পোষা বিড়াল কামড় দিলে কি করণীয় । পোষা বিড়াল কামড় দিলে তা একদম হেলাফেলা করা যাবে না। বিড়ালের কামড়ে জীবাণু সংক্রমণের ঝুঁকি থাকে। তাই অতিসত্বর প্রাথমিক চিকিৎসা এবং পরবর্তীতে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
আরো পড়ুনঃ
মেয়েদের মিস মি ট্যাবলেট কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন
পোষা বিড়াল কামড় দিলে কি করণীয়
- ক্ষতস্থান পরিষ্কার করা: প্রথমেই প্রচুর পরিমাণে পানি দিয়ে সাবান দিয়ে ক্ষতস্থান ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। এতে জীবাণু সংক্রমণের ঝুঁকি কমে যাবে।
- রক্তপাত বন্ধ করা: যদি রক্তপাত হয়, তাহলে পরিষ্কার গজ দিয়ে চাপ দিয়ে রক্তপাত বন্ধ করুন।
- ক্ষতস্থান ঢেকে রাখা: পরিষ্কার ব্যান্ডেজ দিয়ে ক্ষতস্থান ঢেকে রাখুন।
চিকিৎসকের পরামর্শ:
- কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন:
- ক্ষত গভীর হলে
- রক্তপাত বন্ধ না হলে
- ক্ষতস্থানে ফুসকুড়ি, তীব্র ব্যথা বা লালচে ভাব দেখা দিলে
- জ্বর আসলে
- বিড়ালটি যদি সম্প্রতি অন্য কোনো প্রাণীর সংস্পর্শে এসে থাকে
- চিকিৎসক কী করবেন:
- ক্ষত পরিদর্শন করবেন
- প্রয়োজনে টেটানাস টিকা দেবেন
- অ্যান্টিবায়োটিক দিতে পারেন
- জলাতঙ্কের ঝুঁকি থাকলে জলাতঙ্কের টিকা দেওয়ার পরামর্শ দিতে পারেন
আরো পড়ুনঃ
মেয়েদের স্তন - দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন
বিশেষ দ্রষ্টব্য:
- বিড়ালের টিকা: নিশ্চিত হোন যে আপনার বিড়ালের সব টিকা আপডেট আছে। এতে বিড়ালের মাধ্যমে জলাতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি কমে যাবে।
- শিশুদের ক্ষেত্রে: শিশুদের ক্ষেত্রে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি। শিশুদের কামড় খেলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
- বিড়ালের আচরণ: বিড়ালের আচরণে কোনো পরিবর্তন লক্ষ্য করলে (যেমন, অতিরিক্ত আক্রমণাত্মক হওয়া, অস্বাভাবিক ভাবে লালা ঝরা ইত্যাদি) তাড়াতাড়ি পশুচিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
মনে রাখবেন: বিড়ালের কামড়কে হালকাভাবে নেওয়া উচিত নয়। সতর্কতা অবলম্বন করে প্রাথমিক চিকিৎসা এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিলে জটিলতা এড়ানো সম্ভব।
আরো পড়ুনঃ
মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন
Disclaimer: এই তথ্য শুধুমাত্র তথ্যের জন্য। কোনো রোগ নির্ণয় বা চিকিৎসার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অবশ্যই নিন।
আপনার বিড়ালের স্বাস্থ্যের যত্ন নিন এবং নিজেকেও সুরক্ষিত রাখুন।
আপনার আরো কোনো প্রশ্ন থাকলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
আশা করি এই তথ্য আপনার কাজে আসবে।
পোষা বিড়ালের কামড়: কীভাবে সামলাবেন?
পোষা বিড়াল কামড় দেওয়া একটি সাধারণ ঘটনা। যদিও আপনার বিড়াল আপনাকে ভালোবাসে, তবুও কখনো কখনো তার আচরণ অনির্দেশিত হতে পারে এবং আপনাকে কামড় দিতে পারে। বিড়ালের কামড়ে জীবাণু সংক্রমণের ঝুঁকি থাকায় এটি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।
আরও পড়ুন: চেহারা সুন্দর করার দোয়া
কেন বিড়াল কামড় দেয়?
বিড়ালের কামড় দেওয়ার অনেক কারণ থাকতে পারে, যেমন:
- ভয় বা আতঙ্ক: যদি বিড়াল কোনো কিছুতে ভয় পায় বা আতঙ্কিত হয়, তাহলে সে কামড় দিতে পারে।
- খেলা: বিড়াল খেলতে খেলতে কখনো কখনো খুব জোরে কামড় দিতে পারে।
- স্বামীত্ববোধ: বিড়াল তার খাবার বা খেলনা রক্ষা করতে কামড় দিতে পারে।
- ব্যাধি: কোনো রোগ বা ব্যাধি থাকলে বিড়াল আক্রমণাত্মক হয়ে উঠতে পারে।
- প্রজনন: মাদি বিড়াল গর্ভবতী বা দুধ দিতে থাকলে সে আক্রমণাত্মক হয়ে উঠতে পারে।
আরো পড়ুনঃ
লিং - গ মোটা বড় করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন
কামড় খেলে কী করবেন?
- ক্ষতস্থান পরিষ্কার করুন: প্রচুর পরিমাণে পানি দিয়ে সাবান দিয়ে ক্ষতস্থান ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। এতে জীবাণু সংক্রমণের ঝুঁকি কমে যাবে।
- রক্তপাত বন্ধ করুন: যদি রক্তপাত হয়, তাহলে পরিষ্কার গজ দিয়ে চাপ দিয়ে রক্তপাত বন্ধ করুন।
- ক্ষতস্থান ঢেকে রাখুন: পরিষ্কার ব্যান্ডেজ দিয়ে ক্ষতস্থান ঢেকে রাখুন।
- ডাক্তারের পরামর্শ নিন: যদি ক্ষত গভীর হয়, রক্তপাত বন্ধ না হয়, ক্ষতস্থানে ফুসকুড়ি, তীব্র ব্যথা বা লালচে ভাব দেখা দেয়, জ্বর আসে, অথবা বিড়ালটি যদি সম্প্রতি অন্য কোনো প্রাণীর সংস্পর্শে এসে থাকে, তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
- টিকা নিন: ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী টেটানাস বা জলাতঙ্কের টিকা নিন।
পড়ুনঃ বায়োমেনিক্স
কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন
বিড়ালের আচরণ পরিবর্তন:
- বিড়ালের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান: যদি আপনার বিড়াল আকস্মিকভাবে আক্রমণাত্মক হয়ে উঠে, তাহলে কোনো রোগ বা ব্যাধি আছে কিনা তা পরীক্ষা করান।
- তার স্ট্রেস কমান: বিড়ালকে যথেষ্ট পরিমাণে খাবার, পানি এবং খেলনা দিন। তার জন্য একটি নিরাপদ এবং শান্ত পরিবেশ তৈরি করুন।
- তাকে প্রশিক্ষণ দিন: বিড়ালকে কিছু মৌলিক আদেশ শেখান। এতে আপনারা দুজনের মধ্যে সম্পর্ক আরও ভালো হবে।
- পশুচিকিৎসকের পরামর্শ নিন: যদি আপনি বিড়ালের আচরণ নিয়ে চিন্তিত হন, তাহলে পশুচিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
বিড়ালের কামড় এড়ানো:
- বিড়ালের সাথে সাবধানে খেলুন: বিড়ালের সাথে খেলার সময় সাবধান থাকুন। খুব জোরে না খেলুন এবং তার পায়ে বা পুচ্ছে না ধরুন।
- বিড়ালকে জোর করে কিছু করতে বাধা দিবেন না: যদি বিড়াল না চায়, তাকে জোর করে কোলে তুলবেন না বা তার খাবার কেড়ে নেবেন না।
- বিড়ালকে তার নিজস্ব জায়গা দিন: বিড়ালকে একটি নিরাপদ এবং শান্ত জায়গা দিন যেখানে সে নিজেকে নিরাপদ বোধ করবে।
মনে রাখবেন: বিড়ালের কামড়কে হালকাভাবে নেওয়া উচিত নয়। সতর্কতা অবলম্বন করে প্রাথমিক চিকিৎসা এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিলে জটিলতা এড়ানো সম্ভব।
আপনার বিড়ালের স্বাস্থ্যের যত্ন নিন এবং নিজেকেও সুরক্ষিত রাখুন।
পড়ুনঃম্যাজিক
কনডম কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ দ্রুত চিকন হওয়ার ওষুধ DETOXI
SLIM কিনতে এখনই ক্লিক করুন
আরো পড়ুনঃ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম/ আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন