বিড়াল নিয়ে কোরআনের আয়াত

 

বিড়াল নিয়ে কোরআনের আয়াত


বিড়াল নিয়ে কোরআনের আয়াত  কোরআনে সরাসরি বিড়াল সম্পর্কে কোনো আয়াত নেই। তবে, ইসলামে সাধারণভাবে জীবজন্তুর প্রতি দয়ার কথা বলা হয়েছে। কোরআনে বলা হয়েছে যে আল্লাহ তাআলা সবকিছুই মানুষের কল্যাণের জন্য তৈরি করেছেন। তাই, বিড়ালের প্রতিও সদয় হওয়া উচিত।

আরো পড়ুনঃ পাছা বা নিতম্বের মেদ কমানোর ঔষধ কিনতে  - এখনই কিনুন

বিড়াল নিয়ে কোরআনের আয়াত

এখানে কিছু আয়াত দেওয়া হলো যেখানে জীবজন্তুর প্রতি দয়ার কথা বলা হয়েছে:

  • সূরা আল-আনআম (আয়াত ৩৮): "আর যমীনে বিচরণশীল কোনো প্রাণী নেই এবং আকাশে ওড়ে এমন কোনো পাখিও নেই, যারা তোমাদের মতোই একেকটি সম্প্রদায় নয়।"
  • সূরা আল-কাহফ (আয়াত ২২): "এবং তোমরা হয়তো বলবে, তারা ছিল তিন জন, তাদের চতুর্থটি ছিল তাদের কুকুর; অথবা তোমরা বলবে, তারা ছিল পাঁচ জন, তাদের ষষ্ঠটি ছিল তাদের কুকুর; অথবা তোমরা বলবে, তারা ছিল সাত জন, তাদের অষ্টমটি ছিল তাদের কুকুর।"

আরো পড়ুনঃ  লম্বা হওয়ার ঔষধ কিনতে ক্লিক- এখনই কিনুন

এই আয়াতগুলোতে জীবজন্তুদের প্রতি সম্মান ও দয়ার কথা বলা হয়েছে। যেহেতু বিড়ালও একটি জীবজন্তু, তাই তাদের প্রতিও সদয় হওয়া উচিত।

এছাড়াও, হাদিসে বিড়াল সম্পর্কে কিছু কথা বলা হয়েছে। একটি হাদিসে বলা হয়েছে যে, "এক মহিলাকে একটি বিড়ালের কারণে আজাব দেওয়া হয়েছে। কারণ, সে বিড়ালটিকে আটকে রেখেছিল এবং তাকে খাবার দেয়নি।" (বুখারী ও মুসলিম)

এই হাদিস থেকে জানা যায় যে, বিড়ালের প্রতি নিষ্ঠুর আচরণ করলে আল্লাহর শাস্তি ভোগ করতে হতে পারে।

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন

ইসলামে বিড়ালকে গৃহপালিত প্রাণী হিসেবে গণ্য করা হয় এবং এদের প্রতি যত্ন নেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

কোরআনে সরাসরি বিড়াল সম্পর্কে কোনো আয়াত নেই। তবে, ইসলামে সাধারণভাবে জীবজন্তুর প্রতি দয়া ও সহানুভূতির কথা বলা হয়েছে। কোরআনের কিছু আয়াতে পশুদের প্রতি সদয় হওয়ার এবং তাদের কষ্ট না দেওয়ার বিষয়ে উপদেশ দেওয়া হয়েছে।

উদাহরণস্বরূপ:

  • সূরা আল-আনআম (আয়াত ৩৮): "আর পৃথিবীতে বিচরণশীল কোনো প্রাণী নেই এবং আকাশে ওড়ে এমন কোনো পাখিও নেই, যারা তোমাদের মতো জাতি নয়।" এই আয়াতে বলা হয়েছে যে সমস্ত প্রাণীই আল্লাহর সৃষ্টি এবং তাদের প্রতি আমাদের দায়িত্ব রয়েছে।
পড়ুনঃ ওজন কমানোর  ইন্ডিয়ান ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন - এখনই কিনুন

যদিও কোরআনে বিড়াল সম্পর্কে সরাসরি কিছু বলা হয়নি, তবে হাদিসে বিড়াল সম্পর্কে কিছু কথা উল্লেখ আছে। কিছু হাদিসে বিড়ালকে গৃহপালিত প্রাণী হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে এবং তাদের প্রতি সদয় হওয়ার কথা বলা হয়েছে।

ইসলামে বিড়াল পালন করা জায়েজ। তবে, বিড়ালের প্রতি যথাযথ যত্ন নিতে হবে এবং তাদের খাদ্য ও বাসস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে। কোনো কারণে বিড়ালকে কষ্ট দেওয়া বা তার প্রতি নিষ্ঠুর আচরণ করা ইসলামে নিন্দনীয়।

পড়ুনঃ ন দিয়ে ছেলেদের নাম / ন দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

কুরআনে সরাসরি বিড়াল সম্পর্কে কোনো আয়াত নেই। তবে, ইসলামে বিড়ালকে গৃহপালিত প্রাণী হিসেবে দেখা হয় এবং এর প্রতি দয়া ও যত্নের কথা বলা হয়েছে।

কিছু হাদিসে বিড়াল সম্পর্কে উল্লেখ আছে:

  • একটি হাদিসে বলা হয়েছে, "এক মহিলাকে একটি বিড়ালের জন্য আজাব দেওয়া হয়েছে। কারণ, বিড়ালটিকে আটকে রাখায় সেটি মারা গিয়েছিল। ফলে সে জাহান্নামে গেছে। বিড়ালটিকে সে আটকে রেখে সে খাবার-পানীয় দেয়নি। আবার ছেড়েও দেয়নি যাতে করে জমিনের পোকামাকড় খেয়ে বাঁচতে পারে।" (মুসলিম,1 হাদিস : ৫৭৪৫)

  • অন্য একটি হাদিসে বলা হয়েছে, "দয়াবানদের ওপর দয়াময় আল্লাহও দয়া করেন। তোমরা জমিনের অধিবাসীদের প্রতি দয়া করো, তাহলে যিনি আসমানে আছেন, তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করবেন।" (সুনান আবু দাউদ, হাদিস : ৪৯৪১)2

এসব হাদিস থেকে বোঝা যায় যে, ইসলামে শুধু বিড়াল নয়, বরং সকল জীবজন্তুর প্রতি দয়ার্দ্র হতে এবং তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে বলা হয়েছে।

যদিও কুরআনে সরাসরি বিড়াল সম্পর্কে কোনো আয়াত নেই, তবে সাধারণভাবে জীবজন্তুর প্রতি সদয় হওয়ার যে শিক্ষা দেওয়া হয়েছে, তা বিড়ালের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।

পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন - দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ গোপনাঙ্গ ফর্সা করার ক্রিম কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন