জলাতঙ্ক রোগের টিকার নাম কি । জলাতঙ্ক রোগের টিকার নাম

 

জলাতঙ্ক রোগের টিকার নাম কি


জলাতঙ্ক রোগের টিকার নাম কি  জলাতঙ্ক রোগের বিরুদ্ধে ব্যবহৃত টিকার বেশ কয়েকটি ধরন রয়েছে। এই টিকাগুলোকে সাধারণত রেবিজ ভ্যাকসিন বলা হয়। এই টিকাগুলো বিভিন্ন প্রাণীর কোষ ব্যবহার করে তৈরি করা হয়।

আরো পড়ুনঃ ওজন কমানোর  ইন্ডিয়ান ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন - এখনই কিনুন

জলাতঙ্ক রোগের টিকার নাম কি

প্রচলিত কিছু টিকার নাম:
  • হিউম্যান ডিপ্লয়েড সেল ভ্যাকসিন (HDCV): এই টিকা সবচেয়ে নিরাপদ এবং ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। এটি মানব কোষ ব্যবহার করে তৈরি করা হয়।
  • পিউরিফাইড চিক ইমব্রিও সেল ভ্যাকসিন: এই টিকা মুরগির ভ্রূণ কোষ ব্যবহার করে তৈরি করা হয়।
  • ডাক ইমব্রিও সেল ভ্যাকসিন: এই টিকা হাঁসের ভ্রূণ কোষ ব্যবহার করে তৈরি করা হয়।
  • নার্ভ টিস্যু ভ্যাকসিন: এই টিকা পশুর স্নায়ু টিস্যু ব্যবহার করে তৈরি করা হয়।
 
পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন

কখন টিকা নেওয়া উচিত?

  • কুকুর, বিড়াল বা অন্য কোনো প্রাণীর কামড়ে: কামড়ের পর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব টিকা নেওয়া উচিত।
  • প্রাণীর লালা যদি কোনো ক্ষতস্থানে লাগে: এই ক্ষেত্রেও টিকা নেওয়া জরুরি।
  • যারা প্রাণীর সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেন: যেমন পশুচিকিৎসক, পশুপালক, ল্যাবরেটরি কর্মচারী ইত্যাদি।
  • যারা জঙ্গলে যান বা গ্রামাঞ্চলে থাকেন: এইসব এলাকায় জলাতঙ্কের ঝুঁকি বেশি থাকে।

আরো পড়ুনঃ  লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

টিকা নেওয়ার উপকারিতা

  • জলাতঙ্ক রোগ প্রতিরোধের সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো টিকা নেওয়া।
  • টিকা নেওয়ার মাধ্যমে জলাতঙ্ক রোগের প্রাদুর্ভাব রোধ করা সম্ভব।
  • টিকা নেওয়া মানুষের জীবন রক্ষা করতে সাহায্য করে।

মনে রাখবেন: জলাতঙ্ক একটি মারাত্মক রোগ। একবার রোগটি শরীরে প্রবেশ করলে এর কোনো প্রতিকার নেই। তাই কুকুর, বিড়াল বা অন্য কোনো প্রাণীর কামড়ে দেরি না করে অবশ্যই টিকা নিন।

আপনার আরো কোনো প্রশ্ন থাকলে জানাতে পারেন।

Disclaimer: এই তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞানের জন্য। কোনো রোগের চিকিৎসার ক্ষেত্রে সর্বদা একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন - দুধ ছোট টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক -  এখনই কিনুন

জলাতঙ্ক রোগের টিকা: বিস্তারিত আলোচনা

জলাতঙ্ক, একবার শরীরে প্রবেশ করলে প্রায়ই মৃত্যু নিশ্চিত করে এমন একটি ভয়াবহ রোগ। এই ভাইরাসটি প্রাণীর কামড়ের মাধ্যমে মানুষের শরীরে প্রবেশ করে এবং মস্তিষ্ক আক্রমণ করে। তবে, আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের কল্যাণে এই রোগের বিরুদ্ধে কার্যকর টিকা আবিষ্কৃত হয়েছে।

বিভিন্ন ধরনের জলাতঙ্ক টিকা এবং তাদের কার্যপ্রণালী

  • হিউম্যান ডিপ্লয়েড সেল ভ্যাকসিন (HDCV): এই টিকাটি মানব কোষ ব্যবহার করে তৈরি করা হয় এবং বর্তমানে সবচেয়ে নিরাপদ ও কার্যকর বলে বিবেচিত হয়। এই টিকাটি শরীরে প্রবেশ করলে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে জাগিয়ে তোলে এবং জলাতঙ্ক ভাইরাসের বিরুদ্ধে অ্যান্টিবডি তৈরি করতে সাহায্য করে।
  • পিউরিফাইড চিক ইমব্রিও সেল ভ্যাকসিন: এই টিকাটি মুরগির ভ্রূণ কোষ ব্যবহার করে তৈরি করা হয়। এটিও কার্যকর একটি টিকা, তবে HDCV এর তুলনায় কিছুটা কম নিরাপদ বলে মনে করা হয়।
  • ডাক ইমব্রিও সেল ভ্যাকসিন: এই টিকাটি হাঁসের ভ্রূণ কোষ ব্যবহার করে তৈরি করা হয়। এই টিকাটিও পিউরিফাইড চিক ইমব্রিও সেল ভ্যাকসিনের মতোই কার্যকর।

 পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার মেজিক কনডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

কখন টিকা নেওয়া উচিত?

  • প্রাণীর কামড়: কোনো প্রাণী যদি কামড় দেয়, তবে অবিলম্বে টিকা নেওয়া উচিত। কামড়ের তীব্রতা কম হলেও টিকা নেওয়া জরুরি, কারণ জলাতঙ্ক ভাইরাস শরীরে প্রবেশ করার পর লক্ষণ দেখা দিতে কিছুটা সময় লাগতে পারে।
  • প্রাণীর লালা যদি কোনো ক্ষতস্থানে লাগে: এমনকি প্রাণী যদি কামড় না দেয় কিন্তু তার লালা যদি কোনো ক্ষতস্থানে লাগে, তবেও টিকা নেওয়া জরুরি।
  • যারা প্রাণীর সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেন: যেমন পশুচিকিৎসক, পশুপালক, ল্যাবরেটরি কর্মচারী ইত্যাদি।
  • যারা জঙ্গলে যান বা গ্রামাঞ্চলে থাকেন: এইসব এলাকায় জলাতঙ্কের ঝুঁকি বেশি থাকে।

টিকা নেওয়ার উপকারিতা

  • জীবন রক্ষা: জলাতঙ্ক একটি মারাত্মক রোগ। একবার রোগটি শরীরে প্রবেশ করলে এর কোনো প্রতিকার নেই। তাই টিকা নেওয়া জীবন রক্ষার একমাত্র উপায়।
  • সামাজিক স্বাস্থ্য সুরক্ষা: জলাতঙ্ক একটি জনস্বাস্থ্য সমস্যা। টিকা নেওয়ার মাধ্যমে এই রোগের প্রাদুর্ভাব রোধ করা সম্ভব।

টিকা নেওয়ার পদ্ধতি এবং পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

টিকা সাধারণত বাহুতে ইনজেকশন দিয়ে দেওয়া হয়। কিছু ক্ষেত্রে, কামড়ের তীব্রতার উপর নির্ভর করে, আরও ইনজেকশন দেওয়া প্রয়োজন হতে পারে। টিকা নেওয়ার পর কিছু সাধারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে, যেমন জ্বর, মাথাব্যথা, দুর্বলতা ইত্যাদি। এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলো সাধারণত কয়েক দিনের মধ্যে চলে যায়।

মনে রাখবেন: জলাতঙ্ক একটি গুরুতর রোগ। তাই কোনো প্রাণীর কামড় খেলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন এবং টিকা নিন।

আপনার আরও কোনো প্রশ্ন থাকলে জানাতে পারেন।

Disclaimer: এই তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞানের জন্য। কোনো রোগের চিকিৎসার ক্ষেত্রে সর্বদা একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

পড়ুনঃ  ব্রা – প্যান্টি কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে এখনই ক্লিক করুন

আরো পড়ুনঃ  ম দিয়ে ছেলেদের নাম / ম দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন