বিড়াল কামড় দিলে কি হয় । What happens if a cat bites

 

বিড়াল কামড় দিলে কি হয়


বিড়াল কামড় দিলে কি হয়  বিড়াল কামড় দিলে বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো জলাতঙ্কের ঝুঁকি।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের মিস মি ট্যাবলেট কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

বিড়াল কামড় দিলে কি হয়

বিড়াল কামড়ালে কী কী হতে পারে:

  • জীবাণু সংক্রমণ: বিড়ালের মুখে বিভিন্ন ধরনের জীবাণু থাকে। কামড়ের ফলে এই জীবাণু ক্ষতস্থলে প্রবেশ করে সংক্রমণ ঘটাতে পারে। এতে জ্বর, ফোসকা, ব্যথা, স্ফীতি ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দিতে পারে।
  • জলাতঙ্ক: বিড়াল যদি জলাতঙ্ক আক্রান্ত হয়, তাহলে তার কামড়ের মাধ্যমে এই রোগ মানুষের শরীরে ছড়িয়ে পড়তে পারে। জলাতঙ্ক একটি মারাত্মক রোগ এবং যদি সময়মতো চিকিৎসা না করা হয়, তাহলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
  • অন্যান্য সংক্রমণ: বিড়ালের কামড়ের ফলে আরও কিছু ধরনের সংক্রমণ হতে পারে, যেমন পাস্তুরেলা মুল্টোসিডা, বারটোনেলা হেনসেলায়ে ইত্যাদি।

বিড়াল কামড়ালে কী করবেন:

  • ক্ষতস্থান পরিষ্কার করুন: প্রথমেই ক্ষতস্থানকে প্রচুর পরিমাণে পানি এবং সাবান দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।
  • ডাক্তারের পরামর্শ নিন: বিশেষ করে যদি কামড়টি গভীর হয় বা রক্তপাত হয়, তাহলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
  • টিকা নিন: যদি ডাক্তার জরুরি বলে মনে করেন, তাহলে তিনি আপনাকে জলাতঙ্কের টিকা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় ওষুধ দিতে পারেন।
  • বিড়ালের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করুন: যদি আপনি যে বিড়ালটি আপনাকে কামড়েছে, সেটির কোনো অস্বাভাবিক লক্ষণ লক্ষ্য করেন, তাহলে তা ডাক্তারকে জানান।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন - দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক -  এখনই কিনুন

কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন:

  • কামড়টি গভীর হলে
  • রক্তপাত বেশি হলে
  • ক্ষতস্থানে ফোসকা বা স্ফীতি হলে
  • জ্বর আসলে
  • শরীরে ব্যথা হলে
  • মাথা ঘোরা বা অসুস্থতা অনুভব হলে

বি.দ্র.: জলাতঙ্ক একটি মারাত্মক রোগ। তাই বিড়ালের কামড়কে হালকাভাবে নেবেন না। সবসময় সতর্ক থাকুন এবং প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন

Disclaimer: এই তথ্য শুধুমাত্র তথ্যের উদ্দেশ্যে এবং এটি কোনো ধরনের চিকিৎসা পরামর্শের বিকল্প নয়। কোনো সমস্যা হলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

আশা করি এই তথ্য আপনার জন্য উপকারী হবে।

বিড়ালের কামড়: বিস্তারিত ব্যাখ্যা ও সতর্কতা

বিড়ালের কামড় হালকা মনে হলেও এর ফলাফল গুরুতর হতে পারে। কেননা, বিড়ালের মুখে বিভিন্ন ধরনের জীবাণু থাকে, যা কামড়ের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ ঘটাতে পারে।

কেন বিড়ালের কামড় বিপজ্জনক?

  • জলাতঙ্ক: এটি সবচেয়ে ভয়াবহ জটিলতা। জলাতঙ্ক আক্রান্ত বিড়াল কামড়ালে সংক্রমণের ঝুঁকি অনেক বেশি। এটি একটি মারাত্মক রোগ এবং যদি সময়মতো চিকিৎসা না করা হয়, তাহলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
  • পাস্তুরেলা মুল্টোসিডা: এই জীবাণুটি বিড়ালের কামড়ের মাধ্যমে মানুষের শরীরে প্রবেশ করে ফোসকা, স্ফীতি, এবং জ্বর সৃষ্টি করতে পারে।
  • বারটোনেলা হেনসেলায়ে: এই জীবাণুটি বিড়াল খরচা করার পর নখের নিচে জমে থাকে। কামড়ের মাধ্যমে এটি শরীরে প্রবেশ করে গ্রন্থি ফুলে ওঠা, জ্বর এবং মাথাব্যথা সৃষ্টি করতে পারে।
  • অন্যান্য সংক্রমণ: বিড়ালের কামড়ের ফলে আরও অন্যান্য ধরনের ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের সংক্রমণ হতে পারে।

বিড়াল কামড়ালে কী করবেন?

  1. ক্ষতস্থান পরিষ্কার করুন: প্রথমেই প্রচুর পরিমাণে পানি এবং সাবান দিয়ে ক্ষতস্থান ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। এতে জীবাণুর সংখ্যা কমে যাবে।
  2. ডাক্তারের পরামর্শ নিন: বিশেষ করে যদি কামড়টি গভীর হয়, রক্তপাত হয় বা ক্ষতস্থানে ফোসকা হয়, তাহলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
  3. টিকা নিন: ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী জলাতঙ্কের টিকা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক নিন।
  4. বিড়ালের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করুন: যদি বিড়ালটি জলাতঙ্ক আক্রান্ত হয়, তাহলে তার আচরণে পরিবর্তন হবে। সে আগ্রাসী হয়ে উঠতে পারে, ঘন ঘন শ্বাস নিতে পারে বা লালা ঝরাতে পারে। যদি এমন কোনো লক্ষণ দেখেন, তাহলে ডাক্তারকে অবশ্যই জানান।

কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন?

  • কামড়টি গভীর হলে
  • রক্তপাত বেশি হলে
  • ক্ষতস্থানে ফোসকা বা স্ফীতি হলে
  • জ্বর আসলে
  • শরীরে ব্যথা হলে
  • মাথা ঘোরা বা অসুস্থতা অনুভব হলে

কিছু অতিরিক্ত তথ্য

  • বিড়ালের টিকা: আপনার বাড়ির বিড়ালকে নিয়মিত টিকা দিন। এতে বিড়ালটির পাশাপাশি আপনারও জলাতঙ্কের ঝুঁকি কমবে।
  • সাবধানতা: বিড়ালের সাথে খেলার সময় সাবধান থাকুন। বিশেষ করে ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে একজন বড়কে সবসময় পাশে রাখুন।
  • জলাতঙ্কের লক্ষণ: জলাতঙ্কের প্রাথমিক লক্ষণ হিসেবে কামড়ের জায়গায় ব্যথা, চুলকানি এবং ঝিনঝিন ভাব অনুভূতি হতে পারে। পরবর্তীতে জ্বর, মাথাব্যথা, বমি, এবং শরীর ব্যথা হতে পারে।

মনে রাখবেন: বিড়ালের কামড়কে হালকাভাবে নেবেন না। সবসময় সতর্ক থাকুন এবং প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। আপনার এবং আপনার পরিবারের সুরক্ষা নিশ্চিত করুন।

বিস্তারিত জানার জন্য আপনি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

Disclaimer: এই তথ্য শুধুমাত্র তথ্যের উদ্দেশ্যে এবং এটি কোনো ধরনের চিকিৎসা পরামর্শের বিকল্প নয়। কোনো সমস্যা হলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

 পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের  ইসলামিক নাম

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন