বিড়ালের ফ্লু কেন হয় । বিড়ালের ফ্লুর কারণ

 

বিড়ালের ফ্লু কেন হয়


বিড়ালের ফ্লু কেন হয়  বিড়ালের ফ্লু মূলতঃ একাধিক ভাইরাসের সংক্রমণের ফলে হয়। এই ভাইরাসগুলি বিড়ালের শ্বাসনালীকে আক্রমণ করে এবং বিভিন্ন ধরনের উপসর্গ সৃষ্টি করে।

আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার ইন্ডিয়ান গুড হেলথ কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন

বিড়ালের ফ্লু কেন হয়

বিড়ালের ফ্লুর কারণ:

  • ক্যালসিভাইরাস: এই ভাইরাসটি বিড়ালের ফ্লুর একটি সাধারণ কারণ। এটি মূলতঃ শ্বাসনালীর উপরিভাগকে আক্রমণ করে এবং নাক ও চোখ থেকে পানি পড়া, জ্বর, কাশি ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দেয়।
  • হার্পিস ভাইরাস: এই ভাইরাসটি বিড়ালের ফ্লুর আরেকটি সাধারণ কারণ। এটি মূলতঃ শ্বাসনালীর নিম্নভাগকে আক্রমণ করে এবং কাশি, চোখের পাতা ফুলে যাওয়া, চোখ থেকে পুঁজ বের হওয়া ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দেয়।
  • বোর্ডেটেলা ব্রঙ্কিশেপ্টিকা: এই ব্যাকটেরিয়াটি বিড়ালের ফ্লুতে একটি গৌণ সংক্রমণ হিসাবে কাজ করে। এটি মূলতঃ শ্বাসনালীতে শ্লেষ্মা জমে যাওয়া এবং কাশি বাড়িয়ে তোলে।
  • ক্ল্যামাইডোফিলা ফেলিস: এই ব্যাকটেরিয়াটিও বিড়ালের ফ্লুতে একটি গৌণ সংক্রমণ হিসাবে কাজ করে। এটি মূলতঃ চোখের সংক্রমণ সৃষ্টি করে এবং চোখ থেকে পুঁজ বের হওয়া, চোখের পাতা ফুলে যাওয়া ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দেয়।
পড়ুনঃ মেয়েদের স্তন - দুধ বড় টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন

বিড়ালের ফ্লু ছড়ানোর পথ:

  • হাচি ও কাশি: আক্রান্ত বিড়াল হাচি বা কাশি করার সময় ভাইরাস বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে।
  • সরাসরি সংস্পর্শ: সুস্থ বিড়াল আক্রান্ত বিড়ালের সাথে সরাসরি সংস্পর্শে এলে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে।
  • দূষিত বস্তু: আক্রান্ত বিড়ালের ব্যবহৃত খাবারের পাত্র, খেলনা ইত্যাদি ব্যবহার করলেও এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

 পড়ুনঃ মেয়েদের যোনি টাইট করার ক্রিম কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন

বিড়ালের ফ্লুর লক্ষণ:

  • নাক ও চোখ থেকে পানি পড়া
  • জ্বর
  • কাশি
  • চোখের পাতা ফুলে যাওয়া
  • চোখ থেকে পুঁজ বের হওয়া
  • খাবার খাওয়া ও পানি পান করা কমে যাওয়া
  • অবসাদ

বিড়ালের ফ্লুর চিকিৎসা:

বিড়ালের ফ্লুর চিকিৎসা করার জন্য আপনাকে অবশ্যই একজন পশুচিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। পশুচিকিৎসক বিড়ালের লক্ষণ ও পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে চিকিৎসা নির্ধারণ করবেন। সাধারণতঃ বিড়ালের ফ্লুর চিকিৎসায় অ্যান্টিবায়োটিক, অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ এবং অন্যান্য সহায়ক ওষুধ দেওয়া হয়।

 পড়ুনঃ গোপনাঙ্গ ফর্সা করার ক্রিম কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন

বিড়ালের ফ্লু প্রতিরোধ:

  • টিকা: বিড়ালকে নিয়মিত টিকা দেওয়া বিড়ালের ফ্লু প্রতিরোধের সবচেয়ে ভালো উপায়।
  • স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা: বিড়ালের খাবারের পাত্র, খেলনা ইত্যাদি নিয়মিত পরিষ্কার করা এবং বিড়ালের সাথে সবসময় পরিষ্কার হাতে ছোঁয়া বিড়ালের ফ্লু প্রতিরোধে সাহায্য করবে।
  • অন্য বিড়ালের সাথে সংস্পর্শ এড়ানো: যদি আপনার বিড়ালের ফ্লু হয়, তাহলে আপনার বিড়ালকে অন্য বিড়ালের সাথে সংস্পর্শে আসতে দেবেন না।

আরো পড়ুনঃ পাছা বা নিতম্বের মেদ কমানোর ঔষধ কিনতে  - এখনই কিনুন

বিশেষ দ্রষ্টব্য:

  • বিড়ালের ফ্লু একটি সংক্রামক রোগ। তাই যদি আপনার বিড়ালের ফ্লু হয়, তাহলে অবশ্যই একজন পশুচিকিৎসকের পরামর্শ নিন এবং অন্য বিড়ালদের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করার জন্য সাবধানতা অবলম্বন করুন।

আশা করি এই তথ্য আপনার জন্য উপকারী হবে।

আপনার বিড়ালের স্বাস্থ্যের জন্য শুভকামনা।

আপনি কি আরো কিছু জানতে চান?

বিড়ালের ফ্লু মূলত একটি ভাইরাসজনিত সংক্রমণ, যা বিড়ালের শ্বাসনালীকে আক্রমণ করে। এটি সাধারণত ক্যালসিভাইরাস, হার্পিস ভাইরাস এবং অন্যান্য কিছু ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়।

পড়ুনঃ ই দিয়ে ছেলেদের নাম / ই দিয়ে ছেলেদের  ইসলামিক নাম

বিড়ালের ফ্লু কেন হয়, এর কিছু প্রধান কারণ:

  • ভাইরাসের সংস্পর্শে আসা: অন্য আক্রান্ত বিড়ালের সাথে সরাসরি যোগাযোগ, তাদের ব্যবহৃত খাবারের বা পানির পাত্র, বাক্স বা অন্যান্য জিনিসপত্রের মাধ্যমে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে।
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকা: ছোট বা বয়স্ক বিড়াল, অন্য কোনো রোগে আক্রান্ত বিড়াল, বা যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে তাদের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
  • তनाव: অতিরিক্ত চাপ বা মানসিক চাপও বিড়ালের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দুর্বল করে এবং ফ্লু হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে।

বিড়ালের ফ্লুর লক্ষণ:

  • নাক ও চোখ থেকে পানি পড়া
  • কাশি
  • হাঁচি
  • জ্বর
  • খাওয়া-দাওয়া কমে যাওয়া
  • অন্ধকার জায়গায় লুকিয়ে থাকা
  • শ্বাসকষ্ট

চিকিৎসা:

বিড়ালের ফ্লু হলে অবশ্যই পশুচিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। তিনি বিড়ালের শারীরিক পরীক্ষা করে এবং প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে চিকিৎসা দেবেন। চিকিৎসায় সাধারণত অ্যান্টিবায়োটিক, অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ এবং অন্যান্য সহায়ক ওষুধ দেওয়া হয়।

 পড়ুনঃ ২০ মিনিট সেক্স করার মেজিক কনডম কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন

প্রতিরোধ:

  • টিকা: বিড়ালের ফ্লুর বিরুদ্ধে টিকা দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
  • স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা: বিড়ালের খাবারের বা পানির পাত্র, বাক্স এবং অন্যান্য জিনিসপত্র নিয়মিত পরিষ্কার করা।
  • অন্য বিড়ালের সাথে যোগাযোগ কমাতে চেষ্টা করা: বিশেষ করে যদি সেই বিড়ালের ফ্লু হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • বিড়ালকে সুস্থ রাখা: সুষম খাবার খাওয়ানো, নিয়মিত ব্যায়াম করানো এবং মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করা।

বিড়ালের ফ্লু একটি সংক্রামক রোগ। তাই যদি আপনার বিড়ালের এই রোগের লক্ষণ দেখা যায়, তাহলে অবশ্যই পশুচিকিৎসকের পরামর্শ নিন এবং অন্য বিড়ালদের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করার জন্য সতর্কতা অবলম্বন করুন।

আপনার বিড়ালের আরও ভালোভাবে যত্ন নিতে চাইলে, বিস্তারিত জানার জন্য আপনি কোনো পশুচিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।

পড়ুনঃ বায়োমেনিক্স কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ লিং - গ মোটা বড় করার মারাল জেল কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন

আরো পড়ুনঃ ২০ মিনিট সে - ক্স করার স্প্রে কিনতে ক্লিক - এখনই কিনুন

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন