জলাতঙ্ক একটি মারাত্মক রোগ এবং কুকুর, বিড়াল বা অন্য কোনো জলাতঙ্ক আক্রান্ত প্রাণীর কামড় খেলে এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সুতরাং, কামড় খাওয়ার পর যত দ্রুত সম্ভব টিকা নেওয়া জরুরি।
আরো পড়ুনঃ
পাছা বা নিতম্বের মেদ
কমানোর ঔষধ কিনতে - এখনই কিনুন
জলাতঙ্ক রোগের টিকা কত দিনের মধ্যে দিতে হয়
টিকা দেওয়ার সময়:
- কামড় খাওয়ার পর: কামড় খাওয়ার পর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব, অর্থাৎ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে টিকা নেওয়া উত্তম।
- টিকার ডোজ: সাধারণত পাঁচটি ডোজ দেওয়া হয়। প্রথম ডোজ কামড় খাওয়ার দিনই দেওয়া হয় এবং পরবর্তী ডোজ নির্দিষ্ট সময় অন্তরালে দেওয়া হয়।
কখন টিকা নেওয়া জরুরি:
- কোনো প্রাণীর কামড় খেলে।
- প্রাণীর লালা যদি কোনো ক্ষতস্থানে লাগে।
- বাদুড়ের কামড় খেলে।
- চামড়া ছিঁড়ে গেলে এবং প্রাণীর লালা চামড়ার সংস্পর্শে আসলে।
কোথায় টিকা পাওয়া যাবে:
- সরকারি হাসপাতাল
- বেসরকারি হাসপাতাল
- স্বাস্থ্য কেন্দ্র
কেন টিকা নেওয়া জরুরি:
- জলাতঙ্ক রোগ প্রতিরোধের একমাত্র নিশ্চিত উপায় হল টিকা নেওয়া।
- এই রোগে আক্রান্ত হলে মৃত্যু অনিবার্য।
- টিকা নেওয়ার মাধ্যমে আপনি নিজেকে এবং আপনার পরিবারকে এই ভয়াবহ রোগ থেকে রক্ষা করতে পারেন।
অতিরিক্ত তথ্য:
- কামড় খাওয়ার পর ক্ষতস্থান ভালো করে সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
- ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা নিন।
- টিকা নেওয়ার পরও সাবধান থাকুন এবং প্রাণীর সংস্পর্শ এড়িয়ে চলুন।
মনে রাখবেন: জলাতঙ্ক একটি গুরুতর রোগ। তাই কোনো ধরনের ঝুঁকি না নিয়ে স্বাস্থ্যকর্মীর পরামর্শ অনুযায়ী টিকা নিন।
আরো
পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন
বিস্তারিত জানার জন্য আপনি আপনার নিকটস্থ স্বাস্থ্যকর্মীর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
Disclaimer: এই তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ ধারণার জন্য। কোনো রোগের চিকিৎসার ক্ষেত্রে সবসময় ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
আপনার স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।
আশা করি এই তথ্য আপনার জন্য উপকারী হবে।
আপনার আরো কোনো প্রশ্ন থাকলে জানাতে পারেন।
জলাতঙ্কের টিকা: আরও বিস্তারিত জানুন
জলাতঙ্ক একটি মারাত্মক ভাইরাসজনিত রোগ যা প্রাথমিকভাবে কুকুর, বিড়াল এবং অন্যান্য প্রাণীর কামড়ের মাধ্যমে মানুষের দেহে ছড়ায়। এই রোগ একবার শরীরে প্রবেশ করলে মৃত্যু অনিবার্য। তাই, জলাতঙ্ক রোগ প্রতিরোধের একমাত্র নিশ্চিত উপায় হল টিকা নেওয়া।
আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম
কেন জলাতঙ্কের টিকা নেওয়া জরুরি?
- মৃত্যুর ঝুঁকি: জলাতঙ্ক রোগে আক্রান্ত হলে মৃত্যু নিশ্চিত।
- কোনো চিকিৎসা নেই: একবার জলাতঙ্ক হয়ে গেলে এর কোনো নির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই।
- সহজলভ্য এবং কার্যকর: জলাতঙ্কের টিকা সহজলভ্য এবং খুবই কার্যকর।
- সুরক্ষা: টিকা নেওয়ার মাধ্যমে আপনি নিজেকে এবং আপনার পরিবারকে এই ভয়াবহ রোগ থেকে রক্ষা করতে পারেন।
কখন জলাতঙ্কের টিকা নেওয়া উচিত?
- কুকুর, বিড়াল বা অন্য কোনো প্রাণীর কামড় খেলে: কামড় খাওয়ার পর যত দ্রুত সম্ভব টিকা নেওয়া উচিত।
- প্রাণীর লালা যদি কোনো ক্ষতস্থানে লাগে: এমনকি ছোট্ট একটা ক্ষত হলেও টিকা নেওয়া জরুরি।
- বাদুড়ের কামড় খেলে: বাদুড়ের কামড় খুবই বিপজ্জনক এবং এ ক্ষেত্রে অবশ্যই টিকা নিতে হবে।
- যদি আপনি পশুচিকিৎসক হন বা প্রায়ই প্রাণীর সংস্পর্শে আসেন: এই ক্ষেত্রে আপনাকে নিয়মিত টিকা নিতে হবে।
টিকা দেওয়ার পদ্ধতি
- ডোজ: সাধারণত পাঁচটি ডোজ দেওয়া হয়। প্রথম ডোজ কামড় খাওয়ার দিনই দেওয়া হয় এবং পরবর্তী ডোজ নির্দিষ্ট সময় অন্তরালে দেওয়া হয়।
- স্থান: টিকা সাধারণত বাহুতে দেওয়া হয়।
- পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া: কিছু ক্ষেত্রে টিকা নেওয়ার পর হালকা জ্বর, ব্যথা বা লালচে দাগ দেখা দিতে পারে।
জলাতঙ্কের টিকা কোথায় পাওয়া যাবে?
- সরকারি হাসপাতাল: সরকারি হাসপাতালে সাধারণত বিনামূল্যে জলাতঙ্কের টিকা পাওয়া যায়।
- বেসরকারি হাসপাতাল: বেসরকারি হাসপাতালেও জলাতঙ্কের টিকা পাওয়া যায়।
- স্বাস্থ্য কেন্দ্র: অনেক স্বাস্থ্য কেন্দ্রেও জলাতঙ্কের টিকা দেওয়া হয়।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
- সময়মত টিকা নিন: কামড় খাওয়ার পর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব টিকা নিন।
- ডাক্তারের পরামর্শ নিন: টিকা নেওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
- পুনরায় টিকা নিন: নির্ধারিত সময় অন্তরালে পুনরায় টিকা নিন।
- সতর্ক থাকুন: টিকা নেওয়ার পরও প্রাণীর সংস্পর্শে আসার সময় সতর্ক থাকুন।
মনে রাখবেন: জলাতঙ্ক একটি মারাত্মক রোগ। তাই কোনো ধরনের ঝুঁকি না নিয়ে স্বাস্থ্যকর্মীর পরামর্শ অনুযায়ী টিকা নিন।
আপনার স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।
আপনার আরও কোনো প্রশ্ন থাকলে জানাতে পারেন।
বিঃদ্রঃ: এই তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ ধারণার জন্য। কোনো রোগের চিকিৎসার ক্ষেত্রে সবসময় ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
পড়ুনঃ ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক
করুন
আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন