়, তাহলে অবিলম্বে পশুচিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন।

কেন জলাতঙ্ক প্রতিরোধ গুরুত্বপূর্ণ?

জলাতঙ্ক একটি মারাত্মক রোগ এবং এর জন্য কোনো নির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই। একবার বিড়াল জলাতঙ্কে আক্রান্ত হলে, তাকে বাঁচানো প্রায় অসম্ভব। তাই, জলাতঙ্ক প্রতিরোধ করা খুবই জরুরি।

মনে রাখবেন: যদি আপনার বিড়ালের উপরের কোনো লক্ষণ দেখা যায়, তাহলে অবিলম্বে পশুচিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করুন।

আপনার বিড়ালের স্বাস্থ্যের যত্ন নিন এবং জলাতঙ্ক প্রতিরোধে সবসময় সতর্ক থাকুন।

আপনার বিড়ালের স্বাস্থ্য সম্পর্কে আরো জানতে আপনার পশুচিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করুন।

পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ খ দিয়ে ছেলেদের নাম / খ দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন