বিড়ালের বাচ্চা হওয়ার লক্ষণ । Signs of a kitten having a baby

 

বিড়ালের বাচ্চা হওয়ার লক্ষণ

বিড়ালের বাচ্চা হওয়ার লক্ষণ । বিড়ালের বাচ্চা হওয়ার আগে তার শরীরে এবং আচরণে কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। এই পরিবর্তনগুলি আপনাকে তার গর্ভাবস্থা সম্পর্কে ধারণা দিতে পারে।

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন

বিড়ালের বাচ্চা হওয়ার লক্ষণ

শারীরিক পরিবর্তন:

  • পেট ফুলে ওঠা: গর্ভাবস্থার সাথে সাথে বিড়ালের পেট ধীরে ধীরে ফুলে ওঠে। তবে শুরুর দিকে এটি খুব লক্ষণীয় নাও হতে পারে।
  • দুধের গ্রন্থি বড় হওয়া: গর্ভাবস্থার শেষের দিকে বিড়ালের দুধের গ্রন্থি বড় হয়ে ওঠে এবং গোলাপি হয়ে যায়।
  • ভোজনরতিতে পরিবর্তন: অনেক বিড়াল গর্ভাবস্থায় বেশি খায়, আবার কেউ কেউ কম খায়।
  • বাথরুমের অভ্যাসে পরিবর্তন: কিছু বিড়াল গর্ভাবস্থায় বারবার বাথরুমে যাওয়ার প্রয়োজন অনুভব করে।

আরো পড়ুনঃ  লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

আচরণগত পরিবর্তন:

  • আক্রমণাত্মকতা: গর্ভাবস্থায় বিড়ালরা অনেক সময় আক্রমণাত্মক হয়ে উঠতে পারে। বিশেষ করে অন্য বিড়াল বা পোষা প্রাণীর প্রতি তারা আক্রমণাত্মক হতে পারে।
  • গুহা তৈরির প্রবণতা: বিড়ালরা বাচ্চা দেওয়ার আগে নিরাপদ জায়গায় গুহা তৈরি করতে পছন্দ করে।
  • স্নেহলোভী হওয়া: অনেক বিড়াল গর্ভাবস্থায় বেশি স্নেহলোভী হয়ে উঠতে পারে।
  • অস্থিরতা: গর্ভাবস্থার শেষের দিকে বিড়ালরা বেশি অস্থির হয়ে উঠতে পারে।

গর্ভাবস্থার সময়কাল:

বিড়ালের গর্ভাবস্থার সময়কাল সাধারণত 63 থেকে 65 দিনের মধ্যে হয়। তবে এটি বিড়ালের প্রজাতি এবং অন্যান্য কারণের উপর নির্ভর করে কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে।

আরো পড়ুনঃ পাছা বা নিতম্বের মেদ কমানোর ঔষধ কিনতে  - এখনই কিনুন

যদি আপনার বিড়াল গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তাহলে:

  • পশুচিকিৎসকের পরামর্শ নিন: পশুচিকিৎসক বিড়ালের শারীরিক পরীক্ষা করে এবং প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে গর্ভাবস্থা নিশ্চিত করতে পারবেন।
  • সুষম খাবার খাওয়ান: গর্ভবতী বিড়ালকে সুষম খাবার এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাওয়ানো জরুরি।
  • নিয়মিত পরীক্ষা করান: গর্ভাবস্থার সময় বিড়ালকে নিয়মিত পশুচিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া উচিত।
  • শান্ত পরিবেশ দিন: গর্ভবতী বিড়ালকে শান্ত এবং নিরাপদ পরিবেশ প্রদান করুন।

মনে রাখবেন:

এই তথ্যগুলি কেবল সাধারণ ধারণা দেওয়ার জন্য। বিড়ালের গর্ভাবস্থার লক্ষণগুলি বিড়ালের প্রজাতি এবং তার শারীরিক অবস্থার উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। তাই আপনার বিড়ালের কোনো অস্বাভাবিক লক্ষণ দেখলে অবশ্যই পশুচিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

 পড়ুনঃ গোপনাঙ্গ ফর্সা করার ক্রিম কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন

আপনার বিড়ালের জন্য শুভকামনা!

আপনার আরো কোন প্রশ্ন থাকলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।

আপনি কি আরো বিস্তারিত জানতে চান?

বিড়ালের বাচ্চা হওয়ার লক্ষণ: আরও বিস্তারিত আলোচনা

আগের উত্তরে বিড়ালের বাচ্চা হওয়ার প্রাথমিক লক্ষণগুলি আলোচনা করা হয়েছে। এবার আরও বিস্তারিতভাবে বিষয়টি তুলে ধরা হলো:

শারীরিক পরিবর্তন

  • পেটের আকার: গর্ভাবস্থার অগ্রগতির সাথে সাথে বিড়ালের পেটের আকার ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়। শুরুতে এটি লক্ষ্য করা না গেলেও, পরবর্তী দিনগুলিতে পেট গোলাকার হয়ে ওঠে।
  • দুধের গ্রন্থি: গর্ভাবস্থার শেষের দিকে বিড়ালের দুধের গ্রন্থি ফুলে ওঠে এবং গোলাপি হয়ে যায়। এগুলি স্পর্শ করলে নরম এবং স্পঞ্জি অনুভূত হয়।
  • ভোজনরতিতে পরিবর্তন: অনেক বিড়াল গর্ভাবস্থায় বেশি খেতে চায় কারণ শরীরে বাচ্চা বৃদ্ধি পাওয়ার জন্য অতিরিক্ত শক্তির প্রয়োজন হয়। কিন্তু কখনো কখনো বিরক্তির কারণে খাওয়া কমাতেও পারে।
  • বমি এবং বদহজম: কিছু বিড়াল গর্ভাবস্থায় বমি বা বদহজমের সমস্যায় ভোগে। এটি হরমোনের পরিবর্তনের কারণে হয়।
  • মূত্রত্যাগের বারবার প্রয়োজন: গর্ভাবস্থায় মূত্রথলির উপর চাপ পড়ার কারণে বিড়াল বারবার মূত্রত্যাগ করতে চায়।

আচরণগত পরিবর্তন

  • গুহা তৈরির প্রবণতা: বাচ্চা দেওয়ার আগে বিড়াল নিরাপদ এবং একান্ত কোনো জায়গায় গুহা তৈরি করে। এটি বাক্স, কাপড় বা অন্য কোনো জিনিস দিয়ে হতে পারে।
  • আক্রমণাত্মকতা: গর্ভাবস্থায় বিড়াল অন্য প্রাণী বা মানুষের প্রতি আক্রমণাত্মক হতে পারে। এটি তার বাচ্চাদের রক্ষার প্রবৃত্তির কারণে হয়।
  • অস্থিরতা: গর্ভাবস্থার শেষের দিকে বিড়াল বেশি অস্থির হয়ে উঠতে পারে। এটি বাচ্চা দেওয়ার আগের উত্তেজনা এবং অস্বস্তির কারণে হয়।
  • স্নেহলোভী হওয়া: অনেক বিড়াল গর্ভাবস্থায় বেশি স্নেহলোভী হয় এবং আপনার সাথে বেশি সময় কাটাতে চায়।
  • খেলাধুলায় কম আগ্রহ: গর্ভাবস্থার অগ্রগতির সাথে সাথে বিড়াল খেলাধুলায় কম আগ্রহ দেখাতে পারে।

অন্যান্য লক্ষণ

  • শ্বাসকষ্ট: গর্ভাবস্থার শেষের দিকে বাচ্চার বৃদ্ধির কারণে বিড়ালের শ্বাসকষ্ট হতে পারে।
  • ভারসাম্যহীনতা: বাচ্চার ওজনের কারণে বিড়াল হাঁটতে অসুবিধা বোধ করতে পারে এবং ভারসাম্য হারাতে পারে।

গর্ভাবস্থার নিশ্চিতকরণ:

বিড়ালের গর্ভাবস্থার নিশ্চিতকরণের জন্য পশুচিকিৎসকের পরামর্শ নিন। তিনি শারীরিক পরীক্ষা এবং আল্ট্রাসাউন্ড স্ক্যানের মাধ্যমে গর্ভাবস্থা নিশ্চিত করতে পারবেন।

গর্ভাবস্থার সময়কাল:

বিড়ালের গর্ভাবস্থার সময়কাল সাধারণত 63 থেকে 65 দিনের মধ্যে হয়। তবে এটি বিড়ালের প্রজাতি এবং অন্যান্য কারণের উপর নির্ভর করে কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে।

গর্ভবতী বিড়ালের যত্ন:

  • সুষম খাবার: গর্ভবতী বিড়ালকে পুষ্টিকর খাবার এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাওয়ান।
  • নিয়মিত পরীক্ষা: গর্ভাবস্থার সময় বিড়ালকে নিয়মিত পশুচিকিৎসকের কাছে নিয়ে যান।
  • শান্ত পরিবেশ: বিড়ালকে শান্ত এবং নিরাপদ পরিবেশ প্রদান করুন।
  • স্ট্রেস কমানো: গর্ভাবস্থায় বিড়ালকে মানসিক চাপ থেকে দূরে রাখুন।

মনে রাখবেন:

প্রতিটি বিড়ালের গর্ভাবস্থা একই রকম হয় না। উপরের লক্ষণগুলি সব বিড়ালের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নাও হতে পারে। তাই আপনার বিড়ালের কোনো অস্বাভাবিক লক্ষণ দেখলে অবশ্যই পশুচিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

আপনার বিড়ালের জন্য শুভকামনা!

আপনার আরো কোন প্রশ্ন থাকলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।

পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ খ দিয়ে ছেলেদের নাম / খ দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন