বিড়াল কামড়ালে কত দিনের মধ্যে জলাতঙ্ক হয় । বিড়াল কামড়ালে কত দিনের মধ্যে জলাতঙ্ক হয়, এমন একটি নির্দিষ্ট সময়কাল বলা কঠিন। কারণ জলাতঙ্কের লক্ষণ দেখা দেওয়ার সময়কাল ক্ষতের গভীরতা, ক্ষতস্থান, ভাইরাসের পরিমাণ এবং ব্যক্তির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উপর নির্ভর করে।
আরো
পড়ুনঃ ওজন কমানোর ইন্ডিয়ান
ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন - এখনই কিনুন
বিড়াল কামড়ালে কত দিনের মধ্যে জলাতঙ্ক হয়
সাধারণত:
- ইনকিউবেশন পিরিয়ড: জলাতঙ্কের ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করার পর লক্ষণ দেখা দেওয়ার আগের সময়কে ইনকিউবেশন পিরিয়ড বলে। এই সময়কাল কয়েক দিন থেকে এক বছর পর্যন্ত হতে পারে। তবে সাধারণত ৩ মাস ধরা হয়।
- লক্ষণ দেখা দেওয়ার সময়: অনেক ক্ষেত্রে লক্ষণগুলি ক্ষতের কাছাকাছি অংশে প্রথম দেখা দেয়। যেমন: জ্বর, মাথাব্যথা, অস্বস্তি, ক্ষতস্থানে ব্যথা, ফোলা ইত্যাদি। কিন্তু এই লক্ষণগুলি অন্যান্য রোগের লক্ষণের মতোই হতে পারে।
জলাতঙ্কের লক্ষণগুলি আরও উন্নত হলে:
- ঘাড় এবং গলায় ব্যথা হতে পারে।
- পানি দেখলে ভয় লাগতে পারে বা পানি পান করতে অসুবিধা হতে পারে।
- মুখ দিয়ে লালা ঝরে পড়তে পারে।
- চোখে আলোর প্রতি সংবেদনশীলতা বেড়ে যেতে পারে।
- মাথা ঘোরা এবং ভারসাম্য হারানোর সমস্যা হতে পারে।
- মানসিক অবস্থা পরিবর্তন হতে পারে, যেমন: উত্তেজিত হওয়া, আক্রমণাত্মক হওয়া ইত্যাদি।
কী করবেন:
- বিড়াল কামড়ালে:
- ক্ষতস্থান ভালো করে সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
- যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
- যদি বিড়ালটির কোনো মালিক থাকে, তাহলে বিড়ালটিকে পর্যবেক্ষণ করার জন্য বলুন।
- ডাক্তার: ডাক্তার ক্ষতের অবস্থা দেখে এবং আপনার মেডিকেল ইতিহাস জেনে জরুরি ভ্যাকসিন এবং অন্যান্য চিকিৎসা দেবেন।
মনে রাখবেন:
- জলাতঙ্ক একটি মারাত্মক রোগ।
- যদি আপনি বা আপনার পরিবারের কেউ বিড়াল বা অন্য কোনো প্রাণীর কামড় খান, তাহলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
- জলাতঙ্কের ভ্যাকসিন নিয়ে নিলে এই রোগ থেকে নিজেকে রক্ষা করা সম্ভব।
আরো
পড়ুনঃ লম্বা
হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
আরও তথ্যের জন্য আপনি কোথা থেকে পাবেন:
- আপনার নিকটস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্র
- বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
- সরকারি স্বাস্থ্য বিভাগের ওয়েবসাইট
Disclaimer: এই তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞানের জন্য। কোনো রোগ নির্ণয় বা চিকিৎসার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অত্যন্ত জরুরি।
আশা করি এই তথ্য আপনার জন্য উপকারী হবে।
বিড়াল কামড়ালে জলাতঙ্ক: কতদিনে হয় এবং কী করবেন?
বিড়াল কামড়ালে জলাতঙ্ক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যদি কোনো বিড়াল আপনাকে কামড় দেয়, তাহলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
আরো পড়ুনঃ
লিং - গ মোটা বড় করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন
জলাতঙ্ক কী?
জলাতঙ্ক একটি ভয়ানক ভাইরাসজনিত রোগ। এই ভাইরাস সাধারণত কুকুর, বিড়াল বা অন্যান্য সংক্রমিত প্রাণীর কামড়ের মাধ্যমে মানুষের শরীরে প্রবেশ করে। এই ভাইরাস কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রকে আক্রমণ করে এবং মৃত্যু পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারে।
বিড়াল কামড়ালে কতদিনে জলাতঙ্ক হয়?
জলাতঙ্কের লক্ষণ দেখা দেওয়ার আগে একটি নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধান থাকে, যাকে ইনকিউবেশন পিরিয়ড বলা হয়। এই সময়কাল ক্ষতের অবস্থান, ভাইরাসের পরিমাণ এবং ব্যক্তির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উপর নির্ভর করে। সাধারণত, ইনকিউবেশন পিরিয়ড কয়েক দিন থেকে কয়েক মাস পর্যন্ত হতে পারে।
পড়ুনঃ মেয়েদের
স্তন - দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন
বিড়াল কামড়ালে কী করবেন?
- ক্ষত পরিষ্কার করুন: প্রথমেই প্রচুর পরিমাণে সাবান দিয়ে ক্ষতটি ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।
- চিকিৎসকের পরামর্শ নিন: অবিলম্বে কোনো একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। চিকিৎসক আপনাকে জরুরি ভ্যাকসিন এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেবেন।
- বিড়ালটির পর্যবেক্ষণ করুন: যদি সম্ভব হয়, তাহলে বিড়ালটির ১০ দিন পর্যবেক্ষণ করুন। যদি বিড়ালটির মধ্যে জলাতঙ্কের কোনো লক্ষণ দেখা দেয়, তাহলে তাৎক্ষণিকভাবে চিকিৎসককে জানান।
জলাতঙ্কের লক্ষণ
- জ্বর
- মাথাব্যথা
- গলা ব্যথা
- কামড়ের জায়গায় ব্যথা
- ভয়
- আলোর প্রতি ঘৃণা
- পানি পান করতে ভয়
- পেশিতে খিঁচুনি
- অচেতন হয়ে যাওয়া
** **
মনে রাখবেন: জলাতঙ্ক একটি মারাত্মক রোগ। তাই, বিড়াল কামড়ালে অবহেলা করা উচিত নয়। অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
প্রতিরোধ:
- ঘরের পোষা প্রাণীকে নিয়মিত ভ্যাকসিন দিন।
- রাস্তার অচেনা প্রাণীর কাছে যাবেন না।
- যদি কোনো প্রাণী আপনাকে কামড় দেয়, তাহলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিন।
Disclaimer: এই তথ্য শুধুমাত্র তথ্যের উদ্দেশ্যে। কোনো রোগ নির্ণয় বা চিকিৎসার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অত্যন্ত জরুরী।
আপনার স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।
পড়ুনঃম্যাজিক কনডম কিনতে এখনই
ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI
SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন